নটর ডেম বিশ্ববিদ্যালয়, যুক্তরাষ্ট্র
ইউনিভার্সিটি অব নটর ডেম ডু ল্যাক (অথবা কেবল নটর ডেম বিশ্ববিদ্যালয় /ˌnoʊtərˈdeɪm/ NOH-tər-DAYM, অথবা এনডি) দক্ষিণ বেন্ড শহরের বাইরে ইন্ডিয়ানার নটর ডেমে অবস্থিত একটি বেসরকারী ক্যাথলিক গবেষণা বিশ্ববিদ্যালয়।[7] ১৮৪২ সালে এটি এডওয়ার্ড সোরিন প্রতিষ্ঠা করেন। এর মূল শিক্ষাঙ্গনটি শহরতলীতে প্রায় ১,২৬১ একর (৫১০ হেক্টর) এলাকা জুড়ে বিস্তৃত। এই প্রাঙ্গনে সোনালী গম্বুজ, থিওডোর হেশবুর্গ গ্রন্থাগার, নটর ডেম স্টেডিয়াম- এর মতো স্থলচিহ্নসমূহও অন্তর্ভুক্ত।
University of Notre Dame | |
লাতিন: Universitas Dominae Nostrae a Lacu | |
নীতিবাক্য | লাতিন: Vita Dulcedo Spes[1] |
---|---|
বাংলায় নীতিবাক্য | জীবন, মাধুর্য, আশা (মেরির উদ্দেশ্যে)[2] |
ধরন | বেসরকারী গবেষণা বিশ্ববিদ্যালয় |
স্থাপিত | ২৬ নভেম্বর ১৮৪২ |
প্রতিষ্ঠাতা | এডুয়ার্ড সোরিন |
ধর্মীয় অধিভুক্তি | ক্যাথলিক গির্জা (পবিত্র ক্রুশ সংঘ) |
প্রাতিষ্ঠানিক অধিভুক্তি | অ্যাসোসিয়েশন অব ক্যাথলিক কলেজ অ্যান্ড ইউনিভার্সিটি ন্যাশনাল অ্যাসোসিয়েশন অব ইন্ডিপেন্ডেন্ট কলেজ অ্যান্ড ইউনিভার্সিটিজ বিশ্ববিদ্যালয় রিসার্চ অ্যাসোসিয়েশন ৫৬৮ গ্রুপ |
বৃত্তিদান | $১৩.৮ বিলিয়ন (২০১৯)[3] |
বাজেট | $১.৩ বিলিয়ন |
সভাপতি | জন আই. জেনকিন্স |
প্রাধ্যক্ষ | থমাস জি. বুরিশ |
শিক্ষায়তনিক ব্যক্তিবর্গ | ১৩০৯[4] |
শিক্ষার্থী | ১২,২৯২[5] |
স্নাতক | ৮৫৩০ |
স্নাতকোত্তর | ৩৮৬৩ |
অবস্থান | , , যুক্তরাষ্ট্র ৪১.৭০৩০° উত্তর ৮৬.২৩৯০° পশ্চিম |
শিক্ষাঙ্গন | শহরতলী: ১,২৬১ একর (৫.১০ কিমি২) |
পোশাকের রঙ | নীল ও সোনালী[6] |
সংক্ষিপ্ত নাম | ফাইটিং আইরিশ |
ক্রীড়ার অধিভুক্তি | এনসিএএ ডিভিশন ১ – ফুটবল বোল সাবডিভিশন (স্বতন্ত্র), আটলান্টিক কোস্ট কনফারেন্স বিগ টেন কনফারেন্স (আইস হকি) |
মাসকট | Leprechaun |
ওয়েবসাইট | www |
ছয়টি কলেজে প্রাক-স্নাতক শিক্ষার্থীরা লেখাপড়া করে থাকে। "দ্য স্কুল অব আর্কিটেকচার" নব্য ধ্রুপদী প্রকৌশল শেখানো এবং ড্রাইহস আর্কিটেকচার প্রাইজ প্রদানের জন্য পরিচিত। বিশ্ববিদ্যালয়টিতে ৫০ বছরব্যাপী শিক্ষা প্রোগ্রাম এবং ১৫ টি গ্রীষ্মকালীন প্রোগ্রাম রয়েছে। [8] নটর ডেম আইন বিদ্যালয় ও ইন্ডিয়ানা স্কুল অব মেডিসিন কর্তৃক প্রদত্ত এমডি-পিএইচডি সহ এই ছয়টি বিদ্যালয়ের দেয়া প্রায় ৫০টিরও অধিক মাস্টার, ডক্টোরাল ও পেশাদারী ডিগ্রি প্রোগ্রাম রয়েছে। [9][10] এটি বিভিন্ন গ্রন্থাগার, সাংস্কৃতিক মঞ্চ হেশবুর্গ গ্রন্থাগার ও স্নাইট মিউজিয়াম অব আর্ট সহ শৈল্পিক ও বৈজ্ঞানিক জাদুঘর পরিচালনা করে। বিশ্ববিদ্যালয়টির ৮,০০০ শিক্ষার্থীদের অধিকাংশই তাদের নিজস্ব সংস্কৃতি, রীতিনীতি, উৎসব ও অন্তরাঙ্গন খেলাধুলার দলসহ ৩১ টি আবাসিক হলে থাকে। বিশ্ববিদ্যালয়টির প্রায় ১৩৪,০০০ জন অ্যালুমনাই যুক্তরাষ্ট্রে সবচেয়ে শক্তিশালী বন্ধনে থাকা কলেজ অ্যালুমনাইদের মধ্যে একটি করে তুলেছে। The[11][12][13][14]
বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্রীড়াদলগুলো এনসিএএ প্রথম বিভাগের সদস্য এবং একত্রে এগুলো ফাইটিং আইরিশ নামে পরিচিত। নটর ডেম এর ফুটবল দলের জন্য পরিচিত যা বিংশ শতাব্দীর শুরুর দিকে জাতীয় পর্যায়ে এর উত্তোলনে অবদান রাখে। দলটি কোনো কনফারেন্সের সাথে যুক্ত না থেকেও ১১ টি জাতীয় চ্যাম্পিয়নশিপ, ৭টি হাইসম্যান ট্রফি জিতেছে। দলের ৬২ জন সদস্য কলেজ ফুটবল হল অব ফেম, ১৩ জন পেশাদার ফুটবল হল অব ফেমে রয়েছে।[15] নটর ডেম দল অন্যান্য খেলার মধ্যে আটলান্টিক কোস্ট কনফারেন্সে ১৭ টি জাতীয় প্রতিযোগিতা জিতেছে।[16]নটর ডেম বিজয় মার্চকে প্রায় সবচেয়ে জনপ্রিয় কলেজিয়েট ফাইট গানের মধ্যে ধরা হয়।
