পৃথিবীর বিস্ময়

পৃথিবীর বিস্ময়ের বিভিন্ন তালিকা বহুকাল থেকেই বহু তালিকা প্রস্তুত হয়ে আসছে মনুষ্য-কৃত বা প্রাকৃতিক বিস্ময়কর দ্রষ্টব্যগুলির বিবরণী প্রকাশের জন্য।

প্রাচীন বিশ্বের সপ্তাশ্চর্য (বা থেকে ডানে, উপর থেকে নিচে): গিজার মহা পিরামিড, ব্যাবিলনের শূন্য উদ্যান, আর্টেমিসের মন্দির, অলিম্পিয়ার জিউসের মূর্তি, হ্যালিকারণেসাসের সমাধি মন্দির (এছাড়াও মাওসুলসের সমাধি নামেও পরিচিত), রোডস এর মূর্তি, এবং আলেকজান্দ্রিয়ার বাতিঘর; ১৬ শতাব্দীর ওলন্দাজ শিল্পী মার্টেন ভন হেমসএকয়ার্ক কর্তৃক অঙ্কিত।

প্রাচীন গ্রিক দ্রষ্টব্য-স্থান দর্শনার্থীদের মধ্যে বিশেষভাবে জনপ্রিয় নির্দেশিকা-পুস্তিকাগুলিতে অন্তর্গত, কেবল মাত্র ভুমধ্যসাগরীয় বলয়ের মনুষ্যকৃত সাতটি বিস্ময়কর প্রাচীন উচ্চমানের পুরাতাত্ত্বিক নিদর্শনগুলির তালিকাটিকেই বিশ্বের প্রথম সপ্তাশ্চর্য্যের তালিকা বলে মনে করা হয়। সাত সংখ্যাটিকে গ্রহণ করার কারণ হল গ্রিকরা এটিকে নিখুঁত ও পর্যাপ্ত বলে মনে করেন[1]। মধ্য ও আধুনিক যুগের তালিকাগুলোকে অন্তর্গত করেও আরো বহু তালিকা প্রস্তুত করা হয়েছে।

প্রাচীন বিশ্বের সপ্তাশ্চর্য

গিজার মহা পিরামিড, বর্তমানেও বিদ্যমান বিশ্বের প্রাচীন বিস্ময়
গ্রেট বেরিয়ার রিফ
জেরুসালেমের পুরনো নগর
অররা বোরিয়ালিস অথবা সুমেরু প্রভা
লন্ডনের নিকাষী ব্যবস্থার প্রধান অ্যাবে মিলের পাম্পিং স্টেশন।

ঐতিহাসিক হিরোডোটাস (৪৮৪ খ্রীষ্টপূর্বাব্দ–সি এ. ৪২৫ খ্রীষ্টপূর্বাব্দ), এবং সাইরিনের শিক্ষাবিদ ক্যালম্যকাস (সি এ. ৩০৫-২৪০ খ্রীষ্টপূর্বাব্দ) আলেক্সান্ড্রীয়ার প্রদর্শণশালায় বিশ্বের সাতটি আশ্চর্যের একটি তালিকা প্রস্তুত করেন কিন্তু সেটির উল্লেখ ব্যতীত তাদের প্রকৃত লিপিটির সংরক্ষণ সম্ভব হয়নি। সপ্তাশ্চর্য্যগুলি হল:

প্রাচীনতম তালিকাটিতে সপ্তাশ্চর্য হিসেবে আলেক্সান্ড্রীয়ার বাতিঘরের স্থানে ইশতার প্রবেশদ্বারকেই চিহ্নিত করা হয়েছিল।

গ্রিক পরিভাষায় এগুলি আশ্চর্য্য নয়, "থাউমাতা "(গ্রিক: Θαύματα), যার তর্যমা "দর্শনীয় বস্তু" এই রূপ হয়। বর্তমানে আমরা যে তালিকার কথা জানতে পারি সেটি মধ্যযুগে প্রস্তুত, যখন এর অন্তর্গত বহু বস্তুরই আর কোন অস্তিত্ব ছিল না। প্রাচীনতম বিশ্বের বিস্ময়গুলির মধ্যে শুধুমাত্র গিজার পিরামিডটিই আজও বিদ্যমান।

