জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদ
জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদ (ইংরেজি: United Nations General Assembly (UNGA/GA)) জাতিসংঘের প্রধান ৬টি শাখার মধ্যে অন্যতম। বৈশ্বিকভাবে এটি সাধারণ পরিষদ নামে পরিচিত। এটিই একমাত্র পরিষদ যেখান জাতিসংঘের সদস্যভূক্ত সকল রাষ্ট্র সমমর্যাদা ও প্রতিনিধিত্বের অধিকারী হিসেবে অবস্থান করে।
জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদ United Nations General Assembly(ইংরেজি) الجمعية العامة للأمم المتحدة (আরবি) 联合国大会 (চীনা) Assemblée générale des Nations unies (ফরাসি) Генера́льная Ассамбле́я ООН (রুশ) Asamblea General de las Naciones Unidas (স্পেনীয়) | |
---|---|
সংস্থার ধরন | প্রধান অঙ্গ |
সংক্ষিপ্ত নাম |
|
প্রধান | সভাপতি: ভোলকান বোজকার(তুরস্ত) |
মর্যাদা | সক্রিয় |
প্রতিষ্ঠাকাল | ১৯৪৫ |
ওয়েবসাইট | www.un.org/ga |
মাতৃ সংস্থা | জাতিসংঘ |
ইতিহাস
সাধারণ পরিষদ নিউইয়র্কে জাতিসংঘের সদর দফতরে অবস্থিত। ১৯৮৮ সালের ডিসেম্বরে, ইয়াসির আরাফাতের শুনানির জন্য সুইজারল্যান্ডের জেনেভা নেশনস প্রাসাদে সাধারণ পরিষদ তাদের ২৯তম অধিবেশনের আয়োজন করে।[2]
বিষয়বস্তু
জাতিসংঘ সনদের ৯নং অনুচ্ছেদ থেকে ২২নং অনুচ্ছেদে বর্ণিত বিষয়াবলীর আলোকে সাধারণ পরিষদের গঠন, ক্ষমতা, কার্যাবলী ইত্যাদি নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।
জাতিসংঘের সকল সদস্য রাষ্ট্র নিয়ে সাধারণ পরিষদ গঠিত হয়েছে। প্রতিটি রাষ্ট্রই ৫ জন স্থায়ী কিম্বা অস্থায়ী প্রতিনিধি সভায় প্রেরণ করতে পারে। কিন্তু সদস্য দেশগুলোর প্রত্যেকেই সভায় উত্থাপিত কোন বিষয়ের উপর কেবল একটিমাত্র ভোট প্রয়োগ করতে পারে।
সাধারণ পরিষদ জাতিসংঘের বার্ষিক আয়-ব্যয় বা বাজেট অনুমোদন করে। এছাড়াও, প্রতিটি সদস্য রাষ্ট্র জাতিসংঘ পরিচালনার জন্য কতটুকু অর্থ প্রদান করবে তারও সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে।
অধিবেশন
প্রতি বৎসর সেপ্টেম্বর মাসের ৩য় মঙ্গলবার সাধারণ পরিষদের অধিবেশন বসে। সাধারণতঃ ডিসেম্বর মাসের ১ম সপ্তাহ পর্যন্ত এ অধিবেশন স্থায়ী হয়। প্রয়োজনবোধে একাধিকবারও অধিবেশন বসতে পারে।