কোচ নুট রকনির অধীনে এর ফুটবল দলের সাফল্যের ফলস্বরূপ নটর ডেম বিংশ শতাব্দীর শুরুতে আন্তর্জাতিক জনপ্রিয়তা লাভ করে। থিওডোর হেসবারগের প্রশাসনের অধীনে ১৯৫২ থেকে ১৯৮৭ এর মাঝে বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেক উন্নতি হয়। তার প্রশাসন বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্পদ, শিক্ষা কর্মসূচি, এবং পরিচিতির বেশ উন্নয়ন করে। ১৯৭২ সালে বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথম নারী স্নাতক শিক্ষার্থী ভর্তি করা হয়। এর পর থেকে বিশ্ববিদ্যালয় পরবর্তী দুই প্রেসিডেন্ট এডওয়ার্ড ম্যালয় এবং জন আই. জেনকিনসের অধীনে ধারাবাহিক উন্নতি দেখে। এর মধ্যে অনেক অবকাঠামোগত উন্নয়ন ও গবেষণা সুযোগ বৃদ্ধি রয়েছে। নটর ডেমের বৃদ্ধি একবিংশ শতাব্দীতেও অব্যাহত রয়েছে। এর ১৩.৮ বিলিয়ন ডলারের উন্নয়ন প্রকল্প আমেরিকার যেকোনো বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে বৃহত্তম।[17]
ইতিহাস
প্রতিষ্ঠা
১৮৪২ সালে ভিন্সেন্স -এর যাজক, সেলেস্তিনে গায়নেমের দ্য লা হাইলানদিয়েরে, পবিত্র ক্রুশ সন্ন্যাস সংঘ (টেমপ্লেট:লাতিন-, সংক্ষেপে আদ্যক্ষর: "সি এস সি"), -এর এডওয়ার্ড সোরিনকে ২ বছরের মধ্যে কলেজ উদ্বোধন করার শর্তাধীনে জমি প্রদান করেন। .[18] ১৮৪২ সালের নভেম্বর মাসে, সোরিন ফ্রান্স ও আয়ারল্যান্ড এর ৮ জন পবিত্র ক্রুশ ভাইদেরকে নিয়ে নির্মাণ-স্থলে পৌঁছান এবং স্টিফেন বাডিন এর পুরাতন লগ চ্যাপেল অনুযায়ী স্কুল কার্যক্রম শুরু করেন। ২ জন শিক্ষার্থী ভর্তি হবার পর তারা শীঘ্রই ১ম চার্চ ও ১ম প্রধান ভবন পুরাতন কলেজসহ আরও ভবন নির্মাণ করেন।[19]
এভাবে নটর ডেম একটি প্রাথমিক ও উচ্চ বিদ্যালয় হিসেবে যাত্রা শুরু করে; ১৮৪৪ সালে এটি ইন্ডিয়ানা সাধারণ সমাবেশ থেকে সরকারি কলেজ সনদ লাভ করে।[20] সনদের অধীনে বিদ্যালয়টিকে সরকারিভাবে নটর ডেম বিশ্ববিদ্যালয় ডু লেক (আমাদের নদী তীরবর্তী পবিত্র নারীর বিশ্ববিদ্যালয়) নামকরণ করা হয়।[lower-alpha 1] যেহেতু বিশ্ববিদ্যালয়টি ছিল মূলত শুধু পুরুষদের জন্য,তাই ১৮৪৪ সালেপবিত্র ক্রুশের সিস্টারদের তৎপরতায় নটর ডেম এর পাশে সেন্ট মেরিজ কলেজ প্রতিষ্ঠা করা হয়।[22]
প্রারম্ভিক ইতিহাস
নটর ডেম বিশ্ববিদ্যালয়: প্রধান এবং দক্ষিণ পার্শ্ববর্তী প্রাঙ্গণ | |
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ঐতিহাসিক স্থানসমূহের জাতীয় নিবন্ধন | |
ইউ.এস. ঐতিহাসিক জেলা | |
অবস্থান | অফ আই - ৮০/৯০, নটর ডেম,ইন্ডিয়ানা |
---|---|
আয়তন | ৭০ একর |
নির্মিত | ১৮৪২ |
স্থাপত্য শৈলী | মিশ্র (বিভিন্ন আমলের ২ এর অধিক নির্মাণশৈলী) |
এনআরএইচপি সূত্র # | ৭৮০০০০৫৩[23] |
এনআরএইচপি-তে যোগ | মে ২৩, ১৯৭৮ |
১৮৪৯ সালে কলেজ তার ১ম ডিগ্রী প্রদান করে।[24] একই সাথে, আরও অধিক শিক্ষার্থী ও শিক্ষকমণ্ডলীর স্থান সংকুলানের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় বিস্তৃত করা হয়।[20] প্রতিটি নতুন সভাপতির সাথে নতুন নতুন কর্মসূচি প্রস্তাব ও সেসবের জায়গা বরাদ্দের জন্য ভবন নির্মাণ করা হতে থাকে।[25] সোরিনের আসার পর নির্মিত মূল প্রধান ভবনকে ১৮৬৫ সালে আরও বড় ভবন;যেখানে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন,শ্রেণিকক্ষ এবং শয়নকক্ষ অবস্থিত, দ্বারা প্রতিস্থাপিত করা হয়। উইলিয়াম করবি -এর প্রথম ব্যবস্থাপনার অধীনে নটর ডেমে ভর্তি ৫০০ জন ছাড়িয়ে যায়। ১৮৬৯ সালে তিনিল স্কুল চালু করেন,যেটি ২ বছরের শিক্ষা-কোর্স প্রদান করতো এবং ১৮৭১ সালে তিনি পবিত্র আত্মা চার্চ (বর্তমানেপবিত্র আত্মা রাজপ্রাসাদ, নটর ডেম)এর নির্মাণকাজ শুরু করেন। ২ বছর পরঅগাস্টে লেমোনিয়ের প্রধান ভবনে পাঠাগার উদ্বোধন করেন; ১৮৭৯ সালের মধ্যেই এটি ১০,০০০ খণ্ডের সংগ্রহে পোঁছায়।[26]
