পাবলো আইমার

পাবলো সিজার আইমার জিওর্দানো (জন্ম ৩ নভেম্বর ১৯৭৯) একজন আর্জেন্টিনীয় ফুটবলার যিনি অ্যাটাকিং মিডফিল্ডার হিসেবে পর্তুগিজ ক্লাব বেনফিকায় খেলেন। এছাড়া আইমারের স্পেনীয় পাসপোর্টও রয়েছে।

পাবলো আইমার
বেনফিকার হয়ে খেলছেন আইমার
ব্যক্তিগত তথ্য
পূর্ণ নাম পাবলো সিজার আইমার জিওর্দানো
জন্ম (1979-11-03) ৩ নভেম্বর ১৯৭৯
জন্ম স্থান রিও কিউয়ার্তো, আর্জেন্টিনা
উচ্চতা ১.৭০ মিটার (৫ ফুট ৭ ইঞ্চি)
মাঠে অবস্থান অ্যাটাকিং মিডফিল্ডার
ক্লাবের তথ্য
বর্তমান দল
বেনফিকা
জার্সি নম্বর ১০
যুব পর্যায়
১৯৯৫–১৯৯৭ রিভার প্লেট
জ্যেষ্ঠ পর্যায়*
বছর দল ম্যাচ (গোল)
১৯৯৭–২০০০ রিভার প্লেট ৮২ (২২)
২০০১–২০০৬ ভালেনসিয়া ১৬২ (৩৪)
২০০৬–২০০৮ জারাগোজা ৫৭ (৫)
২০০৮– বেনফিকা ১০০ (১২)
জাতীয় দল
১৯৯৫ আর্জেন্টিনা অনূর্ধ্ব ১৭ (২)
১৯৯৭ আর্জেন্টিনা অনূর্ধ্ব ২০ (১)
১৯৯৯–২০০৯ আর্জেন্টিনা ৫২ (৮)
* শুধুমাত্র ঘরোয়া লিগে ক্লাবের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা গণনা করা হয়েছে এবং ১৪ জানুয়ারি ২০১৩ তারিখ অনুযায়ী সকল তথ্য সঠিক।

তিনি লা লিগায় আট মৌসুম কাটিয়েছেন এবং ২১৫ খেলায় ৩২ গোল করেছেন।

আইমার ৫০ এরও বেশি খেলায় আর্জেন্টিনার হয়ে মাঠে নেমেছেন। এছাড়া তিনি আর্জেন্টিনার হয়ে দুইবার বিশ্বকাপও খেলেছেন।

ক্লাব ক্যারিয়ার

পাবলো আইমার আর্জেন্টিনার কর্দোবা প্রদেশের রিও কিউয়ার্তো শহরে জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৯৭–৯৮ মৌসুমে তিনি রিভার প্লেটে যোগদান করেন। সেখানে তিনি নিজেকে আর্জেন্টিনার সেরা যুব খেলোয়াড় হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেন।

২০১১ সালের জানুয়ারিতে, ২৪ মিলিয়ন ইউরোর বিনিময়ে স্পেনীয় ক্লাব ভালেনসিয়ায় যোগ দেন আইমার। ২০০১–০২ মৌসুমে ভালেনসিয়া লা লিগা শিরোপা জেতে। এক্ষেত্র তিনি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। এর আগের মৌসূমে চ্যাম্পিয়নস লীগের ফাইনালে বায়ার্ন মিউনিখের বিপক্ষে হেরে রানার-আপ হয় ভালেনসিয়া। এছাড়া ভালেনসিয়ার হয়ে তিনি ২০০৪ সালে উয়েফা কাপ শিরোপাও জেতেন।

২০০৬ সালের ১২ এপ্রিল, তীব্র ভাইরাসজনিত মেনিনজাইটিস ধরা পরার কারণে তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।[1] তবে তিনি খুব দ্রুত সুস্থ হয়ে ওঠেন। এছাড়া ভালেনসিয়ার হয়ে খেলার সময় তিনি কয়েকবার ইনজুরিতে আক্রান্ত হন।[2][3][4]

তথ্যসূত্র

  1. "Argentina's Aimar suffering from viral meningitis"। ESPN Soccernet। ১৩ এপ্রিল ২০০৬। ১৭ এপ্রিল ২০০৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৩
  2. "Aimar agony for Valencia"। UEFA। ১৮ নভেম্বর ২০০২। সংগ্রহের তারিখ ৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৩
  3. "Aimar concern for Valencia"। UEFA। ২০ সেপ্টেম্বর ২০০৪। সংগ্রহের তারিখ ৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৩
  4. "Aimar absence vexes Valencia"। UEFA। ১ নভেম্বর ২০০৪। সংগ্রহের তারিখ ৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৩
This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.