ডেভিড ওয়ার্নার

ডেভিড অ্যান্ড্রু ওয়ার্নার (ইংরেজি: David Andrew Warner; জন্ম: ২৭ অক্টোবর, ১৯৮৬) নিউ সাউথ ওয়েলস প্রদেশের প্যাডিংটনে জন্মগ্রহণকারী অস্ট্রেলীয় ক্রিকেটার[2] খুবই দ্রুত রান সংগ্রহকারী বামহাতি উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান হিসেবে তার সুনাম রয়েছে। এছাড়াও দলের প্রয়োজনে উইকেট-রক্ষণেও ভূমিকা রাখেন।

ডেভিড ওয়ার্নার
২০১৪ সালের সংগৃহীত স্থিরচিত্রে ডেভিড ওয়ার্নার
ব্যক্তিগত তথ্য
পূর্ণ নামডেভিড অ্যান্ড্রু ওয়ার্নার
জন্ম (1986-10-27) ২৭ অক্টোবর ১৯৮৬
প্যাডিংটন, নিউ সাউথ ওয়েলস, অস্ট্রেলিয়া
ডাকনামলয়েড[1]
উচ্চতা১.৭১ মিটার (৫ ফুট ৭ ইঞ্চি)
ব্যাটিংয়ের ধরনবামহাতি ব্যাটসম্যান
বোলিংয়ের ধরনডানহাতি লেগ ব্রেক
ডানহাতি মিডিয়াম-ফাস্ট
ভূমিকাব্যাটসম্যান
আন্তর্জাতিক তথ্য
জাতীয় দল
টেস্ট অভিষেক
(ক্যাপ ৪২৬)
১ ডিসেম্বর ২০১১ বনাম নিউজিল্যান্ড
শেষ টেস্ট১৬ মার্চ ২০১৭ বনাম ভারত
ওডিআই অভিষেক
(ক্যাপ ১৭০)
১৮ জানুয়ারি ২০০৯ বনাম দক্ষিণ আফ্রিকা
শেষ ওডিআই২৬ জানুয়ারি ২০১৭ বনাম পাকিস্তান
ওডিআই শার্ট নং৩১
টি২০আই অভিষেক
(ক্যাপ ৩২)
১১ জানুয়ারি ২০০৯ বনাম দক্ষিণ আফ্রিকা
শেষ টি২০আই৯ সেপ্টেম্বর ২০১৬ বনাম শ্রীলঙ্কা
টি২০আই শার্ট নং৩১
ঘরোয়া দলের তথ্য
বছরদল
২০০৭-বর্তমাননিউ সাউথ ওয়েলস
২০০৯ডারহ্যাম
২০০৯-২০১৩দিল্লি ডেয়ারডেভিলস
২০১০মিডলসেক্স প্যান্থার্স
২০১১-২০১২সিডনি থান্ডার
২০১২-২০১৩সিডনি সিক্সার্স
২০১৩-বর্তমানসিডনি থান্ডার
২০১৪-বর্তমানসানরাইজার্স হায়দ্রাবাদ
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান
প্রতিযোগিতা টেস্ট ওডিআই এফসি এফসি
ম্যাচ সংখ্যা ৮৬ ১২৮ ৮৯ ১৪১
রানের সংখ্যা ৭,৩১১ ৫,৪৫৫ ৭,৫১১ ৫,৭৭৬
ব্যাটিং গড় ৪৮.০৯ ৪৫.৪৫ ৪৮.৭৭ ৪৩.৪২
১০০/৫০ ২৪/৩০ ১৮/২৩ ২৫/৩১ ১৮/২১
সর্বোচ্চ রান ৩৩৫* ১৭৯ ২৫৩ ১৯৭
বল করেছে ৩৪২ ৫৯৫ ১৪৪
উইকেট
বোলিং গড় ৬৭.২৫ ৭৫.৮৩ ৩৯.৫০
ইনিংসে ৫ উইকেট
ম্যাচে ১০ উইকেট
সেরা বোলিং ২/৪৫ ২/৪৫ ১/১১
ক্যাচ/স্ট্যাম্পিং ৬৯/– ৫৬/– ৬২/– ৬১/–
উৎস: ইএসপিএনক্রিকইনফো.কম, ১০ জুন ২০১৭