প্রত্যেক অধিবেশনের শুরুতে অধিকাংশ সদস্যের ভোটে একজন সভাপতি বার্ষিকভিত্তিতে নিযুক্ত হন। অতঃপর তার মাধ্যমেই সভার কর্মসূচী গ্রহণ ও পরবর্তী কার্যক্রম পরিচালিত হয়ে থাকে। অধিকাংশ সদস্য রাষ্ট্রের ভোটে যে-কোনরূপ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
কার্যাবলী
সাধারণ পরিষদ জাতিসংঘের গুরুত্বপূর্ণ সংস্থা হিসেবে নিচের কাজগুলো সম্পাদন করে থাকে।[3]
- জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদ বিতর্ক সভা হিসেবে বিশ্ব মতামত প্রকাশ করতে পারে। জাতিসংঘ সনদের ১০নং অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে - সাধারণ পরিষদ জাতিসংঘের সনদের অন্তর্ভুক্ত যে-কোন বিষয় নিয়ে আলোচনা করতে পারে। পরবর্তীতে বিভিন্ন শাখায় সুপারিশ প্রেরণ করতে পারে।
- বিশ্বশান্তি এবং নিরাপত্তা রক্ষা করাও সাধারণ পরিষদের কাজ। তাই যে-কোন রাষ্ট্র বা সদস্য রাষ্ট্র কর্তৃক শান্তি ও নিরাপত্তা সংক্রান্ত যে-কোন বিষয় সাধারণ পরিষদে প্রেরণ করা যায়। প্রেরিত বিষয়(গুলো) পরিষদ কর্তৃক পর্যালোচনা করার পর জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে প্রেরণ করা হয়।
- আন্তর্জাতিক আইন প্রণয়ন করতে পারে সাধারণ পরিষদ। এমনকি বিভিন্ন রাষ্ট্রের আচার-আচরণ অনুসন্ধান ও পর্যালোচনার মাধ্যমে আন্তর্জাতিক আইনের প্রসার ঘটাতে পারে।
- এ পরিষদ বিশ্বশান্তি ও নিরাপত্তা রক্ষা করে। তাই যে কোন রাষ্ট্র বা সদস্য রাষ্ট্র কর্তৃক শান্তি ও নিরাপত্তা সংক্রান্ত যে-কোন বিষয় সাধারণ পরিষদে প্রেরণ করা যায়। উক্ত বিষয়ে সাধারণ পরিষদে পর্যালোচনা করার পর নিরাপত্তা পরিষদে প্রেরণ করে।
- জাতিসংঘের অন্যান্য শাখার কার্য্যের অনুসন্ধান ও নিয়ন্ত্রণ করে। অন্যান্য শাখাগুলো সাধারণ পরিষদের নিকট বার্ষিক প্রতিবেদন প্রদান করে। সাধারণ পরিষদ উক্ত প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে।
- নিরাপত্তা পরিষদের সুপারিশক্রমে যে-কোন রাষ্ট্রকে নতুন সদস্যরূপে গ্রহণ করতে পারে। পাশাপাশি পুরাতন যে-কোন সদস্য রাষ্ট্রকে সাময়িক কিংবা স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করতে পারে।
