ডবলমুরিং থানা
ডবলমুরিং বাংলাদেশের চট্টগ্রাম জেলার একটি মেট্রোপলিটন থানা। এটি চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের আওতাধীন।
ডবলমুরিং | |
---|---|
মেট্রোপলিটন থানা | |
ডবলমুরিং | |
স্থানাঙ্ক: ২২°২০′১৫″ উত্তর ৯১°৪৮′২৫″ পূর্ব ঢাকা ট্র্যাঙ্ক রোড, মনসুরাবাদ | |
দেশ | বাংলাদেশ |
বিভাগ | চট্টগ্রাম বিভাগ |
জেলা | চট্টগ্রাম জেলা |
শহর | চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন |
প্রতিষ্ঠাকাল | ৩০ নভেম্বর, ১৯৭৮ |
সরকার | |
• অফিসার ইনচার্জ (সিএমপি) | মোহাম্মদ মহসিন |
আয়তন | |
• মোট | ৮.১২ বর্গকিমি (৩.১৪ বর্গমাইল) |
জনসংখ্যা (২০১১) | |
• মোট | ৩,৬১,১৫৪ |
• জনঘনত্ব | ৪৪,০০০/বর্গকিমি (১,২০,০০০/বর্গমাইল) |
সাক্ষরতার হার | |
• মোট | ৬৮.৮% |
সময় অঞ্চল | বিএসটি (ইউটিসি+৬) |
পোস্ট কোড | ৪২২৪ |
প্রশাসনিক বিভাগের কোড | ২০ ১৫ ২৮ |
আয়তন
ডবলমুরিং থানার মোট আয়তন ৮.১২ বর্গ কিলোমিটার (২,০০৬ একর)।[1]
প্রতিষ্ঠাকাল
১৯৭৮ সালের ৩০ নভেম্বর হাটহাজারী উপজেলার ১টি ওয়ার্ড এবং আরো ৬টি থানার সমন্বয়ে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন গঠিত হয়, তন্মধ্যে ডবলমুরিং থানা অন্যতম।[2]
জনসংখ্যার উপাত্ত
২০১১ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী ডবলমুরিং থানার মোট জনসংখ্যা ৩,৬১,১৫৪ জন। এর মধ্যে পুরুষ ১,৯৪,২৩৪ জন এবং মহিলা ১,৬৬,৯২০ জন। মোট পরিবার ৭৭,৮১৩টি।[1]
অবস্থান ও সীমানা
চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের মধ্যভাগে ডবলমুরিং থানার অবস্থান। এর পূর্বে সদরঘাট থানা ও কোতোয়ালী থানা; উত্তরে খুলশী থানা; পশ্চিমে পাহাড়তলী থানা, হালিশহর থানা ও বন্দর থানা এবং দক্ষিণে কর্ণফুলী নদী ও কর্ণফুলী থানা অবস্থিত।
নামকরণ ও ইতিহাস
১৮৬০ সালে ব্রিটিশরা এ এলাকায় দুটি জেটি স্থাপন করে এবং পরবর্তিতে ১৮৮৮ সালে আরো দুটি মুরিং জেটি নির্মাণ করে। সেই থেকে এলাকার লোকজনের মুখে মুখে ডবলমুরিং নামটা চালু হয়ে যায়।[3] ১৯৭১ সালে ডবলমুরিং থানা ছিল নৌ-কমান্ডোর অধীন। এসময় মুক্তিযোদ্ধারা (নৌ-কমান্ডো) এ থানায় বেশ কিছুৃ সফল অভিযান পরিচালনা করেন। বেপারী পাড়া ও হাজী পাড়ায় পাকসেনারা বেশ কিছু নিরীহ লোককে হত্যা করে।[2]
প্রশাসনিক এলাকা
ডবলমুরিং থানার আওতাধীন চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের এলাকাসমূহ হল:[2]
সংসদীয় আসন
আরও দেখুন
তথ্যসূত্র
- "ইউনিয়ন পরিসংখ্যান সংক্রান্ত জাতীয় তথ্য" (পিডিএফ)। web.archive.org। Wayback Machine। Archived from the original on ৮ ডিসেম্বর ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২০।
- "ডবলমুরিং থানা - বাংলাপিডিয়া"। bn.banglapedia.org।
- হাজার বছরের চট্টগ্রাম। দৈনিক আজাদী। নভেম্বর ১৯৯৫। পৃষ্ঠা ৭৭।
- "Election Commission Bangladesh - Home page"। www.ecs.org.bd।
- "বাংলাদেশ গেজেট, অতিরিক্ত, জানুয়ারি ১, ২০১৯" (পিডিএফ)। ecs.gov.bd। বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন। ১ জানুয়ারি ২০১৯। ২ জানুয়ারি ২০১৯ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ জানুয়ারি ২০১৯।
- "সংসদ নির্বাচন ২০১৮ ফলাফল"। বিবিসি বাংলা। ২৭ ডিসেম্বর ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮।
- "একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ফলাফল"। প্রথম আলো। ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮।
- "জয় পেলেন যারা"। দৈনিক আমাদের সময়। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮।
- "আওয়ামী লীগের হ্যাটট্রিক জয়"। সমকাল। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮।