পুরাণবিদ্যা
পুরাণবিদ্যা বলতে মানুষের কিছু গোষ্ঠীর পৌরাণিক কাহিনীসমূহের অধ্যয়নকে বোঝায়।[1] পৌরাণিক গল্পগাঁথা বিশ্বের সব সংস্কৃতির মধ্যেই দেখা যায়। এসব পৌরাণিক উপকথা প্রচলনের পেছনে বিভিন্ন ধরনের উৎসের কথা বলা হয়। যেমনঃ প্রকৃতিকে জীবন্তকরণ অথবা প্রাকৃতিক ঘটনাবলিকে জীবন্ত সত্তার মত করে রূপায়িতকরণ, কখনো সত্য কোন ঐতিহাসিক ঘটনার ব্যাখ্যাদান, কখনো বা সমাজে প্রচলিত কিছু আচার-প্রথা কীভাবে গড়ে উঠলো তার বিশ্লেষণ করতে গিয়ে এসব উপকথার উদ্ভব।
| পুরাণবিদ্যা |
|---|
| উৎস অনুযায়ী পুরাণসমূহ |
| আরও দেখুন |
|
| পুরাণসংগ্রহের তালিকা |
পৌরাণিক গল্পের চর্চা প্রাচীন কাল থেকেই শুরু হয়েছে। তবে, সাম্প্রতিক গবেষণাগুলোতে যে চিত্র উঠে এসেছে তাতে পৌরাণিক উপকথাগুলোকে অলীক-ভ্রান্ত ঐতিহাসিক ঘটনাবলির বিবরণ মনে না হয়ে বরং এগুলোকে মনস্তাত্ত্বিক, সাংস্কৃতিক কিংবা সামাজিক সত্যের বহিঃপ্রকাশ বলেই মনে হয়।
শব্দের উৎপত্তি
পৌরাণিক পূর্বে পুরাণ নামে পরিচিত ছিল।[2][3] পঞ্চাদশ শতকে পৌরাণিক শব্দের ব্যবহার শুরু হয়।[4]
তথ্যসূত্র
-
- Kirk, Geoffrey Stephen (১৯৭৩)। Myth: Its Meaning and Functions in Ancient and Other Cultures। University of California Press। আইএসবিএন 978-0-520-02389-5।
- Johnson, Samuel. "Mythology" in A Dictionary of the English Language: in which the Words are Deduced from their Originals, and Illustrated in their Different Significations by Examples from the Best Writers to which are Prefixed a History of the Language and an English Grammar, p. 1345. W. Strahan (London), 1755.
- Johnson, Samuel. A Dictionary of the English Language, p. 1345. W. Strahan (London), 1755. Accessed 20 Aug 2014.
- Lydgate, John. Troyyes Book, Vol. II, ll. 2487.Reprinted in Henry Bergen's Lydgate's Troy Book, Vol. I, p. 216. Kegan Paul, Trench, Trübner, & Co. (London), 1906. Accessed 20 Aug 2014.