পলাশবরণ পাল
পলাশবরণ পাল (জন্ম: ৪ সেপ্টেম্বর ১৯৫৫) একজন ভারতীয় বাঙালি তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানী। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিদ্যা বিভাগের একজন ইমেরিটাস অধ্যাপক ,[1] লেখক, [2][3] ভাষাবিদ [4] এবং একজন কবি। পদার্থবিজ্ঞানে তার গবেষণার প্রধান ক্ষেত্র হল কণা পদার্থবিজ্ঞান। পদার্থবিজ্ঞানে তার অবদান মূলত অতি সামান্য ভর বিশিষ্ট পারমাণবিক কণা নিউট্রিনোর ক্ষেত্রে এবং পদার্থ কণার আপেক্ষিক তত্ত্ব বৈশিষ্ট্য বিষয়ে যা কণা পদার্থবিদদের কাছে সুপরিচিত। বৈজ্ঞানিক গবেষণা অবদান ছাড়াও, তিনি পাঠ্যপুস্তক ও বিজ্ঞানকে জনপ্রিয় করতে ইংরাজীর পাশাপাশি বাংলায় রচনা করেছেন বিজ্ঞান সাহিত্য পর্যায়ের গ্রন্থসমূহ।
পলাশবরণ পাল Palash Baran Pal | |
---|---|
![]() | |
জন্ম | |
জাতীয়তা | ভারতীয় |
মাতৃশিক্ষায়তন |
|
পরিচিতির কারণ | কণা পদার্থবিজ্ঞান এবং বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে অবদান |
পুরস্কার | ২০০৪ রবীন্দ্র পুরস্কার ২০১১ রামেন্দ্রসুন্দর স্মৃতি পুরস্কার |
বৈজ্ঞানিক কর্মজীবন | |
কর্মক্ষেত্র | পদার্থবিজ্ঞান |
প্রতিষ্ঠানসমূহ |
|
ডক্টরাল উপদেষ্টা | লিঙ্কন উলফেনস্টাইন |
ওয়েবসাইট | www |
জন্ম ও প্রারম্ভিক জীবন
ড.পলাশবরণ পাল ১৯৫৫ খ্রিস্টাব্দের ৪ সেপ্টেম্বর পশ্চিমবঙ্গের দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলার বজবজে জন্মগ্রহণ করেন। অমূল্য ভূষণ পাল এবং নিভা পালের তিন সন্তানের জ্যেষ্ঠ পলাশবরণ হাওড়ার বিই কলেজ মডেল স্কুল থেকে বিদ্যালয়ের পাঠ শেষ করে ১৯৭৫ খ্রিস্টাব্দে কলকাতার প্রেসিডেন্সি কলেজ থেকে পদার্থবিদ্যায় স্নাতক হন। ১৯৭৯ খ্রিস্টাব্দে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিখ্যাত বিজ্ঞান কলেজ থেকে পদার্থবিদ্যায় স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। তারপর তিনি উচ্চশিক্ষার জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে যান। পিটসবার্গের কার্নেগি মেলন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৮৩ খ্রিস্টাব্দে ডক্টরেট ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি পোস্ট-ডক্টরাল ফেলোশিপের জন্য যথাক্রমে মেরিল্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয়, কলেজ পার্ক, ম্যাসাচুসেটস বিশ্ববিদ্যালয়, ওরেগন বিশ্ববিদ্যালয়, ইউনিভার্সিটি অব টেক্সাসের সঙ্গে বেশ কিছু সময় যুক্ত থাকেন। অবশেষে ১৯৯৪ খ্রিস্টাব্দে ভারতে ফিরে আসেন।