অস্ট্রেলিয়ার ১৩২ বছরের ক্রিকেট ইতিহাসে ডেভিড ওয়ার্নার হচ্ছেন প্রথম ক্রিকেটার যিনি প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট খেলার কোনরূপ পূর্ণ অভিজ্ঞতা ছাড়াই জাতীয় ক্রিকেট দলে খেলার সুযোগ পেয়েছেন।[3] বর্তমানে তিনি নিউ সাউথ ওয়েলস, সানরাইজার্স হায়দ্রাবাদ এবং সিডনি থান্ডারের পক্ষ হয়ে খেলছেন।[4]

প্রারম্ভিক জীবন

নিউ সাউথ ওয়েলস প্রদেশের সিডনির উত্তরাংশের উপকণ্ঠে প্যাডিংটন এলাকায় ডেভিড ওয়ার্নার জন্মগ্রহণ করেন।[2] ১৩ বছর বয়সে বল শূন্যে মারার অভ্যাসের কারণ কোচ তাকে ডানহাতে ব্যাটিং করার পরামর্শ দেন। কিন্তু এক মৌসুম পর তার মা শিলা ওয়ার্নার তাকে পুনরায় একই অবস্থানে নিয়ে যান। সিডনি কোস্টাল ক্রিকেট ক্লাবের পক্ষে বামহাতে ব্যাটিং করে তিনি অনূর্ধ্ব-১৬ দলের রান সংগ্রহের রেকর্ড ভঙ্গ করেন। ১৫ বছর বয়সে ইস্টার্ন সাবার্ব ক্লাবের পক্ষে প্রথম গ্রেড ক্রিকেটে অভিষেক হয় তার। এরপর অনূর্ধ্ব-১৯ দলের হয়ে শ্রীলঙ্কা সফর করেন ও রাজ্য দলের পক্ষে চুক্তিবদ্ধ হন।[5] তিনি মাত্রাভিল পাবলিক স্কুল ও র‌্যান্ডউইক বয়েজ হাই স্কুলে অধ্যয়ন করেন।[6]

ঘরোয়া ক্রিকেট

আক্রমণাত্মক বামহাতি ব্যাটিংয়ে অভ্যস্ত ওয়ার্নার। পাশাপাশি দৌঁড়িয়ে ফিল্ডিং করেন। মাঝেমাঝে স্পিন বোলারের ভূমিকাও অবতীর্ণ হন তিনি। অফ-স্পিন বোলিংয়ের সাথে লেগ স্পিন বোলিংয়ের যোগসূত্র রক্ষা করেন। ১৭০ সেন্টিমিটারের দীর্ঘদেহী শরীরে শক্তিশালী হাতের ব্যাটিংয়ে বলকে শূন্যে উঠাতে পারেন অবলীলাক্রমে। ২০০৯ সালে নিউ সাউথ ওয়েলসের পক্ষে টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকে শন টেইটের বলকে অ্যাডিলেড ওভালের ছাদে পাঠান। সিডনি ক্রিকেট গ্রাউন্ডেও তিনি একই বোলারকে মোকাবেলা করে সফলকাম হন।[7]

তাসমানিয়ার বিপক্ষে অপরাজিত ১৬৫* রান করে একদিনের সর্বোচ্চ রান করেন ব্লুজের খেলোয়াড় হিসেবে।[8] পরবর্তীতে ৫৪ বলে ৯৭ রান করে অল্পের জন্য অস্ট্রেলীয় ঘরোয়া ক্রিকেটে দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড গড়তে পারেননি।[9]