অন্যান্য যুগের বিস্ময়

মধ্যযুগে বিদ্যমান ছিল পৃথিবীর এমন বিস্ময়কর বহু বস্তুর তালিকাই সেসময় প্রস্তুত হয় যদিও এই তালিকাগুলি আদৌ মধ্যযুগে প্রস্তুত কিনা তাতে সংশয় আছে কারণ জ্ঞানালোকের যুগে ও সেই সময়ের কথা জানা যায়নি এবং মধ্যযুগ সম্পর্কে ধারণাটি ষোড়শ শতাব্দীর পূর্বে জনপ্রিয় ছিল না। ব্রীউয়ার এইগুলিকে "পরবর্তী তালিকা" বলে উল্লেখ করে বলেন যে, এগুলি মধ্যযুগের পরবর্তীকালে প্রস্তুত[2]। এই তালিকায় উল্লেখিত বহু স্থাপত্য মধ্যযুগের পূর্বেকার হলেও বিশেষভাবে জ্ঞাত ছিল[3]। এই তালিকাগুলির বিভিন্ন নাম ছিল যেমন মধ্যযুগের বিস্ময় (কোন বিশেষ সাতটির উল্লেখ ছিল না), মধ্যযুগের সাতটি আশ্চর্য, মধ্যযুগীয় মন ও মধ্যযুগের স্থাপত্যশিল্পের বিস্ময়।মধ্য যুগে এগুলোই ছিল সুন্দর ও আশ্চযের৷ মধ্যযুগের সর্বোষ্ট সাতটি বিস্ময়ের প্রকৃত নিদর্শণ:[2][3][4][5]

এই তালিকাগুলিতে অন্যান্য স্থানও অন্তর্গত ছিল:

  • তাজ মহল[6]
  • কায়রো ক্যাথিড্রাল[7]
  • এলী ক্যাথিড্রাল[8]
  • ক্লুনী অ্যাবে[9]

সাম্প্রতিক তালিকা

আধুনিক কালে নির্মিত বহু উত্কৃষ্ট স্থাপত্য অথবা আজও বিদ্যমান বিস্ময়গুলি নিয়েও বহু তালিকা প্রস্তুত করা হয়েছে। বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য কিছু তালিকা নিচে দেওয়া হল।

অসামরিক প্রকৌশলীর আমেরিকান সমাজ

অসামরিক প্রকৌশলীর আমেরিকান সমাজ আধুনিক বিশ্বের বিস্ময়ের একটি তালিকা প্রস্তুত করেছেন।[10]

বিস্ময় শুরুর তারিখ সম্পূর্ণ হবার তারিখ অবস্থান
চ্যানেল টানেল ১লা ডিসেম্বর, ১৯৮৭ ৬ই মে, ১৯৯৪ ব্রিটিশ যুক্তরাজ্যফ্রান্সের অন্তর্বর্তি ডোভারের জলপ্রনালী
সিএন টাওয়ার ৬ই ফাব্রুয়ারি, ১৯৭৩ ২৬শে জুন, ১৯৭৬, ১৯৭৬-২০০৭ এই সময় পৃথিবীর সর্বোচ্চ মুক্তভাবে দন্ডয়মান কাঠামো। টরন্টো, ওন্টারিয়ো, কানাডা
এম্পায়ার স্টেট বিল্ডিং ২২শে জানুয়ারি, ১৯৩০ ১লা মে, ১৯৩১, ১৯৩১-১৯৬৭ এই সময় পৃথিবীর সর্বোচ্চ কাঠামো একশরও অধিক তল বিশিষ্ট প্রথম বাড়ি। নিউ ইয়র্ক সিটি, নিউ ইয়র্ক, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
গোল্ডেন গেট ব্রীজ ৫ই জানুয়ারি, ১৯৩৩ ২৭শে মে, ১৯৩৭ সান ফ্রান্সিস্কো উত্তরবর্তি গোল্ডেন গেট জলপ্রনালী, ক্যালিফোর্নিয়া, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
ইতাইপু বাঁধ জানুয়ারি ১৯৭০ ৫ই মে, ১৯৮৪ ব্রাজিলপ্যারাগুয়ের মধ্যবর্তি পারানা নদী
ডেল্টা ওয়ার্কস/জুইডারজি ওয়ার্কস ১৯৫০ ১০ই মে, ১৯৯৭ নেদারল্যান্ড্‌স
পানামা খাল ১লা জানুয়ারি, ১৮৮০ ৭ই জানুয়ারি, ১৯১৪ পানামার ইস্থমাস

