নরওয়ের ইতিহাস

নরওয়ের ইতিহাস নরওয়ের ভূখণ্ড এবং জলবায়ু দ্বারা বিস্ময়কর মাত্রায় প্রভাবিত হয়েছে। প্রায় ১০,০০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দে, পৃথিবীর অভ্যন্তরীণ বরফ পাতের পশ্চাদপসরণের পর, প্রথম দিকের বাসিন্দারা উত্তরের যে অঞ্চলে চলে গিয়েছিল, সেটিই হচ্ছে এখনকার নরওয়ে। তারা উপকূলীয় অঞ্চল বরাবর সোজা উত্তর দিকে অগ্রসর হয়েছিল, উষ্ণায়িত উপসাগরীয় প্রবাহ আনুকুল্যে জীবনের কষ্ট অনেক সহনীয় ছিল। বেঁচে থাকার জন্য তারা মাছ ধরত এবং বল্গাহরিণ (এবং অন্যান্য পশু) শিকার করত। খ্রিস্টপূর্ব ৫,০০০ থেকে খ্রিস্টপূর্ব ৪,০০০ এর মধ্যে প্রথম দিকের কৃষি বসতিগুলি ওসলোফোর্ডের চারপাশে গড়ে উঠেছিল। ধীরে ধীরে, খ্রিস্টপূর্ব ১৫০০ থেকে ৫০০ খ্রিস্টাব্দের মধ্যে, এই কৃষি বসতিগুলি নরওয়ের দক্ষিণাঞ্চলে ছড়িয়ে পড়ে – উত্তর অঞ্চলের বাসিন্দারা শিকার ও মাছধরা চালিয়ে যেতে থাকে।

নব্যপ্রস্তরযুগ সময়কাল খ্রিস্টপূর্ব ৪০০০ থেকে শুরু হয়েছিল। অভিবাসন সময়কালে প্রথম সর্দারেরা দল নিয়ন্ত্রণ এবং প্রতিরক্ষার প্রথম ধাপে এগোতে শুরু করে। অষ্টম শতাব্দীর শেষ দশক থেকে নরওয়েজীয়রা সমুদ্রের ওপারে প্রথমে ব্রিটিশ দ্বীপপুঞ্জ এবং পরে আইসল্যান্ড এবং গ্রিনল্যান্ড পর্যন্ত চলে যায়। ভাইকিং যুগে একীকরণ দেখা গিয়েছিল। একাদশ শতাব্দীতে খ্রিস্টানীকরণ হয়েছিল এবং নিদারোস একটি আর্চডায়োসেস হয়ে ওঠে। বার্গেন মূল বাণিজ্য বন্দরে পরিণত হয়েছিল, তাকে নিয়ন্ত্রণ করত হানসিয়াটিক লীগ১৩৯৭ সালে, ডেনমার্ক এবং সুইডেনের সাথে, নরওয়ে কাল্মার সংগঠনে প্রবেশ করেছিল।

১৫২৩ সালে সুইডেন সংগঠন ত্যাগ করার পরে, নরওয়ে ডেনমার্ক – নরওয়ে সংগথনের কনিষ্ঠ সহযোগী হয়ে ওঠে। ১৫৩৭ সালে পুনর্গঠন উপস্থাপিত হয়েছিল এবং ১৬৬১ সালে সম্পূর্ণ রাজতন্ত্র আরোপ করা হয়েছিল। ১৮১৪ সালে, ডেনমার্কের সাথে নেপোলিয়ানো যুদ্ধে পরাজিত হবার পর কিয়েলের চুক্তি অনুসারে নরওয়েকে সুইডেনের রাজার হাতে তুলে দেওয়া হয়েছিল। নরওয়ে কিন্তু তার স্বাধীনতা ঘোষণা করে এবং একটি সংবিধানও পরিগ্রহণ করে। কিন্তু কোনও বিদেশি শক্তিই নরওয়ের স্বাধীনতাকে স্বীকৃতি দেয়নি, উপরন্তু কিয়েলের চুক্তি অনুযায়ী নরওয়ের ওপর সুইডেনের দাবিকে সমর্থন করেছিল। ১৮১৪ সালে সুইডেনের সাথে একটি সংক্ষিপ্ত যুদ্ধের পর, দুটি দেশই মসের যুদ্ধবিরতি মেনে নেয়। যার মধ্যে নরওয়ে সুইডেনের সাথে ব্যক্তিগত ইউনিয়ন মেনে নিয়েছিল। তারা, বিদেশী পরিষেবা কে বাদ দিয়ে, নিজেদের সংবিধান, রাজ্যসভা এবং পৃথক প্রতিষ্ঠান বজায় রেখেছিল। বিশেষ রাজ্যসভা (স্টরটিং) সংবিধানের প্রয়োজনীয় সংশোধনী গ্রহণ করার পর এবং ১৮১৪ সালের ৪ঠা নভেম্বর সুইডেনের ত্রয়োদশ চার্লসকে নরওয়ের রাজা হিসাবে নির্বাচিত করে নেওয়ার পর এই ইউনিয়ন আনুষ্ঠানিকভাবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।

