নরেন্দ্র মোদী
নরেন্দ্র দামোদরদাস মোদী (গুজরাটি: નરેન્દ્ર દામોદરદાસ મોદી; উচ্চারণ শুনুন , জন্ম ১৭ই সেপ্টেম্বর, ১৯৫০) ভারতের পঞ্চদশ প্রধানমন্ত্রী। এই রাজনীতিবিদ ২০১৪ খ্রিষ্টাব্দে অনুষ্ঠিত ষোড়শ সাধারণ নির্বাচনে ভারতীয় জনতা পার্টিকে নেতৃত্ব প্রদানের মাধ্যমে বহুমতের দ্বারা জয়লাভ লাভ করেন[1][2][3] এবং ২৬শে মে ভারতের পঞ্চদশ প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ গ্রহণ করেন।[4][5] এর আগে তিনি গুজরাতের চতুর্দশ মুখ্যমন্ত্রী পদে অধিষ্ঠিত ছিলেন।
নরেন্দ্র দামোদর দাস মোদী नरेंद्र दामोदर दास मोदी | |
---|---|
ভারতের পঞ্চদশ প্রধানমন্ত্রী | |
দায়িত্বাধীন | |
অধিকৃত কার্যালয় ২৬শে মে, ২০১৪ | |
রাষ্ট্রপতি | প্রণব মুখোপাধ্যায় রাম নাথ কোবিন্দ দ্রৌপদী মুর্মু |
পূর্বসূরী | মনমোহন সিং |
গুজরাতের চতুর্দশ মুখ্যমন্ত্রী | |
কাজের মেয়াদ ৭ অক্টোবর, ২০০১ – ২১শে মে, ২০১৪ | |
গভর্নর | সুন্দর সিং ভাণ্ডারি কৈলাশপতি মিশ্র বলরাম জাখর নওয়াল কিশোর শর্মা এস সি জমির কমলা বেণীওয়াল |
পূর্বসূরী | কেশুভাই প্যাটেল |
উত্তরসূরী | আনন্দীবেন প্যাটেল |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জন্ম | নরেন্দ্র দামোদরদাস মোদী ১৭ সেপ্টেম্বর ১৯৫০ ভাডনগর, ভারত (বতর্মানে গুজরাত) |
রাজনৈতিক দল | বিজেপি |
দাম্পত্য সঙ্গী | যশোদাবেন নরেন্দ্রভাই মোদী |
প্রাক্তন শিক্ষার্থী | দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয় গুজরাত বিশ্ববিদ্যালয় |
ধর্ম | হিন্দুধর্ম |
স্বাক্ষর | |
ওয়েবসাইট | ওয়েবসাইট |
মোদী রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘ নামক হিন্দুত্ববাদী সংগঠনের একজন সদস্য এবং সংবাদমাধ্যম ও বিদগ্ধজনের মতো তিনি নিজেকে একজন হিন্দু জাতীয়তাবাদী হিসেবে দাবী করেন।[6][7][8][9]
২০০২ খ্রিষ্টাব্দের গুজরাত দাঙ্গার ঘটনায় তার প্রশাসন সমালোচিত হওয়ায়[10][11] ভারত ও বিদেশে তার সমালোচনা হয়।[10][12][13][14] কিন্তু গুজরাতের অর্থনৈতিক উন্নতির বৃদ্ধিতে সহায়ক পরিবেশ গঠনের জন্য তিনি তার আর্থিক নীতির জন্য প্রশংসিত হয়েছেন।[15] অন্যদিকে তার রাজ্যের মানবোন্নয়নের ওপর গঠনমূলক প্রভাব বিস্তারে তার প্রশাসনে্র অক্ষমতার জন্য তিনি সমালোচিতও হয়েছেন।[16]
প্রাথমিক জীবন ও শিক্ষা
নরেন্দ্র মোদী ১৯৫০ খ্রিষ্টাব্দের ১৭ই সেপ্টেম্বর বম্বে প্রেসিডেন্সির (বর্তমান গুজরাত রাজ্যের) মহেসানা জেলার বড়নগর নামক স্থানে ঘাঞ্চী তেলী সম্প্রদায়ের এক নিম্নবর্গের পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।[17][18][19][20][21] তিনি তার পিতামাতার ছয় সন্তানের মধ্যে তৃতীয় ছিলেন।[22] তার পিতার নাম দামোদারদাস মূলচাঁদ মোদী ও মায়ের নাম হীরাবেন মোদী। বড়নগর রেলস্টেশনে তিনি তার পিতাকে চা বিক্রি করতে সহায়তা করতেন এবং কৈশোরে বাস স্ট্যান্ডের কাছে ভাইয়ের সাথে চা বিক্রি করুতেন।[23][24] পুরো পরিবার একটি ছোট ৪০ ফুট X ১২ ফুট মাপের একতলা বাড়িতে বসবাস করতেন।[25] তিনি এই শহরেই একজন সাধারণ মানের ছাত্র হিসেবে তার বিদ্যালয়ের পড়াশোনা শেষ করেন।[23][26]
ছোট বেলায় স্বামী বিবেকানন্দের জীবন তাকে বিশেষ ভাবে অনুপ্রাণিত করে।[26] আট বছর বয়সে মোদী রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের স্থানীয় শাখায় তার রাজনৈতিক গুরু লক্ষ্মণরাও ইনামদার নামক এক সাংগঠনিক কর্মীর সংস্পর্শে আসেন। ইনামদার তাকে সঙ্ঘের বালস্বয়ংসেবক হিসেবে দলে নেন।এই সময় তিনি জন সংঘের নেতা বসন্ত গজেন্দ্রগড়কর ও নথালাল জঘদার সংস্পর্শে আসেন।[27][28][29][30][31][32]
ঘাঞ্চী সম্প্রদায়ের রীতি অনুসারে মোদীর পিতা মাতা কৈশোর অবস্থায় তার বিবাহ স্থির হয়। তেরো বছর বয়সে যশোদাবেন চিমনলাল নামক এক মেয়ের সঙ্গে তার বিবাহ স্থির হয় এবং আঠারো বছর বয়সে তাদের মধ্য বিবাহ অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়। খুব কম সময় তারা একসঙ্গে সময় অতিবাহিত করেন কারণ এরপর মোদী পরিব্রাজকের জীবন অনুসরণ করার সিদ্ধান্ত নিলে তারা বিচ্ছিন্ন হন।[23][33] মোদীর জীবনীকার নীলাঞ্জন মুখোপাধ্যায়ের মতে এই বিবাহ কখনোই বিচ্ছেদ হিসেবে শেষ হয়ে যায়নি।[34] চারটি নির্বাচন প্রচারে মোদী নিজের বিবাহিত জীবন নিয়ে নীরবতা অবলম্বন করলেও ২০১৪ খ্রিষ্টাব্দে অনুষ্ঠিত ষোড়শ সাধারণ নির্বাচনে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার সময় তিনি যশোদাবেনকে নিজের আইনতঃ বৈধ পত্নী রূপে স্বীকার করে নেন।[35][36]
২০১৪ খ্রিষ্টাব্দে প্রকাশিত কিশোর মাকওয়ানা রচিত কমন ম্যান নরেন্দ্র মোদী গ্রন্থ থেকে জানা যায় যে সতেরো বছর বয়সে ঘর ছেড়ে চলে যাওয়ার পর তিনি রাজকোট শহরে অবস্থিত রামকৃষ্ণ মিশন ও তারপর বেলুড় মঠ যাত্রা করেন। এরপর তিনি আলমোড়া শহরে স্বামী বিবেকানন্দ প্রতিষ্ঠিত আশ্রমে যোগ দেন। দুই বছর পরে তিনি বাড়ি ফিরে এসে আমেদাবাদ শহরে নিজের কাকার চায়ের দোকানে যোগ দেন। এই সময় তিনি পুনরায় লক্ষ্মণরাও ইনামদারের সংস্পর্শে আসেন।[27][28][29] এরপর তিনি গুজরাত রাজ্য মার্গ বাহন ব্যবহার নিগমের ক্যান্টিনের কর্মচারী হিসেবে যোগ দেন, যত দিন না তিনি ১৯৭০ খ্রিষ্টাব্দে রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘের একজন পূর্ণসময়ের প্রচারক হিসেবে যোগ দেন। [23][31] এই সময় তিনি দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে দূরশিক্ষার মাধ্যমে রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিষয়ে স্নাতক[34][37] এবং গুজরাত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রী লাভ করেন।[38]