এই প্রধান ভবন এবং পাঠাগারের সংগ্রহ ১৮৭৯ সালের এপ্রিলের এক অগ্নিকাণ্ডে ধ্বংসপ্রাপ্ত হয়; স্কুল তৎক্ষণাৎ বন্ধ হয়ে যায় এবং শিক্ষার্থীদের বাসায় পাঠিয়ে দেওয়া হয়।[27] বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠাতা সোরিন এবং তৎকালীন সভাপতি উইলিয়াম করবি,কার্যত গোটা বিশ্ববিদ্যালয়কে স্থান দেওয়া কাঠামো দ্রুত পুনঃনির্মাণ করার পরিকল্পনা গ্রহণ করেন। ১৭ মে, নির্মাণকাজ শুরু হয় এবং প্রশাসন ও কর্মীদের অতি উদ্দীপনার দরুন ১৮৭৯ সালের শীতকালীন সেমিস্টারের পূর্বেই কাজ শেষ হয়। পাঠাগারের সংগ্রহও পুনর্গঠন করা হয় এবং অদ্যাবধি এটি সেখানেই অবস্থান করছে।[28]
অগ্নিকাণ্ডের কাছাকাছি সময়ে ওয়াশিংটন হল নির্মাণ করা হয়;এখানে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক ব্যবস্থাপিত মঞ্চনাটক এবং সংগীতাভিনয়-এর আয়োজন করা হত।[29] ১৮৮০ সাল নাগাদ বিজ্ঞান কার্যক্রম চালু করা হয় এবং এরই ধারাবাহিকতায় একটি বিজ্ঞান হল (বর্তমানে লা-ফরচুনে ছাত্র কেন্দ্র ১৮৮৩ সালের মধ্যে স্থাপন করা হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম দিককার গবেষণাসমূহের জন্য বিজ্ঞানাগার এবং একাধিক শ্রেণিকক্ষের ব্যবস্থা হলে বিদ্যমান ছিল।[30]
উন্নয়ন
১৮৯০ সালে শিক্ষার্থীদের জন্য পৃথক আবাসিক হল তৈরী করা হয়।[31] উইলিয়াম জে হোয়েস ১৮৩৮ সাল থেকে ১৯১৯ সাল পর্যন্ত আইন বিদ্যালয়টির ডিন ছিলেন এবং তার মৃত্যুর অল্প সময়ের মধ্যে যখন নতুন ভবন খোলা হয়, তখন তার সম্মানে তার নামে ভবনের নতুন নামকরণ করা হয়।[32] জন জে যাহম যুক্তরাষ্ট্রের হলি ক্রস প্রাদেশিক হবার পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয়ের সামগ্রিক দায়িত্বপ্রাপ্ত হন। তিনি ভবন নির্মাণ এবং বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণে পরবর্তীতে দান্তের বিশাল সংগ্রহে পরিণত হওয়া চিত্রশালা ও পাঠাগার সংযোজনের মাধ্যমে নটর ডেমের আধুনিকীকরণ ও বিস্তৃতির দিকে নজর দেন এবং নটর ডেমকে বৃত্তির জন্য নিবেদিত গবেষণাধর্মী বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিণত করতে প্রনোদনা দেন। ফলে ধর্মসভা তার চুক্তি নবায়ন করে নি এই ভয়ে যে তিনি নটর ডেমকে খুব দ্রুত বিস্তৃত করবেন এবং সুশৃঙ্খলতাকে গুরুতর লঙ্ঘন করবেন।[32]
গবেষণাধর্মী বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিণত করার এই আন্দোলনে পর্যায়ক্রমে জন ডব্লিউ ক্যাভেনা সফল হন এবং প্রাতিষ্ঠানিক মানদণ্ডকে আধুনিকীকরণ করে বহু বিদ্বানকে বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণের প্রতি আকৃষ্ট করেন। ১৯১৭ সালে নটর ডেম প্রথমবার কোনো নারীকে এবং ১৯২২ সালে প্রথম স্নাতক শিক্ষার্থীকে ডিগ্রী প্রদান করে। তবে অ-স্নাতক নারী শিক্ষার্থী ১৯৭২ সাল পর্যন্ত প্রচলিত হয়ে উঠেনি।
১৯১৯ সালে জেমস এ বার্নস নটর ডেমের সভাপতি হন, ক্যাভেনাহ এর পদচিহ্ন অনুসরণ করে ৩ বছরের মধ্যে তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথাগত বিদ্বান ও চিরায়ত শিল্পনির্ভর ঝোঁক থেকে সরে এসে নির্বাচনমূলক পদ্ধতি অনুসরণপূর্বক এমন বিপ্লব তৈরী করেন, যা স্কুলকে জাতীয় মানদণ্ডের সমপর্যায়ে নিয়ে আসে।[33][34] অপরদিকে, শিক্ষাবিষয়ক রক্ষণশীল দূর্গ হিসেবে পরিচিত খৃষ্টীয় যাজক কলেজসমূহ নির্বাচনমূলক পদ্ধতিতে অগ্রসর হতে অনীহা প্রকাশ করে এবং এই কারণে হার্ভার্ড ল স্কুল কর্তৃক তাদের স্নাতক কার্যক্রম বন্ধ করে দেওয়া হয়।[35] আরো কলেজ, প্রোগ্রাম এবং ক্রীড়া সংঘ যুক্ত করে নটর ডেম বছর ধরে এগিয়ে যেতে থাকে।[36]
