ডেভিড শেপার্ড

ডেভিড স্টুয়ার্ট শেপার্ড, লিভারপুলের ব্যারন শেপার্ড (ইংরেজি: David Sheppard; জন্ম: ৬ মার্চ, ১৯২৯ - মৃত্যু: ৫ মার্চ, ২০০৫) ইংল্যান্ড চার্চের নিয়ন্ত্রণাধীন উচ্চ পর্যায়ের লিভারপুলের বিশপ ছিলেন। যুবক অবস্থায় ইংল্যান্ড ক্রিকেট দল ও ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর ইংরেজ কাউন্টি ক্রিকেটে সাসেক্সের পক্ষে খেলেছেন। একমাত্র মনোনীত মন্ত্রী হিসেবে টেস্ট ক্রিকেটে অংশ নিয়েছেন ডেভিড শেপার্ড[3] পরবর্তীকালে অবশ্য টম কিলিক মনোনীত মন্ত্রী হিসেবে শপথ নেয়ার পূর্বে টেস্ট খেলেছেন।

লিভারপুলের লর্ড শেপার্ড
১৯৫৩ সালের সংগৃহীত স্থিরচিত্রে ডেভিড শেপার্ড
জন্ম
ডেভিড স্টুয়ার্ট শেপার্ড

(১৯২৯-০৩-০৬)৬ মার্চ ১৯২৯
রেইগেট, সারে, ইংল্যান্ড
মৃত্যু৫ মার্চ ২০০৫(2005-03-05) (বয়স ৭৫)
ওয়েস্ট কার্বি, মার্সেসাইড, ইংল্যান্ড
জাতীয়তাব্রিটিশ
দাম্পত্য সঙ্গীগ্রেস আইজাক[1]
সন্তানজেনি সিনক্লেয়ার[2]
লিভারপুলের বিশপ
গির্জাইংল্যান্ড চার্চ
বিশপের এলাকালিভারপুলের ডাইওসিজ
স্থাপিত১৯৭৫
মেয়াদ শেষ১৯৯৭ (অবসর)
পূর্ববর্তীস্টুয়ার্ট ব্লাঞ্চ
পরবর্তীজেমস জোন্স
অন্যান্য পদ
  • লেবার লাইফ পিয়ার
    ১৯৯৮-২০০৫
  • ওলউইচের বিশপ
    ১৯৬৯-১৯৭৫
আদেশ
বিন্যাস১৯৫৫ (ডিকন); ১৯৫৬ (পাদ্রি)
পবিত্রকরণআনুমানিক ১৯৬৯
ব্যক্তিগত বিবরণ
পেশাক্রিকেটার
ক্রিকেট তথ্য
ব্যাটিংয়ের ধরনডানহাতি
বোলিংয়ের ধরনস্লো লেফট আর্ম অর্থোডক্স
ভূমিকাব্যাটসম্যান, অধিনায়ক
আন্তর্জাতিক তথ্য
জাতীয় দল
টেস্ট অভিষেক
(ক্যাপ ৩৫৩)
১২ আগস্ট ১৯৫০ বনাম ওয়েস্ট ইন্ডিজ
শেষ টেস্ট১৯ মার্চ ১৯৬৩ বনাম নিউজিল্যান্ড
ঘরোয়া দলের তথ্য
বছরদল
১৯৫০-১৯৫২কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়
১৯৪৭-১৯৬২সাসেক্স
১৯৫০-১৯৬৩মেরিলেবোন ক্রিকেট ক্লাব (এমসিসি)
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান
প্রতিযোগিতা টেস্ট এফসি
ম্যাচ সংখ্যা ২২ ২৩০
রানের সংখ্যা ১১৭২ ১৫৮৩৮
ব্যাটিং গড় ৩৭.৮০ ৪৩.৫১
১০০/৫০ ৩/৬ ৪৫/৭৫
সর্বোচ্চ রান ১১৯ ২৩৯*
বল করেছে ১২০
উইকেট
বোলিং গড় ৪৪.০০
ইনিংসে ৫ উইকেট
ম্যাচে ১০ উইকেট
সেরা বোলিং ১/৫
ক্যাচ/স্ট্যাম্পিং ১২/– ১৯৪/–
উৎস: ইএসপিএনক্রিকইনফো.কম, ১৯ এপ্রিল ২০১৮