প্রাথমিক রাজনৈতিক জীবন
১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দের বাংলাদেশ পাকিস্তান যুদ্ধ শেষ হলে মোদী আনুষ্ঠানিকভাবে রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘে যোগ দেন।[34] নাগপুর শহরে প্রশিক্ষণের পর তাকে রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের ছাত্র সংগঠন অখিল ভারতীয় বিদ্যার্থী পরিষদের দায়িত্ব দেওয়া হয়। ১৯৭৫ থেকে ১৯৭৫ সাল পর্যন্ত ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী কর্তৃক ঘোষিত জরুরীকালীন অবস্থায় বিরোধীদের গ্রেপ্তার করা হলে এবং রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হলে মোদী গ্রেপ্তারী এড়ানোর জন্য কখনো শিখ, কখনো বয়স্ক ব্যক্তির ছদ্মবেশে গোপণে কেন্দ্রীয় সরকারের বিরুদ্ধে প্রচারপুস্তিকা বিতরণ ও বিক্ষোভ সমাবেশ সংগঠিত করতেন।[23][34][39][40] তিনি জয়প্রকাশ নারায়ণের নেতৃত্বে জরুরীকালীন অবস্থা আন্দোলনে সামিল হন। এই সময় তিনি গুজরাত লোকসংঘর্ষ সমিতি নামক সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়ে গুজরাতে বিভিন্ন আন্দোলনকারীদের মধ্যে সমন্বয় সাধন করেন।[28][41] এই সময় তিনি গুজরাতী ভাষায় সংঘর্ষ্ মা গুজরাত (গুজরাতের সংঘর্ষ) নামক একটি পুস্তক রচনা করেন যেখানে তিনি এই সময়ে ঘটিত বিভিন্ন ঘটনার নিরিখে নিজের অভিজ্ঞতা বর্ণনা করেন।[40][42][43]
১৯৮৫ খ্রিষ্টাব্দে রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘ মোদীকে ভারতীয় জনতা পার্টিতে যোগদান করায়।[31] এই সময় শঙ্করসিনহা বাগেলা ও কেশুভাই পটেল ভারতীয় জনতা পার্টির গুজরাত শাখার উল্লেখযোগ্য নেতৃবৃন্দ হলেও নরেন্দ্র মোদী মুরলী মনোহর যোশীর কন্যাকুমারী-শ্রীনগর একতা যাত্রা সংগঠিত করে রাজ্য শাখায় উল্লেখযোগ্য সংগঠক হিসেবে উঠে আসেন।[23] ১৯৮৮ খ্রিষ্টাব্দে তিনি ভারতীয় জনতা পার্টির গুজরাত শাখার কার্যনির্বাহী সম্পাদক হিসেবে নির্বাচিত হন।[34][44] এই পদে তার ভূমিকায় ভারতীয় জনতা পার্টি ১৯৯৫ সালে অনুষ্ঠিত গুজরাত বিধানসভা নির্বাচনে জয়লাভে সহায়তা করে।[31][45][46]
১৯৯৫ খ্রিষ্টাব্দের নভেম্বর মাসে মোদী ভারতীয় জনতা পার্টির জাতীয় সম্পদক হিসেবে নির্বাচিত হন। এই সময় তিনি হরিয়াণা ও হিমাচল প্রদেশ রাজ্যে পার্টির সাংগঠনিক কাজকর্মের দায়িত্ব সামলান।[45][47] ১৯৯৬ খ্রিষ্টাব্দে লোকসভা নির্বাচনে পরাজয়ের পর শঙ্করসিনহা বাগেলা পার্টি থেকে বেরিয়ে যান।[23] ১৯৯৮ খ্রিষ্টাব্দের মে মাসে তিনি পার্টির কার্যনির্বাহী সাধারণ সম্পাদক হিসেবে নির্বাচিত হন। ১৯৯৮ সালে অনুষ্ঠিত গুজরাত বিধানসভা নির্বাচনের নির্বাচনী কমিটিতে তিনি বাগেলার সমর্থকদের পরিবর্তে কেশুভাই পটেলের সমর্থকদের দলীয় প্রার্থী হিসেবে সমর্থন করলে পার্টির মধ্যেকার বিচ্ছিন্নতাবাদী বিরোধিতা থেমে যেতে বাধ্য হয় এবং ভারতীয় জনতা পার্টি ঐ নির্বাচনে জয়লাভ করে।[45]
গুজরাতের মুখ্যমন্ত্রী
২০০১ খ্রিষ্টাব্দে কেশুভাই পটেলের স্বাস্থ্য ভেঙ্গে পড়ে এবং তার বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহার, দুর্নীতি ও ২০০১ খ্রিষ্টাব্দের ভূজ ভূমিকম্পে প্রশাসনিক দুর্বলতার অভিযোগ ওঠে। [45][48][49] এর ফলে পার্টির জাতীয় নেতৃত্ব মুখ্যমন্ত্রী পদের জন্য নরেন্দ্র মোদীকে বিকল্প প্রার্থী হিসেবে হিসেবে তুলে ধরে।[23] পার্টির বরিষ্ঠ নেতা লাল কৃষ্ণ আডবাণী মোদীর অনভিজ্ঞতার ওপর চিন্তিত থাকলেও মোদী পটেলের সহায়ক হিসেবে গুজরাতের উপমুখ্যমন্ত্রী হওয়ার প্রস্তাব নাকচ করে দেন। এর ফলশ্রুতিতে ২০০১ খ্রিষ্টাব্দের ৭ই অক্টোবর মোদী গুজরাতের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে তিনি রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের সরকারীকরণ ও বিশ্বায়নবিরোধী নীতির বিরুদ্ধে গিয়ে বেসরকারীকরণের নীতি গ্রহণ করেন।[48]
২০০২ সালের গুজরাত দাঙ্গা
২০০২ খ্রিষ্টাব্দের ২৭শে ফেব্রুয়ারি গোধরা শহরের নিকটে বহু হিন্দু তীর্থযাত্রী ও শতশত যাত্রীসহ একটি ট্রেন আগুনে পুড়ে গেলে প্রায় ৬০ জনের মৃত্যু ঘটে।[50][51] উগ্র মুসলিমদের দ্বারা এই অগ্নিসংযোগ করা হয়েছে, এরকম খবর ছড়ালে, গুজরাত জুড়ে মুসলিম বিরোধী দাঙ্গা শুরু হয়ে যায়।[52] এই দাঙ্গায় ৯০০ থেকে ২০০০ ব্যক্তির মৃত্যু হয় এবং কয়েক হাজার ব্যক্তি আহত হন।[53][54] মোদী সরকার বড় সহরগুলিতে কারফু জারী করে দেখামাত্রই গুলি করার নির্দেশ দেয় এবং দাঙ্গা প্রতিরোধে সেনাবাহিনী ডাকা হয়।[55][56] এতৎসত্ত্বেও মানবাধিকার সংগঠনগুলি, বিরোধী দল এবং সংবাদপত্রের কিছু অংশ গুজরাত সরকারের দাঙ্গাবিরোধী পদক্ষেপের সমালোচনা করে।[55][56] গোধরা অগ্নিকান্ডে মৃত করসেবকদের দেহ আমেদাবাদ নিয়ে যাওয়ার মোদীর নির্দেশকে দাঙ্গায় উস্কানিমূলক পদক্ষেপ বলে সমালোচনা করা হয়।[57][58]