১৮৪০ এর দশকে এখানে শিল্পায়ন শুরু হয়েছিল এবং ১৮৬০ এর দশক থেকে বড় আকারের দেশত্যাগ করে উত্তর আমেরিকাতে অভিবাসন হয়েছিল। ১৮৮৪ সালে, রাজা, জোহান স্বেরড্রুপকে প্রধানমন্ত্রী নিযুক্ত করেন, এইভাবে সেখানে সংসদতন্ত্রের প্রতিষ্ঠা হয়। ১৯০৫ সালে সুইডেনের সাথে ইউনিয়নটি ভেঙে দেওয়া হয়েছিল। ১৮৮০ থেকে ১৯২০ এর দশক পর্যন্ত রুয়াল আমুনসেন এবং ফ্রিজফ নানসেন এর মতো নরওয়েবাসী একাধিক গুরুত্বপূর্ণ মেরু অভিযান চালিয়েছিলেন।

জাহাজ এবং জলবিদ্যুৎ ছিল দেশের আয়ের গুরুত্বপূর্ণ উৎস। পরবর্তী দশকগুলিতে অর্থনীতির ওঠাপড়া এবং শ্রমিক আন্দোলনের উত্থান শুরু হয়েছিল। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় ১৯৪০ এবং ১৯৪৫ সালের মধ্যে জার্মানি নরওয়ে দখল করে নিয়েছিল। এর পরে নরওয়ে ন্যাটোতে যোগদান করেছিল এবং গণ- পরিকল্পনার আওতায় দেশের পুনর্নির্মাণ শুরু হয়েছিল। ১৯৬৯ সালে এখানে জ্বালানি তেল আবিষ্কার হয়েছিল এবং ১৯৯৫ সালের মধ্যে নরওয়ে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম রপ্তানিকারক দেশ হয়ে দাঁড়ায়। এর ফলে এখানে সম্পদের ব্যাপক বৃদ্ধি ঘটে। ১৯৮০ এর দশক থেকে নরওয়ে বিভিন্ন বিভাগে নিয়ন্ত্রণ করতে শুরু করেছিল এবং এই সময় ব্যাংকিং সংকট শুরু হয়েছিল।

একবিংশ শতাব্দীর মধ্যে, নরওয়ে তেল ও গ্যাস উৎপাদন করে বিশ্বের অন্যতম সমৃদ্ধ দেশ হয়ে ওঠে, এর অর্থনীতির ২০ শতাংশ জ্বালানি বিভাগ থেকে আসে।[1] তেল থেকে আয়কে পুনঃ বিনিয়োগ করে, ২০১৭ সালে নরওয়ে বিশ্বের বৃহত্তম সার্বভৌম সম্পদশালী দেশ ছিল।[2]