কমার্স কলেজ[36] সংযোজনের মধ্য দিয়ে ১৯২১ সালের মধ্যে নটর ডেম একটি ছোট কলেজ থেকে ৫ টি কলেজ ও একটি আইন বিদ্যালয় সমৃদ্ধ বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিণত হয়।[37] ধারাবাহিকভাবে এটি আরও বিস্তৃত হতে থাকে এবং নতুন নতুন আবাসিক হল ও উত্তরকালীন সভাপতি বিশিষ্ট ভবন যুক্ত হতে থাকে। [38] ১৯২৫ সালের মধ্যেই ভর্তিসংখ্যা ২,৫০০ জনে বেড়ে যায় ; যার ১,৫০০ শিক্ষাঙ্গনেই থাকতো।[39]
বিশ্ববিদ্যালয়ের অগ্রযাত্রার অন্যতম চালিকা শক্তি ছিল এর ফুটবল দল নটর ডেম ফাইটিং আইরিশ ফুটবল দল ।[40] নুট রকনি ১৯১৮ সালে প্রধান কোচের দায়িত্ব পান। তার অধীনে আইরিশরা ১০৫ টি জয়, ১২ টি পরাজয় এবং ৫ টি অমীমাংসিত ম্যাচের স্মারক সাক্ষরিত করে।[41] এছাড়া, তার অধীনে ১৩ বছরে আইরিশরা ৩ টি জাতীয় চ্যাম্পিয়নশিপ জয়, ৫ টি অপরাজেয় মৌসুম পালন, ১৯২৫ সালের রোজ বোল জয় করার পাশাপাশি জর্জ গিপ এবং '৪ জন অশ্বারোহী' এর মত খেলোয়াড়ের জন্ম দেয়। নুট রকনির এনসিএএ বিভাগীয় আই/এফবিএস ফুটবল ইতিহাসে সর্বোচ্চ জয়ের হার (৮৮.১%) রয়েছে। রকনের রক্ষণভাগ নটর ডেম প্রান্তে সক্রিয় থাকতো এবং আক্রমণভাগ ৭-২-২ ছকে চলতো। [42] রকনের প্রশিক্ষিত শেষ ম্যাচ ছিল ১৯৩০ সালের ১৪ই ডিসেম্বর; যেখানে তিনি নটর ডেম অল-স্টারস এর একটি দলকে নিউ ইয়র্ক শহরের নিউ ইয়র্ক জায়ান্টস এর বিপক্ষে পরিচালনা করেন। [43]
নটর ডেম এর সাফল্য '২০-এর দশকে আইরিশ মার্কিন এবং ক্যাথলিকদের উদীয়মান অবস্থাকে প্রতিফলিত করে। ক্যাথলিকরা দলের চারদিকে সমাবেশ করে এবং রেডিওতে খেলার খবর শুনতো, বিশেষত যখন এমন দলকে হারাতো যারা আমেরিকায় প্রোটেস্ট্যান্ট আদর্শ প্রতিষ্ঠাকে প্রতিকায়িত করতো, যেমন- হার্ভার্ড, ইয়েল, প্রিন্সটন এবং আর্মি। [40]
উঁচু মানের শীর্ষস্থানীয় ক্যাথলিক মতবাদ এর প্রতিষ্ঠান হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয়টির ভূমিকা এটিকে সহজেই ক্যাথলিক মতবাদ বিরোধীদের লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত করে। সহিংসতার সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য পর্ব ছিল ১৯২৪ সালের নটর ডেম এর শিক্ষার্থীদের সাথে একটি শ্বেতাঙ্গ আধিপত্যবাদি ও ক্যাথলিক মতবাদ বিরোধী দল কু ক্লাক্স ক্ল্যান (কেকেকে) এর সাথে সংঘর্ষ। স্বজাত্যবোধ এবং ক্যাথলিক মতবাদের বিরোধীতা ছিল কেকেকের বাগাড়ম্বরতার ভিত্তি এবং নটর ডেমকে দেখা হত ক্যাথলিক গির্জা কর্তৃক সৃষ্ট হুমকি হিসেবে। দক্ষিণ মোড়ে ক্ল্যান, সপ্তাহব্যাপী ক্ল্যাভার্ন এর সিদ্ধান্ত নেয়। নটর ডেম এর শিক্ষার্থীদের সাথে তাদের সংঘর্ষ শুরু হয় ১৭ মে, যখন শিক্ষার্থীরা ক্যাথলিক মতবাদ বিরোধী বিদ্বেষ সম্পর্কে অবগত থেকে ক্ল্যান সদস্যদের দক্ষিণ মোড়ে ট্রেন থেকে নামতে বাধা প্রদান করে এবং কেকেকে এর পোশাক ও রাজপোশাক ছিঁড়ে ফেলে। ২ দিন পর হাজার হাজার শিক্ষার্থী ক্ল্যাভার্ন এর প্রতিবাদে রাজপথে নামে এবং শুধুমাত্র কলেজ প্রেসিডেন্ট ম্যাথিউ জে. ওয়ালশ এর আগমনে অধিকতর সংঘাত প্রতিহত হয়। পরবর্তী দিন, রকনে বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণে একটি র্যালিতে বক্তৃতা প্রদান করেন এবং শিক্ষার্থীদের ওয়ালশের আদেশ মেনে নিতে ও আগামী কোনো সহিংসতা থেকে বিরত থাকতে অনুরোধ করেন। এর কিছুদিন পর ক্ল্যাভার্ন ভেঙ্গে যায় কিন্তু শিক্ষার্থীদের প্রতিকূলাচরণ ইন্ডিয়ানায় কেকেকের পতনে ভূমিকা পালন করে।[44][45]
১৯৩০ ও ১৯৪০ সালের সম্প্রসারণ
সংক্ষিপ্ত আকারে অনুবাদ করতে পারেন এখান থেকে
হেসবুর্গের যুগ: ১৯৫২-১৯৮৭
সংক্ষিপ্ত আকারে অনুবাদ করতে পারেন এখান থেকে
সাম্প্রতিক ইতিহাস