২০০৮ খ্রিষ্টাব্দে ভারতের সর্বোচ্চ ন্যায়ালয় রাজ্য সরকারকে ২০০২ গুজরাত দাঙ্গার নয়টি কেস সম্বন্ধে পুনরায় অনুসন্ধানের নির্দেশ দিলে সরকার নতুন করে তদন্তের জন্য একটি বিশেষ তদন্তকারী দল গঠন করে।[59][60] গুলবার্গ সোসাইটি হত্যাকান্ডে মৃত এহসান জাফরির বিধবা স্ত্রী জাকিয়া জাফরি ২০০৯ খ্রিষ্টাব্দের এপ্রিল মাসে ভারতের সর্বোচ্চ ন্যায়ালয়ে নরেন্দ্র মোদীর বিরুদ্ধে মামলা করলে সর্বোচ্চ ন্যায়ালয় বিশেষ তদন্তকারী দলকে এই বিষয়ে তদন্তের নির্দেশ দেয়।[59][61] এই তদন্তকারী দল মোদীকে ২০১০ খ্রিষ্টাব্দের মার্চ মাসে জিজ্ঞাসাবাদ করে মে মাসে তাদের এই মর্মে প্রতিবেদন জমা দেন যে তারা এই অভিযোগের সত্যতার কোনক্রমেই প্রমাণ পাননি।[59][62] ২০১১ খ্রিষ্টাব্দের জুলাই মাসে রাজু রামচন্দ্রন ভারতের সর্বোচ্চ ন্যায়ালয়ে তার অন্তিম প্রতিবেদনে বলেন যে মোদীকে সাক্ষ্য প্রমাণের সাহায্যে দোষী সাব্যস্ত করা সম্ভব। সর্বোচ্চ ন্যায়ালয় এই মামলা ম্যাজিস্ট্রেটের কোর্টে পাঠিয়ে দেন এবং বিশেষ তদন্তকারী দলকে রামচন্দ্রনের প্রতিবেদন পরীক্ষার জন্য দায়িত্ব দেন। বিশেষ তদন্তকারী দল এই প্রতিবেদনের তীব্র সমালোচনা করে কারণ এই প্রতিবেদনে মিথ্যে তথ্যপ্রমাণের ওপর সাজানো সঞ্জীব ভট্টের সাক্ষ্যের ওপর নির্ভর করা হয়েছিল।[63] ২০১২ খ্রিষ্টাব্দের মার্চ মাসে তদন্তকারী দল এই অনুসন্ধান বন্ধ করার আর্জি জানালে জাকিয়া জাফরি এর প্রতিবাদে একটি মামলা দায়ের করেন যা ২০১৩ খ্রিষ্টাব্দের ডিসেম্বর মাসে ম্যাজিস্ট্রেটের কোর্টে এই মর্মে গৃহীত হয় না যে মোদীর বিরুদ্ধে কোন রকম সাক্ষ্য প্রমাণ পাওয়া যায়নি।[64]
২০১২ খ্রিষ্টাব্দে মায়া কোদনানি নামক মোদী মন্ত্রিসভার একজন প্রাক্তন মন্ত্রীকে ২০০২ গুজরাত দাঙ্গার সময় নারোদা পাটিয়া হত্যাকান্ডে জড়িত থাকার অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত করা হয়।[65][66] যদিও কোদনানির মৃত্যুদন্ডের জন্য আবেদন করা হবে বলে স্থির করা হলেও পরে মোদী সরকার ২০১৩ খ্রিষ্টাব্দে তার কারাদন্ডের আর্জি জানান।[67][68][69]
২০০২ সালের নির্বাচন
দাঙ্গার কারণে রাজ্যের ভেতর ও বাইরে থেকে মোদীকে মুখ্যমন্ত্রী পদ থেকে ইস্তফা দেওয়ার জন্য চাপ বাড়তে থাকে। এমনকি কেন্দ্রে তেলুগু দেশম পার্টি ও দ্রাবিড় মুন্নেত্রা কঝগম নামক ভারতীয় জনতা পার্টির দুই বন্ধু দলও এই মত প্রকাশ করে। বিরোধীরা এই বিষয়ে লোকসভা অচল রাখে।[70][71] ২০০২ খ্রিষ্টাব্দে গোয়াতে অনুষ্ঠিত ভারতীয় জনতা পার্টির জাতীয় কার্যনির্বাহী সভায় মোদী তার ইস্তফা দিতে চাইলে পার্টি তা গ্রহণ করেনি।[72] ২০০২ খ্রিষ্টাব্দের ১৯শে জুলাই মোদীর মন্ত্রিসভা একটি জরুরীকালীন সভার সিদ্ধান্তে গুজরাতের রাজ্যপালের নিকট ইস্তফা পেশ করলে বিধানসভা ভেঙ্গে যায়।[73][74] পরের বিধানসভা নির্বাচনে মোদীর নেতৃত্বে ভারতীয় জনতা পার্টি ১৮২টির মধ্যে ১২৭টি আসন দখল করে।[75] এই নির্বাচনের প্রচারকার্যে মোদী মুসলিম বিরোধী প্রচার করলেও পরে তা অস্বীকার করেন।[76][77][78][79]
দ্বিতীয় মেয়াদ (২০০২-২০০৭)
মোদীর দ্বিতীয় মুখ্যমন্ত্রীত্বের কালে তিনি হিন্দুত্ব থেকে সরে এসে গুজরাতের উন্নয়নের দিকে জোর দেন।[48][76] তার এই সিদ্ধান্তে গুজরাতে ভারতীয় কিশান সঙ্ঘ এবং বিশ্ব হিন্দু পরিষদের মত হিন্দুত্ববাদী সংগঠনগুলির প্রভাব হ্রাস পায়।[80] মোদী তার মন্ত্রিসভা থেকে গোর্ধান জাদাফিয়া এবং বিশ্ব হিন্দু পরিষদের রাজ্যস্তরের প্রধান প্রবীণ তোগাড়িয়াকে সরিয়ে দেন। ভারতীয় কিশান সঙ্ঘ কৃষকদের নিয়ে বিক্ষোভ প্রদর্শন করলে মোদী তাদের রাজ্য সরকার দ্বারা প্রদত্ত বাড়ি থেকে বের করে দেওয়ার নির্দেশ দেন। তিনি গান্ধীনগরে দুইশোটি বেআইনি মন্দির নির্মাণকে ভেঙ্গে দেওয়ার নির্দেশ জারী করেন।[80][81] তিনি গুজরাতকে শিল্পে বিনিয়োগের একটি আকর্ষণীয় স্থানে পরিণত করেন। ২০০৭ সালে ভাইব্র্যান্ট গুজরাত সমাবেশে নির্মাণ কার্যে ₹৬.৬ ট্রিলিয়ন বিনিয়োগের চুক্তি হয়।[48]
অর্থনৈতিক দিকে মোদীর নজর থাকলেও বিভিন্ন সময়ে তাকে মুসলিম সম্প্রদায়ের সঙ্গে সম্পর্কের জন্য সমালোচিত হতে হয়। তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারী বাজপেয়ী দাঙ্গা পরবর্তী সময়ে মোদীকে গুজরাতের সমস্ত্য নাগরিকদের সমান চোখে দেখার অনুরোধ করেন এবং তার পদত্যাগের দাবী করেন।[82][83] ২০০৪ খ্রিষ্টাব্দে অনুষ্ঠিত ভারতের লোকসভা নির্বাচনে ভারতীয় জনতা পার্টির পরাজয়ের পর অটল বিহারী বাজপেয়ী এই হারের জন্য ২০০২ গুজরাত দাঙ্গাকে দায়ী করেন এবং স্বীকার করেন দাঙ্গার ঠিক পরেই মোদীকে সরিয়ে না দেওয়া একটি ভুল পদক্ষেপ ছিল।[84][85]
২০০৭ সালের নির্বাচন
২০০৭ খ্রিষ্টাব্দে অনুষ্ঠিত গুজরাত বিধানসভা নির্বাচনের প্রচারকার্যে ভারতীয় জনতা পার্টি সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে প্রচারকে তাদের প্রধান হাতিয়ার করে।[86] ২০০৬ খ্রিষ্টাব্দের ১৮ই জুলাই মোদী সন্ত্রাসবাদবিরোধী কঠোর আইন প্রণয়নের ব্যাপারে সিদ্ধান্তহীনতার জন্য প্রধামনন্ত্রী মনমোহন সিংকে তীব্র সমালোচনা করেন এবং ২০০৬ মুম্বই বিস্ফোরণের পরিপ্রেক্ষিতে রাজ্য সরকারগুলিকে সন্ত্রাসবাদবিরোধী কঠোর আইন প্রণয়নের অনুমতি প্রদানের জন্য কেন্দ্রের কাছে আর্জি জানান।[87] এই সময় তিনি ২০০১ ভারতীয় সংসদ আক্রমণের প্রধান অভিযুক্ত আফজল গুরুর[88] মৃত্যুদন্ডের বার বার দাবী জানাতে থাকেন।[89] ২০০৮ খ্রিষ্টাব্দের নভেম্বএ মুম্বই শহরে সন্ত্রাসবাদী আক্রমণের নিরিখে মোদী গুজরাতের ১,৬০০ কিমি (৯৯০ মা) লম্বা সমুদ্র উপকূলের নিরাপত্তা জোরদার করেন।[90] ২০০৭ খ্রিষ্টাব্দের জুলাই মাসে মোদী মুখ্যমন্ত্রী পদে টানা ২,০৬৩ দিন থেকে গুজরাতের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে দীর্ঘতম মেয়াদের রেকর্ড গড়েন।[91] ২০০৭ খ্রিষ্টাব্দে অনুষ্ঠিত গুজরাত বিধানসভা নির্বাচনে ভারতীয় জনতা পার্টি ১৮২টির মধ্যে ১২২টি আসন দখল করে জয়ী হন এবং মোদী তৃতীয়বার মুখ্যমন্ত্রী পদ লাভ করেন।[92]