আইপিএল

ওয়ার্নার ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগের অন্যতম সফল ব্যাটসম্যান।[10][11] তিনি তিনটি আসরে সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক হিসেবে অরেঞ্জ ক্যাপ লাভ করেন এবং ৫,০০০ এর অধিক রান করেন।[12][13]

২০২০ সালের ২৭শে ফেব্রুয়ারি ওয়ার্নার সানরাইজার্স হায়দ্রাবাদের অধিনায়ক হিসেবে কেন উইলিয়ামসনের স্থলাভিষিক্ত হন।[14] ৮ই অক্টোবর ওয়ার্নার আইপিএলের ইতিহাসে প্রথম খেলোয়াড় হিসেবে ৫০টি পঞ্চাশোর্ধ্ব রানের ইনিংস খেলেন। এই ম্যাচে তিনি ৪০ বলে ৫২ রান করেন এবং তার দল কিংস ইলেভেন পাঞ্জাবের বিপক্ষে ৬৯ রানের জয় পায়।[15] ১৮ই অক্টোবর ওয়ার্নার প্রথম বিদেশি খেলোয়াড় এবং সবমিলিয়ে ৪র্থ খেলোয়াড় হিসেবে আইপিএলে ৫০০০ রান সম্পন্ন করেন। এই ম্যাচে তিনি ৩৩ বলে ৪৭* রান করেন কিন্তু তার দল কলকাতা নাইট রাইডার্সের কাছে সুপার ওভারে হেরে যায়। এছাড়া তিনি সবচেয়ে কম ইনিংস (১৩৫) খেলে ৫,০০০ রানের মাইলফলক স্পর্শ করেন।[16][17]

আন্তর্জাতিক ক্রিকেট

ঘরোয়া ক্রিকেটে তার এ সাফল্যের প্রেক্ষিতে জানুয়ারি, ২০০৯ সালে তিনি অস্ট্রেলিয়ার টুয়েন্টি২০ দলে অন্তর্ভুক্ত হন।[18] ১১ জানুয়ারি, ২০০৯ তারিখে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকে মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডে অভিষিক্ত হন। টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকের ইতিহাসে দ্বিতীয় দ্রুততম অর্ধ-শতক করেন ৪৩ বল ৮৯ রান যাতে ৭টি চার ও ৬টি ছক্কার মার ছিল।[19] ওয়ার্নার ক্রিস গেইলের শতকের চেয়ে মাত্র ১১ রান দূরে ছিলেন। অভিষেকে তার ৮৯ রান ছিল টুযেন্টি২০ আন্তর্জাতিকের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ও পঞ্চম সমতাসূচক সর্বোচ্চ স্কোর।[20]

২৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১০ তারিখে টি২০-তে সিডনি ক্রিকেট গ্রাউন্ডে অনুষ্ঠিত ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে মাত্র ২৯ বলে ৬৭ রান করেন। তার ৫০ রান আসে মাত্র ১৮ বলে। এর ফলে তিনি তার নিজস্ব ১৯ বলের রেকর্ড ভঙ্গ করেন ও যুবরাজ সিংয়ের পর দ্বিতীয় দ্রুততম অর্ধ-শতক করেন।[21]

ট্রান্স-তাসমান ট্রফির ১ম টেস্টে শেন ওয়াটসনের আঘাতপ্রাপ্তিজনিত অনুপস্থিতিতে টেস্ট অভিষেক ঘটে ওয়ার্নারের। ১ ডিসেম্বর, ২০১১ তারিখে কুইন্সল্যান্ডের ব্রিসবেনে অনুষ্ঠিত ১ম টেস্টে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে তার এই অভিষেক। প্রথম ইনিংসে তিনি মাত্র ৩ রান করেন। কিন্তু দ্বিতীয় ইনিংসে মাত্র চার বলে অপরাজিত ১২* রানের ঝড়ো ইনিংস খেলেন। পুল শটের মাধ্যমে জয়সূচক রানটি করেন তিনি।

