পূর্বদেশীয় অশূরীয় মণ্ডলী
পূর্বদেশীয় অশূরীয় মণ্ডলী (Classical Syriac: ܥܕܬܐ ܕܡܕܢܚܐ ܕܐܬܘܖ̈ܝܐ, রোমানীকৃত: ʿĒḏtā ḏ-Maḏnḥā ḏ-ʾĀṯūrāyē,[15] আরবি: كنيسة المشرق الآشورية),[15] যা দাপ্তরিকভাবে পবিত্র পূর্বদেশীয় প্রেরিতীয় কাথলিক অশূরীয় মণ্ডলী[16] (Classical Syriac: ܥܕܬܐ ܩܕܝܫܬܐ ܘܫܠܝܚܝܬܐ ܩܬܘܠܝܩܝ ܕܡܕܢܚܐ ܕܐܬܘܪ̈ܝܐ, রোমানীকৃত: ʿĒḏtā Qaddīštā wa-Šlīḥāytā Qāṯōlīqī ḏ-Maḏnḥā ḏ-ʾĀṯūrāyē; আরবি: كنيسة المشرق الآشورية الرسولية الجاثلقية المقدسة),[17] নামে পরিচিত, হল একটি পূর্বদেশীয় খ্রীষ্টান মণ্ডলী যা ঐতিহাসিক পূর্বদেশীয় মণ্ডলীর ঐতিহ্যবাহী খ্রীষ্টতত্ত্ব ও মণ্ডলীতত্ত্ব অনুসরণ করে থাকে।[18] এটি সিরীয় খ্রীষ্টধর্মের পূর্বদেশীয় শাখার অন্তর্ভুক্ত এবং পূর্ব সিরীয় আচার-অনুষ্ঠানের অন্তর্ভুক্ত সাধু আদ্দাই ও মারির আচার-অনুষ্ঠান পালন করে। এটি পূর্ব আরামীয় ভাষার একটি উপভাষা সিরীয় ভাষায় কথিত হয় এবং এর সিংহভাগ অনুসারী নৃতাত্ত্বিকভাবে অশূরীয় জাতির লোক।
পবিত্র পূর্বদেশীয় প্রেরিতীয় ক্যাথলিক অশূরীয় মণ্ডলী | |
---|---|
ܥܕܬܐ ܩܕܝܫܬܐ ܘܫܠܝܚܝܬܐ ܩܬܘܠܝܩܝ ܕܡܕܢܚܐ ܕܐܬܘܪ̈ܝܐ | |
সংক্ষিপ্ত রূপ | ACOE |
প্রকারভেদ | পূর্বদেশীয় খ্রীষ্টধর্ম |
অভিষেক | সিরীয় খ্রীষ্টধর্ম |
ধর্মতত্ত্ব | নেস্তরবাদী[lower-alpha 1][lower-alpha 2][10][11][12] |
কাথলিকস-কুলপিতা | তৃতীয় জওয়ার্জিস |
অঞ্চল | মধ্যপ্রাচ্য, ভারত, বিস্ফূরণ |
ভাষা | সিরীয়,[13] আরামীয় |
Liturgy | পূর্ব সিরীয় আচার |
সদর দপ্তর | আনকাওয়া, আর্বিল, ইরাক |
উৎপত্তি | প্রেরিতীয় যুগ |
Absorbed | কল্দীয় সিরীয় মণ্ডলী (১৮৭০ দশক) |
Separations | কল্দীয় কাথলিক মণ্ডলী (১৮৩০) (Elia Line) পূর্বদেশীয় প্রাচীন মণ্ডলী (১৯৬৮) |
সদস্য | ৪০০,০০০+ (২০১১)[14] |
ওয়েবসাইট | দাপ্তরিক ওয়েবসাইট |
এছাড়া ভারতে মণ্ডলীটির একটি মহাধর্মপ্রদেশ অবস্থিত, যেটি ভারতীয় কল্দীয় সিরীয় মণ্ডলী হিসেবে পরিচিত। অশূরীয় মণ্ডলীর প্রধান কার্যালয়টি ইরাকের উত্তরভাগের ইরাকি কুর্দিস্তান অঞ্চলের এর্বিল শহরে অবস্থিত। আদিতে এটি প্রাচীন অশূর রাজ্যে প্রবর্তিত হয়েছিল, যা বর্তমানে দক্ষিণ-পূর্ব তুরস্ক, উত্তর-পূর্ব সিরিয়া এবং উত্তর-পশ্চিম ইরান জুড়ে অবস্থিত। ২০১৫ সাল থেকে অশূরীয় মণ্ডলীর সর্বপ্রধান যাজক হলে কাথলিকস-পিতৃকুলপতি ৩য় মার গেওয়ার্গিস।[13]
পূর্বদেশীয় অশূরীয় মণ্ডলী দাবি করে যে এটি ঐতিহাসিক পূর্বদেশীয় মণ্ডলীর সাথে ধারাবাহিকতা রক্ষা করে চলেছে। এটি প্রাচ্যদেশীয় সনাতনপন্থী মণ্ডলীসমূহ কিংবা পূর্বদেশীয় সনাতনপন্থী মণ্ডলী কোনওটির সাথেই মৈত্রীবদ্ধ নয়। অশূরীয় মণ্ডলীর একটি দলছুট শাখা রোমের পবিত্র পোপরাজ্যের সাথে সম্পূর্ণ মৈত্রীস্থাপন করে, যার নাম কল্দীয় ক্যাথলিক মণ্ডলী।
তথ্যসূত্র
- Bethune-Baker 1908, পৃ. 82-100।
- Walbert Bühlmann, Dreaming about the Church (Rowman & Littlefield 1987), pp. 111 and 164
- Wilmshurst 2000, পৃ. 4।
- Brock 2006, পৃ. 14।
- Joost Jongerden, Jelle Verheij, Social Relations in Ottoman Diyarbekir, 1870–1915 (BRILL 2012), p. 21
- Gertrude Lowthian Bell, Amurath to Amurath (Heinemann 1911), p. 281
- Gabriel Oussani, "The Modern Chaldeans and Nestorians, and the Study of Syriac among them" in Journal of the American Oriental Society, vol. 22 (1901), p. 81; cf. Albrecht Classen (editor), East Meets West in the Middle Ages and Early Modern Times (Walter de Gruyter 2013), p. 704
- Brock 1996, পৃ. 23-35।
- Common Christological Declaration between the Catholic Church and the Assyrian Church of the East ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত জানুয়ারি ৪, ২০০৯ তারিখে
- Joshua Castellino (২০১৩-০৪-২৫)। Minority Rights in the Middle East। আইএসবিএন 978-0191668883।