প্রাগৈতিহাসিক

শেষ হিমবাহকালের শেষ দিকে প্রায়, ১২,০০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দে, নরওয়ের উপকূলরেখা জেগে উঠেছিল। নরওয়ের উপকূল সীল শিকার, মাছ ধরা এবং শিকার সহজলভ্য হওয়ায় প্রথম অভিবাসন এই সময়ে হয়েছিল।[3] অভিবাসনকারীরা ছিল যাযাবর জাতি, তারা ৯৩০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দের মধ্যেই ম্যাগারোয়াতে বসতি স্থাপন করেছিল।৮০০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দ থেকে বরফ ক্রমশ কমতে থাকায় সমগ্র উপকূল বরাবর বসতি স্থাপিত হয়। প্রস্তর যুগ ট্রমস এবং ফিনমার্কে কোমসা সংস্কৃতি এবং আরও দক্ষিণে ফসনা সংস্কৃতি নিয়ে গঠিত। আনুমানিক ৭০০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দে, ফসনা সংস্কৃতি থেকে নস্টভেট সংস্কৃতিতে পরিচলন ঘটেছিল। [4] এই সংস্কৃতি তুলনামূলকভাবে উষ্ণ জলবায়ুর সাথে খাপ খাইয়ে নিয়েছিল। পরিবেশে তারা বনাঞ্চল এবং শিকারের জন্য নতুন স্তন্যপায়ী প্রাণী পেয়েছিল। নরওয়ের মধ্যে প্রাচীনতম কঙ্কালের সন্ধান পাওয়া গেছে ১৯৯৪ সালে, সোগন নদীর অগভীর জলে এবং কার্বন পরীক্ষায় জানা গেছে এটি খ্রিস্টপূর্ব ৬,৬০০ অব্দের।[5] ৪০০০ খ্রিস্টপূর্বের লোকেরা স্লেট সরঞ্জাম, মাটির সরঞ্জাম, স্কিস, স্লেজ ও বড় চামড়ার নৌকা ব্যবহার শুরু করে।[6]

আল্টায় পাহাড় খোদাই

আনুমানিক খ্রিস্টপূর্ব ৪০০০ অব্দে অসলোফোর্ডের এর আশেপাশে প্রথম কৃষিকাজ ষুরু হয় এবং নব্যপ্রস্তর যুগের গোড়াপত্তন হয়। কৃষিকাজের প্রযুক্তি এসেছিল দক্ষিণ স্ক্যান্ডিনেভিয়া থেকে।[7] খ্রিস্টপূর্ব ২৯০০ থেকে ২৫০০ এর মধ্যে কৃষিকাজে ব্যাপক উন্নতি হয়। জই, যবের চাষ শুরু হয় এবং গৃহপালিত রূপে শূকর, গবাদি পশু, ভেড়া এবং ছাগল পোষা শুরু হয়। উত্তরদিকে আল্টার উত্তর অবধি এই সংস্কৃতি ছড়িয়ে পড়েছিল। এই সময়কালে কর্ডেড অয়ার সংস্কৃতি এসে গিয়েছিল, যে সংস্কৃতিতে নতুন অস্ত্র, সরঞ্জাম এবং একটি ইন্দো-ইউরোপীয় উপভাষা এসেছিল। সেই উপভাষা থেকে নরওয়েজীয় ভাষা বিকশিত হয়েছিল। [8]

নর্ডিক ব্রোঞ্জ যুগ (১৮০০-৫০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দ)

ব্রোঞ্জ যুগটি খ্রিস্টপূর্ব ১৮০০ সালে শুরু হয়েছিল এবং এইসময় অনেক নতুন জিনিস উদ্ভাবিত হয়েছিল। এর মধ্যে আছে লাঙ্গল, ঘর এবং উঠান সহ স্থায়ী খামার। বিশেষত অসলোফোর্ড, ট্রন্ডহিমসফোর্ড, মিওসা এবং জেরেন এর আশেপাশের উর্বর অঞ্চলুকে ঘিরে এই সংস্কৃতি বিকশিত হয়েছিল।[8] কিছু ফলন এত বেশি হত যে কৃষকেরা পশম এবং চামড়ার বদলে বিলাসবহুল সামগ্রী আনত, বিশেষত জুটল্যান্ডের সাথে এই ব্যবসায় চলত।[9] প্রায় ১০০০ খ্রিস্টপূর্বে, উরালীয় ভাষাভাষীরা উত্তরের এই অঞ্চলে এসে পৌঁছোয় এবং এখানকার আদিবাসী জনগণের সাথে মিশে যায়, গড়ে ওঠে সামি জনজাতি[7] আন্তে আইকিওর মতানুসারে[10] সামি ভাষা সম্পূর্ণ ভাবে গঠিত হয়েছিল ৫০০ খ্রিস্টাব্দের মধ্যে।

প্রায় ৫০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দে শীতকালীন আবহাওয়া দিয়ে জলবায়ু পরিবর্তন শুরু হয়েছিল। আগে যে বনাঞ্চলে এলম, লেবু, জলপাই এবং ওক দেখা যেত; এর পরে সেখানে জায়গা নিল বার্চ, পাইন এবং স্প্রুসের মত গাছগুলি। জলবায়ু পরিবর্তনের অর্থ কৃষকরা আশ্রয়ের জন্য আরও কাঠামো তৈরি করা শুরু করল। সেল্ট মানুষজনের কাছ থেকে লৌহ ধাতুবিদ্যার জ্ঞান নিয়ে আরও উন্নত অস্ত্র এবং সরঞ্জাম তৈরি হতে থাকল।[9]