- পরিষদটি কিছু কিছু অর্থ সংক্রান্ত বিষয়ে কাজ করে। জাতিসংঘের বাজেট পাস করা এর অন্যতম কাজ। এছাড়াও, সংস্থার বাজেট পরীক্ষা-নিরীক্ষাসহ অনুমোদন করে। পাশাপাশি সদস্যভূক্ত রাষ্ট্রসমূহের বার্ষিক চাঁদার পরিমাণ স্থির করে।
- নির্বাচন সংক্রান্ত কর্মকাণ্ড সম্পাদন করাও প্রধান কার্যসমূহের একটি। জাতিসংঘের মহাসচিব, জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের জন্য ১০জন অস্থায়ী সদস্য, আন্তর্জাতিক আদালতের বিচারক, অর্থনৈতিক ও সামাজিক পরিষদের সদস্য এবং অছি পরিষদের কতিপয় সদস্য নির্বাচন করা এর অন্যতম দায়িত্ব।
- বিশ্বের বিভিন্ন রাষ্ট্রের মধ্যে পারস্পরিক সম্প্রীতি ও বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রাখার লক্ষ্যে সাধারণ পরিষদ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। পারস্পরিক সম্প্রীতি ও বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক যাতে ছিন্ন হলে সংস্থাটি শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের মাধ্যমে মীমাংসার চেষ্টা করে।
সভাপতি
বার্ষিকভিত্তিতে সভার কার্য পরিচালনার জন্য সংখ্যাগরিষ্ঠ ভোটে সদস্যভূক্ত রাষ্ট্রের একজন প্রতিনিধিকে সভাপতি হিসেবে নির্বাচিত করা হয়। ২০১২ সাল থেকে এক বছরের জন্য সভাপতি হিসেবে সার্বিয়ার ভাক জেরেমিক এবং উপ-সভাপতি হিসেবে তুরস্কের ইরতুগ্রুল আপাকান নির্বাচিত হয়েছেন।
অধিবেশন নং | সাল | সভাপতির নাম[4] | জাতিসংঘ সদস্য রাষ্ট্র | অঞ্চল |
---|---|---|---|---|
৬৭তম | ২০১২ | ভাক জেরেমিক[5] | সার্বিয়া | পূর্ব ইউরোপ |
৬৬তম | ২০১১ | নাসির আব্দুলআজিজ আল-নাসের[6] | কাতার | এশিয়া |
৬৫তম | ২০১০ | জোসেফ দিজ | সুইজারল্যান্ড | পশ্চিম ইউরোপ ও অন্যান্য গ্রুপ |
৬৪তম | ২০০৯ | আলী আব্দুসসালাম ত্রিকি | লিবিয়া | আফ্রিকা |
সদস্য দেশ
দেশের নাম | সদস্যপদ লাভের তারিখ | টীকা |
---|---|---|
আফগানিস্তান | ১৯ নভেম্বর ১৯৪৬ | |
আলবেনিয়া | ১৪ ডিসেম্বর ১৯৫৫ | |
আলজেরিয়া | ৮ অক্টোবর ১৯৬২ | |
অ্যান্ডোরা | ২৮ জুলাই ১৯৯৩ | |
অ্যাঙ্গোলা | ১ ডিসেম্বর ১৯৭৬ | |
এন্টিগুয়া ও বারবুডা | ১১ নভেম্বর ১৯৮১ | |
আর্জেন্টিনা | ২৪ অক্টোবর ১৯৪৫ | |
আর্মেনিয়া | ২ মার্চ ১৯৯২ | দেখুন: সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়ন রাজ্যগুলি |
