ধ্রুপদী সভ্যতা
ধ্রুপদী সভ্যতা (ইংরেজি: Classical antiquity) হচ্ছে ভূমধ্যসাগরকেন্দ্রিক একটি সাংস্কৃতিক ঐতিহাসিক যুগ, যা অনেকটা প্রাচীন গ্রিস ও রোমের সাথে তুলনীয়। এজন্য এটি গ্রিকো-রোমান বিশ্ব নামেও পরিচিত। এই সময়টিতেই গ্রিক ভাষা এবং রোমান সাহিত্য (যেমন: ইস্কিলুস, ওভিড, হোমার ও অন্যান্য) পূর্ণমাত্রায় বিকশিত হয়।[1]
ধ্রুপদশৈলী |
---|
ধারাবাহিকের অংশবিশেষ |
ধ্রুপদী সভ্যতা |
|
আলোকিত যুগ |
|
২০শ শতাব্দীর নব্য ধ্রুপদশৈলী |
|
বিশ্বের ইতিহাস | |||
---|---|---|---|
↑ প্রাগৈতিহাসিক | |||
লিপিবদ্ধ ইতিহাস | |||
প্রাচীন ইতিহাস | |||
|
|||
ধ্রুপদী পরবর্তী | |||
|
|||
আধুনিক | |||
|
|||
↓ ভবিষ্যৎ | |||
এটির শুরু হিসেবে বিবেচনা করা হয় খ্রিস্টপূর্ব সপ্তম-অষ্টম শতকে গ্রিক কবি হোমারে মহাকাব্যিক সাহিত্যের সূচনাকে, এবং এটি চলতে থাকে খ্রিস্ট ধর্মের বিকাশ ও রোমান সাম্রাজ্যের পতনের সাথে সাথে (খ্রিস্টের জন্মের ৫ম শতক পর্যন্ত), এবং এটি শেষ হয় ৩০০-৬০০ খ্রিষ্টাব্দের দিকে, এবং এর পর পরই শুরু হয় প্রাক-মধ্যযুগীয় পর্ব (৬০০-১০০০ খ্রিষ্টাব্দ)। বর্তমান আধুনিক সভ্যতার ভাষা, রাজনীতি, শিক্ষাব্যবস্থা, দর্শন, বিজ্ঞান, শিল্পকলা, এবং স্থাপত্যশৈলীতে প্রাচীন গ্রিক সভ্যতার গুরুত্বপূর্ণ অবদান রয়েছে। তৎকালীন রেনেসাঁসের গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব দেখা যায় আঠারো ও উনিশ শতকের বিভিন্ন ক্ষেত্রে।
তথ্যসূত্র
- Fargis, Paul (১৯৯৮)। The New York Public Library Desk Reference - 3rd Edition। Macmillan General Reference। পৃষ্ঠা 262। আইএসবিএন 0-02-862169-7।
পাদটীকা
- Grinin L. E. Early State in the Classical World: Statehood and Ancient Democracy. In Grinin L. E. et al. (eds.)Hierarchy and Power in the History of civilizations: Ancient and Medieval Cultures 9pp.31–84). Moscow: URSS, 2008.Early State in the Classical World