কর্মজীবন
ভারতে ফিরে আসার পর, ড. পলাশবরণ পাল ব্যাঙ্গালোরের ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ অ্যাস্ট্রোফিজিক্সে অধ্যাপকের পদ গ্রহণ করেন। তিন বৎসর পর ১৯৯৭ খ্রিস্টাব্দে তিনি কলকাতার সাহা ইনস্টিটিউট অফ নিউক্লিয়ার ফিজিক্সের থিওরি বিভাগে যোগদান করেন এবং কুড়ি বৎসর সেখানে কাজে লিপ্ত ছিলেন। এরপর তিনি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিদ্যা বিভাগের ইমেরিটাস অধ্যাপক হন।
ড. পাল আধুনিক পদার্থবিজ্ঞানের বিভিন্ন শাখায় কাজ করেছেন। একজন কণা পদার্থবিদ হওয়ার কারণে তার কাজ ছিল মূলত কণা পদার্থবিদ্যার তত্ত্বের স্টান্ডার্ড মডেল অধ্যয়নের উপরই। প্রসঙ্গত এ বিষয়েই তার কিছু উল্লেখযোগ্য কাজ হল- ভরহীন বা অতি সামান্য ভরের পারমাণবিক কণা নিউট্রিনোর বিষয়ে, যার তাত্ত্বিক ভিত্তিটা পদার্থবিজ্ঞানের প্রমিত মডেলকে অতিক্রম করে যায়। নিউট্রিনো পদার্থবিজ্ঞানের ক্ষেত্রে ড.পালের বিশেষ অবদান হল মেজোরানা ফার্মিয়নের জন্য ফাইনম্যান ডায়াগ্রামের গণনা, [5]পদার্থ ও চৌম্বকীয় ক্ষেত্রে ফার্মিয়নের বৈশিষ্ট্য নিরূপণ[6] এবং পদার্থের নিউট্রিনো কণার দোলনের বৈশিষ্ট্য অনুমানে লিঙ্কন উলফেনস্টাইনের সূত্রের ভিত্তিতে কোয়ান্টাম ক্ষেত্রের তাত্ত্বিক পুনর্নির্মাণের আভাস প্রদান করে। [[7] নিউট্রিনো পদার্থবিজ্ঞানের উপর তার পর্যালোচনা সৌর নিউট্রিনোর সমস্যার এক সম্যক ধারণা পদার্থবিদদের প্রদান করে। [8]
নিউট্রিনো পদার্থবিজ্ঞানের উপর তার অবদান ছাড়াও আরও বহু কাজ 'পাল গ্র্যান্ড ইউনিফিকেশন থিয়োরি', 'থারমাল ফিল্ড থিয়োরি' নামে পরিচিত 'স্ট্যাটিস্টিক্যাল ফিল্ড থিয়োরি' সহ গুরুত্বপূর্ণ তত্ত্বে বিস্তৃত। তার কয়েকটি কাজের অন্যতম ছিল তাপীয় ভারসাম্য অবস্থায় মৌলিক কণা- ফোটন ও নিউট্রিনোর কোয়ান্টাম ক্ষেত্রের তাত্ত্বিক গণনা তড়িতাধানযুক্ত কণার (যেমন- ইলেক্ট্রন, পজিট্রন, অল্প তড়িতাধানযুক্ত গেজ বোসন) উপস্থিতিতে। তার মৌলিক গবেষণাপত্রের সংখ্যাও ছিল এক শতর কাছাকাছি।
ড. পাল ছিলেন একজন আদর্শ শিক্ষক। তার বহু গবেষণার অনুসঙ্গে জ্যোতিপদার্থবিদ্যা, বিশ্বতত্ত্ব, প্লাজমা ইত্যাদি বিষয়গুলি, যেগুলি তার পাঠদানে বিষয় ছিল ব্যাঙ্গালোরের অ্যাস্ট্রোফিজিক্সে বা কলকাতার নিউক্লিয়ার ফিজিক্সে। পদার্থবিজ্ঞানের পাঠ্যপুস্তক রচনা ছাড়াও বিজ্ঞানকে জনপ্রিয় করে তোলার অপরিসীম চেষ্টা ছিল তার। জনসাধারণের জন্য বাংলাভাষায় লিখেছেন 'কী দিয়ে সমস্ত কিছু গড়া', 'সাল তারিখের কথা', 'আলোর কথা', 'রঙবেরঙ' শীর্ষক বিজ্ঞান বিষয়ক গ্রন্থ।