অস্ট্রেলিয়া | ১ নভেম্বর ১৯৪৫ | |
অস্ট্রিয়া | ১৪ ডিসেম্বর ১৯৫৫ | |
আজারবাইজান | ২ মার্চ ১৯৯২ | দেখুন: সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়ন রাজ্যগুলি |
টেমপ্লেট:দেশের উপাত্ত বাহামা | ১৮ সেপ্টেম্বর ১৯৭৩ | |
বাহরাইন | ২১ সেপ্টেম্বর ১৯৭১ | |
বাংলাদেশ | ১৭ সেপ্টেম্বর ১৯৭৪ | |
বার্বাডোস | ৯ ডিসেম্বর ১৯৬৬ | |
বেলারুশ[7] | ২৪ অক্টোবর ১৯৪৫ | দেখুন: সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়ন রাজ্যগুলি |
বেলজিয়াম | ২৭ ডিসেম্বর ১৯৪৫ | |
বেলিজ | ২৫ সেপ্টেম্বর ১৯৮১ | |
বেনিন[8] | ২০ সেপ্টেম্বর ১৯৬০ | |
ভুটান | ২১ সেপ্টেম্বর ১৯৭১ | |
বলিভিয়া | ১৪ নভেম্বর ১৯৪৫ | |
বসনিয়া ও হার্জেগোভিনা | ২২ মে ১৯৯২ | দেখুন: সাবেক ইয়োগোস্লাভিয়া রাজ্যগুলি |
বতসোয়ানা | ১৭ অক্টোবর ১৯৬৬ | |
ব্রাজিল | ২৪ অক্টোবর ১৯৪৫ | |
ব্রুনাই[9] | ২১ সেপ্টেম্বর ১৯৮৪ | |
বুলগেরিয়া | ১৪ ডিসেম্বর ১৯৫৫ | |
বুর্কিনা ফাসো[10] | ২০ সেপ্টেম্বর ১৯৬০ | |
বুরুন্ডি | ১৮ সেপ্টেম্বর ১৯৬২ | |
কম্বোডিয়া | ১৪ ডিসেম্বর ১৯৫৫ | |
ক্যামেরুন[11] | ২০ সেপ্টেম্বর ১৯৬০ | |
কানাডা | ৯ নভেম্বর ১৯৪৫ | |
কেপ ভার্দ | ১৬ সেপ্টেম্বর ১৯৭৫ | |
টেমপ্লেট:দেশের উপাত্ত সেন্ট্রাল আফ্রিকান রিপাবলিক | ২০ সেপ্টেম্বর ১৯৬০ | |
চাদ | ২০ সেপ্টেম্বর ১৯৬০ | |
চিলি | ২৪ অক্টোবর ১৯৪৫ | |
চীন | ২৪ অক্টোবর ১৯৪৫ | দেখুন: Seat of China |
কলম্বিয়া | ৫ নভেম্বর ১৯৪৫ | |
কোমোরোস | ১২ নভেম্বর ১৯৭৫ | |
টেমপ্লেট:দেশের উপাত্ত গনতান্ত্রিক কঙ্গো প্রজাতন্ত্র[12] | ২০ সেপ্টেম্বর ১৯৬০ | |
কঙ্গো প্রজাতন্ত্র[13] | ২০ সেপ্টেম্বর ১৯৬০ | |
কোস্টা রিকা | ২ নভেম্বর ১৯৪৫ | |
আইভরি কোস্ট[14] | ২০ সেপ্টেম্বর ১৯৬০ | |
ক্রোয়েশিয়া | ২২ মে ১৯৯২ | দেখুন: সাবেক ইয়োগোস্লাভিয়া রাজ্যগুলি |
কিউবা | ২৪ অক্টোবর ১৯৪৫ | |
সাইপ্রাস | ২০ সেপ্টেম্বর ১৯৬০ | |
চেক প্রজাতন্ত্র | ১৯ জানুয়ারি ১৯৯৩ | দেখুন: সাবেক চেকোস্লোভাকিয়া রাজ্যগুলি |
ডেনমার্ক | ২৪ অক্টোবর ১৯৪৫ | |
জিবুতি | ২০ সেপ্টেম্বর ১৯৭৭ | |
ডোমিনিকা | ১৮ ডিসেম্বর ১৯৭৮ | |
