প্রতিপ্রভা

আলো শোষিত পদার্থ বা অন্য তড়িৎ-চৌম্বকীয় বিকিরণ হতে নিঃসৃত আলোকে প্রতিপ্রভা বলে। এটি এক ধরনের আলোক বিকিরণ । অধিকাংশ ক্ষেত্রে, এই নিঃসৃত আলোর দীর্ঘ  তরঙ্গদৈর্ঘ্য থাকে, এবং এর ফলে শোষিত বিকিরণ হতে কম শক্তি থেকে।প্রতিপ্রভার সবচেয়ে আকর্ষণীয় উদাহরণটি ঘটে যখন  শোষিত বিকিরণ বর্ণালীর অতিবেগুনী অঞ্চলে থকে , এবং যখন নির্গত আলো দৃশ্যমান অঞ্চলে হয় তখন তা মানুষের চোখে দেখা যায় না, এটি প্রতিপ্রভ পদার্থকে একটি স্বতন্ত্র রং দেয় যা শুধু অতিবেগুনী আলোয় দেখা যায়। প্রতিপ্রভ উপাদানগুলো বিকিরণ বন্ধের সাথে সাথে উজ্বলতা হারায় , অনুপ্রভের মত উজ্বলতা কিছু সময় ধরে রাখতে পারে না

প্রতিপ্রভ খনিজ অতিবেগুনী আলোয় দৃশ্যমান আলো নিঃসরন করে।

প্রতিপ্রভা অনেক বাস্তব ব্যবহার আছে, যার মধ্যে খনিবিদ্যা, রত্নবিদ্যা, চিকিৎসা বিজ্ঞান, রাসায়নিক সেন্সর ( প্রতিপ্রভা বর্ণালিবীক্ষণ যন্ত্র), প্রতিপ্রভ চিহ্নিতকরন, রং, জৈবিক ডিটেক্টর, মহাজাগতিক রশ্মি  আবিষ্কার, এবং সর্বাধিকভাবে প্রতিপ্রভ  (ফ্লুরোসেন্ট) বাতি। প্রকৃতিতে কিছু খনিজ এবং প্রাণীজগতের বিভিন্ন জীবের উপর প্রায়সই প্রতিপ্রভা দেখা যায় ।

ইতিহাস

প্রতিপ্রভা নিয়ে প্রথম পর্যবেক্ষণ করেন বার্নার্ডিনো ডি সাহাগুন ১৫৬০ সালে এবং ১৫৬৫ সালে নিকোলাস মনার্ডেস প্রথম লিগ্নাম নেফ্রিটিকা (ল্যাটিনে "কিডনি কাঠ") নিঃসরন করেন. এটি দুটি প্রজাতির গাছের কাঠ থেকে বের করা হয়েছিল, Pterocarpus indicus এবং Eysenhardtia polystachya.[1][2][3][4] Theপ্রতিপ্রভার জন্য দায়ী রাসায়নিক উপাদান হচ্ছে মাটলালিন, on product of one of the flavonoids found in this wood.

In 1819, Edward D. Clarke[5] and in 1822 René Just Haüy[6] described fluorescence in fluorites, Sir David Brewster described the phenomenon for chlorophyll in 1833[7] and Sir John Herschel did the same for quinine in 1845.[8][9]

ফটো গ্যালারী

তথ্যসূত্র

  1. |শিরোনাম= অনুপস্থিত বা খালি (সাহায্য)|title= অনুপস্থিত বা খালি (সাহায্য)
  2. Safford, William Edwin (১৯১৬)। "Lignum nephriticum"। Annual report of the Board of Regents of the Smithsonian Institution (পিডিএফ)। Washington: Government Printing Office। পৃষ্ঠা 271–298।
  3. |শিরোনাম= অনুপস্থিত বা খালি (সাহায্য)|title= অনুপস্থিত বা খালি (সাহায্য)
  4. |শিরোনাম= অনুপস্থিত বা খালি (সাহায্য)|title= অনুপস্থিত বা খালি (সাহায্য)
  5. |শিরোনাম= অনুপস্থিত বা খালি (সাহায্য)|title= অনুপস্থিত বা খালি (সাহায্য)
  6. Haüy merely repeats Clarke's observation regarding the colors of the specimen of fluorite which he (Clarke) had examined: Haüy, Traité de Minéralogie, 2nd ed. (Paris, France: Bachelier and Huzard, 1822), vol. 1, p. 512 ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৭ জানুয়ারি ২০১৭ তারিখে. Fluorite is called "chaux fluatée" by Haüy: "... violette par réflection, et verdâtre par transparence au Derbyshire." ([the color of fluorite is] violet by reflection, and greenish by transmission in [specimens from] Derbyshire.)
  7. |শিরোনাম= অনুপস্থিত বা খালি (সাহায্য)|title= অনুপস্থিত বা খালি (সাহায্য) On page 542, Brewster mentions that when white light passes through an alcoholic solution of chlorophyll, red light is reflected from it.
  8. |শিরোনাম= অনুপস্থিত বা খালি (সাহায্য)|title= অনুপস্থিত বা খালি (সাহায্য)
  9. |শিরোনাম= অনুপস্থিত বা খালি (সাহায্য)|title= অনুপস্থিত বা খালি (সাহায্য)
This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.