১২ ডিসেম্বর, ২০১১ তারিখে তিনি তার প্রথম শতক করেন। হোবার্টে অনুষ্ঠিত নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে তিনি ১২৩* রানে অপরাজিত থাকেন। এর ফলে তিনি ৬ষ্ঠ খেলোয়াড় হিসেবে চতুর্থ ইনিংসে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত ব্যাটিং করেন।[22]

উইকেট-রক্ষণ

অক্টোবর, ২০১৪ সালে পাকিস্তানের বিপক্ষে দ্বিতীয় টেস্টের দ্বিতীয় দিনে ব্রাড হাড্ডিন কাঁধের আঘাত পেলে,[23] ডেভিড ওয়ার্নার ও গ্লেন ম্যাক্সওয়েল যৌথভাবে ৯৬তম ওভার থেকে ১২২তম ওভার পর্যন্ত এবং পাকিস্তানের প্রথম ইনিংসের ১৬৩তম ওভারে এ দায়িত্বে ছিলেন। পাকিস্তানের দ্বিতীয় ইনিংসের শুরু থেকে ৫১তম ওভার পর্যন্ত ওয়ার্নার উইকেট রক্ষণে ছিলেন। এ পর্যায়ে ম্যাক্সওয়েল ৬১তম ওভারে ইনিংস শেষ হওয়া পর্যন্ত উইকেটের পিছনে ছিলেন।[24] ঐ সময়ে ওয়ার্নার উইকেট-রক্ষক হিসেবে একটি ক্যাচ নিয়েছিলেন।[25]

ক্রিকেট বিশ্বকাপ

২০১৫ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের লক্ষ্যে ১১ জানুয়ারি, ২০১৫ তারিখে ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া কর্তৃপক্ষ অস্ট্রেলিয়া দলের ১৫-সদস্যের চূড়ান্ত তালিকা জনসমক্ষে প্রকাশ করে।[26] এতে তিনিও অন্যতম সদস্য মনোনীত হন। ৪ মার্চ, ২০১৫ তারিখে আফগানিস্তানের বিপক্ষে নিজস্ব সর্বোচ্চ ও অস্ট্রেলিয়ার ওডিআই ইতিহাসে ২য় সর্বোচ্চ ১৭৮ রান সংগ্রহ করেন। তার উপরে রয়েছে ২০১১ সালে শেন ওয়াটসনের ১৮৫ রান। এরফলে বিশ্বকাপের ইতিহাসে অস্ট্রেলিয়া ৪১৭/৬ সর্বোচ্চ রান তোলে।[27] খেলায় তার দল ২৭৫ রানের বিশাল ব্যবধানে জয়সহ বিশ্বকাপে সর্ববৃহৎ জয় পায়।[28] এ জয়টি একদিনের আন্তর্জাতিকে অস্ট্রেলিয়ার সর্বোচ্চ ও আন্তর্জাতিক ক্রিকেট অঙ্গনে দ্বিতীয় বৃহত্তম জয়। ২০০৮ সালে নিউজিল্যান্ড আয়ারল্যান্ডকে ২৯০ রানে হারিয়েছিল। তিনি ম্যান অব দ্য ম্যাচের পুরস্কার লাভ করেন।

২০১৭-১৮ অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট দলের ভারত সফর এ ব্যাঙ্গালুরু একদিবসীয়তে তিনি ১২৪ রানের দুরন্ত ইনিংস খেলেন। ম্যাচের সেরা নির্বাচিত হন এবং সিরিজে অস্ট্রেলিয়ার একমাত্র জয়টি আসে এই ম্যাচে।