নর্ডিক লৌহ যুগ (৫০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দ – ৮০০ খ্রিস্টাব্দ)

লৌহ যুগ চাষ বাসকে আরো সহজ করে দিয়েছিল এবং জনসংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ার সাথে সাথে নতুন অঞ্চলে চাষ শুরু হয়। একটি নতুন সামাজিক কাঠামো বিবর্তিত হয়: ছেলেরা যখন বিবাহ করত তারা একই বাড়িতে থেকে যেত; এই জাতীয় বর্ধিত পরিবার ছিল বংশ। যদি বিরোধ দেখা দিত, সমস্যাটি একটি সমাবেশে আলোচনা করে মেটানো হত। সমাবেশ হল একটি পবিত্র জায়গা যেখানে আশেপাশের অঞ্চল থেকে সমস্ত লোকজন একত্রিত হত এবং অপরাধের জন্য শাস্তি নির্ধারণ করত, যেমন খাবারে জরিমানা প্রদান ইত্যাদি।[11]

খ্রিস্টীয় প্রথম শতাব্দী থেকেই রোমান সাম্রাজ্যের একটি সাংস্কৃতিক প্রভাব শুরু হয়েছিল। নরওয়েজীওরা তাদের নিজস্ব বর্ণমালা, রুনী তৈরি করেছিল। রোমানদের সাথে বাণিজ্যও শুরু হয়েছিল, মূলত পশম এবং চামড়ার বিনিময়ে বিলাসবহুল সামগ্রী। কিছু স্ক্যান্ডিনেভীয়রা রোমান সৈনিক হিসাবেও কাজ করেছিল।[11] কিছু প্রভাবশালী ও ক্ষমতাশালী কৃষকেরা সর্দার হয়ে বসত। তারা পুরোহিত হিসাবে কাজ করত সৈন্য দল তৈরি করে রাখত। কৃষকদের কাছ থেকে যে ফলন আদায় করে সৈন্যদলের খরচ চলত। এইভাবে তারা বেশ কয়েকটি জনবসতি এবং উপজাতীয় অঞ্চল শাসন করতে সক্ষম হয়েছিল।[12]

৪০০ থেকে ৫৫০ খিস্টাব্দের মধ্যে অন্যান্য জার্মানিক উপজাতি উত্তর দিকে চলে এসেছিল। এই অভিবাসনের সময়কালে স্থানীয় কৃষকদের এই সর্দারেরা সুরক্ষা দিত, তাই এই সময় তাদের শক্তি এবং প্রয়োজনীয়তা বৃদ্ধি পেয়েছিল। এই সময় কিছু সাধারণ দুর্গ নির্মাণও হয়েছিল। ষষ্ঠ শতাব্দীতে দক্ষিণ নরওয়েতে প্লেগ আঘাত হেনেছিল, শত শত খামার জনহীন হয়ে গিয়েছিল। বেশিরভাগই ৭ম শতাব্দীতে পুনর্নির্মিত হয়েছিল। এছাড়া উত্তর সাগর অঞ্চলে বেশ কয়েকটি মৎস্যচাষী পল্লী গড়ে উঠেছিল এবং লোহা ও সোপস্টোনের ব্যবসায়ে জোয়ার এসেছিল।[12] কিছু সর্দার বেশিরভাগ ব্যবসাগুলি নিয়ন্ত্রণ করতে সক্ষম হয়েছিল এবং ৮ম শতাব্দী জুড়ে তাদের ক্ষমতা বৃদ্ধি পেয়েছিল।[13]

প্রত্নতাত্ত্বিক অনুসন্ধান

২০২০ সালের ফেব্রুয়ারিতে, সিক্রেট অফ আইস প্রোগ্রামের গবেষকরা ১,৫০০ বছরের পুরোনো ভাইকিং তীরের ফলক পেয়েছিলেন, যার সময়কাল জার্মানিক লৌহ যুগে। এটি জোটুনহেইমেন পর্বতমালার জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে দক্ষিণে নরওয়ের একটি হিমবাহে আটকে ছিল। লোহার তৈরি ফলকটি ১৭ সেন্টিমিটার দীর্ঘ ছিল এবং তার ওজন ছিল মাত্র ২৮ গ্রাম। [14][15][16][17]