তৃতীয় মেয়াদ (২০০৭-২০১২)
তৃতীয়বার ক্ষমতায় এসে মোদী ভূগর্ভস্থ জল সংরক্ষণের ব্যাপারে নজর দেন। ২০০৮ খ্রিষ্টাব্দের ডিসেম্বর মাসে ১১৩,৭৩৮টি ছোট বাঁধ নির্মাণ করা হয়।[93] ২০১০ খ্রিষ্টাব্দের মধ্যে ৬০টি তহসিলে ভূগর্ভস্থ জলের পরিমাণ বৃদ্ধি পায়।[94] এরফলে গুজরাতে দেশের মধ্যে সবচেয়ে বেশি পরিমাণে বিটি তুলার চাষ শুরু হয়।[93] তুলা চাষের বৃদ্ধি এবং শুষ্ক মৃত্তিকাকে চাষের উপযোগী করে তোলায়[95] গুজরাতের কৃষির বৃদ্ধির হার ২০০৭ সালের মধ্যে ৯.৬%[96] এবং ২০১০ সালের মধ্যে বার্ষিক কৃষির বৃদ্ধির হার দেশের মধ্যে সর্বোচ্চ ১০.৯৭% হয়ে যায়।[95]
এই সময়কালে মোদী সরকার গুজরাতের সমস্ত গ্রামে বিদ্যুৎ পরিষেবা দিতে সক্ষম হন।[97] মোদি বিদ্যুৎ সরবরাহের ক্ষেত্রে কৃষকদের অনেকটাই প্রাধান্য দেন। রাজ্যে জ্যোতি গ্রাম যোজনা নামক প্রকল্পের ব্যাপক প্রয়োগ হয়, এই প্রকল্প অনুসারে গ্রামীণ বিদ্যুৎ সংযোগ থেকে কৃষি বিদ্যুৎ সংযোগগুলিকে আলাদা করে দেওয়া হয়। বিদ্যুতের খরচ কমাতে চাষের চাহিদা অনুযায়ী এই বিদ্যুৎ সরবরাহের নীতি প্রচলিত হয়। প্রথম দিকে চাষীরা প্রতিবাদ করলেও নতুন নিয়মে বিদ্যুতের সরবরাহের ফলে লাভের মুখ দেখলে সেই প্রতিবাদ স্তিমিত হয়ে পড়ে।[93] একতি সমীক্ষায় দেখা যায়, সমবায় খামার ও বৃহৎ চাষীরা এই প্রকল্পে লাভবান হলেও ক্ষুদ্র চাষী ও কৃষিমজুরেরা ক্ষতিগ্রস্ত হয়।[98]
মোদীর তৃতীয়বারের মুখ্যমন্ত্রীত্বের কালে গুজরাত ইন্টারন্যাশনাল ফাইন্যান্স টেক-সিটি প্রকল্পে অগ্রগতি ঘটে। ২০১২ খ্রিষ্টাব্দের মধ্যে গিফট-১ ও গিফট-২ নামক দুইটি উচ্চ অট্টালিকার নির্মাণ সম্পন্ন হয়।[99][100]
গুজরাত উন্নয়ন বিতর্ক
মোদীর সরকার ভাইব্র্যান্ট গুজরাত স্লোগানের মাধ্যমে গুজরাতকে একটি চলমান উন্নয়নশীল এবং অর্থনৈতিক ভাবে সমৃদ্ধ রাজ্য হিসেবে তুলে ধরেন।[101][102][103] যদিও সমালোচকরা গুজরাত মানবোন্নয়ন, দারিদ্র্য দূরীকরণ, শিক্ষা প্রভৃতি ক্ষেত্রে অনগ্রসরতার দিকে আঙুল তুলেছেন। এই রাজ্য দারিদ্র্যে দেশের মধ্যে ত্রয়োদশ, শিক্ষায় একুশতম, পাঁচ বছরের নীভে ৪৪.৭% শিশু গড় ওজনের থেকে কম ওজনবিশিষ্ট এবং ২৩% অপুষ্টির শিকার।[104] এর বিপরীতে গুজরাত রাজ্য সরকার দাবী করে যে এই রাজ্যে মহিলা শিক্ষার হার জাতীয় হারের চেয়ে বেশি, স্কুলছুট ছাত্রের হার ২০০১ সালের হিসেব অনুযায়ী ২০% থেকে কমে ২০১১ সালের মধ্যে ২% হারে নেমে এসেছে, মাতৃমৃত্যুর হার ২০০১ সাল থেকে ২০১১ সালের মধ্যে ৩২% কমেছে।[105]
রাষ্ট্রবৈজ্ঞানিক ক্রিষ্টোফ জেফারলটের মতে গুজরাতের উন্নয়ন শহুরে মধ্যবিত্ত শ্রেণীর মধ্যে সীমাবদ্ধ, অপরদিকে গ্রামীণ ও নিম্নবর্গের মানুষেরা আরো বেশি করে পিছিয়ে পড়েছেন। তার মতে মোদীর শাসনকালে দারিদ্র্য সীমার নিচে বসবাসকারী পরিবারের সংখ্যা বেড়ে গেছে।[106] ২০১৩ সালের জুলাই মাসে অর্থনীতিবিদ অমর্ত্য সেন মোদী প্রশাসনের শিক্ষা ও স্বাস্থ্য ব্যবস্থার কঠোর সমালোচনা করেন[107], যদিও অর্থনীতিবিদ অরবিন্দ পনগরিয়া এবং জগদীশ ভগবতী মত প্রকাশ করেন যে গুজরাতের শিক্ষা ও স্বাস্থ্যের বিভিন্ন সামাজিক সূচকগুলি দেশের অন্যান্য রাজ্যের তুলনায় দ্রুত হারে বৃদ্ধি পেয়েছে[108]
সদ্ভাবনা মিশন
২০১১ সালের শেষের দিকে মোদী গুজরাতের মুসলিম সম্প্রদায়ের নিকটে পৌছুতে সদ্ভাবনা মিশনের অংশ হিসেবে বেশ কয়েকবার উপবাস অনশন করেন।[109] এই অনশন গুজরাতের শান্তি, সমৃদ্ধি ও একতার জন্য বলে তিনি ঘোষণা করেন।[110] ২০১১ খ্রিষ্টাব্দের ১৭ই সেপ্টেম্বর আমেদাবাদ শহরে তিন দিনের অনশন দিয়ে এই কর্মসূচী শুরু হয়, যার পর তিনি ছাব্বিশটি জেলা ও আটটি শহরে ছত্রিশ বার অনশন কর্মসূচীতে অংশগ্রহণ করেন,[111] তবুও এই কর্মসূচী মুসলিম সম্প্রদায় ভালো ভাবে নিতে পারেননি। সৈয়দ ইমাম শাহী সায়েদ নামক এক মুসলিম ধর্মীয় প্রচারক এক সভায় মোদীকে মুসলিমদের টুপি দিতে গেলে তিনি তা প্রত্যাখ্যান করেন।[112][113] গোধরা শহরে অনশনের সময় মোদী বিরোধী এক মোর্চা সংগঠিত করার অভিযোগে কয়েকজনকে আটক করা হয়।[114][115] এই কর্মসূচী একটি জনমোহিনী কর্মসূচী হিসেবে অনেকের নিকট সমালোচিত হলেও[116] মোদী নিজে তা অস্বীকার করেন।[117]
চতুর্থ মেয়াদ (২০১২–২০১৪)
২০১২ সালের গুজরাত বিধানসভা নির্বাচনে মোদী মণিনগর বিধানসভা কেন্দ্র থেকে ৮৬,৩৭৩ ভোটের বড় ব্যবধানে জয়লাভ করেন।[118] এই নির্বাচনে ভারতীয় জনতা পার্টি ১৮২টি আসনের মধ্যে ১১৫টি দখল করলে মোদী চতুর্থ বার মুখ্যমন্ত্রীর দায়িত্ব গ্রহণ করেন।[119][120] পরে উপনির্বাচনে ভারতীয় জনতা পার্টি আরো চারটি আসন দখল করতে সমর্থ হয়।[121] ২০১৪ খ্রিষ্টাব্দে ২০১৪ খ্রিষ্টাব্দে অনুষ্ঠিত ভারতের লোকসভা নির্বাচনে একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভের পর ভারতীয় জনতা পার্টির প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী নরেন্দ্র মোদী ২১শে মে গুজরাতের মুখ্যমন্ত্রি পদ থেকে ইস্তফা দেন এবং পরবর্তী মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে আনন্দীবেন পটেলকে বেছে নেওয়া হয়।[122]
