পাবলিক লাইব্রেরি অব সায়েন্স

পাবলিক লাইব্রেরি অব সায়েন্স (সংক্ষেপে পিএলওএস ) হচ্ছে একটি অলাভজনক উন্মুক্ত প্রবেশাধিকার বিজ্ঞান, প্রযুক্তি এবং ওষুধ প্রকাশনা যা ওপেন কন্টেন্ট লাইসেন্সের অধীনে উন্মুক্ত প্রবেশাধিকার জার্নালসমূহ এবং অন্যান্য বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনীর একটি গ্রন্থাগার। এটি ২০০৩ সালের অক্টোবর মাসে পিএলওএস বায়োলজি নামে তার প্রথম জার্নাল বের করে এবং অক্টোবর ২০১৫ অবধি সাতটি জার্নাল প্রকাশ করেছে।[1][2] সংস্থাটি ক্যালিফোর্নিয়ার সান ফ্রান্সিসকোতে অবস্থিত এবং গ্রেট ব্রিটেনের কেমব্রিজে এর একটি ইউরোপীয় সম্পাদকীয় অফিস রয়েছে। প্রকাশনায় মূলত লেখকদের দ্বারা অর্থ প্রদানের মাধ্যমে অর্থায়ন করা হয়েছে।

পাবলিক লাইব্রেরি অব সায়েন্স
প্রতিষ্ঠাকাল২০০০/২০০৩
প্রতিষ্ঠাতাপ্যাট্রিক ও ব্রাউন এবং মাইকেল আইজেন
দেশযুক্তরাষ্ট্র
সদরদপ্তরলেভিস প্লাজা
সান ফ্রান্সিসকো, ক্যালিফোর্নিয়া
প্রধান ব্যক্তিএলিসন মাডিট
(সিইও)
প্রকাশনাএকাডেমিক জার্নাল
বিষয়বস্তুবিজ্ঞান
ওয়েবসাইটplos.org

ইতিহাস

উন্মুক্ত প্রবেশাধিকার লোগো

পাবলিক লাইব্রেরি অব সায়েন্স ২০০০ সালে, জাতীয় স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউটের প্রাক্তন পরিচালক এবং তৎকালীন মেমোরিয়াল স্লোয়ান-কেটারিং ক্যান্সার সেন্টারের পরিচালক এবং নোবেল পুরস্কার বিজয়ী হ্যারল্ড ইলিয়ট ভারমাস; স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণরসায়নবিদ প্যাট্রিক ও ব্রাউন; এবং ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়া, বার্কলি, এবং লরেন্স বার্কলি ন্যশনাল ল্যাবরেটরির কম্পিউটেশনাল জীববিজ্ঞানী মাইকেল আইজেন কর্তৃক একটি অনলাইন পিটিশনে নেয়া উদ্যোগ থেকে যাত্রা শুরু করেছিল।[4][5]

প্রকাশনা

অন্যান্য অংশীদার

২০১৭ সালের এপ্রিলে, পিএলওএস উন্মুক্ত উদ্ধৃতিসমূহের জন্য উদ্যোগ-এর অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা অংশীদার ছিল।[6]

সদর দফতর

সান ফ্রান্সিসকোর লেবির প্লাজার কোশল্যান্ড পূর্ব বিল্ডিংয়ের স্যুইট ২২৫-এ পিএলওএসের প্রধান কার্যালয় অবস্থিত।[7] পূর্বে এটি ১৮৫ বেরি স্ট্রিটে অবস্থিত ছিল।[8] দ্রুত সম্প্রসারণকল্পে ২০১০ সালের জুনে, পিএলওএস ঘোষণা করেছিল যে এটিকে নতুন অবস্থানে সরিয়ে নেয়া হবে। কোশল্যান্ড পূর্ব বিল্ডিং-এ ২১ জুন, ২০১০ সালে সরানো হয়েছিল।[9]

তথ্যসূত্র

  1. "Journals"। plos.org। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০৪-১৭
  2. Ownes, Simon (২০১৫-০৭-১৩)। "Why Academic Journals Are Teaming Up With Reddit"। Media Shift। সংগ্রহের তারিখ ২০১৫-১০-২৬
  3. Giannetti, A. M.; Snow, P. M.; Zak, O.; Björkman, P. J. (২০০৩)। "Mechanism for Multiple Ligand Recognition by the Human Transferrin Receptor"PLoS Biology1 (3): e1। ডিওআই:10.1371/journal.pbio.0000051পিএমআইডি 14691533পিএমসি 300677
  4. "History"। ১১ আগস্ট ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ আগস্ট ২০১৪
  5. "Professor Michael Eisen: A Pioneer of Open Access Science"। The Tower। ২০১৪। ২০১৫-১১-০১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৫-১০-২৬
  6. "Press"। Initiative for Open Citations। ৬ এপ্রিল ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ৬ এপ্রিল ২০১৭
  7. "Contact"। PLoS। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০৩-০৪
  8. "Contact"Internet Archive Wayback Machine। PLoS। ২০০৮-০৩-১০। ২০০৮-০৩-১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০৩-০৪
  9. Allen, Liz (২০১০-০৬-১৬)। "PLoS San Francisco office is moving | The Official PLOS Blog"। PLOS। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০৩-০৪

আরো দেখুন

বহিঃসংযোগ

This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.