দূরত্ব

কোনো বস্তুকণা যে পথ অতিক্রম করে তার মোট দৈর্ঘ্যকে দূরত্ব বলে । দূরত্ব হলো একটি স্কেলার রাশি । দূরত্ব একটি সংখ্যাসূচক রাশি, যা কোনো বস্তু কতদূরে রয়েছে তা নির্দেশ করে। কিন্তু বস্তু কোন দিকে আছে সেটা কখনোই নির্দেশ করে না। তাই শুধুমাত্র মান থাকার জন্য এটি একটি স্কেলার রাশি।পদার্থ বা দৈনন্দিন ব্যবহারে, দূরত্ব ভৌতিক (বাস্তবিক) দৈর্ঘ্য বোঝাতে পারে। গণিতে একটি দূরত্ব ফাংশন বা মেট্রিক শারীরিক দূরত্বের সামান্যীকরণ ধারণা। একটি মেট্রিক হলো একটি ফাংশন যা একটি নির্দিষ্ট সেট অনুযায়ী আচরণ করে।

d(A, B) > d(A, C) + d(C, B)

মাত্রা: দুরত্বের মাত্রা হল দৈর্ঘ্যের মাত্রা। অতএব, S = [L]

একক: দুরত্বের একক হল দৈর্ঘ্যের একক অর্থাৎ মিটার (m)। পদার্থবিজ্ঞানে দূরত্ব বলতে কোনো সচল বস্তুকণা দ্বারা অতিক্রান্ত পথের মোট দৈর্ঘ্য। এটি এক ধরনের গতি। যেমন -

A বিন্দু হতে বস্তুকণা B বিন্দু । আবার B বিন্দু হতে  C বিন্দুতে যায়। এখানে A হতে B এর দূরত্ব  10 cm এবং B হতে C এর দূরত্ব 15 cm । অর্থাৎ দূরত্ব 

=AB+BC =10 cm + 15 cm =25 cm

এছাড়াও, সময়ের সাথে কোনো বস্তুর অবস্থানের পরিববর্তনকে দ্রুতি(Speed) বলে।

তথ্যসূত্র

    • Deza, E.; Deza, M. (২০০৬), Dictionary of Distances, Elsevier, আইএসবিএন 0-444-52087-2.
    This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.