জাপানে হিন্দুধর্ম

হিন্দুধর্ম জাপানে একটি সংখ্যালঘু ধর্ম। ২০১৫ সালের তথ্যনুসারে ২৫,৫৯৭ জন হিন্দু জাপানে বসবাস করে ।[2]

দাইশো-ইন মন্দিরে বেন্‌যাইতেন (সরস্বতী),কাঙ্গিতেন (গণেশ) এবং বিষমন্তেন (কুবের) এর মূর্তি।
কাতাকানায় "ওম" চিহ্ন
জাপানি হিন্দু
মোট জনসংখ্যা
২৫,৫৯৭ (২০১৫)[1]
ধর্ম
হিন্দুধর্ম
ধর্মগ্রন্থ
ভগবদ্গীতা এবং বেদ
ভাষা
সংস্কৃত ভাষা (পবিত্র)
জাপানি এবং আরো আঞ্চলিক
দেশ অনুযায়ী হিন্দুধর্ম
আফ্রিকা
  • বতসোয়ানা
  • ইথিওপিয়া
  • ঘানা
  • আইভরি কোস্ট
  • কেনিয়া
  • লিবিয়া
  • মাদাগাস্কার
  • মালাওই
  • মরিটানিয়া
  • মরিশাস
  • মরক্কো
  • মোজাম্বিক
  • নাইজেরিয়া
  • সেসেলস
  • দক্ষিণ আফ্রিকা
  • সুদান
  • তানজানিয়া
  • টোগো
  • উগান্ডা
  • পশ্চিম সাহারা
  • জিম্বাবোয়ে
এশিয়া
ক্যারিবিয়ান
ইউরোপ
উত্তর আমেরিকা
ওশেনিয়া
দক্ষিণ আমেরিকা
  • আর্জেন্টিনা
  • ব্রাজিল
  • চিলি
  • কলম্বিয়া
  • পানামা
  • প্যারাগুয়ে
  • পেরু
  • উরুগুয়ে
পূর্ণাঙ্গ তালিকা

সাংস্কৃতিক
৭৫২ খ্রিস্টাব্দে সম্রাট শোমুর নির্দেশে নির্মিত একটি মন্দিরে হিন্দু দেবতা কৃষ্ণের বাঁশি বাজানোর চিত্র, টোডাই-জি মন্দির, নারা, জাপানের গ্রেট বুদ্ধ হল

যদিও হিন্দুধর্ম জাপানে সংখ্যালঘু ধর্ম, তবুও জাপানি সংস্কৃতি গঠনে এটির উল্লেখযোগ্য পরোক্ষ ভূমিকা রয়েছে। জাপানি "সেভেন গডস অফ ফরচুন" এর মধ্যে চার জন হিন্দু দেবতা থেকে উদ্ভূত: বেনজাইটেনসামা ( সরস্বতী ),[3] বিশামন (বৈশ্রবণ বা কুবের), ডাইকোকুটেন ( মহাকাল/ শিব), এবং কিচিজোতেন ( লক্ষ্মী )। জাপানে হিন্দু ত্রিদেবীর সরস্বতীর বেনজাইতেন্নিও নামে, লক্ষ্মী কিশোউতেন্নিও নামে এবং মহাকালী ডাইকোকুটেনিয়ো (大黒天女) নামে পরিচিত।[4][5][6]

মন্দির
আরও দেখুন: হিন্দু মন্দিরের তালিকা

জাপানে স্থানীয় ছাড়াও হিন্দুধর্ম প্রধানত ভারতীয় এবং নেপালি অভিবাসীদের দ্বারা অনুশীলন করা হয় । ২০১৬ সালের হিসাবে, জাপানে ৩০,০৪৮ ভারতীয় এবং ৮০,০৩৮ নেপালি রয়েছে। এদের অধিকাংশই হিন্দু। এখানে, হিন্দু দেবতারা অনেক জাপানিদের দ্বারা বিশেষ করে শিংগন বৌদ্ধধর্মে সম্মানিত।[7] [8] জাপানের কয়েকটি হিন্দু মন্দির নিম্নরূপ:

  • শিব শক্তি মন্দির ও আশ্রম টোকিও
  • শিরডি সাই বাবা টোকিও মন্দির
  • ইসকন নিউ গয়া[9]
  • বেনজাইটেনসামা মন্দির (সরস্বতী মন্দির)
  • গণেশ মন্দির, আসাকুসা
  • গবিন্দ মন্দির, টকিও

তথ্যসূত্র
  1. "Japan, Religion And Social Profile"। thearda.com।
  2. "How Popular Is Hinduism In Japan?"। Dvaita (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২২-০৬-২৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৫-১৯।
  3. "'Saraswati is the most revered deity in Japan, after the Buddha': Filmmaker Benoy Behl"। The Indian Express (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৯-০৫-১১। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৫-১৯।
  4. "Hindu gods in Japan – Hindu Swayamsevak Sangh (HSS) Japan" (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৫-১৯।
  5. "Butsuzōzui (Illustrated Compendium of Buddhist Images)" (digital photos) (Japanese ভাষায়)। Ehime University Library। ১৭৯৬। পৃষ্ঠা (059.jpg)।
  6. "Hindu Deities in Japan"। Odisha News, Odisha Latest news, Odisha Daily - OrissaPOST (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৫-১০-১২। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৫-১৯।
  7. Behl, Benoy K.। "Hindu deities in Japan"। Frontline (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৫-১৯।
  8. "The reason why Japanese religion is similar to Hindu Religion"। Detechter (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৭-০৪-২১। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৫-১৯।
  9. "ホーム"। ISKCON NEW GAYA (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৫-১৯।

বহিঃসংযোগ

উইকিমিডিয়া কমন্সে জাপানে হিন্দুধর্ম সম্পর্কিত মিডিয়া দেখুন।

উইকিউক্তিতে Hinduism in Japan সম্পর্কিত উক্তির সংকলন রয়েছে।
This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.