প্রারম্ভিক জীবন

সারের রেইগেট এলাকায় ডেভিড শেপার্ডের জন্ম।[4][5] তার বাবা উকিল ছিলেন। কাকাতো ভাই টাবি ক্লেটন টক এইচের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন। মাতা জে. এ. শেপার্ডের কন্যা ছিলেন। ১৯৩০-এর দশকে পিতার মৃত্যুর পর পরিবারটি সাসেক্সে স্থানান্তরিত হয়।

বোগনর রেজিস এলাকার নর্থক্লিফ হাউজ স্কুলে অধ্যয়ন করেন। এরপর ডরসেটের শারবোর্ন স্কুলে চলে যান। এখানেই তার ক্রিকেট প্রতিভার স্ফূরণ লক্ষ্য করা যায়। রয়্যাল সাসেক্স রেজিম্যান্টে জাতীয় সেবায় অংশ নিয়ে সেকেন্ড লেফট্যানেন্ট পদবী লাভ করেন।[6]

এরপর তিনি ১৯৪৭ সালে কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়ন্ত্রণাধীন ট্রিনিটি হলে ইতিহাস বিষয়ে অধ্যয়ন করেন। সেখানে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট খেলতে শুরু করেন।

প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট

কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে ক্রিকেট খেলেন। ১৯৫০, ১৯৫১ ও ১৯৫২ সালে ব্লু লাভ করেন। তন্মধ্যে, ১৯৫২ সালে দলের অধিনায়কের দায়িত্বে ছিলেন ডেভিড শেপার্ড। ১৯৫৩ সালে সাসেক্সের পক্ষেও এ দায়িত্বভার বহন করেন। এছাড়াও, ইংল্যান্ড দলের পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশ নেন।

১৯৫২ সালে ইংরেজ ক্রিকেট মৌসুমে ব্যাটিং গড়ে শীর্ষস্থান দখল করেন। ৬৪.৬২ গড়ে ২২৬২ রান তুলেন তিনি। তন্মধ্যে, কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের সদস্যরূপে ৭ সেঞ্চুরি সহযোগে ১,২৮১ রান তুলেছিলেন। কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে ৩,৫৪৫ রান তুলেন যা রেকর্ড হিসেবে বিবেচিত ছিল।

সর্বমোট ছয়বার এক মৌসুমে সহস্রাধিক রানের দেখা পান। তিনবার দুই সহস্রাধিক রান তুলেন। তন্মধ্যে, ১৯৫৩ সালে ৪৫.৪০ গড়ে ২,২৭০ রান তুলেছিলেন। সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে তিনটি দ্বি-শতক রানের ইনিংস খেলেন। একটি সাসেক্সের পক্ষে ও অপর দুইটি কেমব্রিজের পক্ষে। ১৯৫২ সালে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ অপরাজিত ২৩৯ রান তুলেন ওরচেস্টারে কেমব্রিজ বনাম ওরচেস্টারশায়ারের খেলায়।

১৯৫৩ সালে কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশীপে সাসেক্স দল রানার্স-আপ হয়েছিল। ঐ বছরই উইজডেন কর্তৃক বর্ষসেরা ক্রিকেটারের সম্মাননা লাভ করেন ডেভিড শেপার্ড।

লর্ডসে ওল্ড গার্ডদের প্রিয়পাত্র ছিলেন ও ১৯৫৪-৫৫ মৌসুমে দলের অধিনায়কত্ব প্রদান করা হয়েছিল। কিন্তু তিনি তাতে সাড়া দেননি। এ সময়ে তিনি কেরাণীর চাকুরীতে ব্যস্ত ছিলেন।

