জৈব তথ্যবিজ্ঞান

জৈব তথ্যবিজ্ঞান তথা বায়োইনফরমেটিক্স (Bioinformatics, computational biology) এমন একটি কৌশল যেখানে ফলিত গণিত, তথ্যবিজ্ঞান, পরিসংখ্যান, কম্পিউটার বিজ্ঞান, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, রসায়ন এবং জৈব রসায়ন ব্যবহার করে জীববিজ্ঞানের সমস্যাসমূহ সমাধান করা হয়। মূলত জীববিজ্ঞানের আণবিক পর্যায়ে গবেষণাই এখানে অন্তর্ভুক্ত হয়। কম্পিউটারকেন্দ্রিক জীববিজ্ঞান অনেক সময় সিস্টেম্‌স জীববিজ্ঞান-এর সমতুল্য হয়ে যায়। জীবতথ্যবিজ্ঞানের জগতে গবেষণার বিষয়বস্তুগুলোর মধ্যে রয়েছে সিকুয়েন্স অ্যালাইনমেন্ট, জিন অনুসন্ধান, জিনোম সমন্বয়, প্রোটিনের গাঠনিক অ্যালাইনমেন্ট, প্রোচিন গঠন ভবিষ্যদ্বাণী, জিন বহিঃপ্রকাশ সম্বন্ধে ভবিষ্যদ্বাণী, প্রোটিন-প্রোটিন মিথস্ক্রিয়া এবং বিবর্তনের নকশা প্রণয়ন। জীব সংক্রান্ত তথ্য ব্যবস্থাপনার কাজে কম্পিউটার প্রযুক্তির প্রয়োগই হলো বায়োইনফরমেটিক্স। [1]

,মানুষের এক্স ক্রোমোসোমের মানচিত্র। এনসিবিআই-এর সৌজন্যে। মানব জিন-এর সন্নিবেশ জীবতথ্যবিজ্ঞানের সবচেয়ে বড় অর্জন।

বহিঃসংযোগ

তথ্যসূত্র

  1. উচ্চ মাধ্যমিক তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বই by প্রকাশ কুমার দাস ও প্রকৌ. মোঃ মেহেদী হাসান (পৃষ্ঠা-৫৩)
This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.