কবিতা, সাহিত্য বিষয়ক প্রবন্ধ গল্প লিখেছেন তিনি। বিভিন্ন পত্র-পত্রিকার তা প্রকাশিত হয়েছে। লোককাহিনী, ভাষাতত্ত্ব, ভাষাবিষয়ক বই- 'ধ্বনিমালা, বর্ণমালা', 'আ মরি বাংলা ভাষা' রচনা করেছেন। স্প্যানিশ, ফরাসি, জাপানি ভাষার মতো বেশ কিছু কবিতা যেমন বাংলায় অনুবাদ করেছেন, তেমনই পরশুরাম, রবীন্দ্রনাথ, শীর্ষেন্দুর গল্পের ইংরাজী অনুবাদ করেছেন। এপর্যন্ত তার রচিত উল্লেখযোগ্য গ্রন্থের তালিকা নিম্নরূপ-
গ্রন্থসমূহ
শিরোনাম বর্ণনা | সহ-লেখক | প্রকাশনার বিবরণ | লিঙ্ক |
---|---|---|---|
ম্যাসিভ নিউট্রিনো ইন ফিজিক্স অ্যান্ড অ্যাস্ট্রোফিজিক্স : ক্ষেত্রের গবেষক এবং ছাত্রদের জন্য নিউট্রিনো পদার্থবিজ্ঞানের উপর একটি বই | রবীন্দ্র এন মহাপাত্র | বিশ্ব বৈজ্ঞানিক, সিঙ্গাপুর,১৯৯১। [বর্ধিত সংস্করণ:১৯৯৮,২০০৪] | http://www.worldscientific.com/worldscibooks/10.1142/5024 |
অ্যা ফার্স্ট বুক অফ কোয়ান্টাম ফিল্ড থিয়োরিয়ান্টাম : কোয়ান্টাম ফিল্ড তত্ত্বের উপর একটি প্রাথমিক স্তরের পাঠ্য বই | অমিতাভ লাহিড়ী | নারোসা পাবলিশিং হাউস, নিউ দিল্লি,২০০০। [দ্বিতীয় সংস্করণ ২০০৫ ] | http://www.narosa.com/books_display.asp%5B%5D |
অ্যান ইনট্রোডাক্টরি কোর্স অফ স্ট্যাটিস্টিক্যাল মেকানিক্স : স্নাতকোত্তর এবং উন্নত স্নাতক ছাত্রদের জন্য পরিসংখ্যানগত মেকানিক্সের উপর একটি পাঠ্য বই আইএসবিএন ৯৭৮-১৮-৪২৬৫-৪৩৬-১ | নারোসা পাবলিশিং হাউস, নিউ দিল্লি, 2007 [পুনঃমুদ্রণ 2013] | http://www.narosa.com/books_display.asp?catgcode=978-81-7319-864-9 | |
অ্যান ইনট্রোডাক্টরি কোর্স অফ পার্টিক্যল ফিজিক্স : স্নাতকোত্তর ছাত্রদের পাশাপাশি প্রাথমিক গবেষকদের জন্য কণা পদার্থবিদ্যার উপর একটি পাঠ্য বই আইএসবিএন ৯৭৮-১৪-৮২২১-৭০০-১ | CRC প্রেস, জুলাই ২০১৪ | https://www.crcpress.com/An-Introductory-Course-of-Particle-Physics/Pal/p/book/9781482216981 | |