টেস্ট ক্রিকেট

আগস্ট, ১৯৫০ সালে সফরকারী ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে টেস্ট অভিষেক ঘটে তার। সফরকারী দলের বিপক্ষে ঐ গ্রীষ্মের শুরুতে বেশ রান তুলেছিলেন। ১৯৫০-৫১ মৌসুমে স্নাতক-পূর্ব শ্রেণীতে অধ্যয়নকালে ফ্রেডি ব্রাউনের নেতৃত্বে ইংল্যান্ড দলের সাথে অস্ট্রেলিয়া গমন করেন। তবে ঐ সফরে তেমন সফলতা পাননি। ১৯৫২ সালে ওভালে সফরকারী ভারতের বিপক্ষে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ ১১৯ রান তুলেন।

১৯৫৪ সালে পাকিস্তানের বিপক্ষে লেন হাটনের অনুপস্থিতিতে দলকে নেতৃত্ব দেন। দুই টেস্টে নেতৃত্ব দিয়ে এক টেস্টে জয় ও একটিতে ড্র করালেও সিরিজটি ১-১ ব্যবধানে ড্র হয়েছিল।

১৯৫৬ সালে পুনরায় অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে খেলার জন্য তাকে দলে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। ওল্ড ট্রাফোর্ডে অনুষ্ঠিত জিম লেকারের টেস্টে ১১৩ রান তুলেন। জিম লেকারের ১৯ উইকেটের কল্যাণে তার দল ইনিংস ব্যবধানে জয় তুলে নেয়। ১৯৬০ সালে সফরকারী দক্ষিণ আফ্রিকা দলের বিপক্ষে খেলেননি। ১৯৬৮-৬৯ মৌসুমে ডি’অলিভেইরা কেলেঙ্কারীতে এমসিসি দলের দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে বিরুদ্ধাচরণ করেন।

ধর্মীয় প্রভাব

১৯৬২-৬৩ মৌসুমে অস্ট্রেলিয়া সফর থেকে নিজ নাম প্রত্যাহার করেন। ইস্ট এন্ডের চার্চ মিশনে বিশ্রাম দিবসে অংশ নেন। লর্ডসে তার অনেক বন্ধু ১৯৬২ সালে পাকিস্তানের বিপক্ষে চতুর্থ ও পঞ্চম টেস্টে অধিনায়ক হিসেবে চেয়েছিলেন। কিন্তু কয়েক বছর ক্রিকেট খেলায়ই অংশ নেননি তিনি।

জেন্টলম্যান বনাম প্লেয়ার্সের খেলায় জেন্টলম্যানের পক্ষে খেলেন। এরপর তাকে সফরকারী দলের সদস্য হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। কিন্তু, নিজ দেশে অনুষ্ঠিত খেলায় টেড ডেক্সটারকে অধিনায়কের দায়িত্ব দেয়াসহ আসন্ন অস্ট্রেলিয়া সফরেও দল পরিচালনার দায়িত্ব দেয়া হয়। শেপার্ড সফরে যেতে সম্মত হন ও পার্থ থেকে ব্রিসবেনের অ্যাংলিকান ক্যাথেড্রালে গমন করতে থাকেন।[7]

অস্ট্রেলিয়া সফর

মেলবোর্নের অ্যাশেজ সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টে ও ১১৩ রান তুলে দলের জয়যাত্রায় অংশ নেন। তবে, দুই ক্যাচ তালুবন্দী করতে ব্যর্থ হন ও দ্বিতীয় ইনিংসে প্রথম বলেই নিজেকে প্যাভিলিয়নের দিকে ফেরান। দলীয় অধিনায়ক টেড ডেক্সটারের সাথে রান আউটের শিকার হন তিনি। জয়সূচক রান তুলতে গিয়ে বিল লরি’র হাতে ধরা পড়েন। ফলে কেন ব্যারিংটন, কলিন কাউড্রের সাথে জুটি গড়ে জয় তুলে আনেন। এ সফরে বেশ কয়েকটি ক্যাচ তালুবন্দী করলেও গুরুত্বপূর্ণ মুহুর্তে তিনি ক্যাচ নিতে পারেননি।[8] দ্বিতীয় টেস্টে রিচি বেনো ও বিল লরি এবং চতুর্থ টেস্টে ট্রুম্যানের বলে নীল হার্ভে রক্ষা পান।