১৮ বছর এডওয়ার্ড মলয় রাষ্ট্রপতি থাকাকালীন, স্কুলের খ্যাতি, অনুষদ এবং সংস্থানগুলি দ্রুত বৃদ্ধি পেয়েছিলো।[46][47][48] তিনি ৫০০ জনের ও অধিক অধ্যাপক নিযুক্ত করেছিলেন এবং যার কারণে ছাত্র সংস্থার একাডেমিক মানের নাটকীয়ভাবে উন্নতি হয়েছে, গড় স্যাট স্কোর ১২৪০ থেকে ১৪৬০ এ বেড়েছে . সংখ্যালঘু শিক্ষার্থীদের সংখ্যা দ্বিগুণেরও বেশি, বৃত্তিদান ৩৫০ মিলিয়ন ডলার থেকে বেড়ে ৩ বিলিয়নেরও বেশি হয়েছে, বার্ষিক অপারেটিং বাজেট ১৭৭ মিলিয়ন ডলার থেকে বেড়ে ৬৫০ মিলিয়নেরও বেশি হয়েছে এবং বার্ষিক গবেষণা তহবিলের পরিমাণ ১৫ মিলিয়ন ডলার থেকে বেড়ে ৭০ মিলিয়নেরও বেশি হয়েছে।
নটরডেমের সর্বাধিক সাম্প্রতিক (২০১৪) মূলধন ক্যাম্পেইন ২.০১৪ বিলিয়ন ডলার জোগাড় করেছে, এটির লক্ষ্যমাত্রা ৭৬৭ মিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে। এটি ক্যাথলিক উচ্চ শিক্ষার ইতিহাসে বৃহত্তম এবং কোনও মেডিকেল স্কুল ছাড়া যেকোনো বিশ্ববিদ্যালয়ের বৃহত্তম ছিল[49]
রেভ জন আই জেনকিনস ২০০৫ সালে মলয়ের কাছ থেকে দায়িত্ব গ্রহণ করেছিলেন।[50][51] উদ্বোধনী ভাষণে জেনকিনস বিশ্ববিদ্যালয়টিকে গবেষণায় শীর্ষস্থানীয় করে তোলার যে লক্ষ্যগুলি নৈতিকতাকে স্বীকৃতি দেয় এবং বিশ্বাস এবং অধ্যয়নের মধ্যে সংযোগ গড়ে তোলে তা বর্ণনা করেছিলেন। তাঁর আমলে নটর ডেম তার বৃত্তিদান বৃদ্ধি করেছে, তার ছাত্র সংগঠনকে বাড়িয়ে দিয়েছে, এবং ক্যাম্পাসে প্রচুর নির্মাণ প্রকল্পের কাজ করেছে যেমন- কম্পটন ফ্যামিলি আইস এরিনা, একটি নতুন আর্কিটেকচার হল, অতিরিক্ত আবাসিক হল এবং ক্যাম্পাস ক্রসরোডস, একটি ৪০০ মিলিয়ন বর্ধিতকরণ এবং সম্প্রসারণ প্রকল্প নটরডেম স্টেডিয়ামের জন্য। .[52]
উল্লেখযোগ্য শিক্ষার্থী
সারা বিশ্বের ২৭৫ টি অ্যালামনাই ক্লাব এ প্রতিষ্ঠানটির ১,৩০,০০০ এরও বেশি শিক্ষার্থী যুক্ত রয়েছেন।[53][54] তাঁদের অনেকেই বিশ্ববিদ্যালয়টিতে বার্ষিক আর্থিক সাহায্য দিয়ে থাকেন। ২০০৬ সালে মোট আয়ের রেকর্ড পরিমাণ ৫৩.২ শতাংশ এভাবেই এসেছিল।[55] প্রতিষ্ঠানটির আবাসিক ভবন[56][57], শিক্ষা ভবন, ,[58] এবং পারফর্মিং আর্ট সেন্টার বা কলা ভবন[59] সহ অনেক ভবন উল্লেখযোগ্য দাতাদের নামানুসারেই নামকরণ করা হয়েছে। বিশেষত ক্রীড়া কার্যক্রমগুলোতে সাবেক শিক্ষার্থীরা সক্রিয় সহযোগিতা করে থাকেন। এক্ষেত্রে নটর ডেম মিশিগান এবং ফ্লোরিডার বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর পাশাপাশি শীর্ষস্থান অর্জন করে থাকে।[60]
রাজনৈতিক ক্ষেত্রে কর্মরত প্রতিষ্ঠানটির উল্লেখযোগ্য শিক্ষার্থীদের মধ্যে রয়েছেন প্রাদেশিক গভর্নর,[61] যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেস সদস্য[62] এমনকি যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রাদেশিক মহাসচিব কনডোলেজ্জা রাইস।[63] তাছাড়াও বিজ্ঞানের উল্লেখযোগ্য শিক্ষার্থীদের ভেতর রয়েছেন ১৯৯৫ সালের চিকিৎসাবিজ্ঞানে নোবেল বিজয়ী বিজ্ঞানী এরিক এফ উইশাস[64] এবং অ্যাসপিরিনের কার্ডিওপ্রোটেক্টিভ প্রভাবের আবিষ্কারক ফিলিপ মাজেরাস[65] বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেক কর্মকর্তারাই এর সাবেক শিক্ষার্থী, যাঁদের ভেতর রয়েছেন বর্তমানে সভাপতি দ্যা রেভ জন জেনকিনস।[66] গণমাধ্যম ব্যক্তিত্বদের মধ্যে রয়েছেন উপস্থাপক রেজিস ফিলবিন [67] এবং ফিল ডনাহি।