তথ্যসূত্র

  1. "Norway Economy: Population, GDP, Inflation, Business, Trade, FDI, Corruption"www.heritage.org
  2. "Lessons from Norway, the world's most inclusive economy"World Economic Forum
  3. Stenersen: 7
  4. Stenersen: 8
  5. "'Søgnekvinnen' – Norway's Oldest Human Skeleton «"। Thornews.com। ২০১৩-০১-০৭। সংগ্রহের তারিখ ২০১৪-০৮-২১
  6. Stenersen: 9
  7. Stenersen: 10
  8. Stenersen: 11
  9. Stenersen: 12
  10. Aikio, Ante (২০০৪), "An essay on substrate studies and the origin of Saami", Hyvärinen, Irma; Kallio, Petri; Korhonen, Jarmo, Etymologie, Entlehnungen und Entwicklungen: Festschrift für Jorma Koivulehto zum 70. Geburtstag, Mémoires de la Société Néophilologique de Helsinki, 63, Helsinki: Société Néophilologique, পৃষ্ঠা 5–34
  11. Stenersen: 15
  12. Stenersen: 16
  13. Stenersen: 17
  14. Bailey, Stephanie। "Climate change reveals, and threatens, thawing relics"CNN। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৩-২৫
  15. cowie, ashley। "Huge 1,500-Year-Old Arrowhead Released From Melting Glacier"www.ancient-origins.net (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৩-২৫
  16. Ramming, Audrey (২০২০-০৩-০৬)। "Photo Friday: Norwegian Glacial Ice Preserves Ancient Viking Artifacts"GlacierHub (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২০-০৩-২৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৩-২৫
  17. "1,500-Year-Old Viking Arrowhead Found After Glacier Melts in Norway"Curiosmos (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২০-০৩-০৯। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৩-২৫

গ্রন্থপঞ্জি

  • Boyesen, Hjalmar Hjorth. The History of Norway (2011)
  • Derry, T.K. A Short History of Norway (George Allen and Unwin, 1968 edition)
  • Haug, Karl Erik. "Norway", in: 1914-1918-online. International Encyclopedia of the First World War, ed. by Ute Daniel, et al. (Freie Universität Berlin, 2016). online
  • Larsen, Karen. A history of Norway (Princeton University Press, 1967) 576pp online
  • Myhre, Jan Eivind. "Social History in Norway in the 1970s and Beyond: Evolution and Professionalisation." Contemporary European History 28.3 (2019): 409-421 online
  • Midgaard, John. A brief history of Norway (1963) online
  • Salmon, Patrick. Scandinavia and the Great Powers 1890-1940 (2002) excerpt
  • Sejersted, Francis. The Age of Social Democracy: Norway and Sweden in the Twentieth Century (Princeton University Press; 2014) 543 pages; the history of the Scandinavian social model as it developed after the separation of Norway and Sweden in 1905.
  • Stenersen, Ivar, and Oivind Libaek. History of Norway from the Ice Age to the Oil Age (3rd ed. Dinamo Forlag 2007)
  • Vinje, Victor Condorcet (2014) The Versatile Farmers of the North; The Struggle of Norwegian Yeomen for Economic Reforms and Political Power, 1750-1814 (Nisus Publications).

নরওয়েজীয় ভাষায়

  • Malmø, Morten (১৯৯৭)। Norge på vingene! (Norwegian ভাষায়)। Oslo: Andante Forlag। আইএসবিএন 978-82-91056-13-5।
  • Steine, Tor Olav (১৯৯২)। Fenomenet Norsk Data (Norwegian ভাষায়)। Oslo: Universitetsforlaget। আইএসবিএন 978-82-00-21501-1।
  • Stenersen, Øyvind; Libæk, Ivar (২০০৩)। The History of NorwayForlaget Historie og Kultur (Norwegian ভাষায়)। Lysaker: Dinamo Forlag। আইএসবিএন 978-8280710413।
  • Thuesen, Nils Petter (২০১১)। Norges historieForlaget Historie og Kultur (Norwegian ভাষায়)। Oslo: Universitetsforlaget। আইএসবিএন 978-8292870518।

টেমপ্লেট:History of Europe টেমপ্লেট:European history by country টেমপ্লেট:Norway topics

This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.