নিউ7ওয়ান্ডর্স ফাউন্ডেশন্সের বিশ্বের সপ্তাশ্চর্য

২০০১ সালে বর্তমানে বিদ্যমান ২০০ লাভজনক স্মৃতিসৌধগুলি থেকে বিশ্বের নতুন সপ্তাশ্চর্য্য নির্ধারণের জন্য সুইস কর্পোরেশনের নিউ7ওয়ান্ডার্স ফাউন্ডেশন এক পদক্ষেপ গ্রহণ করে[11]। ১লা জানুয়ারি, ২০০৬ সালে একুশটি চূড়ান্ত প্রতিযোগির নাম ঘোষিত হয়[12]। মিশর, পৃথিবীর একমাত্র আসল বিস্ময়টিকেও অন্যান্য দর্শনিয় স্থান যেমন, স্ট্যাচু অফ লিবার্টি, সিডনী অপেরা হাউস প্রভৃতির সঙ্গে প্রতিযোগিতার সন্মুখীন হবার ঘটনাটিতে অসন্তুষ্ট হয় এবং এই প্রকল্পটিকে হাস্যকর বলে। এই সমস্যার সমাধানের উদ্দেশ্যে, গিজাকে সান্মানিক প্রতিযোগির আখ্যা দেওয়া হয়[13]। ৭ই জুলাই, ২০০৭ সালে পর্তুগালের লিসবনের বেনফিকাসের খেলার মাঠে এক বৃহৎ অনুষ্ঠানে ফলাফল ঘোষণা করা হয়[14]

বিস্ময় নির্মানের সময় অবস্থান
চীনের প্রাচীর ৫ম শতাব্দী খ্রীষ্টপূর্ব থেকে ১৬ শতক খ্রীষ্টাব্দ চীনা
পেত্রা সি. ১০০ খ্রীষ্টপূর্ব জর্দান
মুক্তিদাতা যীশুখ্রীষ্টের প্রতিমুর্তি ১২ই অক্টোবর, ১৯৩১ সালে উন্মোচন করা হয় ব্রাজিল
মাচু পিচু সি. ১৪৫০ পেরু
চিচেন ইৎজা সি. ৬০০ মেক্সিকো
রোমান কলোসিয়ম সম্পূর্ণ হয়েছে ৮০ খ্রীষ্টাব্দে ইতালি
তাজমহল সম্পূর্ণ হয়েছে সি. ১৬৪৮ খ্রীষ্টাব্দে ভারত
গ্রেট পিরামিড (সান্মানিক প্রতিযোগি) সম্পূর্ণ হয়েছে সি. ২৫৬০ খ্রীষ্টপূর্ব মিশর

বর্তমান আমেরিকার নতুন সাতটি বিস্ময়

২০০৬ সালের নভেম্বর মাসে সহযোগী ভাবে মার্কিন জাতীয় সংবাদ পত্র ইউএসএ টুডে এবং মার্কিন টেলিভিশন অনুষ্ঠান গুড মর্নিং আমেরিকা ছ'জন বিচারক দ্বারা নির্বাচিত নতুন সপ্তাশ্চর্য্যের একটি তালিকা প্রকাশ করে[15]গুড মর্নিং আমেরিকাতে প্রত্যহ একটি হিসেবে এক সপ্তাহ ধরে বিস্ময়গুলির নাম ঘোষণা করা হয়। দর্শকদের অভিমত থেকে ২৪শে নভেম্বর একটি অষ্টম বিস্ময়ের নির্ধারণ করা হয়[16]