ডোমিনিকান প্রজাতন্ত্র | ২৪ অক্টোবর ১৯৪৫ | |
ইকুয়েডর | ২১ ডিসেম্বর ১৯৪৫ | |
মিশর | ২৪ অক্টোবর ১৯৪৫ | দেখুন: সাবেক ইউনাইটেড আরব রিপাবলিকের রাজ্যগুলি |
টেমপ্লেট:দেশের উপাত্ত এল সালভাদর | ২৪ অক্টোবর ১৯৪৫ | |
টেমপ্লেট:দেশের উপাত্ত ইকুয়েটোরিয়াল গিনি | ১২ নভেম্বর ১৯৬৮ | |
ইরিত্রিয়া | ২৮ মে ১৯৯৩ | |
ইস্তোনিয়া | ১৭ সেপ্টেম্বর ১৯৯১ | দেখুন: সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়ন রাজ্যগুলি |
ইথিওপিয়া | ১৩ নভেম্বর ১৯৪৫ | |
ফিজি | ১৩ অক্টোবর ১৯৭০ | |
ফিনল্যান্ড | ১৪ ডিসেম্বর ১৯৫৫ | |
ফ্রান্স | ২৪ অক্টোবর ১৯৪৫ | |
গ্যাবন | ২০ সেপ্টেম্বর ১৯৬০ | |
গাম্বিয়া | ২১ সেপ্টেম্বর ১৯৬৫ | |
জর্জিয়া | ৩১ জুলাই ১৯৯২ | দেখুন: সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়ন রাজ্যগুলি |
জার্মানি | ১৮ সেপ্টেম্বর ১৯৭৩ | দেখুন: প্রাক্তন জার্মান দেশ দুটি- পূর্ব জার্মানি ও পশ্চিম জার্মানি |
ঘানা | ৮ মার্চ ১৯৫৭ | |
গ্রীস | ২৫ অক্টোবর ১৯৪৫ | |
গ্রানাডা | ১৭ সেপ্টেম্বর ১৯৭৪ | |
গুয়াতেমালা | ২১ নভেম্বর ১৯৪৫ | |
গিনি | ১২ ডিসেম্বর ১৯৫৮ | |
গিনি-বিসাউ | ১৭ সেপ্টেম্বর ১৯৭৪ | |
গায়ানা | ২০ সেপ্টেম্বর ১৯৬৬ | |
হাইতি | ২৪ অক্টোবর ১৯৪৫ | |
হন্ডুরাস | ১৭ ডিসেম্বর ১৯৪৫ | |
হাঙ্গেরি | ১৪ ডিসেম্বর ১৯৫৫ | |
আইসল্যান্ড | ১৯ নভেম্বর ১৯৪৬ | |
ভারত | ৩০ অক্টোবর ১৯৪৫ | |
ইন্দোনেশিয়া[15] | ২৮ সেপ্টেম্বর ১৯৫০ | |
ইরান[16] | ২৪ অক্টোবর ১৯৪৫ | |
ইরাক | ২১ ডিসেম্বর ১৯৪৫ | |
আয়ারল্যান্ড | ১৪ ডিসেম্বর ১৯৫৫ | |
ইসরায়েল | ১১ মে ১৯৪৯ | |
ইতালি | ১৪ ডিসেম্বর ১৯৫৫ | |
জামাইকা | ১৮ সেপ্টেম্বর ১৯৬২ | |
জাপান | ১৮ ডিসেম্বর ১৯৫৬ | |
জর্দান | ১৪ ডিসেম্বর ১৯৫৫ | |
কাজাখস্তান | ২ মার্চ ১৯৯২ | দেখুন: সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়ন রাজ্যগুলি |
কেনিয়া | ১৬ ডিসেম্বর ১৯৬৩ | |
কিরিবাস | ১৪ সেপ্টেম্বর ১৯৯৯ | |
টেমপ্লেট:দেশের উপাত্ত গণপ্রজাতন্ত্রী কোরিয়া | ১৭ সেপ্টেম্বর ১৯৯১ | |
প্রজাতন্ত্রী কোরিয়া | ১৭ সেপ্টেম্বর ১৯৯১ | |
কুয়েত | ১৪ মে ১৯৬৩ | |
কিরগিজিস্তান | ২ মার্চ ১৯৯২ | দেখুন: সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়ন রাজ্যগুলি |
