জোড়ি (১৯৯৯-এর চলচ্চিত্র)

জোড়ি (তামিল: ஜோடி, অনুবাদ 'যুগল') হচ্ছে ১৯৯৯ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত একটি তামিল প্রণয়ধর্মী চলচ্চিত্র। প্রবীণ গান্ধী পরিচালনায় চলচ্চিত্রটিতে প্রশান্ত এবং সিমরান নায়ক-নায়িকা হিসেবে ছিলেন, এছাড়াও ছিলেন নছর, বিজয়কুমার এবং শ্রীবিদ্যা। সঙ্গীত পরিচালনার দায়িত্বে ছিলেন এ আর রহমান

জোড়ি
পরিচালকপ্রবীণ গান্ধী
প্রযোজকসুনন্দা মুরালী মনোহর
রচয়িতাপ্রবীণ গান্ধী
শ্রেষ্ঠাংশেপ্রশান্ত
সিমরান
নছর
সুরকারএ আর রহমান
চিত্রগ্রাহকআর্থার এ উইলসন
সম্পাদকএম এন রাজা
প্রযোজনা
কোম্পানি
সোনি ওরিয়েন্ট
মুক্তি
  •  সেপ্টেম্বর ১৯৯৯ (1999-09-09)
দৈর্ঘ্য১৬১ মিনিট
দেশভারত
ভাষাতামিল

অভিনয়ে

প্রযোজনা

সুনন্দা মুরালী মনোহর এই চলচ্চিত্রটির প্রযোজক ছিলেন, তিনি অভিনেতা প্রশান্তকে দিয়ে এর আগে জিন্স চলচ্চিত্রে অভিনয় করান যেটা ছিলো জনপ্রিয় এবং ব্যবসাসফল, এছাড়াও কাদাল কাভিদাই নামের আরো একটি চলচ্চিত্রে প্রশান্তকে নেওয়া হয় যেটারও প্রযোজক ছিলেন সুনন্দা।[1] পরিচালক প্রবীণ গান্ধী এর আগে রাতচাগান (১৯৯৭) নামের একটি চলচ্চিত্র পরিচালনা করে পরিচিতি পেয়েছিলেন, সুস্মিতা সেন এবং আক্কিনেনি নাগার্জুনা অভিনীত তামিল চলচ্চিত্রটি জনপ্রিয়তা পেয়েছিলো।[2] এই জোড়ি চলচ্চিত্রে পরিচালক প্রবীণ একটি অতিথি চরিত্রে অভিনয়ও করেছিলেন।[3]

ঐশ্বর্যা রায় এই চলচ্চিত্রের নায়িকা হিসেবে নির্বাচিত হতে যেয়েও হননি, জিন্স (১৯৯৮) চলচ্চিত্রের সফলতার পরে এটাতেও ঐশ্বর্যা অভিনয় করবেন বলে সিদ্ধান্ত হয় তবে ঐশ্বর্যা তখন হিন্দি চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য অনেক প্রস্তাব পাচ্ছিলেন তাই ব্যস্ততার কারণে এই তামিল চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য সময় বের করতে পারেননি আর তার জায়গায় সিমরান নায়িকা হিসেবে নির্বাচিত হয়ে যান। এরপর সিদ্ধান্ত হয় যে ঐশ্বর্যা এই চলচ্চিত্র অতিথি চরিত্রে অভিনয় করবেন কিন্তু তাও শেষ পর্যন্ত হয়না, তার এক্ষেত্রেও আরেকজন অভিনেত্রী (ঈশা কোপিকার) চলে আসেন।[4] তৃষা কৃষ্ণন যিনি ১৯৯৮ সালের সুন্দরী প্রতিযোগিতা 'মিস চেন্নাই'তে অংশ নিয়েছিলেন তিনি এই চলচ্চিত্রে সিমরানের বান্ধবী চরিত্রে অভিনয়ের সুযোগ পান যদিও তাকে এজন্য কৃতিত্ব দেওয়া হয়েছিলোনা অর্থাৎ তার নাম চলচ্চিত্রে প্রদর্শিত হয়নি।[5]

কাকতালীয় ভাবে এই চলচ্চিত্রটির কাহিনী সূর্য শিবকুমার এবং জ্যোতিকা অভিনীত পুভেল্লাম কেট্টুপার চলচ্চিত্রের কাহিনীর সঙ্গে মিলে গিয়েছিলো যেটি ঐ একই বছর (১৯৯৯) ই মুক্তি পেয়েছিলো।[6]

তথ্যসূত্র

  1. "Prashanth is a taxi driver now - Tamil Movie News"। IndiaGlitz। ১৭ জানুয়ারি ২০০৫। ৫ ফেব্রুয়ারি ২০০৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ আগস্ট ২০১২
  2. "rediff.com, Movies: Gossip from the southern film industry"। Rediff.com। ৩১ মে ২০০০। সংগ্রহের তারিখ ৪ আগস্ট ২০১২
  3. "rediff.com, Movies: Gossip from the southern film industry"। Rediff.com। সংগ্রহের তারিখ ৪ আগস্ট ২০১২
  4. "Minnoviyam Star Tracks"। Chandrag.tripod.com। সংগ্রহের তারিখ ৪ আগস্ট ২০১২
  5. "Tamil movies : Lead ladies – test and result"। Behindwoods.com। সংগ্রহের তারিখ ৪ আগস্ট ২০১২
  6. "Rediff On The NeT, Movies: Gossip from the southern film industry"। Rediff.com। ৪ নভেম্বর ১৯৯৯। সংগ্রহের তারিখ ৪ আগস্ট ২০১২

বহিঃসংযোগ

This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.