জুলিঅ্যান মুর

জুলিঅ্যান মুর (জন্ম: জুলি অ্যান স্মিথ; ৩ ডিসেম্বর, ১৯৬০) হলেন একজন মার্কিন অভিনেত্রী, প্রযোজক ও লেখিকা। তিনি ১৯৯০ এর দশক থেকে চলচ্চিত্রে কাজ করেন। তিনি স্বাধীন চলচ্চিত্রহলিউড চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন এবং বেশ কিছু আন্তর্জাতিক পুরস্কার অর্জন করেন।

জুলিঅ্যান মুর
Julie Anne Smith
২০১৪ সালে টরন্টো আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব-এ জুলিঅ্যান মুর
জন্ম
জুলি অ্যান স্মিথ

(1960-12-03) ৩ ডিসেম্বর ১৯৬০
ফোর্ট ব্রাগ, নর্থ ক্যারোলিনা, যুক্তরাষ্ট্র
নাগরিকত্ব
  • মার্কিন
  • ব্রিটিশ
মাতৃশিক্ষায়তনবোস্টন ইউনিভার্সিটি
পেশাঅভিনেত্রী, প্রযোজক, লেখিকা
কর্মজীবন১৯৮৫-বর্তমান
উল্লেখযোগ্য কর্ম
স্টিল অ্যালিস
দাম্পত্য সঙ্গীজন গোল্ড রুবিন (বি. ১৯৮৬; বিচ্ছেদ. ১৯৯৫)
বার্ট ফ্রেউন্ডলিচ (বি. ২০০৩)
সন্তান
পিতা-মাতা
আত্মীয়পিটার মুর স্মিথ (ভাই)
পুরস্কারপূর্ণ তালিকা

বোস্টন ইউনিভার্সিটি থেকে পড়াশোনা শেষ করে জুলিঅ্যান টেলিভিশন ধারাবাহিকে অভিনয় দিয়ে তার কর্মজীবন শুরু করেন। ১৯৮৫ সাল থেকে ১৯৯৮ সালের মধ্যে তিনি নিয়মিত সোপ অপেরা অভিনয় করেন এবং অ্যাজ দ্য ওয়ার্ল্ড টার্ন্‌স সোপ অপেরায় অভিনয়ের জন্য ডেটাইম এমি পুরস্কার লাভ করেন। তার চলচ্চিত্রে অভিষেক হয় ১৯৯০ সালে টেলস ফ্রম দ্য ডার্কসাইড: দ্য মুভি দিয়ে। পরের চার বছর ছোট ও পার্শ্ব চরিত্রে দ্য হ্যান্ড দ্যাট রকস্‌ দ্য ক্র্যাডল (১৯৯২), শর্ট কাটস্‌ (১৯৯৩), ভানইয়া অন ফোর্টি সেকেন্ড স্ট্রিট (১৯৯৪) এবং সেফ (১৯৯৫) চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। ১৯৯৫ সালের নাইন মান্থস্‌ এবং ১৯৯৭ সালের দ্য লস্ট ওয়ার্ল্ড: জুরাসিক পার্ক চলচ্চিত্র দিয়ে তিনি নিজেকে প্রধান চরিত্রে অভিনেত্রী হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেন।

মুর ১৯৯০-এর দশকের শেষের দিকে এবং ২০০০-এর দশকের প্রথম দিকে আরও পরিচিতি লাভ করেন এবং বুগি নাইট্‌স (১৯৯৭), দি এন্ড অব দি অ্যাফেয়ার (১৯৯৯), ফার ফ্রম হেভেন (২০০২), এবং দি আওয়ারস (২০০২) চলচ্চিত্রে অভিনয় করে অস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন। প্রথম চলচ্চিত্রটিতে তিনি ১৯৭০-এর দশকের পর্নো অভিনেত্রী এবং বাকি তিনটি চলচিত্রে গৃহিণী চরিত্রে অভিনয় করেন। এছাড়া তিনি দ্য বিগ লেবোভ্‌স্কি (১৯৯৮), ম্যাগনোলিয়া (১৯৯৯), হ্যানিবল (২০০১), চিলড্রেন অব মেন (২০০৬), আ সিঙ্গল ম্যান (২০০৯), দ্য কিড্‌স আর অল রাইট (২০১০) এবং ক্রেজি, স্টুপিড, লাভ (২০১১) চলচ্চিত্রে অভিনয় করে সফলতা অর্জন করেন এবং টেলিভিশন চলচ্চিত্র গেম চেঞ্জ (২০১২) এ সারাহ পালিন ভূমিকায় অভিনয় করে কয়েকটি পুরস্কার লাভ করেন। ২০১৪ সালে মুর স্টিল অ্যালিস চলচ্চিত্রের একজন আলৎসহাইমারের রোগীর চরিত্রে অভিনয় করে শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী জন্য একাডেমি পুরস্কার এবং কান চলচ্চিত্র উৎসব পুরস্কার লাভ করেন।