[68] এছাড়াও টেলিভিশন ও রেডিও ব্যক্তিত্বদের মধ্যে রয়েছেন মাইক গলিস [69] এবং হানা স্টর্ম[70] এ প্রতিষ্ঠানের উল্লেখযোগ্য সংখ্যক ক্রীড়া ব্যক্তিত্ব পেশাদার ক্রীড়াবিদ হিসেবে আবির্ভূত হয়েছেন, যাঁদের মধ্যে রয়েছেন জো থিসমান, জো মনটানা,[71] টিম ব্রাউন, রস ব্রাউনার, রকেট ইসমাইল, রুথ রাইলি, জেফ সামার্দজিযা,[72] জেরোমি বেটিস, জাস্টিন টাক, ক্রেইগ কাউন্সেল, স্কাইলার ডিগিম্স স্মিথ, ব্রেট লেবডা, অলিম্পিকে স্বর্ণপদকজয়ী মেরিয়েল যেগুনিস, পেশাদার কুস্তিগীর মাইক লী, সাবেক ফুটবল কোচ চার্লি ওয়েইস,[73] ফ্র্যাংক লিহাই এবং নুট রকনি,[74][75] তাছাড়া রয়েছেন বাস্কেটবল হল অব ফেমার্স অস্টিন কার এবং অ্যাড্রিয়ান ড্যান্টলি। অন্যান্য উল্লেখযোগ্য সাবেক শিক্ষার্থীদের মধ্যে আছেন বিখ্যাত শিল্পপতি এডওয়ার্ড জে দিবার্তোলো জুনিয়র এবং নভোচারী জিম ওয়েদারবি।[76][77] দুই সাবেক শিক্ষার্থী অ্যালান পেজ ও এডওয়ার্ড জে দিবার্তোলো জুনিয়র প্রেসিডেন্সিয়াল মেডেল অব ফ্রিডম অর্জন করেছিলেন। তাছাড়া আরো দুই শিক্ষার্থী তৃতীয় থমাস অ্যান্টনি ডুলে ও বিল হ্যান্জলিক কংগ্রেশনাল গোল্ড মেডেল লাভ করেছিলেন।
আরো দেখুন
- নটর ডেম শেক্সপিয়ার ফেস্টিভ্যাল, প্রতি গ্রীষ্মে প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত হয়
টীকা
- The university's campus actually contains two lakes, but according to legend, when Sorin arrived at the site everything was frozen, so he thought there was only one lake and named the university accordingly[21]
তথ্যসূত্র
- "The Spirit of Notre Dame"। www3.nd.edu। সংগ্রহের তারিখ ২৯ অক্টোবর ২০১৯।
- "Memories and lessons from Notre Dame"। Notre Dame Magazine। সংগ্রহের তারিখ ২৯ অক্টোবর ২০১৯।
- As of June 30, 2019. "Investment Review from the Chief Investment Officer"। University of Notre Dame। সংগ্রহের তারিখ এপ্রিল ১, ২০২০।
- "Primary Colors"। On Message। University of Notre Dame। সংগ্রহের তারিখ জুন ২০, ২০১৯।
- "University of Notre Dame"। carnegieclassifications.iu.edu। জানুয়ারি ৩, ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ডিসেম্বর ১০, ২০১৫।
- "Home – Study Abroad – University of Notre Dame"। University of Notre Dame। সংগ্রহের তারিখ অক্টোবর ২৭, ২০১৮।
- "Carnegie Classifications: University of Notre Dame"। The Carnegie Foundation for the Advancement of Teaching। মে ২১, ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ সেপ্টেম্বর ২০, ২০০৮।
- "The Graduate School: Quick facts"। University of Notre Dame। জুলাই ১৪, ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জুন ১২, ২০১৪।
- Sarah E. Turner, Lauren A. Meserve, and William G. Bowen. "Winning and giving: Football results and alumni giving at selective private colleges and universities." Social Science Quarterly 82.4 (2001): 812-826.
- "Who you know, not what you know"। সংগ্রহের তারিখ অক্টোবর ২৭, ২০১৮।
- Schifrin, Matt। "2017 Grateful Grads Index: Top 200 Best-Loved Colleges"। Forbes।
- "Undergraduate Admissions"। University of Notre Dame।
- "Irish National Championships"। ডিসেম্বর ২৩, ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ সেপ্টেম্বর ৩০, ২০১৭।
- "Championships Summary" (পিডিএফ)। National Collegiate Athletic Association। জুন ২৬, ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ অক্টোবর ১৬, ২০১৯।
- "Investment Review from the Chief Investment Officer"। University of Notre Dame। জুন ৩০, ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ এপ্রিল ১, ২০২০।
- "Founding Information". University of Notre Dame. Archived from the original on October 31, 2007. Retrieved December 31, 2007.