এ প্রসঙ্গে ফ্রেড ট্রুম্যান উল্লেখ করেন যে, ‘এবারই প্রথম তোমার হাত রবিবারের মতো একত্রিত হয়েছিল।’[9] অথবা, শেপার্ড বলেছিলেন, দুঃখিত ফ্রেড, আমি আমার হাত একত্রিত করে রেখেছিলাম।[10]

১৯৬৩ সালের শুরুতে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে সর্বশেষ টেস্টে অংশ নেন ডেভিড শেপার্ড।

ব্যক্তিগত জীবন

ডেভিড শেপার্ডের ভাস্কর্য

কেমব্রিজে আইজাক নাম্নী এক রমণীর সাথে পরিচয় পর্ব হয়। ১৯৫৭ সালে গ্রেসকে বিয়ে করেন। ১৯৫৮ সালের শুরুতে তিনি ও তার স্ত্রী ক্যানিং টাউনে বসবাস করতে ও মেফ্লাওয়ার ফ্যামিলি সেন্টারে কাজ করতেন। তাদের একমাত্র সন্তান জেনি ১৯৬৩ সালে জন্মগ্রহণ করে। ১০ নভেম্বর, ২০১০ তারিখে ৭৫ বছর বয়সে ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে লেডি শেপার্ডের দেহাবসান ঘটে।[11]

ডিসেম্বর, ২০০৩ সালে শেপার্ড দুই বছর ধরে ভোগা তার ক্যান্সারে আক্রান্ত হবার কথা ঘোষণা করেন। ৫ মার্চ, ২০০৫ তারিখে নিজ ৭৬তম জন্মদিনের একদিন পূর্বে তার দেহাবসান ঘটে।

সম্মাননা

১৯৬৯ সালে উলওইচের বিশপ মনোনীত হন।[12] ১৯৭৫ সালে লিভারপুলের বিশপ হন ডেভিড শেপার্ড।[13] লিভারপুলের বিশপ হিসেবে দায়িত্বভার নেয়ার সময় তিনি ইংল্যান্ডের সর্বকনিষ্ঠ ডাইওসিজান বিশপ ছিলেন। সক্রিয় সম্প্রচারকারী ও প্রচারক ছিলেন। বিশেষ করে দরিদ্রতা ও সামাজিক পুণর্গঠন, ১৯৭০ সালে পূর্ব-নির্ধারিত ইংল্যান্ড দলের দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে বর্ণবাদী আচরণের বিপক্ষে ভূমিকা রাখেন। ১৯৯৭ সালে বিশপের দায়িত্ব থেকে অবসর নেন।

১৯৯৮ সালে নববর্ষের সম্মাননায় লাইফ পিরেজ মনোনীত হন।[14] মার্সেসাইড কাউন্টির ওয়েস্ট কার্বিতে লিভারপুলের ব্যারন শেপার্ড উপাধি ধারণ করেন।[15] লর্ডস সভায় লেবার দলীয় সারিতে অবস্থান করতেন। ২০০১ সালে সাসেক্স কাউন্টি ক্রিকেট ক্লাবের প্রেসিডেন্ট হিসেবে নামাঙ্কিত হন।