প্রাথমিক জীবন

জুলিঅ্যান মুর ১৯৬০ সালের ৩ ডিসেম্বর যুক্তরাষ্ট্রের ফোর্ট ব্রাগ, নর্থ ক্যারোলিনায় জন্মগ্রহণ করেন।[1] তার জন্মনাম জুলি অ্যান স্মিথ।[2] তার বাবা পিটার মুর স্মিথ ছিলেন ভিয়েতনাম যুদ্ধ চলাকালীন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সেনাবাহিনীর প্যারাট্রুপার।[3] পরবর্তীকালে তিনি কর্নেল ও সেনাবাহিনীর বিচারপতির পদ লাভ করেন।[4][5] তার মা অ্যান (née লাভ; ১৯৪০-২০০৯)[6] ছিলেন স্কটল্যান্ডের মনোবিদ ও সমাজকর্মী। অ্যানি ১৯৫১ সালে তার পরিবারের সাথে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে চলে আসেন।[7] জুলিয়ানের ছোট বোন ভ্যালেরি এবং ছোট ভাই পিটার মুর স্মিথ একজন ঔপন্যাসিক।[8][9] জুলিঅ্যান নিজেকে অর্ধেক স্কটিশ দাবী করেন এবং ২০১১ সালে তার মায়ের সম্মানার্থে ব্রিটিশ নাগরিকত্ব দাবী করেন।[2][10]

কর্মজীবন

প্রারম্ভিক ভূমিকা (১৯৮৫-৯৩)

বোস্টন ইউনিভার্সিটি থেকে গ্র্যাজুয়েশন শেষ করে জুলিঅ্যান মুর নিউ ইয়র্ক সিটিতে চলে আসেন এবং একটি রেস্তোরাঁয় পরিবেশনকারী হিসেবে যোগ দেন।[11] অ্যাক্টর্‌স ইকুইটিতে তার নাম রেজিস্টেশন করার পর ১৯৮৫ সালে তিনি অফ-ব্রডওয়ে থিয়েটারের সাথে কাজ শুরু করেন। তার প্রথম পর্দায় কাজ ছিল ১৯৮৫ সালের সোপ অপেরা দ্য এজ অফ নাইট[12] পরের বছর তিনি অ্যাজ দ্য ওয়ার্ল্ড টার্ন্‌স এ যমজ বোন ফ্র্যানি হিউজসাবরিনা হিউজ চরিত্রে অভিনয় করেন। তিনি এই সোপ অপেরায় ১৯৮৮ সাল পর্যন্ত অভিনয় করেন এবং ধারাবাহিক নাটকে অসাধারণ নবীন অভিনেত্রী বিভাগে ডেটাইম এমি পুরস্কার অর্জন করেন।[13][14] এছাড়া তিনি ১৯৮৭ সালে সিবিএস টেলিভিশনে প্রচারিত আই'ল টেক ম্যানহাটন মিনি ধারাবাহিকে অভিনয় করেন। সোপ অপেরায় অভিনয় শেষ হলে পরের বছর তিনি গুথ্রি থিয়েটার এর প্রযোজিত হ্যামলেট মঞ্চ নাটকে জেল্‌জ্‌কো ইভানেক এর বিপরীতে ওফেলিয়া চরিত্রে অভিনয় করেন।[15][16] পরের তিন বছর তিনি টেলিভিশন চলচ্চিত্র মানি, পাওয়ার, মার্ডার (১৯৮৯), দ্য লাস্ট টু গো (১৯৯১) ও ক্যাস্ট অ্যা ডেডলি স্পেল (১৯৯১) এ অভিনয় করেন।[17]