অ্যা ফিজিস্টিস ইনট্রোডাকশন টু অ্যালজেব্রিক স্ট্রাকচার্স : বীজগণিতের বিভিন্ন বিষয়ে একটি পাঠ্য বই যা পদার্থবিদদের জন্য দরকারী। ভেক্টর স্পেস, গ্রুপ এবং টপোলজিক্যাল স্পেস সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা। মেট্রিক স্পেস, রিং, ক্ষেত্র, পরিমাপ স্পেস, বুলিয়ান বীজগণিতের মতো অন্যান্য অনেক বীজগাণিতিক কাঠামোর সংক্ষিপ্ত ভূমিকা, আইএসবিএন ৯৭৮-১৮-৪২৬৫-৪৩৬-১ | কেমব্রিজ ইউনিভার্সিটি প্রেস, মার্চ২০১৯ | http://www.cambridgeindia.org/Academic/subjects/Mathematics/A-Physicists-Introduction-to-Algebraic-Structures? ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১ মে ২০১৯ তারিখে আইএসবিএন=9781108729116 ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১ মে ২০১৯ তারিখে |
- বিজ্ঞান বিষয়ক জনপ্রিয় গ্রন্থ
শিরোনাম এবং বর্ণনা | সহ-লেখক/অনুবাদক | প্রকাশনার বিবরণ |
---|---|---|
কী দিয়ে সমস্ত কিছু গড়া: বাংলা ভাষায় কণা পদার্থবিদ্যার জনপ্রিয় বই | পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য পুস্তক বোর্ড, কলকাতা,১৯৮৮। [দ্বিতীয় সংস্করণ ১৯৯৭ ] | |
সাল-তারিখের ইতিহাস: বিভিন্ন সভ্যতায় ক্যালেন্ডারের বিকাশ এবং জ্যোতির্বিদ্যার বিকাশের সাথে এর সম্পর্ক নিয়ে বাংলায় একটি বই। | সমতট প্রকাশন, কলকাতা, ১৯৯৪। [দ্বিতীয় সংস্করণ, শরৎ বুক ডিস্ট্রিবিউটরস, কলকাতা, ২০০৩; তৃতীয় সংস্করণ ২০১৫] | |
আলোর কথা: আলোর উপর বাংলায় শিশুদের জন্য একটি বই | শিশু সাহিত্য সংসদ, কলকাতা,১৯৯১। [দ্বিতীয় সংস্করণ ২০০৫] | |
বিজ্ঞান: ব্যক্তি, যুক্তি, সময়, সমাজ: বাংলা ভাষায় জনপ্রিয় বৈজ্ঞানিক নিবন্ধগুলির একটি সংগ্রহ। | অনুষ্টুপ, কলকাতা,২০০১। [সংস্করণ: ২০১০, ২০১৭] আইএসবিএন ৯৭৮-৯৩-৮২৪২-৫৬৩-২ | |
মাপজোখের ইতিহাস (পরিমাপের ইতিহাস): পরিমাপের বিভিন্ন এককের বিবর্তনের উপর বাংলায় একটি বই। | অনুষ্টুপ,কলকাতা,২০০২. [দ্বিতীয় সংস্করণ,শরৎ বুক ডিস্ট্রিবিউটরস,কলকাতা ২০০৩] | |
সময়ের মাধ্যমে যাত্রা: তারিখ ও বছরের ইতিহাস : তার বাংলা বই সাল-তারিখের ইতিহাসের ইংরেজি অনুবাদ (সাল তারিখের ইতিহাস) | অনুবাদিত : সুশান কোনার | স্কলাস্টিক, নিউ দিল্লি, জানুয়ারি ২০০৮। [সংশোধিত পুনর্মুদ্রণ এপ্রিল ২০০৮] |
রং-বেরঙ: রং এবং রঙের উপলব্ধি, রঙ উৎপাদন ও প্রজনন প্রযুক্তির বিজ্ঞানের উপর বাংলায় একটি বই। | সহ-লেখক : শেখর গুহ | জ্ঞান বিচিত্রা, আগরতলা, ২০১০ |
আইনস্টাইনের উত্তরাধিকার: বাংলা ভাষায় নয়টি প্রবন্ধ, আইনস্টাইনের কাজের বিভিন্ন দিক, তার পূর্বসূরিরা যাদের থেকে তিনি অনুপ্রেরণা লাভ করেছিলেন এবং সমাজ ও বিজ্ঞানের উপর তার প্রভাব নিয়ে আলোচনা করে। | বঙ্গীয় জ্ঞান পরিষদ, কলকাতা, ২০১১ | |