জাতীয় রাজনীতি
কেশুভাই শঙ্কর সিং দ্বন্দ্বর সময় তিনি প্রথম দিল্লীর রাজনীতিতে আসলেও তেমন প্রভাব বিস্তার করতে পারেননি৷
পরে ২০১৩ তে তাকে বিজেপির প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী করা হয় ও নির্বাচনে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে জিতে ২৬শে মে ২০১৪ সালে নরেন্দ্র মোদী ভারতের পঞ্চদশ প্রধানমন্ত্রীর পদে শপথ নেন ।
সম্মাননা
পদক | দেশ | তারিখ | মন্তব্য | রেফারেন্স | |
---|---|---|---|---|---|
Order of আব্দুলআজিজ আল সৌদ | Saudi Arabia | ৩ এপ্রিল ২০১৬ | Member Special Class, The highest civilian honour of Saudi Arabia | [123] | |
State Order of আমীর আমাউল্লাহ খান অ্যাওয়ার্ড | Afghanistan | ৪ জুন ২০১৬ | The highest civilian honour of Afghanistan | [124] | |
Grand Collar of the State of Palestine | Palestine | ১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ | The highest civilian honour of Palestine for foreign dignitaries | [125] | |
Order of Zayed | United Arab Emirates | ৪ এপ্রিল ২০১৯ | The highest civilian honour of United Arab Emirates | ||
তথ্যসূত্র
- "India's Modi on course to become prime minister"। Reuters। ১৫ মে ২০১৪। ২৬ জুন ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ মে ২০১৪।
- "Modi wins India's election with a landslide, early results show"। Reuters। 16 May 2014। ২৬ জুন ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ 16 Msy 2014। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য) - http://www.ndtv.com/elections/article/cheat-sheet/election-results-2014-bjp-sweeps-narendra-modi-wins-both-seats-525311?curl=1400224934
- Modi is sworn in
- প্রথম আলোর প্রতিবেদন
- Harris, Gardiner (১৩ সেপ্টেম্বর ২০১৩)। "Divisive Nationalist to Lead Opposition in Indian Vote"। The New York Times। সংগ্রহের তারিখ ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৩।
- "Yes, I am a Hindu nationalist: Narendra Modi"। Indian Express। ১৩ জুলাই ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জুলাই ২০১৩।
Modi said he described himself as a Hindu nationalist because he was born Hindu: "I am nationalist. I'm patriotic. Nothing is wrong. I am a born Hindu. Nothing is wrong. So I'm a Hindu nationalist so yes, you can say I'm a Hindu nationalist because I'm a born Hindu.
- Menon, Kalyani Devaki (২০১২)। Everyday Nationalism: Women of the Hindu Right in India। University of Pennsylvania Press। পৃষ্ঠা 26। আইএসবিএন 978-0812222340।
Yet, months after this violent pogrom against Muslims, the Hindu nationalist chief minister of Gujarat, Narendra Modi, went to the polls and won a resounding victory
- Mishra, Pankaj (এপ্রিল ২০১১)। Visweswaran, Kamala, সম্পাদক। Perspectives on Modern South Asia: A Reader in Culture, History, and Representation। Wiley-Blackwell। পৃষ্ঠা 188। আইএসবিএন 978-1405100625।
The chief minister of Gujarat, a young up-and-coming leader of the Hindu nationalists called Narendra Modi, quoted Isaac Newton to explain the killings of Muslims. “Every action”, he said, “has an equal and opposite reaction.”
- Buncombe, Andrew (১৯ সেপ্টেম্বর ২০১১)। "A rebirth dogged by controversy"। The Independent। সংগ্রহের তারিখ ১০ অক্টোবর ২০১২।
- David, Ruth (২৪ ডিসেম্বর ২০০৭)। "Controversial Gujarati Premier Confirmed in Office"। Forbes। সংগ্রহের তারিখ ১০ অক্টোবর ২০১২।
- Nair, Rupam Jain (১২ ডিসেম্বর ২০০৭)। "Edgy Indian state election going down to the wire"। Reuters। ৩০ সেপ্টেম্বর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ অক্টোবর ২০১২।
- Robinson, Simon (১১ ডিসেম্বর ২০০৭)। "India's Voters Torn Over Politician"। Time। ২৪ আগস্ট ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ অক্টোবর ২০১২।
- Burke, Jason (২৮ মার্চ ২০১০)। "Gujarat leader Narendra Modi grilled for 10 hours at massacre inquiry"। The Guardian। সংগ্রহের তারিখ ১০ অক্টোবর ২০১২।
- Joseph, Manu (১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১২)। "Shaking Off the Horror of the Past in India"। The New York Times। সংগ্রহের তারিখ ১০ অক্টোবর ২০১২।
- Jaffrelot, Christophe (জুন ২০১৩)। "Gujarat Elections: The Sub-Text of Modi's 'Hattrick' — High Tech Populism and the 'Neo-middle Class"। Studies in Indian Politics। 1।
- 'Modi is a Teli-Ghanchi OBC': BJP, TNN | Apr 23, 2014, The Gujarat government's spokesperson and state BJP in the statement said that according to the earlier Mandal Commission survey of Gujarat's OBC communities under schedule 91(A), "Modh-Ghanchi, Teli" caste is included in the OBC community by the Government of India's list of 105 OBC castes of Gujarat.