১৯৯০ সালে জুলিঅ্যান আন্দ্রে গ্রেগরির নির্দেশনায় আন্তন চেখভ এর আঙ্কেল ভানইয়ায় কাজ করেন।[18] এছাড়া একই বছর স্বল্প বাজেটের হরর চলচ্চিত্র টেলস ফ্রম দ্য ডার্কসাইড: দ্য মুভি দিয়ে তার চলচ্চিত্রে অভিষেক হয়।[19] তার পরবর্তী চলচ্চিত্র দ্য হ্যান্ড দ্যাট রকস্‌ দ্য ক্র্যাডল-এ তার অভিনয় সমালোচকদের নজর কাড়ে।[15][20] একই বছর তিনি অপরাধধর্মী-কমেডি দ্য গান ইন বেটি লুস হ্যান্ডব্যাগ চলচ্চিত্রে কেন্দ্রীয় চরিত্র কুকির বোনের চরিত্রে অভিনয় করেন। ১৯৯৩ সালে তিনি যৌনআবেদনময় থ্রিলার বডি অফ এভিডেন্স চলচ্চিত্রে ম্যাডোনার প্রেম প্রতিদ্বন্দ্বী চরিত্রে অভিনয় করেন। ছবিটি সফলতা অর্জন করতে পারে নি এবং সমালোচিত হয়। তিনি পরে এই ছবিতে কাজ করার জন্য অনুশোচনা করেন।[21] ১৯৯৩ সালে জনি ডেপ এর বিপরীতে রোমান্টিক-কমেডি বেনি অ্যান্ড জুন চলচ্চিত্রে তার সফলতা আসে। এছাড়া তিনি সে বছরের সবচেয়ে ব্যবসাসফল দ্য ফিউজিটিভ চলচ্চিত্রে ডাক্তার চরিত্রে অভিনয় করেন।[22]

পুরস্কার ও মনোনয়ন

জুলিয়ান মুর পাঁচবার একাডেমি পুরস্কার, নয়বার গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার, সাতবার স্ক্রিন অ্যাক্টরস গিল্ড পুরস্কার ও চারবার বাফটা পুরস্কার এর মনোনয়ন লাভ করেন। এর মধ্যে তিনি একবার একাডেমি পুরস্কার, দুইবার গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার, দুইবার স্ক্রিন অ্যাক্টরস গিল্ড পুরস্কার লাভ করেন। তিনি একবার প্রাইমটাইম এমি ও একবার ডেটাইম এমি পুরস্কার লাভ করেন। এছাড়া তিনি কান চলচ্চিত্র উৎসব, বার্লিন আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব, ও ভেনিস আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব-এ শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রীর পুরস্কার অর্জন করেন। তিনি চতুর্থ ব্যক্তি ও দ্বিতীয় নারী হিসেবে এই কীর্তি গড়েন।[23]

প্রকাশিত গ্রন্থ

  • ফ্রেকলফেস স্ট্রবেরি (২০০৭, ব্লমসবারি জুভেনাইল)
  • ফ্রেকলফেস স্ট্রবেরি অ্যান্ড দ্য ডজবল বুলি (২০০৯, ব্লমসবারি জুভেনাইল)
  • ফ্রেকলফেস স্ট্রবেরি বেস্ট ফ্রেন্ড ফরেভার (২০১১, ব্লমসবারি জুভেনাইল)
  • মাই মম ইজ অ্যা ফরেনার, বাট নট টু মি (২০১৩, ক্রনিকল বুকস)
  • ফ্রেকলফেস স্ট্রবেরি: ব্যাকপ্যাকস (২০১৫, র‍্যান্ডম হাউজ বুকস)
  • ফ্রেকলফেস স্ট্রবেরি: লাঞ্চ অর হোয়াটস দ্যাট? (২০১৫, র‍্যান্ডম হাউজ বুকস)
  • ফ্রেকলফেস স্ট্রবেরি: লুজ টুথ! (২০১৬, র‍্যান্ডম হাউজ বুকস)
  • ফ্রেকলফেস স্ট্রবেরি অ্যান্ড দ্য রিয়েলি বিগ ভয়েস (২০১৬, র‍্যান্ডম হাউজ বুকস)