- "Foundations"। Notre Dame University। সংগ্রহের তারিখ অক্টোবর ২৯, ২০১৮।
- a b Hope, C.S.C., Arthur J. (1979) [1948]. "IV". Notre Dame: One Hundred Years (2 ed.). Notre Dame, IN: University Press. আইএসবিএন ০-৮৯৬৫১-৫০১-X.
- Cohen, Ed (Autumn 2004). "One lake or two?". Notre Dame Magazine. Archived from the original on July 1, 2007. Retrieved December 7, 2007.
- "Saint Mary's at a Glance". Saint Mary's College. Retrieved December 31, 2007.
- কর্মী (২০১০-০৭-০৯)। "জাতীয় নিবন্ধন তথ্য পদ্ধতি"। ঐতিহাসিক স্থানসমূহের জাতীয় নিবন্ধন। জাতীয় পার্ক পরিষেবা।
- Hope, C.S.C., Arthur J. (1979) [1948]. "V". Notre Dame: One Hundred Years (2 ed.). Notre Dame, IN: University Press. আইএসবিএন ০-৮৯৬৫১-৫০১-X.
- "Notre Dame – Foundations: Conclusion"। Archives.nd.edu।
- "VIII:University LIbrary and Archives"। University of Notre Dame। সংগ্রহের তারিখ অক্টোবর ১৬, ২০১৯।
- "The Story of Notre Dame: Main Building". University of Notre Dame Archives. Retrieved December 31, 2007.
- "The Story of Notre Dame: Lemmonier Library". University of Notre Dame Archives. Retrieved December 31, 2007.
- "The Story of Notre Dame: Washington Hall". University of Notre Dame Archives. Retrieved December 31, 2007.
- "The Story of Notre Dame: Science Hall". University of Notre Dame Archives. Retrieved December 31, 2007.
- "The Story of Notre Dame: Sorin Hall". University of Notre Dame Archives. Retrieved December 31, 2007.
- a b Marvin R. O'Connell, Edward Sorin (2001)
- McAvoy, Thomas T. (১৯৬৩)। "Notre Dame 1919-1922: The Burns Revolution"। The Review of Politics। 25 (4): 431–450। জেস্টোর 1405842। ডিওআই:10.1017/S0034670500006392।
- Anne Hendershott (২০১১)। Status Envy: The Politics of Catholic Higher Education। Transaction Publishers। পৃষ্ঠা 204–6। আইএসবিএন 9781412813648।
- Kathleen A. Mahoney, Catholic higher education in Protestant America: The Jesuits and Harvard in the age of the university (2003).
- "The Story of Notre Dame: Academic Development of Notre Dame: Chapter IV – The College of Commerce"। University of Notre Dame Archives। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ১, ২০০৮।
- "History of Notre Dame Law School"। University of Notre Dame। জানুয়ারি ৩১, ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ডিসেম্বর ১৫, ২০০৭।
- "Academic Development of Notre Dame"। Archives.nd.edu। সংগ্রহের তারিখ অক্টোবর ২৯, ২০১৮।
- "175 and Counting"। Notre Dame Magazine। সংগ্রহের তারিখ ২২ অক্টোবর ২০১৯।
- "Notre Dame football's rise paralleled Irish-Americans' societal ascent"। National Catholic Reporter (ইংরেজি ভাষায়)। ৭ জানুয়ারি ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ২২ অক্টোবর ২০১৯।
- টেমপ্লেট:College Football HoF
- "Knute Rockne Coaching Record | College Football at"। Sports-reference.com। এপ্রিল ৫, ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- "The Game that Put the NFL's Reputation on the Line | Smithsonian"। Smithsonianmag.com। জানুয়ারি ৩১, ২০১২। সংগ্রহের তারিখ অক্টোবর ২৯, ২০১৮।
- "78 years ago: Notre Dame battles the KKK"। Irish Echo। ৫ জুন ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ জুন ২০২০।
- "Notre Dame – 100 Years: Chapter XXVI"। University of Notre Dame। সংগ্রহের তারিখ অক্টোবর ১৬, ২০১৯।
- "Notre Dame's president to retire"। chicagotribune.com। সংগ্রহের তারিখ ২২ অক্টোবর ২০১৯।
- Ward, Alex (১২ জুন ১৯৮৮)। "Monk Molloy's Notre Dame"। The New York Times। সংগ্রহের তারিখ ২২ অক্টোবর ২০১৯।
- Dame, Marketing Communications: Web // University of Notre। "Father 'Monk' Malloy concludes his tale"। Notre Dame News (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২২ অক্টোবর ২০১৯।
- Brown, Dennis (জুলাই ১২, ২০১১)। "Notre Dame campaign raises $2.014 billion"। Notre Dame News। University of Notre Dame। সংগ্রহের তারিখ অক্টোবর ১৭, ২০১৯।
- "About Notre Dame: Officer Group Bios: Rev. John I. Jenkins, C.S.C.". University of Notre Dame. Archived from the original on November 11, 2007. Retrieved January 1, 2008.
- Heninger, Claire (May 1, 2004). "Monk moves on: Jenkins will succeed Malloy after June 2005". The Observer. Retrieved January 1, 2008.
- Campus Crossroads Project. http://crossroads.nd.edu/ ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৯ মার্চ ২০১৬ তারিখে Retrieved March 23, 2016.