- Everything you need to know about Narendra Modi, Aakar Patel, Sep 29 2011
- "BJP plays Modi caste card to run down Nitish, Vikas Pathak , Hindustan Times New Delhi, June 18, 2013"। মে ৮, ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ মে ১৭, ২০১৪।
- OBC વડાપ્રધાન હોવા જોઈએ ભાજપ હવે જ્ઞાાતિનું કાર્ડ ઉતરશે 06 May, 2014
- Bhatt, Sheela (১৬ সেপ্টেম্বর ২০১১)। "Why fasting is no big deal for Narendra Modi"। Rediff.com। সংগ্রহের তারিখ ১১ এপ্রিল ২০১৩।
- "Early life of Narendra Modi"। India Today। সংগ্রহের তারিখ ২৫ মে ২০১৪।
- Jose, Vinod K. (১ মার্চ ২০১২)। "The Emperor Uncrowned"। The Caravan। পৃষ্ঠা 2–4। ১১ নভেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ এপ্রিল ২০১৩।
- Mehta, Harit (১৮ সেপ্টেম্বর ২০১১)। "On Race Course road?"। The Times of India। ৩০ জানুয়ারি ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- "Prime Minister Narendra Modi - Personal life story"। Prime Minister of India's Office। ২৭ মে ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ মে ২০১৪।
- "Modi's life dominates publishing space (Election Special)"। New Kerala। ১৪ মার্চ ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ৪ এপ্রিল ২০১৪।
- Unnithan, Sandeep (২০১৪)। "The man behind Modi: Lakshmanrao Inamdar"। Ahmedabad: India Today। সংগ্রহের তারিখ ২২ মে ২০১৪।
- Marino, Andy (২০১৪)। Narendra Modi: A Political Biography। HarperCollins India। আইএসবিএন 9351362183।
- Mukhopadhyay, Nilanjan (২০১৪)। "Narendra Modi: The making of the political leader"। সংগ্রহের তারিখ ২২ মে ২০১৪।
- "Narendra Modi: Dedicated Life"। Narenndra Modi। সংগ্রহের তারিখ ২২ মে ২০১৪।
- Pathak, Anil (২ অক্টোবর ২০০১)। "Modi's meteoric rise"। The Times of India। ২৯ অক্টোবর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ এপ্রিল ২০১৩।
- Debasree (২০১৪)। "Will former tea vendor be India's next PM?"। The New Indian Express। ২২ মে ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ মে ২০১৪।
- "Narendra Modi's 'wife' Jashodaben finally speaks, 'I like to read about him (Modi)... I know he will become PM'"। The Financial Express। ১ ফেব্রুয়ারি ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ১৩ এপ্রিল ২০১৪।
- "Narendra Modi: From tea vendor to PM candidate"। India Today। ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ২০ এপ্রিল ২০১৪।
- Bodh, Anand (১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৪)। "I am single, so best man to fight graft: Narendra Modi"। The Times of India। সংগ্রহের তারিখ ১৩ এপ্রিল ২০১৪।
- "Jashodaben is my wife, Narendra Modi admits under oath"। The Times of India। ১০ এপ্রিল ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ১১ এপ্রিল ২০১৩।
- Marino, Andy (এপ্রিল ৮, ২০১৪)। Narendra Modi: A Political Biography। HarperCollins Publishers India। আইএসবিএন 9351362175।
- "Modi proves to be an astute strategist"। The Hindu। ২৩ ডিসেম্বর ২০০৭। ১৪ মে ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ এপ্রিল ২০১৪।
- "From Vadnagar to 7 RCR: Modi's meteoric rise"। Rediff News। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মে ২০১৪।
- "Narendra Modi's Book on the Emergency"। India 272 Staff। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মে ২০১৪।
- "Why Modi disguised as Sikh during Emergency?"। Dainik Bhaskar। ১৬ মার্চ ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ২০ এপ্রিল ২০১৪। অজানা প্যারামিটার
|1=
উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য) - Patel, Aakar। "The poetic side of Narendra Modi"। Deccan Chronicle। ২৪ মে ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মে ২০১৪।
- "Emergency Time taught Me Importance of Democracy: Narendra Modi"। India 272 Campaign। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মে ২০১৪।
- Mishra, Mayank (২০ জুলাই ২০১৩)। "Did Narendra Modi make Gujarat Vibrant?"। Business Standard। সংগ্রহের তারিখ ২২ মার্চ ২০১৪।
- Venkatesan, V. (১৩ অক্টোবর ২০০১)। "A pracharak as Chief Minister"। Frontline। New Delhi। ৫ এপ্রিল ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ এপ্রিল ২০১৩।
- "Gujarat Assembly Elections 2012: Narendra Modi profile"। Zee News। সংগ্রহের তারিখ ৬ এপ্রিল ২০১৩।
- Mehta, Harit (১ এপ্রিল ২০১৪)। "Six-year banishment led to Narendra Modi's metamorphosis"। The Times of India। সংগ্রহের তারিখ ২ এপ্রিল ২০১৪।
- Phadnis, Aditi (২০০৯)। Business Standard Political Profiles of Cabals and Kings। Business Standard Books। পৃষ্ঠা 116–21। আইএসবিএন 978-81-905735-4-2।
- Bunsha, Dionne (১৩ অক্টোবর ২০০১)। "A new oarsman"। Frontline। সংগ্রহের তারিখ ১১ এপ্রিল ২০১৩।
- "Eleven sentenced to death for India Godhra train blaze"। BBC News। ১ মার্চ ২০১১। সংগ্রহের তারিখ ১০ মার্চ ২০১৪।
- Burke, Jason (২২ ফেব্রুয়ারি ২০১১)। "Godhra train fire verdict prompts tight security measures"। The Guardian। সংগ্রহের তারিখ ১০ মার্চ ২০১৪।
- Hampton, Janie (২০০২)। Internally Displaced People: A Global Survey। Routledge। পৃষ্ঠা 116। আইএসবিএন 978-1853839528।
- "Gujarat Riot Death Toll revealed"। BBC News। ১১ মে ২০০৫। সংগ্রহের তারিখ ১৪ নভেম্বর ২০১৩।
- Campbell, John; Seiple, Chris; Hoover, Dennis R.; Otis, Pauletta, সম্পাদকগণ (২০১২)। The Routledge Handbook of Religion and Security। Routledge। পৃষ্ঠা 233। আইএসবিএন 978-0-415-66744-9।
- "Army too helpless as violence mounts"। The Economic Times। ১ মার্চ ২০০২। সংগ্রহের তারিখ ১৭ এপ্রিল ২০১৪।
- "Curfew imposed in 26 cities"। The Hindu। ১ মার্চ ২০০২। ২৫ এপ্রিল ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ এপ্রিল ২০১৪।
- "Modi wanted Godhra bodies to come to A'bad"। The Times of India। ২২ আগস্ট ২০০৪। ১৬ জুন ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ এপ্রিল ২০১৩।
- "Decision to bring Godhra victims' bodies taken at top level"। The Hindu। ১০ ফেব্রুয়ারি ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ১২ এপ্রিল ২০১৩।
- "Timeline: Zakia Jafri vs Modi in 2002 Gujarat riots case"। Hindustan Times। ২৬ ডিসেম্বর ২০১৩। ১৯ মার্চ ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মে ২০১৪।
- "National Human Rights Commission vs. State of Gujarat & Ors. - Writ Petition (Crl.) No. 109/2003"। Supreme Court of India। ২৩ মে ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মে ২০১৪।
- "Jakia Nasim Ahesan & Anr. vs. State of Gujarat & Ors. - SLP (Crl) No. 1088 of 2008"। Supreme Court of India। ২৩ মে ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মে ২০১৪।
- Mahapatra, Dhananjay (৩ ডিসেম্বর ২০১০)। "SIT clears Narendra Modi of willfully allowing post-Godhra riots"। The Times of India। সংগ্রহের তারিখ ১৭ এপ্রিল ২০১৪।
- "SIT rejects amicus curiae's observations against Modi"। The Hindu। ১০ মে ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ১৭ এপ্রিল ২০১৪।