তথ্যসূত্র

  1. Summerscale, Kate (অক্টোবর ১৩, ২০০৭)। "Julianne Moore: beneath the skin"The Telegraph। আগস্ট ২৬, ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ আগস্ট ২৬, ২০১৩
  2. Lipworth, Elaine (আগস্ট ২৭, ২০১১)। "Julianne Moore: still fabulous at 50, interview"The Telegraph। এপ্রিল ২০, ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জুলাই ২০, ২০১২
  3. "Anne Love Smith Obituary"The Washington Post। মে ৩, ২০০৯। এপ্রিল ২, ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ এপ্রিল ২, ২০১৩
  4. Mackenzie, Suzie (ফেব্রুয়ারি ১, ২০০৩)। "The hidden star"The Guardian। মার্চ ১৮, ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ আগস্ট ২৬, ২০১৩
  5. Cochrane, Kira (অক্টোবর ২৮, ২০১০)। "Julianne Moore: 'I'm going to cry. Sorry'"The Guardian। ফেব্রুয়ারি ২০, ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জুলাই ১৫, ২০১২
  6. "Anne Love Smith Obituary"washingtonpost.com। মে ৩, ২০০৯। সংগ্রহের তারিখ ১৫ জানুয়ারি ২০১৫
  7. Finding Your Roots, February 9, 2016, PBS
  8. Hattenstone, Simon (আগস্ট ১০, ২০১৩)। "Julianne Moore: 'Can we talk about something else now?'"The Guardian। আগস্ট ১২, ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ আগস্ট ২৭, ২০১৩
  9. "Julianne Moore's Bookshelf"O, The Oprah Magazine। ডিসেম্বর ২০০২। মে ১১, ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ এপ্রিল ২, ২০১৩
  10. Rees, Jasper (জুলাই ২৪, ২০১০)। "Q&A: Actress Julianne Moore"। The Arts Desk। জানুয়ারি ১৭, ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ফেব্রুয়ারি ১৯, ২০১৩
  11. Burkeman, Oliver (আগস্ট ২৬, ২০০৬)। "Unravelling Julianne"The Guardian। মে ১৮, ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ মে ১০, ২০০৯
  12. "Julianne Moore – Biography"। Yahoo! Movies। জুন ১২, ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ আগস্ট ২৫, ২০১৩
  13. "Julianne Moore confirmed for appearance on 'As the World Turns'"Entertainment Weekly। মে ৭, ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ আগস্ট ২৫, ২০১৩
  14. Waldman, Alison (এপ্রিল ২, ২০১০)। "Julianne Moore Returns to 'As the World Turns' on Monday"। AOL। ২ এপ্রিল ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ এপ্রিল ২, ২০১৩
  15. Rochlin, Margy (ফেব্রুয়ারি ১১, ২০০১)। "FILM; Hello Again, Clarice, But You've Changed"The New York Times। সংগ্রহের তারিখ জুলাই ২২, ২০১২
  16. "Hamlet 1988 cast list"। Guthrie Theater। ২০১৫-০১-০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৫-০১-০৭
  17. "Julianne Moore"। British Film Institute। সেপ্টেম্বর ৭, ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ মার্চ ২৪, ২০১৩
  18. Taylor, Charles (ফেব্রুয়ারি ২৪, ২০১২)। "'Vanya,' Theater and Art of Being"The New York Times। মার্চ ১, ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জুলাই ১৫, ২০১২
  19. Morales, Tatiana (ফেব্রুয়ারি ১১, ২০০৯)। "Julianne Moore On Being A 'Winner'"। CBS। সেপ্টেম্বর ১৬, ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জুলাই ২৮, ২০১২
  20. King, Andrea (জানুয়ারি ১৭, ১৯৯২)। "Nanny-from-hell Thriller 'Cradle' Surpasses 'Hook'"Chicago Tribune। জুলাই ৩১, ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জুলাই ১৫, ২০১২
  21. Metz, Allen; Benson, Carol (২০০০)। The Madonna Companion: Two Decades of Commentary। Schirmer Books। পৃষ্ঠা 156। আইএসবিএন 978-0-8256-7194-4।
  22. Fox, David J. (সেপ্টেম্বর ৮, ১৯৯৩)। "Labor Day Weekend Box Office : 'The Fugitive' Just Keeps on Running"Los Angeles Times। মার্চ ৯, ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ আগস্ট ২৬, ২০১৩
  23. Lodge, Guy. "'Winter Sleep' wins Palme d'Or at Cannes, Julianne Moore and Timothy Spall take acting prizes". Yahoo. Retrieved December 14, 2014.

বহিঃসংযোগ

This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.