জুবায়ের সালেহীন
জুবায়ের সালেহীন এসইউপি, এনডিইউ, পিএসসি বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর একজন মেজর জেনারেল।[1] বর্তমানে তিনি সেনাবাহিনীর প্রধান প্রকৌশলী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। ইতিপূর্বে তিনি সামরিক বাহিনী কমান্ড ও স্টাফ কলেজ (ডিএসসিএসসি)-এর কমান্ড্যান্ট ছিলেন।[2]
জুবায়ের সালেহীন | |
---|---|
জন্ম | ১লা ফেব্রুয়ারি ১৯৭০ চুয়াডাঙ্গা |
আনুগত্য | বাংলাদেশ |
সার্ভিস/ | বাংলাদেশ সেনাবাহিনী |
কার্যকাল | ১৯৮৮-বর্তমান |
পদমর্যাদা | মেজর জেনারেল |
সার্ভিস নম্বর | বিএ - ৩৪৮২ |
নেতৃত্বসমূহ |
|
যুদ্ধ/সংগ্রাম | জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশন |
পুরস্কার | সেনা উৎকর্ষ পদক (এসইউপি) |
প্রাথমিক ও শিক্ষাজীবন
সালেহীন কুমিল্লা ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেট। তিনি বাংলাদেশ মিলিটারি একাডেমির ১৯তম বিএমএ দীর্ঘমেয়াদী কোর্স শেষে ২৩ ডিসেম্বর ১৯৮৮ সালে ইঞ্জিনিয়ারিং কোরে কমিশন লাভ করেন। তিনি সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বুয়েট) স্নাতক সম্পন্ন করেছেন। তিনি আইবিএ ও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ব্যবসায় প্রশাসনে মাস্টার্স, জাতীয় নিরাপত্তা কৌশলে ইউএসএ জাতীয় প্রতিরক্ষা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মাস্টার্স সম্পন্ন করেন। [3]
কর্মজীবন
জেনারেল সালেহীন ১৭ পদাতিক ডিভিশনের জিওসি ও সিলেট এরিয়ার এরিয়া কমান্ডার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।[4] ব্রিগেডিয়ার জেনারেল থাকা অবস্থায় জুবায়ের সালেহীন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) প্রধান প্রকৌশলীর দায়িত্ব পালন করেন। [5]
তথ্যসূত্র
- "রিয়াদে বিশ্ব প্রতিরক্ষা প্রদর্শনীতে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী"। বাংলা ট্রিবিউন। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৮-০৮।
- "ডিএসসিএসসি গ্র্যাজুয়েটরাই ২০৪১ সালের সৈনিক হিসেবে কাজ করবেন : প্রধানমন্ত্রী"। নয়া দিগন্ত। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৮-০৮।
- "হঠাৎ সফরে মেজর জেনারেল জুবায়ের সালেহিন"। দৈনিক সময়ের সমীকরণ। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৮-০৮।
- "সেনাবাহিনী প্রধানের ৪ ইউনিটের পতাকা উত্তোলন"। বণিকবার্তা। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৮-০৮।
- "প্রটোকল ভেঙে কাজ করতে চাই: মেয়র আতিকুল"। বাংলাদেশ জার্নাল। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৮-০৮।