লাওস[17] | ১৪ ডিসেম্বর ১৯৫৫ | |
লাতভিয়া | ১৭ সেপ্টেম্বর ১৯৯১ | দেখুন: সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়ন রাজ্যগুলি |
লেবানন | ২৪ অক্টোবর ১৯৪৫ | |
লেসোথো | ১৭ অক্টোবর ১৯৬৬ | |
লাইবেরিয়া | ২ নভেম্বর ১৯৪৫ | |
লিবিয়া[18] | ১৪ ডিসেম্বর ১৯৫৫ | |
লিশ্টেনশ্টাইন | ১৮ সেপ্টেম্বর ১৯৯০ | |
লিথুয়ানিয়া | ১৭ সেপ্টেম্বর ১৯৯১ | দেখুন: সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়ন রাজ্যগুলি |
লুক্সেমবুর্গ | ২৪ অক্টোবর ১৯৪৫ | |
টেমপ্লেট:দেশের উপাত্ত প্রজাতন্ত্রী মেসিডোনিয়া[19] | ৮ এপ্রিল ১৯৯৩ | দেখুন: সাবেক ইয়োগোস্লাভিয়া রাজ্যগুলি |
মাদাগাস্কার | ২০ সেপ্টেম্বর ১৯৬০ | |
টেমপ্লেট:দেশের উপাত্ত মালাউয়ি | ১ ডিসেম্বর ১৯৬৪ | |
মালয়েশিয়া[20] | ১৭ সেপ্টেম্বর ১৯৫৭ | |
মালদ্বীপ | ২১ সেপ্টেম্বর ১৯৬৫ | |
মালি | ২৮ সেপ্টেম্বর ১৯৬০ | |
মাল্টা | ১ ডিসেম্বর ১৯৬৪ | |
মার্শাল দ্বীপপুঞ্জ | ১৭ সেপ্টেম্বর ১৯৯১ | |
মৌরিতানিয়া | ২৭ অক্টোবর ১৯৬১ | |
মরিশাস | ২৪ এপ্রিল ১৯৬৮ | |
মেক্সিকো | ৭ নভেম্বর ১৯৪৫ | |
মাইক্রোনেশিয়া যুক্তরাজ্য[21] | ১৭ সেপ্টেম্বর ১৯৯১ | |
টেমপ্লেট:দেশের উপাত্ত মোলদোভা | ২ মার্চ ১৯৯২ | দেখুন: সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়ন রাজ্যগুলি |
মোনাকো | ২৮ মে ১৯৯৩ | |
মঙ্গোলিয়া | ২৭ অক্টোবর ১৯৬১ | |
মন্টিনিগ্রো | ২৮ জুন ২০০৬ | দেখুন: সাবেক ইয়োগোস্লাভিয়া রাজ্যগুলি |
মরক্কো | ১২ নভেম্বর ১৯৫৬ | |
মোজাম্বিক | ১৬ সেপ্টেম্বর ১৯৭৫ | |
মায়ানমার[22] | ১৯ এপ্রিল ১৯৪৮ | |
নামিবিয়া | ২৩ এপ্রিল ১৯৯০ | |
নাউরু | ১৪ সেপ্টেম্বর ১৯৯৯ | |
নেপাল | ১৪ ডিসেম্বর ১৯৫৫ | |
নেদারল্যান্ড্স | ১০ ডিসেম্বর ১৯৪৫ | |
নিউজিল্যান্ড | ২৪ অক্টোবর ১৯৪৫ | |
নিকারাগুয়া | ২৪ অক্টোবর ১৯৪৫ | |
নাইজার | ২০ সেপ্টেম্বর ১৯৬০ | |
নাইজেরিয়া | ৭ অক্টোবর ১৯৬০ | |
নরওয়ে | ২৭ নভেম্বর ১৯৪৫ | |
ওমান | ৭ অক্টোবর ১৯৭১ | |
পাকিস্তান | ৩০ সেপ্টেম্বর ১৯৪৭ | |
পালাউ | ১৫ ডিসেম্বর ১৯৯৪ | |
পানামা | ১৩ নভেম্বর ১৯৪৫ | |
পাপুয়া নিউ গিনি | ১০ অক্টোবর ১৯৭৫ | |