- "Proceed against Modi for Gujarat riots: amicus"। The Hindu। ৯ মে ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ১৭ এপ্রিল ২০১৪।
- Soni, Nikunj (২১ ফেব্রুয়ারি ২০১২)। "For Maya Kodnani, riots memories turn her smile into gloom"। DNA India। সংগ্রহের তারিখ ৭ জুন ২০১২।
- "Maya Kodnani led mob to carry out Naroda riot: Gujarat govt to HC"। The Economic Times। ২১ ফেব্রুয়ারি ২০০৯। সংগ্রহের তারিখ ৭ জুন ২০১২।
- "Narendra Modi government now rethinks death penalty for ex-aide Maya Kodnani"। NDTV। ১৪ মে ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৩।
- "Modi government does U-turn on death penalty for Kodnani, Bajrangi"। The Hindu। ১৪ মে ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৩।
- "Modi gets cold feet on death for Kodnani"। Hindustan Times। ১৪ মে ২০১৩। ২ জানুয়ারি ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৩।
- "Gujarat Cabinet puts off decision on elections"। The Tribune। ১৭ এপ্রিল ২০০২। সংগ্রহের তারিখ ৯ মে ২০০৬।
- "Congress demands Modi's resignation over Bannerjee report"। Rediff.com। ৩ মার্চ ২০০৬। সংগ্রহের তারিখ ১৭ নভেম্বর ২০০৭।
- "BJP national exec rejects Modi's resignation"। Rediff.com। ১২ এপ্রিল ২০০২। সংগ্রহের তারিখ ২২ এপ্রিল ২০১৪।
- "Gujarat Assembly dissolved, early poll sought"। The Economic Times। ১৯ জুলাই ২০০২। সংগ্রহের তারিখ ১৭ এপ্রিল ২০১৪।
- "Modi resigns; seeks Assembly dissolution"। The Hindu। ১৯ জুলাই ২০০২। ২৬ মার্চ ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ মে ২০০৬।
- "Statistical Report on General Election, 2002 to the Legislative Assembly of Gujarat" (পিডিএফ)। New Delhi: Election Commission of India। পৃষ্ঠা 228। ১৭ জানুয়ারি ২০১২ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ এপ্রিল ২০১৩।
- "Gujarat IB officers transferred for putting Modi's controversial speech on record"। Rediff। ১৯ জুলাই ২০০২। সংগ্রহের তারিখ ১৭ সেপ্টেম্বর ২০০২।
- Brasted, Howard V. (২০০৫)। Lahoud, Nelly; Johns, A. H., সম্পাদকগণ। Islam in World Politics। Routledge। পৃষ্ঠা 119। আইএসবিএন 978-0415324113।
the successful anti-Muslim campaign run in Gujarat in December 2002 by its provincial chief minister Narendra Modi – a hardline Hindu nationalist preacher turned politician – has ominous implications.
- Corbridge, Stuart (২০১২)। India Today: Economy, Politics and Society। Polity Press। পৃষ্ঠা 185। আইএসবিএন 978-0745661124।
December 2002, the BJP – led by Narendra Modi, who conducted a vicious campaign, making many stridently anti-Muslim statements
অজানা প্যারামিটার|coauthors=
উপেক্ষা করা হয়েছে (|author=
ব্যবহারের পরামর্শ দেয়া হচ্ছে) (সাহায্য) - Hardgrave, Jr., Robert L. (২০০৫)। "Hindu Nationalism and the BJP: Transforming Religion and Politics in India"। Dossani, Rafiq; Rowen, Henry S.। Prospects For Peace in South Asia। Stanford University Press। পৃষ্ঠা 210–211। আইএসবিএন 9780804750851।
In the campaign, Modi fused religion and politics and, as a spur to anti-Muslim sentiment, made Islamic terrorism and its ties to Pakistan a central plank in the BJP platform" etc
- Umat, Ajay (৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৩)। ar-bhavan-maninagar "Once Hindutva twins, Narendra Modi and PravinTogadia no longer conjoined"
|ইউআরএল=
এর মান পরীক্ষা করুন (সাহায্য)। The Times of India। সংগ্রহের তারিখ ১১ এপ্রিল ২০১৩। - "Religious leaders demand rebuilding of temples"। DNA India। [Press Trust of India। ২৫ নভেম্বর ২০০৮। সংগ্রহের তারিখ ১২ এপ্রিল ২০১৩।
- Dasgupta, Manas (৪ এপ্রিল ২০০২)। "Vajpayee's advice to Modi"। The Hindu। ২০ মার্চ ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ এপ্রিল ২০১৩।
- "Vajpayee, Advani differed over Modi's resignation"। India Today। ২০ মার্চ ২০০৮। সংগ্রহের তারিখ ২ এপ্রিল ২০১৩।
- Tellis, Ashley J.; Wills, Michael (সেপ্টেম্বর ২০০৭)। Domestic political change and grand strategy। National Bureau of Asian Research। পৃষ্ঠা 193–4। আইএসবিএন 978-0-9713938-8-2।
- Yogendra, Kanwar (১৩ জুন ২০০৪)। "Not removing Modi was a mistake, says Vajpayee"। The Hindu। ১৮ জানুয়ারি ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ এপ্রিল ২০১৩।
- Naqvi, Saba (২২ ডিসেম্বর ২০০৮)। "When fear didn't enter the booth"। Outlook India। পৃষ্ঠা 26–28। সংগ্রহের তারিখ ১১ এপ্রিল ২০১৩।
- "Mahatma on lips, Modi fights Centre"। The Telegraph। Kolkata, India। ১৯ জুলাই ২০০৬। ১১ জুন ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ মে ২০০৮।
- Mohan, Vishwa (১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৩)। "Afzal Guru hanged, remains in Tihar; no last wish, refused to eat"। The Times of India। ২৯ ডিসেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ এপ্রিল ২০১৩।
- "Now, Amar Singh says Afzal Guru must be hanged"। The Indian Express। ৪ নভেম্বর ২০০৮। সংগ্রহের তারিখ ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১১।
- "Modi wants 3-layer ring to secure coast"। The Times of India। ২৮ নভেম্বর ২০০৮। সংগ্রহের তারিখ ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১১।
- "Narendra Modi wins Maninagar by 70,000 votes"। The Hindustan Times। ২০ ডিসেম্বর ২০১২। ৭ ডিসেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ এপ্রিল ২০১৪।
- "BJP adds 5 seats in Gujarat Assembly by-polls"। The Deccan Herald। ১৪ সেপ্টেম্বর ২০০৯। সংগ্রহের তারিখ ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১১।
- Shah, Tushaar (২০১১)। Business Standard India 2011। Business Standard Books। পৃষ্ঠা 195–199। আইএসবিএন 978-93-80740-04-1।
- Mahurkar, Uday (৪ জুন ২০১০)। "A green rising"। India Today। সংগ্রহের তারিখ ১২ এপ্রিল ২০১৩।
- "Gujarat, Maharashtra record highest growth in farm sector"। The Hindu। ১২ জুলাই ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ১২ এপ্রিল ২০১৩।
- Shah, Tushaar; Gulati, Ashok; Hemant, P.; Shreedhar, Ganga; Jain, R. C. (ডিসেম্বর ২০০৯)। "Secret of Gujarat's Agrarian Miracle after 2000"। Economic and Political Weekly। 44 (52): 45–55।
- Mishra, Mayank (২০ জুলাই ২০১৩)। "Did Narendra Modi make Gujarat Vibrant?"। Business Standard। সংগ্রহের তারিখ ২৯ এপ্রিল ২০১৪।
- Shah, Tushar (ফেব্রুয়ারি ২২, ২০০৮)। "Co-Management of Electricity and Groundwater: An Assessment of Gujarat's Jyotirgram Scheme"। Economic and Political weekly। 43: 59–66। সংগ্রহের তারিখ ২৯ এপ্রিল ২০১৪। অজানা প্যারামিটার
|coauthors=
উপেক্ষা করা হয়েছে (|author=
ব্যবহারের পরামর্শ দেয়া হচ্ছে) (সাহায্য) - "Good interest for developing SEZ, non-SEZ areas in GIFT city"। The Economic Times। ১১ জানুয়ারি ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ১৭ এপ্রিল ২০১৪।
- GIFT Project Update July 2012 - Building and Construction Authority, Government of Singapore
