জ্বালানি
জ্বালানি বলতে সেই সব পদার্থকে বোঝায় যাদের ভৌত বা রাসায়নিক গঠন বা অবস্থার পরিবর্তন ঘটলে শক্তির নিঃসরণ ঘটে। যেসব জ্বালানিতে এই শক্তি-নিঃসরণ নিয়ন্ত্রণ করা যায় এবং জ্বালানি থেকে প্রাপ্ত শক্তি কাজে রূপান্তর করা যায়, তাদেরকে ব্যাবহারযোগ্য জ্বালানি বলা হয়।
জীবাশ্ম জ্বালানি
প্রান আছে এরকম কিছু যেমনঃ মানুষ, জীবজন্তু, ও উদ্ভিদ প্রভৃতির অবশেষ থেকে তৈরী জ্বালানিকে জীবাশ্ম জ্বালানি বলে। মানুষ, জীবজন্তু, ও উদ্ভিদ প্রভৃতির অবশেষ প্রাকৃতিক প্রক্রিয়ায় উচ্চচাপ ও উচ্চতাপের কারণে জ্বালানিতে পরিণত হয়।[1][2]
উদাহরণঃ
- অকটেন
- পেট্রল
- ডিজেল
- কেরোসিন
- ফার্নেস অয়েল
- সি এন জি
- এল এন জি
- এল পি জি
- জেট ফুয়েল
- কয়লা
- বিউটেন
- গ্যাস (প্রাকৃতিক গ্যাস)
- বায়োগ্যাস
- বায়োডিজেল
- ইথানল
- ই৮৫
আরও দেখুন
তথ্যসূত্র
- Dr. Irene Novaczek। "Canada's Fossil Fuel Dependency"। Elements। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০১-১৮।
- "Fossil fuel"। EPA। ১২ মার্চ ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০১-১৮।
আরও পড়ুন
উইকিমিডিয়া কমন্সে জ্বালানি সংক্রান্ত মিডিয়া রয়েছে।
- Directive 1999/94/EC of the European Parliament and of the council of 13 December 1999, relating to the availability of consumer information on fuel economy and CO2 emissions in respect of the marketing of new passenger cars PDF (140 KiB).
- Council Directive 80/1268/EEC Fuel consumption of motor vehicles.
This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.