সংখ্যা বিস্ময় অবস্থান
পোতালা প্রাসাদ লাসা, তিব্বত, চীনা
জেরুসালেমের পুরনো নগর জেরুসালেম, ইসরায়েল
পোলার আইস ক্যাপ মেরু অঞ্চল
পাপাহানাউমোকুয়াকী নৌসেনা জাতীয় স্মৃতিসৌধ হাওয়াই, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
ইন্টারনেট সর্বত্র
মায়া ধ্বংশাবশেষ ইয়ুকেটান উপদ্বীপ, মেক্সিকো
সেরেঙ্গেটি এবং মাসাই মারার বিশাল পরিযান তানজানিয়া এবং কেনিয়া
বৃহৎ গিরিখাত (দর্শক নির্বাচিত অষ্টম বিস্ময়) আরিজোনা, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র

পৃথিবীর সাতটি প্রাকৃতিক বিস্ময়

বিস্ময়র বস্তুর অন্যান্য তালিকার মত, সে বিষয় তর্কের অবতারনা হবার কারণে বিশ্বের সাত প্রাকৃতিক বিস্ময়ের একটি তালিকা কোনও ঐকমত্য নেই। সিএনএন কর্তৃক প্রস্তুত বহু তালিকার মধ্যে এটি একটি[17]:

বিশ্বের সাতটি প্রাকৃতিক বিস্ময়ের একটি সমকালীন তালিকা প্রস্তুত করনের উদ্দেশ্যে বিশ্বের সাতটি নতুন বিস্ময় এই স্লোগানটির প্রবক্তা, নিউ ওপেন ওয়ার্লড কর্পোরেশন (NOWC) দ্বারা আয়োজিত এক বিশ্বব্যাপী জনমত গ্রহণের প্রচেষ্টা।

বিশ্বের সাতটি প্রাকৃতিক বিস্ময়[18]: এটি বর্তমানে প্রতিষ্ঠিত সাতটি প্রাকৃতিক বিস্ময়ের রক্ষণার্থে অলাভজনক একটি প্রচেষ্টা।

পৃথিবীর সমুদ্রতলের সাতটি বিস্ময়

পৃথিবীর সমুদ্রতলের সাতটি বিস্ময়, সিইডিএএম আন্তর্জাতিক, মহাসাগরীয় গবেষণা ও সংরক্ষণের উদ্দেশ্যে নিবেদিত আমেরিকায় অবস্থিত একটি ডুবুরিদের সংস্থা, দ্বারা প্রস্তুত পৃথিবীর সমুদ্রতলের সাতটি বিস্ময়ের একটি তালিকা।

১৯৮৯ সালে সমুদ্রতলে সংরক্ষণোপযুক্ত স্থানগুলির চিহ্নিতকরণের জন্য CEDAM ড. ইউজেনী ক্লার্ক সহ কয়েকজন সমুদ্র-বিজ্ঞানীর একটি দল গঠন করে। ওয়াশিংটন, ডি.সি. এর ন্যাশনাল অ্যাকোয়ারিয়ামে, টেলিভিশনের 'সি হান্ট ' অনুষ্ঠানের তারকা লয়েড ব্রিজেস দ্বারা এর ফলাফল ঘোষিত হয়[19][20]

শিল্প জগতের সাতটি বিস্ময়

ব্রিটিশ লেখক, ডেবোরা ক্যাডবেরী, ঊনবিংশ শতাব্দী এবং বিংশ শতাব্দীর প্রথম দিকের ইনজিনিয়রিং-এর সাতটি বিশিষ্ট কৃতিত্বের কথা তার সেভেন ওয়ান্ডার্স অফ ইন্ডাস্ট্রিয়াল ওয়ার্লড, এই বইটিতে বলেন। ২০০৩ সালে বিবিসি সাতটি পর্বের একটি প্রামাণ্য চিত্রে শৃঙ্খলা প্রস্তুত করে যাতে এক একটি পর্বে এক একটি বিস্ময়ের গড়ে ওঠার নাটকীয় উপস্থাপনা করা হয়েছে। সাতটি বিস্ময়কর শিল্প:

পৃথিবীর ভ্রমণ সাতটি বিস্ময়

ভ্রমণ-বৃত্যান্ত লেখক হওয়ার্ড হিলম্যান অন্যান্য লেখকদের মধ্যে একজন যাঁরা তালিকা প্রস্তুত করেছেন উত্কৃষ্ট মনুষ্যকৃ্ত[21] ও প্রাকৃতিক[22] বিশ্বের ভ্রমণ বিস্ময়গুলির:

মনুষ্য-কৃত ভ্রমণ সাতটি বিস্ময়

  1. গিজা পিরামিড চত্বর
  2. চীনের প্রাচীর
  3. তাজমহল
  4. মাচু পিচু
  5. বালি
  6. আঙ্করভাট
  7. নিষিদ্ধ নগরী
  8. বাগান মন্দির ও প্যাগোডা
  9. কার্নাক মন্দির
  10. টিয়োটিহকান

প্রাকৃতিক ভ্রমণ সাতটি বিস্ময়

  1. সেরেঙ্গেটির পরিযান
  2. গালাপাগোস দ্বীপপুঞ্জ
  3. বৃহৎ গিরিখাত
  4. অ্যান্টার্কটিকা
  5. ইগুয়াসু জলপ্রপাত
  6. আমাজন অরণ্য
  7. নরোঙ্গোরো খাদ
  8. গ্রেট ব্যারিয়ার রিফ
  9. ভিক্টোরিয়া জলপ্রপাত
  10. বোরা বোরা

আরও দেখুন

  • পৃথিবীর অষ্টম আশ্চর্য
  • বিশ্ব ঐতিহ্য তালিকা - ইউনেস্কো দ্বারা মনোনিত ৮০০ 'বৈশিষ্টপূর্ণ বিশ্বব্যাপী মূল্যযুক্ত' স্থানের একটি তালিকা।
  • জাতীয় সপ্তাশ্চর্য্যের তালিকা
    • কানাডার সাতটি বিস্ময়
    • কলম্বয়িার সাতটি বিস্ময়
    • পোল্যান্ডের সাতটি বিস্ময়
    • পর্তুগালের সাতটি বিস্ময়
    • রাশিয়ার সাতটি বিস্ময়
    • সার্বিয়ার সাতটি বিস্ময়
    • ইউক্রেনের সাতটি বিস্ময়
    • ওয়েলসের সাতটি বিস্ময়
  • ফোরের সাতটি বিস্ময় (ফোর অ্যাবে, আয়ারল্যান্ড)
  • বিশ্বের সাতটি গুরুতর ভুলমহাত্মা গান্ধীর একটি তালিকা
  •  ভূগোল প্রবেশদ্বার

টীকা

    তথ্যসূত্র

    1. অ্যানন (1993)দ্য অক্সফোর্ড ইলাস্ট্রেটেড এনসাইক্লোপিডিয়া প্রথম সংস্করণ অক্সফোর্ড:অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটি।
    2. আই এইচ ইভানস (সংশোধক), ব্রিউয়ার্স ডিক্সনারি অফ ফ্রেস অ্যান্ড ফেব্ল (শততম সংস্করণ চতুর্থ ছাপা (শুদ্ধিকৃত) ; লন্ডন: ক্যাসেল, 1975), পৃষ্ঠা 1163
    3. হেরেওয়ার্ড ক্যারিংটন 1880-1958) "দ্য সেভেন ওয়ান্ডার্স অফ দ্য ওয়ার্লড:অ্যানসেন্ট, মেডিয়েভাল অ্যান্ড মডার্ন", ক্যারিংটন কলেকশন - এ পূনর্মুদ্রিত (2003)আইএসবিএন ০-৭৬৬১-৪৩৭৮-৩, পৃষ্ঠা 14
    4. এডওয়ার্ড ল্যাথাম. এ ডিক্সনারি অফ নেম্স, নিকনেম্স অ্যান্ড সারনেম্স, অফ পার্সন্স, প্লেসেস অ্যান্ড থিংস (1904), পৃষ্ঠা 280
    5. ফ্রান্সীস ট্রেভেলীন মিলার, উডরো উইল্সন,উইলিয়ম হওয়ার্ড টাফ্ট, থিওডোর রুসভেল্টঅ্যামেরিকা, দ্য ল্যান্ড উই লাভ (1915), পৃষ্ঠা 201
    6. পাপা, অ্যাস ইউ লাইক ইট ,পৃষ্ঠা 67)
    7. দ্য কমপ্লিট ইডিয়ট'স গাইড টু দ্য ক্রুসেড্স (2001, পৃষ্ঠা 153))
    8. দ্য রাফ গাইড টু ইংল্যান্ড (1994, পৃষ্ঠা 596))
    9. দ্য ক্যাথোলিক এনসাইক্লোপিডিয়া , ভ.16 (1913), পৃষ্ঠা 74
    10. "অসামরিক প্রকৌশলীর আমেরিকান সমাজ"। ২ এপ্রিল ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ অক্টোবর ২০০৯
    11. নতুন সপ্ত আশ্চর্য্য
    12. চূড়ান্ত প্রতিযোগীদের পৃষ্ঠা
    13. বিশ্ময়ের নতুন ধারনাতে মিশরের ঐকমত্য্য
    14. রয়টার্স ভায়া এবিসি নিউস অস্ট্রেলিয়া "অপেরা হাউস স্নাব্ড অ্যাস নিউ ওয়ান্ডার্স আনভেল্ড" ৭ই জুলাই ২০০৭]
    15. "নতুন সপ্তাশ্চর্য্যের তালিকা"। ২০১০-০৭-১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-১০-২৭
    16. "পৃথিবীর অষ্টম আশ্চর্য্য: পাঠকেরা গ্র্যান্ড ক্যানিয়নকে চিন্হিত করেন"। ২০১২-০৬-১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-১০-২৭
    17. CNN ন্যাচরাল ওয়ান্ডার্স
    18. "সপ্ত প্রাকৃতিক বিশ্ময়"। ১ নভেম্বর ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ অক্টোবর ২০০৯
    19. "পৃথিবীর সমুদ্রতলের বিস্ময়"। ২১ এপ্রিল ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ অক্টোবর ২০০৯
    20. "সমুদ্রতলের বিস্ময়ের দ্বিতীয় তালিকা"। ২৮ সেপ্টেম্বর ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ অক্টোবর ২০০৯
    21. Hillman, Howard"World's top 10 man-made travel wonders"। Hillman Quality Publications। ২০০৭-০৬-২৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৭-০৭
    22. Hillman, Howard"World's top 10 natural travel wonders"। Hillman Quality Publications। ২০০৭-০৭-০৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৭-০৭

    আরো পড়ুন

    • অ্যাশ রাসেল, "পৃথিবীর বিশিষ্ট বিস্ময়গুলি'"। ডর্লিং কিন্ডার্সলে। ২০০০। আইএসবিএন ৯৭৮-০-৭৫১৩-২৮৮৬-৮
    • কক্স, রেগ, এবং নীল মরিস, "আধুনিক বিশ্বের সাতটি বিস্ময়"। চেলসা হাউস প্রকাশনা: গ্রন্থাগার। অক্টোবর ২০০০। আইএসবিএন ০-৭৯১০-৬০৪৮-৯
    • কক্স, রেগ, নীল মরিস এবং জেমস ফিল্ড "মধ্যযুগীয় বিশ্বের সাতটি বিস্ময়"। চেলসা হাউস প্রকাশনা: গ্রন্থাগার। অক্টোবর ২০০০। আইএসবিএন ০-৭৯১০-৬০৪৭-০
    • ডি'এপাইরো, পিটার এবং মেরি ডেসমন্ড পিঙ্কোইশ, "হোয়াট আর দ্য সেভেন ওয়ান্ডার্স অফ দ্য ওয়ার্লড "এবং আরও 100 টি বৈশিষ্টপূর্ণ সাংস্কৃতিক তালিকা ". অ্যাঙ্কর। ১লা ডিসেম্বর, ১৯৯৮। আইএসবিএন ০-৩৮৫-৪৯০৬২-৩
    • মরিস, নীল, "দ্য সেভেন ওয়ান্ডার্স অফ দ্য ন্যাচরাল ওয়ার্লড"। ক্রাইসালিস বুক্স। ৩০শে ডিসেম্বর, ২০০২। আইএসবিএন ১-৮৪১৩৮-৪৯৫-X

    বহিঃসংযোগ

    This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.