তিস্তা এক্সপ্রেস

তিস্তা এক্সপ্রেস (ট্রেন নং ৭০৭/৭০৮) বাংলাদেশ রেলওয়ে কর্তৃক পরিচালিত বাংলাদেশের একটি আন্তঃনগর ট্রেন।[2][3] এটি ঢাকার কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন থেকে জামালপুরের দেওয়ানগঞ্জ বাজার রেলওয়ে স্টেশন পর্যন্ত চলাচল করে। ঢাকা−দেওয়ানগঞ্জ বাজার রুটে এই ট্রেনের পাশাপাশি ব্রহ্মপুত্র এক্সপ্রেস, দেওয়ানগঞ্জ কমিউটার, জামালপুর কমিউটার এবং ভাওয়াল এক্সপ্রেস চলাচল করে।

তিস্তা এক্সপ্রেস
সংক্ষিপ্ত বিবরণ
পরিষেবা ধরনআন্তঃনগর
অবস্থাসচল
প্রথম পরিষেবা১৬ মার্চ ১৯৮৬ (16 March 1986)
বর্তমান পরিচালকবাংলাদেশ রেলওয়ে
যাত্রাপথ
শুরুকমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন
বিরতি৮টি
শেষদেওয়ানগঞ্জ বাজার রেলওয়ে স্টেশন
ভ্রমণ দূরত্ব২১২ কিমি (১৩২ মা) [1]
যাত্রার গড় সময়৫ ঘণ্টা ১৮ মিনিট
পরিষেবার হারসপ্তাহে ৬ দিন (সোমবার বন্ধ)
রেল নং৭০৭−৭০৮
যাত্রাপথের সেবা
শ্রেণী
  • তাপানুকুল স্লিপার
  • তাপানুকুল চেয়ার
  • শোভন চেয়ার
আসন বিন্যাসআছে
ঘুমানোর ব্যবস্থাআছে
খাদ্য সুবিধাঅন-বোর্ড
মালপত্রের সুবিধাওভারহেড রেক
কারিগরি
ট্র্যাক গেজ১,০০০ মিলিমিটার ( ফুট   ইঞ্চি)
ট্র্যাকের মালিকবাংলাদেশ রেলওয়ে
রক্ষণাবেক্ষণঢাকা

সময়সূচী

(বাংলাদেশ রেলওয়ের সময়সূচী পরিবর্তনশীল। বাংলাদেশ রেলওয়ের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে গিয়ে সর্বশেষ সময়সূচী যাচাই করার জন্য অনুরোধ করা হলো। নিম্নোক্ত সময়সূচীটি বাংলাদেশ রেলওয়ের ৫২তম সময়সূচী অনুযায়ী, যা ২০২০ সালের ১০ই জানুয়ারি হতে কার্যকর।)

ট্রেন

নং

উৎস প্রস্থান গন্তব্য প্রবেশ সাপ্তাহিক

ছুটি

৭০৭ কমলাপুর ০৭:৩০ দেওয়ানগঞ্জ বাজার ১২:৪০ সোমবার
৭০৮ দেওয়ানগঞ্জ বাজার ১৫:০০ কমলাপুর ২০:২৫

যাত্রাবিরতি

(অনেকসময় বাংলাদেশ রেলওয়ে কর্তৃক কোনো ট্রেনের যাত্রাবিরতি পরিবর্তিত হতে পারে। নিম্নোক্ত তালিকাটি ২০২০ সাল অব্দি কার্যকর।)

মালামাল পরিবহন

  • একজন শীতাতপ শ্রেণীর যাত্রী ৫৬ কেজি, প্রথম শ্রেণীর যাত্রী ৩৭.৫ কেজি, শোভন শ্রেণীর যাত্রী ২৮ কেজি এবং সুলভ ২য় শ্রেণীর যাত্রী ২৩ কেজি মালামাল বিনা ভাড়ায় সঙ্গে নিয়ে যেতে পারেন।
  • অতিরিক্ত মালামাল মাশুল পরিশোধ করে তা লাগেজ হিসেবে তার নিজ গন্তব্যে নিতে পারেন। বড় স্টেশনগুলোতে লাগেজ বুকিংয়ের জন্য আলাদা কাউন্টার রয়েছে।
  • লাগেজ বহনের জন্য ট্রলির ব্যবস্থা আছে।
  • অসুস্থ ব্যাক্তিদের বহনের জন্য হুইল চেয়ারের ব্যবস্থা আছে

রোলিং স্টক

এই ট্রেনে ২৯০০ শ্রেণীর লোকোমোটিভ ব্যবহার করা হয়। ট্রেনটি পূর্বে সবুজ-হলুদ রঙের পুরনো ভ্যাকুয়াম-ব্রেকের কোচের রেকে চলতো। তবে পরবর্তীতে ট্রেনটি লাল-সবুজ রঙের ইন্দোনেশীয় এয়ার ব্রেক কোচের রেকে চলাচল করে।[4] ট্রেনটির লোড ১৮/৩৬।

    তথ্যসূত্র

    বহিঃসংযোগ

    This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.