জিওফ অ্যালট

জিওফ্রে ইয়ান অ্যালট (জন্ম: ২৪ ডিসেম্বর, ১৯৭১) ক্যান্টারবারির ক্রাইস্টচার্চে জন্মগ্রহণকারী নিউজিল্যান্ডের সাবেক আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার। ১৯৯৬ থেকে ২০০০ সালের মধ্যবর্তী সময়কালে নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট দলের পক্ষে অংশগ্রহণ করেছেন। দলে তিনি মূলতঃ বামহাতি ফাস্ট-মিডিয়াম বোলার ছিলেন। এছাড়াও, ডানহাতে ব্যাটিংয়ে পারদর্শী ছিলেন জিওফ অ্যালট

জিওফ অ্যালট
ক্রিকেট তথ্য
ব্যাটিংয়ের ধরনডানহাতি
বোলিংয়ের ধরনবামহাতি ফাস্ট-মিডিয়াম
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান
প্রতিযোগিতা টেস্ট ওডিআই
ম্যাচ সংখ্যা ১০ ৩১
রানের সংখ্যা ২৭ ১৭
ব্যাটিং গড় ৩.৩৭ ৩.৩৯
১০০/৫০ ০/০ ০/০
সর্বোচ্চ রান ৮* ৭*
বল করেছে ২০২৩ ১৫২৮
উইকেট ১৯ ৫২
বোলিং গড় ৫৮.৪৭ ২৩.২১
ইনিংসে ৫ উইকেট
ম্যাচে ১০ উইকেট -
সেরা বোলিং ৪/৭৪ ৪/৩৫
ক্যাচ/স্ট্যাম্পিং ২/- ৫/-
উৎস: ক্রিকইনফো, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৫

খেলোয়াড়ী জীবন

১৯৯৫-৯৬ মৌসুমে গ্লেন টার্নারের পরিচালনায় জিম্বাবুয়ে সফরের জন্য নিউজিল্যান্ড দলে তাকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। এ সময় নিউজিল্যান্ড দলের সদস্যদের আঘাতের সমস্যা ছিল ও নতুনদেরকে জাতীয় দলের জন্য প্রস্তুত রাখার প্রয়োজন ছিল। কিন্তু তিনি তেমন সফলতা পাননি। ফলশ্রুতিতে ১৯৯৬ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপের নিউজিল্যান্ড দলে রাখা হয়নি। ১৯৯৭ সালে নিউজিল্যান্ড এ দল বনাম ইংল্যান্ড এ দলের খেলায় সফলতা লাভের প্রেক্ষিতে তাকে টেস্ট দলে পুনরায় অংশগ্রহণের আমন্ত্রণ জানানো হয়।

১৯৯৯ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে অনুষ্ঠিত টেস্টে দীর্ঘ সময় নিয়ে শূন্য রান করার রেকর্ড গড়েন। শূন্য রানে আউট হতে তাকে ১০১ মিনিটে ৭৭ বল মোকাবেলা করতে হয়েছিল।[1]

মে/জুন, ১৯৯৯ সালে ইংল্যান্ডে অনুষ্ঠিত ক্রিকেট বিশ্বকাপে তিনি অসামান্য ভূমিকা পালন করেন। প্রতিযোগিতার ৯ খেলায় অংশ নিয়ে তিনি ২০ উইকেট পান ও শীর্ষস্থানীয় বোলার হিসেবে পরিচিত হন। এরফলে নিউজিল্যান্ড দলকে সেমি-ফাইনালে উত্তরণ ঘটাতে সহায়তা করেন।

ধারাবাহিকভাবে কয়েকটি আঘাতে আক্রান্ত হবার পর ২০০১ সালে সকল স্তরের ক্রিকেট থেকে অবসর নেন তিনি। তার হেনরি নামীয় এক পুত্র রয়েছে।

তথ্যসূত্র

  1. Frindall, Bill (২০০৯)। Ask BeardersBBC Books। পৃষ্ঠা 108আইএসবিএন 978-1-84607-880-4। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জুন ২০১১

আরও দেখুন

This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.