অ্যাট দ্য রুট থিঙ্গস্: দ্য সাবঅ্যাটমিক ওয়ার্ল্ড : বাংলায় লেখা 'কী দিয়ে সমস্ত কিছু গড়া' -এর ইংরেজি অনুবাদ,আইএসবিএন ৯৭৮-১৪-৬৬৫৯-১২৯-৫ | অনুবাদিত : সুশান কোনার | সিআরসি প্রেস, আগস্ট ২০১৪। |
বিজ্ঞান এবং : মানুষের জীবন ও চিন্তার অন্যান্য দিকগুলির সাথে বিজ্ঞানের সম্পর্ক সম্পর্কিত বারোটি প্রবন্ধ, যেমন, বিজ্ঞান এবং কুসংস্কার, বিজ্ঞান এবং ধর্ম, বিজ্ঞান এবং গণিত, বিজ্ঞান এবং কল্পনা আইএসবিএন ৯৭৮-৯৩-৮০৭৩-২৩৮-১ | অবভাস, কলকাতা, ২০১৬ |
- অনুবাদ
শিরোনাম | থেকে অনুবাদ করা হয়েছে | সহ-লেখক | প্রকাশনার বিবরণ |
---|---|---|---|
যেখানে ব্রিটিশের জন্ম | পাবলো নেরুদার "Donde nace la lluvia" (মূল স্প্যানিশ থেকে) | অরুণা প্রকাশনী, কলকাতা,১৯৮৮; [২য় সংস্করণ, পরম্পরা প্রকাশন, ২০১১] | |
সূত্রপাত | আইজ্যাক আসিমভের "শুরু" | শেখর গুহ | অনুষ্টুপ, কলকাতা,১৯৯৭ |
কথা | জ্যাক প্রেভার্টের "প্যারোলস" (মূল ফরাসি থেকে) | অনুষ্টুপ,কলকাতা,১৯৯৭. [দ্বিতীয় মুদ্রণ ২০১০ আইএসবিএন ৯৭৮-৮১-৮৫৪৭-৯৩১-৬ | |
বাশোর হাইকু | মাতসুও বাশোর জাপানি হাইকুস | অবভাস, কলকাতা,২০০৪ আইএসবিএন ৯৭৮-৯৩-৮০৭৩-২৬০-২ | |
পরশুরামের নির্বাচিত গল্প | পরশুরামের বাংলা ছোটগল্পের ইংরেজি অনুবাদ [রাজশেখর বসু] | সুকান্ত চৌধুরী | পেঙ্গুইন বুকস, নিউ দিল্লি,২০০৬ |
মজার এবং মজার | শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়ের বাংলা ছোটগল্পের ইংরেজি অনুবাদ | অভিজিৎ গুপ্ত | স্কলাস্টিক, নিউ দিল্লি,২০১০ |
- ভাষাবিজ্ঞানের বই
শিরোনাম | বর্ণনা | প্রকাশনার বিবরণ |
---|---|---|
ধ্বনিমালা বর্ণমালা | বাংলা ধ্বনিতত্ত্বের উপর একটি বই | প্যাপিরাস, কলকাতা, ২০০১ [২য় সংস্করণ: অনুষ্টুপ, কলকাতা, ২০১৫] |
আ মরি বাংলা ভাষা | ভাষা, অর্থোগ্রাফি এবং ব্যাকরণের বিভিন্ন দিকের উপর বেশ কয়েকটি প্রবন্ধের সংগ্রহ | অনুষ্টুপ, কলকাতা, ২০১১ আইএসবিএন ৯৭৮-৮১-৮৫৪৭-৯৬৩-৭ |
হক কথা | ভাষা, অর্থোগ্রাফি এবং ব্যাকরণের বিভিন্ন দিক নিয়ে সংবাদপত্রের পরিপূরক এবং সাহিত্য পত্রিকার জন্য মূলত লেখা বেশ কয়েকটি ছোট নিবন্ধের সংগ্রহ। | পরম্পরা প্রকাশন, কলকাতা, ২০১৩ |
এক থেকে ছয় | লিপ্যন্তর, পরিভাষা, টাইপফেস এবং অর্থোগ্রাফির সমস্যার উপর ছয়টি প্রবন্ধ | পরম্পরা প্রকাশন, কলকাতা,২০১৬ |
- লোককাহিনী