Most Assyrians are affiliated to one of four churches: the Syrian Orthodox Church, the Syrian Catholic Church, the Chaldean Uniate (Catholic), and the Assyrian Church of the East (Nestorian)
- Tang, Li; Winkler, Dietmar W. (২০১৩)। From the Oxus River to the Chinese Shores: Studies on East Syriac Christianity in China and Central Asia। আইএসবিএন 9783643903297।
The so-called Nestorian Church is also known as the Assyrian Church of the East.
- Lee Samuel (অক্টোবর ২০০৯)। Understanding Japan Through the Eyes of Christian Faith Third Edition। আইএসবিএন 9789490179014।
Nestorian missionaries who represented the Assyrian Church of the East
- Holy Apostolic Assyrian Church of the East Official News Website
- Murre van den Berg 2011, পৃ. 154-159।
- "Østens Assyriske Kirke i Danmark"। assyrianchurch.dk। ২০২০-০৭-০২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৭-০২।
- Binns 2002, পৃ. 28।
- "اخبار كنيسة المشرق الاشورية"। اخبار كنيسة المشرق الاشورية (আরবি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৭-০২।
- Hunter 2014, পৃ. 601-620।
- The justice of imputing Nestorianism to Nestorius, whom the Assyrian Church of the East venerated as a saint, is disputed.[1][2] David Wilmshurst states that for centuries "the word 'Nestorian' was used both as a term of abuse by those who disapproved of the traditional East Syrian theology, as a term of pride by many of its defenders [...] and as a neutral and convenient descriptive term by others. Nowadays it is generally felt that the term carries a stigma".[3] Sebastian P. Brock says: "The association between the Church of the East and Nestorius is of a very tenuous nature, and to continue to call that Church 'Nestorian' is, from a historical point of view, totally misleading and incorrect – quite apart from being highly offensive and a breach of ecumenical good manners".[4] Apart from its religious meaning, the word "Nestorian" has also been used in an ethnic sense, as shown by the phrase "Catholic Nestorians".[5][6][7] In light of the persistently misused 'Nestorian' term, Sebastian Brock, a Fellow of the British Academy, in his 1996 article titled: "The 'Nestorian' Church: a lamentable misnomer", called the designation for the Church of the East as the "'Nestorian Church'" as "both inappropriate and misleading", quoted in the larger context: "..the term 'Nestorian Church' has become the standard designation for the ancient oriental church which in the past called itself 'The Church of the East', but which today prefers the fuller title 'The Assyrian Church of the East'. Such a designation is not only discourteous to modern members of this venerable church, but also – as this paper aims to show – both inappropriate and misleading."[8]
- In 1994, the Common Christological Declaration between the Catholic Church and the Assyrian Church of the East marked the resolution of a dispute between those two churches that had existed since the Council of Ephesus. They expressed their common understanding of doctrine concerning the divinity and humanity of Christ, and recognized the legitimacy and rightness of their respective descriptions of Mary as, on the Assyrian side, "the Mother of Christ our God and Saviour", and, on the Catholic side, as "the Mother of God" and also as "the Mother of Christ".[9]