- Bobbio, Tommaso (২০১২)। "Making Gujarat Vibrant: Hindutva, development and the rise of subnationalism in India"। Third World Quarterly। 33 (4): 657–672। ডিওআই:10.1080/01436597.2012.657423। (সদস্যতা প্রয়োজনীয়)
- Ibrahim, Farhana (২৫ আগস্ট ২০০৭)। "Capitalism, Multiculturalism and Tolerance: A Perspective on'Vibrant Gujarat"। Economic and Political Weekly: 3446–3449। জেস্টোর 4419936।
- Mehta, Nalin (১৫ অক্টোবর ২০১০)। "Ashis Nandy vs. the state of Gujarat: authoritarian developmentalism, democracy and the politics of Narendra Modi"। South Asian History and Culture। 1 (4): 577–596। ডিওআই:10.1080/19472498.2010.507028।
- Shah, Ghanshyam (জুন ২০১৩)। "Politics of Governance: A Study of Gujarat"। Studies in Indian Politics। 1 (1): 65–77। ডিওআই:10.1177/2321023013482788।
- Pathak, Vikas (১১ আগস্ট ২০১৩)। "Gujarat looks at marketing human development now"। The Hindustan Times। ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ আগস্ট ২০১৩।
- Jaffrelot, Christophe (জুন ২০১৩)। "Gujarat Elections: The Sub-Text of Modi's 'Hattrick'—High Tech Populism and the 'Neo-middle Class'"। Studies in Indian Politics। 1 (1): 79–95। ডিওআই:10.1177/2321023013482789।
- Sen, Amartya (২২ জুলাই ২০১৩)। "I don't want Narendra Modi as my PM: Amartya Sen"। The Indian Express। সংগ্রহের তারিখ ১৭ এপ্রিল ২০১৪।
- Bhagwati, Jagdish; Panagariya, Arvind (২০১৩)। "Reforms and Their Impact on Health and Education"। Why Growth Matters:How Economic Growth in India Reduced Poverty and the Lessons for Other Developing Countries। New York City: PublicAffairs। আইএসবিএন 9781610392723। সংগ্রহের তারিখ ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৩।
- Kaushik, Himanshu (১৭ সেপ্টেম্বর ২০১১)। "Narendra Modi begins 'sadbhavna' fast among chants of Allahu akbar, shlokas"। The Times of India। ১৮ মে ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ এপ্রিল ২০১৩।
- "'I am starting a Sadbhavana Mission': Modi's open letter calls for harmony"। Firstpost। ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১১। সংগ্রহের তারিখ ১২ নভেম্বর ২০১৩।
- "Thanks to people of Gujarat for giving huge support to Sadbhavana Mission"। narendramodi.in। ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০১২।
- "Narendra Modi refuses to put on 'skull cap' offered by Muslim cleric"। The Times of India। ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১১। সংগ্রহের তারিখ ১৭ এপ্রিল ২০১৪।
- Dasgupta, Manas (২১ সেপ্টেম্বর ২০১১)। "Muslims unimpressed by Modi's fast"। The Hindu। সংগ্রহের তারিখ ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৩।
- "Narendra Modi takes Sadbhavna Mission to Godhra"। Indian Express। ২০ জানুয়ারি ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৩।
- "Narendra Modi refuses to put on 'skull cap' offered by Muslim cleric"। The Times of India। PTI। ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১১। ২০ অক্টোবর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৩।
- "'Sadbhavna Mission is PR exercise"। Daily News and Analysis। ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১১। সংগ্রহের তারিখ ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৩।
- "Modi offered Muslim prayer cap, declines"। Zee News। ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১১। সংগ্রহের তারিখ ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৩।
- "Big win for Narendra Modi, defeats Shweta Bhatt by huge margin"। NDTV। Press Trust of India। ২০ ডিসেম্বর ২০১২।
- Ghassem-fachandi, Parvis (২০১২)। Pogrom in Gujarat: Hindu Nationalism and Anti-Muslim Violence in India। Princeton University Press। পৃষ্ঠা 198। আইএসবিএন 9780691151779।
- 1. "Action continues: Narendra Modi makes lotus bloom again in Gujarat"। DNA India। ২০ ডিসেম্বর ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ১৭ এপ্রিল ২০১৪।
2. "Gujarat results 2012 Live :Modi's claim for PM's post gets stronger"। Samay Live। ২০ ডিসেম্বর ২০১২। ৮ মার্চ ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ ডিসেম্বর ২০১২। - "BJP sweeps Gujarat bypolls, RJD trumps JD(U) in Bihar"। The Hindu। ৬ জুন ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ১৭ এপ্রিল ২০১৪।
- LIVE: Anandiben Patel named new Gujarat chief minister - IndiaToday - May 21 2014l
- "Modi conferred highest Saudi civilian honour"। Hindustan Times। ৩ এপ্রিল ২০১৬। ৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৭।
- "PM Modi conferred Afghanistan's highest civilian honour"। Indian Express। ৪ জুন ২০১৬। ৩১ ডিসেম্বর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৭।
- "Modi conferred 'Grand Collar of the State of Palestine'"। The Hindu। ১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৮। Archived from the original on ১৫ ডিসেম্বর ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ৩ মার্চ ২০১৮।
আরো পড়ুন
- Fernandes, Vivian (২০১৪)। Modi: Leadership, governance and Performance। Orient Publishing। এএসআইএন B00JUIMUBA।
- Kamath, M.V.; Randeri, Kalindi (২০১৩)। The Man of the Moment: Narendra Modi। Vikas। আইএসবিএন 978-9325968387।
- Kishwar, Madhu Purnima (২০১৪)। Modi, Muslims and Media: Voices from Narendra Modi's Gujarat। Manushi Publications। আইএসবিএন 978-81-929352-0-1।
- Mahurkar, Uday (২০১৪)। Centrestage: Inside the Narendra Modi Model of Governanace। Random House India। এএসআইএন B00JR3PQ64।
- Marino, Andy (২০১৪)। Narendra Modi: A Political Biography। HarperCollins Publishers India। আইএসবিএন 978-93-5136-217-3।
- Mitta, Manoj (২০১৪)। The Fiction of Fact-Finding: Modi & Godhra। HarperCollins Publishers India। আইএসবিএন 978-93-5029-187-0।
- Mukhopadhyay, Nilanjan (২০১৩)। Narendra Modi: The Man, The Times। Westkabd। এএসআইএন B00C4PGOF4।
- Nag, Kingshuk (২০১৩)। The NaMo Story - A Political Life। Roli Books। আইএসবিএন 978-8174369383।
- Nussbaum, Martha Craven (২০০৮)। The Clash Within: Democracy, Religious Violence, and India's Future। Harvard University Press। আইএসবিএন 978-0-674-03059-6।
বহিঃসংযোগ
- প্রাতিষ্ঠানিক ওয়েবসাইট
- ভারতের প্রধানমন্ত্রীর তথ্যতীর্থ
- ভারতীয় জনতা পার্টির প্রাতিষ্ঠানিক ওয়েবসাইট ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২২ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে
- Collected news and commentary at the Indian Express
- Collected news and commentary at the Times of India
- Collected news and commentary at the NDTV
পূর্বসূরী কেশুভাই পটেল |
গুজরাতের মুখ্যমন্ত্রী ২০০১–২০১৪ |
উত্তরসূরী আনন্দীবেন পটেল |
পূর্বসূরী মনমোহন সিংহ |
ভারতের প্রধানমন্ত্রী Designate ২০১৪–বর্তমান |
উত্তরসূরী |
রাজনৈতিক দপ্তর | ||
---|---|---|
পূর্বসূরী মুরলী মনোহর যোশী |
বারাণসী থেকে নির্বাচিত লোকসভা সাংসদ ২০১৪–বর্তমান |
নির্ধারিত হয়নি |