দাঁতন বিধানসভা কেন্দ্র

২০১১ সালের নির্বাচনে, সিপিআইয়ের অরুণ মহাপাত্র তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী তৃণমূল কংগ্রেসের শৈবাল গিরিকে পরাজিত করেন। ২০২১ সালের নির্বাচনে, তৃণমূল কংগ্রেসের বিক্রম চন্দ্র প্রধান তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিজেপির শক্তিপদ নায়েক কে পরাজিত করেন।

 পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভা নির্বাচন, ২০১১
পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার সারাংশ

পার্টি	আসন জয়	আসন পরিবর্তন
তৃণমূল কংগ্রেস	৮	৮
ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস	২	০
ঝাড়খণ্ড পার্টি (নরেন)	০	১
ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি (মার্ক্সবাদী)	৭	৭
ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি	১	১
ডিএসপি (পিসি)	১	০

২০০৬, ২০০১ এবং ১৯৯৬ সালের বিধানসভা নির্বাচনে, সিপিআই-এর নন্দ গোপাল ভট্টাচার্য দাঁতন কেন্দ্র থেকে জয়ী হন তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ২০০৬[15] ও ২০০১ সালে[14] তৃণমূল কংগ্রেসের বিক্রম চন্দ্র প্রধান এবং ১৯৯৬ সালে কংগ্রেসের সুনিল বরণ গিরিকে পরাজিত করেন।[13] অধিকাংশ বছরে প্রতিযোগিতাগুলিতে প্রার্থীদের বিভিন্ন ধরনের কোণঠাসা করে ছিল কিন্তু শুধুমাত্র বিজয়ী ও রানার্সকে উল্লেখ করা হচ্ছে। সিপিআই (এম) এর রঞ্জিত পাত্র ১৯৯১ সালে কংগ্রেসের পঞ্চানন মোহান্তি পরাজিত করেন।[12] সিপিআইয়ের কানাই ভৌমিক ১৯৮৭ সালে কংগ্রেসের দিলীপ কুমার দাসকে[11] এবং ১৯৮২ সালে জনতা পার্টির প্রদ্যুৎ কুমার মোহান্তিকে পরাজিত করেন।[10] ১৯৭৭ সালে জনতা পার্টির প্রদ্যুৎ কুমার মোহান্তি সিপিআই এর রবীন্দ্রনাথ দ্বিবেদীকে পরাজিত করেন।[9][21]

১৯৭২ সালে কংগ্রেস (সংগঠিত) প্রদ্যুৎ কুমার মোহান্তি জয়ী হন।[8] কংগ্রেসের পুলিন বিহারী ত্রিপাঠী ১৯৭১ সালে জয়ী হন।[7] বাংলা কংগ্রেসের দেবেন্দ্র নাথ দাস ১৯৬৯[6] ও ১৯৬৭ সালে[5] জয়ী হন। কংগ্রেসের চারুচন্দ্র মোহান্তি ১৯৬২[4] এবং ১৯৫৭ সালে[3] জয়ী হন। স্বাধীন ভারতের প্রথম নির্বাচনে ১৯৫১ সালে, ভারতীয় জন সংঘ এর জ্ঞানেন্দ্র কুমার চৌধুরী দাঁতন কেন্দ্র থেকে জয়ী হন।[2][22]

১৯৫১ সালে মোহনপুর একটি বিধানসভা কেন্দ্র ছিল। আসনটিতে ভারতীয় জন সংঘ এর বসন্ত কুমার পানিগ্রাহী জয়ী হন।[22]

পশ্চিমবঙ্গের দক্ষিণতম প্রান্তিক শহর মোহনপুর দাঁতন বিধানসভার অন্তর্গত।