- Dame, Marketing Communications: Web // University of Notre। "Alumni // ESTEEM // University of Notre Dame"। ESTEEM (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৯ অক্টোবর ২০১৯।
- Dame, Marketing Communications: Web // University of Notre। "Notre Dame Clubs"। my.nd.edu (ইংরেজি ভাষায়)। ২৩ অক্টোবর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ অক্টোবর ২০১৯।
- Michaels, Amanda (সেপ্টেম্বর ১৪, ২০০৬)। "Record number of ND alums donate money"। The Observer। জানুয়ারি ১০, ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ডিসেম্বর ১৯, ২০০৭।
- "McGlinn Hall: Hall History"। University of Notre Dame। নভেম্বর ১৭, ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ডিসেম্বর ১৯, ২০০৭।
- "Keough Hall: Hall History"। University of Notre Dame। নভেম্বর ১৭, ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ডিসেম্বর ১৯, ২০০৭।
- Downes, Meghanne (অক্টোবর ২৮, ২০০৩)। "Board approves new construction"। The Observer। জানুয়ারি ১০, ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ডিসেম্বর ১৯, ২০০৭।
- Jim Naughton, "A book on the economics of college sports says few programs are financially successful" The Chronicle of Higher Education 43#7 (Oct 11, 1996): A57-A58.
- "Joe Kernan Former governor of Indiana"। The Indianapolis Star। জানুয়ারি ১০, ২০০৫। নভেম্বর ২, ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ডিসেম্বর ১৯, ২০০৭।
- "Congressman Peter King: Biography"। United States House of Representatives। মে ২৬, ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ডিসেম্বর ১৯, ২০০৭।
- "Biography: Condoleezza Rice"। U.S. Department of State। সংগ্রহের তারিখ ডিসেম্বর ১৯, ২০০৭।
- "Eric F. Wieschaus – Biographical"। Nobel Web Media। সংগ্রহের তারিখ ডিসেম্বর ১৮, ২০১৩।
- "Dr. Philip Majerus, Who Discerned Aspirin's Heart Benefits, Dies at 79"। The New York Times। জুন ১৫, ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ডিসেম্বর ১০, ২০১৬।
- Hanna, Maddie (এপ্রিল ২৭, ২০০৫)। "Jenkins, family members reflect on rise to presidency"। The Observer। অক্টোবর ২০, ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ডিসেম্বর ১৯, ২০০৭।
- "Regis Philbin Biography (1933–)"। Biography.com। জানুয়ারি ১৮, ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ডিসেম্বর ১৯, ২০০৭।
- "Phil Donahue Biography (1935–)"। Biography.com। জুলাই ২২, ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ডিসেম্বর ১৯, ২০০৭।
- "Mike Golic"। ESPN। জুলাই ২২, ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ডিসেম্বর ১৯, ২০০৭।
- "Hannah Storm"। CBS News। অক্টোবর ১৪, ২০০২। সেপ্টেম্বর ২১, ২০০৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ডিসেম্বর ১৯, ২০০৭।
- Schwartz, Larry। "Montana was comeback king"। ESPN। সংগ্রহের তারিখ ডিসেম্বর ১৯, ২০০৭।
- "Cubs sign Samardzija to five-year, $10 million deal"। ESPN। জানুয়ারি ২১, ২০০৭। সংগ্রহের তারিখ ডিসেম্বর ১৯, ২০০৭।
- "Weis to be introduced as Irish coach Monday"। ESPN। ডিসেম্বর ১৩, ২০০৪। সংগ্রহের তারিখ ডিসেম্বর ১৯, ২০০৭।
- "Biography"। Knuterockne.com। ডিসেম্বর ১১, ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ডিসেম্বর ১৯, ২০০৭।
- "Biography"। Knuterockne.com। ডিসেম্বর ১১, ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ডিসেম্বর ১৯, ২০০৭।
- "#562 Edward Debartolo Jr"। Forbes। ডিসেম্বর ১৮, ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ডিসেম্বর ১৯, ২০০৭।
- "Biographical Data: James D. Wetherbee, (Professor of Law at Marquette University) (Captain, USN Ret.) NASA Astronaut (former)"। NASA.gov। ডিসেম্বর ২৮, ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ডিসেম্বর ১৯, ২০০৭।
আরও পড়ুন
- Burns, Robert E. Being Catholic, Being American: The Notre Dame Story, 1934–1952, Vol. 2. (2000). 632pp. excerpt and text search
- Corson, Dorothy V. A Cave of Candles: The Spirit, History, Legends and Lore of Notre Dame and Saint Mary's (2006), 222pp.
- Hesburgh, Theodore M. God, Country, Notre Dame: The Autobiography of Theodore M. Hesburgh (2000)
- McAvoy, Thomas T. "Notre Dame, 1919–1922: The Burns Revolution." Review of Politics 1963 25(4): 431–450. in JSTOR
- McAvoy, Thomas T. Father O'Hara of Notre Dame (1967)
- Massa, Mark S. Catholics and American Culture: Fulton Sheen, Dorothy Day, and the Notre Dame Football Team. (1999). 278 pp.
- O'Brien, Michael. Hesburgh: A Biography. (1998). 354 pp.
- O'Connell, Marvin R. Edward Sorin. (2001). 792 pp.
- Pilkinton, Mark C. Washington Hall at Notre Dame: Crossroads of the University, 1864–2004 (University of Notre Dame Press, 2011) 419 pp.
- Rice, Charles E., Ralph McInerny, and Alfred J. Freddoso. What Happened to Notre Dame? (2009) laments the weakening of Catholicism at ND
- Robinson, Ray. Rockne of Notre Dame: The Making of a Football Legend. (1999). 290 pp.
- Sperber, Murray. Shake Down the Thunder: The Creation of Notre Dame Football. (1993) 634 pp.
- Yaeger, Don and Looney, Douglas S. Under the Tarnished Dome: How Notre Dame Betrayed Its Ideals for Football Glory. (1993). 299 pp.