তথ্যসূত্র

  1. "David Warner"Cricket Players and Officials। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৬ জানুয়ারি ২০১৭
  2. "David Warner"। Cricket Archive। সংগ্রহের তারিখ ১৫ জুলাই ২০০৯
  3. Coverdale, Brydon (11 January 2009). "Warner will be hard to resist—Ponting". Cricinfo. Retrieved 15 July 2009.
  4. "Player Profile: David Warner". CricInfo. Retrieved 22 February 2010.
  5. Pandaram, Jamie (১৩ জানুয়ারি ২০০৯)। "Warner brothers come up with a blockbuster"The Sydney Morning Herald। সংগ্রহের তারিখ ১৫ জুলাই ২০০৯
  6. "Warner set to strike on return home to SCG"। Wentworth Courier। সংগ্রহের তারিখ ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০১২
  7. Warner coshes Redbacks to sour Tait return SMH 7 January 2009
  8. "David Warner seals NSW Blues win with record knock"। News.com.au। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০৮-০৯
  9. "Opener David Warner just misses Australia's fastest one-day centuryArticle"। News.com.au। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০৮-০৯
  10. "Cricket Records - Records - Indian Premier League - - Most runs - ESPNcricinfo"। সংগ্রহের তারিখ ৮ সেপ্টেম্বর ২০১৮
  11. "IPLT20.com - Indian Premier League Official Website"www.iplt20.com। সংগ্রহের তারিখ ৮ সেপ্টেম্বর ২০১৮
  12. Sportstar, Team। "IPL 2019: Warner, Tahir hold Orange and Purple Cap after MI vs CSK final"Sportstar (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১০-১৯
  13. "IPL 2020, SRH vs KKR: David Warner shatters Virat Kohli's record to become the fastest to score 5000 runs in the tournament"Hindustan Times (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২০-১০-১৮। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১০-১৯
  14. "Sunrisers Hyderabad name David Warner captain for IPL 2020"ESPNcricinfo (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২০-০২-২৭। সংগ্রহের তারিখ ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২০
  15. "David Warner Creates IPL History for Highest 50 Plus Scores in Match Against Kings XI Punjab"News18 (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২০-১০-০৯। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১০-০৯
  16. "IPL 2020, SRH vs KKR: David Warner shatters Virat Kohli's record to become the fastest to score 5000 runs in the tournament"Hindustan Times (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২০-১০-১৮। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১০-১৮
  17. Oct 18, ANI / Updated:; 2020; Ist, 23:00। "Warner becomes first foreign player to complete 5000 runs in IPL | Cricket News - Times of India"The Times of India (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১০-১৯
  18. Lalor, Peter (২০০৯-০১-০৮)। "Matthew Hayden considers his future after being dropped"। Foxsports। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০৮-০৯
  19. "Twenty20 Internationals - Fastest fifties"। Stats.cricinfo.com। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০৮-০৯
  20. "David Warner profile page"। The Roar। ২০০৯-০১-১১। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০৮-০৯
  21. "2nd T20I: Australia v West Indies at Sydney, Feb 23, 2010 | Cricket Scorecard | ESPN Cricinfo"। Cricinfo.com। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০৮-০৯
  22. Rajesh, S। "Four years, 16 defeats"। সংগ্রহের তারিখ ১৩ ডিসেম্বর ২০১১
  23. Brydon Coverdale (৩১ অক্টোবর ২০১৪)। "Haddin injures right shoulder"ESPNcricinfo
  24. Innings scorecard via ESPNcricinfo.
  25. "David Warner catch: star batsman takes brilliant grab as fill-in wicketkeeper"Fox Sports। ৩১ অক্টোবর ২০১৪।
  26. "Clarke named in World Cup squad"। ১৪ জানুয়ারি ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ জানুয়ারি ২০১৫
  27. "Australia post Cricket World Cup record score v Afghanistan"। BBC Sport। ৪ মার্চ ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ৪ মার্চ ২০১৫
  28. Jayaraman, Shiva (৪ মার্চ ২০১৫)। "Highest World Cup total, highest Australian partnership"। espncricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৪ মার্চ ২০১৫

বহিঃসংযোগ

This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.