শিরোনাম | বর্ণনা | প্রকাশনার বিবরণ |
---|---|---|
নানা দেশ নানা গল্প | সারা বিশ্ব থেকে লোককথার সংগ্রহ | শিশু সাহিত্য সংসদ, কলকাতা,২০১০; [দ্বিতীয় মুদ্রণ ২০১২] |
সম্মাননা
২০০৪ খ্রিস্টাব্দে বিজ্ঞান: ব্যক্তি যুক্তি সময় সমাজ বইটির জন্য পশ্চিমবঙ্গ সরকার অধ্যাপক ড. পালকে রবীন্দ্র পুরস্কার প্রদান করে। ২০১১ খ্রিস্টাব্দে আইনস্টাইনের উত্তরাধিকার গ্রন্থটির জন্য তিনি রামেন্দ্রসুন্দর স্মৃতি পুরস্কার লাভ করেন।
সফটওয়্যার
ড.পলাশবরণ পাল ল্যাটেক্স ভিত্তিক দুটি প্যাকেজ তৈরি করেছেন :
- bangtex : Tex/Latex সিস্টেম ব্যবহার করে বাংলায় নথি টাইপসেটিং করার জন্য [9]
- pptalk : আলাপ উপস্থাপনার জন্য একটি ল্যাটেক্স-ভিত্তিক প্যাকেজ
ব্যক্তিগত জীবন
ভ.পলাশবরণ পাল কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় এবং পরবর্তীতে প্রেসিডেন্সি ইউনিভার্সিটি কলকাতার ইতিহাসের অধ্যাপক শুক্লা সান্যালকে বিবাহ করেন। তাদের এক কন্যা- শৈলী পাল এবং এক পুত্র হলেন প্রয়াগ পাল।
তথ্যসূত্র
- "Building Blocks of Science"। The Times of India। ২৩ মে ২০১২।
- "Life's like that only"। The Hindu। ৪ মার্চ ২০০৭।
- "Political love"। The Times of India। ৪ জুলাই ২০১০।
- "বিচিত্র শব্দকথা"। Desh। ১ জুলাই ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৩।
- Pal, Palash B.; Wolfenstein, Lincoln (১৯৮২)। "Radiative decays of massive neutrinos"। Phys. Rev.। D25 (3): 766। ডিওআই:10.1103/PhysRevD.25.766। বিবকোড:1982PhRvD..25..766P।
- D'Olivo, Juan Carlos; Nieves, Jose F.; Pal, Palash B. (১৯৮৯)। "Electromagnetic properties of neutrinos in a background of electrons"। Phys. Rev.। D40 (11): 3679–3687। ডিওআই:10.1103/PhysRevD.40.3679। পিএমআইডি 10011749। বিবকোড:1989PhRvD..40.3679D।
- Pal, Palash B.; Pham, T. N. (১৯৮৯)। "Field-theoretic derivation of Wolfenstein's matter-oscillation formula"। Phys. Rev.। D40 (1): 259–261। ডিওআই:10.1103/PhysRevD.40.259। পিএমআইডি 10011680। বিবকোড:1989PhRvD..40..259P।
- Pal, Palash B. (১৯৯২)। "Particle physics confronts the solar neutrino problem" (পিডিএফ)। Int. J. Mod. Phys. A। 7 (22): 5387–5460। ডিওআই:10.1142/S0217751X92002465। বিবকোড:1992IJMPA...7.5387P।
- "Comprehensive TEX Archive Network"। CTAN।