তথ্যসূত্র

  1. Liverpool Echo – Archbishop Desmond Tutu pays tribute to Grace Sheppard at Liverpool Cathedral thanksgiving service (p. 2)
  2. Liverpool Echo – Archbishop Desmond Tutu pays tribute to Grace Sheppard at Liverpool Cathedral thanksgiving service (p. 1)
  3. Bateman, Colin (১৯৯৩)। If The Cap Fits। Tony Williams Publications। পৃষ্ঠা 146আইএসবিএন 1-869833-21-X।
  4. Godfrey Butland, ‘Sheppard, David Stuart, Baron Sheppard of Liverpool (1929–2005)’, Oxford Dictionary of National Biography, Oxford University Press, January 2009; online edn, January 2011 accessed 13 May 2013
  5. "David Stuart Sheppard, cricketer and priest: born Reigate, Surrey 6 March 1929; played cricket for Sussex 1947-62 (Captain 1953), England 1950-63 (Captain 1954); ordained deacon 1955, priest 1956; Assistant Curate, St Mary's, Islington 1955-57; Warden, Mayflower Centre, Canning Town 1957-69; Chairman, Evangelical Urban Training Project 1968-75; Bishop Suffragan of Woolwich 1969-75; Chairman, Peckham Settlement 1969-75; Chairman, Martin Luther King Foundation 1970-75; Chairman, Urban Ministry Project 1970-75; Bishop of Liverpool 1975-97; Vice-Chairman, Archbishop of Canterbury's Commission on Urban Priority Areas 1983-85; Chairman, Central Religious Advisory Committee for BBC and IBA 1989-93; Chairman, General Synod Board for Social Responsibility 1991-96; Chairman, Churches' Enquiry into Unemployment and the Future of Work 1995-97; created 1998 Baron Sheppard of Liverpool; President, Sussex County Cricket Club 2001-02; married 1957 Grace Isaac (one daughter); died West Kirby, Merseyside 5 March 2005." Obituary Notice, The Independent 7 March 2005
  6. "নং. 38392"দ্যা লন্ডন গেজেট (ইংরেজি ভাষায়)। ২৭ আগস্ট ১৯৪৮।
  7. pg. 124, E.W. Swanton, Swanton in Australia, with MCC 1946-1975, Fontana, 1977
  8. pg. 169, Criss Freddi, The Guinness Book of Cricket Blunders, Guinness Publishing, 1996
  9. pg. 282, Fred Trueman, As It Was, The Memoirs of Fred Trueman, Pan Books, 2004
  10. pg. 116, Fred Titmus with Stafford Hildred, My Life in Cricket, John Blake Publishing Ltd, 2005
  11. "Archbishop Kelly pays tribute to Lady Grace Sheppard" by Claire Bergin www.indcatholicnews.com/news.php?viewStory=17102, 12 November 2010
  12. "নং. 44953"দ্যা লন্ডন গেজেট (ইংরেজি ভাষায়)। ৯ অক্টোবর ১৯৬৯।
  13. "নং. 46566"দ্যা লন্ডন গেজেট (ইংরেজি ভাষায়)। ৬ মে ১৯৭৫।
  14. "নং. 54993"দ্যা লন্ডন গেজেট (সম্পূরক) (ইংরেজি ভাষায়)। ৩০ ডিসেম্বর ১৯৯৭।
  15. "নং. 55048"দ্যা লন্ডন গেজেট (ইংরেজি ভাষায়)। ১৯ ফেব্রুয়ারি ১৯৯৮।

আরও দেখুন

বহিঃসংযোগ

ধর্মীয় পদবীসমূহ
পূর্বসূরী
জন রবিনসন
ওলউইচের বিশপ
১৯৬৯–১৯৭৫
উত্তরসূরী
মাইকেল মার্শাল
পূর্বসূরী
স্টুয়ার্ট ব্লাঞ্চ
লিভারপুলের বিশপ
১৯৭৫–১৯৯৭
উত্তরসূরী
জেমস জোন্স
ক্রীড়া অবস্থান
পূর্বসূরী
জেমস ল্যাংগ্রিজ
সাসেক্স কাউন্টি ক্রিকেট অধিনায়ক
১৯৫৩
উত্তরসূরী
হুবার্ট ডগার্ট
পূর্বসূরী
লেন হাটন
ইংল্যান্ড ক্রিকেট অধিনায়ক
১৯৫৪
উত্তরসূরী
লেন হাটন
This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.