প্যারাগুয়ে | ২৪ অক্টোবর ১৯৪৫ | |
পেরু | ৩১ অক্টোবর ১৯৪৫ | |
ফিলিপাইন[23] | ২৪ অক্টোবর ১৯৪৫ | |
পোল্যান্ড | ২৪ অক্টোবর ১৯৪৫ | |
পর্তুগাল | ১৪ ডিসেম্বর ১৯৫৫ | |
কাতার | ২১ সেপ্টেম্বর ১৯৭১ | |
রোমানিয়া | ১৪ ডিসেম্বর ১৯৫৫ | |
রাশিয়া[24] | ২৪ অক্টোবর ১৯৪৫ | দেখুন: সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়ন রাজ্যগুলি |
রুয়ান্ডা | ১৮ সেপ্টেম্বর ১৯৬২ | |
সেন্ট কিট্স ও নেভিস | ২৩ সেপ্টেম্বর ১৯৮৩ | |
সেন্ট লুসিয়া | ১৮ সেপ্টেম্বর ১৯৭৯ | |
টেমপ্লেট:দেশের উপাত্ত সেন্ট ভিনসেন্ট ও গ্রেনাডাইন | ১৬ সেপ্টেম্বর ১৯৮০ | |
সামোয়া[25] | ১৫ ডিসেম্বর ১৯৭৬ | |
সান মারিনো | ২ মার্চ ১৯৯২ | |
টেমপ্লেট:দেশের উপাত্ত সাও টোমে ও প্রিন্সিপ | ১৬ সেপ্টেম্বর ১৯৭৫ | |
সৌদি আরব | ২৪ অক্টোবর ১৯৪৫ | |
সেনেগাল | ২৮ সেপ্টেম্বর ১৯৬০ | |
সার্বিয়া | ১ নভেম্বর ২০০০ | দেখুন: সাবেক ইয়োগোস্লাভিয়া রাজ্যগুলি |
টেমপ্লেট:দেশের উপাত্ত সিশেলেস | ২১ সেপ্টেম্বর ১৯৭৬ | |
সিয়েরা লিওন | ২৭ সেপ্টেম্বর ১৯৬১ | |
সিঙ্গাপুর | ২১ সেপ্টেম্বর ১৯৬৫ | |
স্লোভাকিয়া | ১৯ জানুয়ারি ১৯৯৩ | দেখুন: সাবেক চেকোস্লোভাকিয়া রাজ্যগুলি |
স্লোভেনিয়া | ২২ মে ১৯৯২ | দেখুন: সাবেক ইয়োগোস্লাভিয়া রাজ্যগুলি |
সলোমন দ্বীপপুঞ্জ | ১৯ সেপ্টেম্বর ১৯৭৮ | |
সোমালিয়া | ২০ সেপ্টেম্বর ১৯৬০ | |
দক্ষিণ আফ্রিকা[26] | ৭ নভেম্বর ১৯৪৫ | |
স্পেন | ১৪ ডিসেম্বর ১৯৫৫ | |
শ্রীলঙ্কা[27] | ১৪ ডিসেম্বর ১৯৫৫ | |
সুদান | ১২ নভেম্বর ১৯৫৬ | |
সুরিনাম | ৪ ডিসেম্বর ১৯৭৫ | |
সোয়াজিল্যান্ড | ২৪ সেপ্টেম্বর ১৯৬৮ | |
সুইডেন | ১৯ নভেম্বর ১৯৪৬ | |
সুইজারল্যান্ড | ১০ সেপ্টেম্বর ২০০২ | |
সিরিয়া[28] | ২৪ অক্টোবর ১৯৪৫ | দেখুন: সাবেক ইউনাইটেড আরব রিপাবলিকের রাজ্যগুলি |
তাজিকিস্তান | ২ মার্চ ১৯৯২ | দেখুন: সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়ন রাজ্যগুলি |
টেমপ্লেট:দেশের উপাত্ত তাঞ্জানিয়া[29] | ১৪ ডিসেম্বর ১৯৬১ | দেখুন: প্রাক্তন ট্যাঙ্গানিকা জানজিবার রাজ্যগুলি |
থাইল্যান্ড[30] | ১৬ ডিসেম্বর ১৯৪৬ | |
পূর্ব টিমোর | ২৭ সেপ্টেম্বর ২০০২ | |
টোগো | ২০ সেপ্টেম্বর ১৯৬০ | |
টোঙ্গা | ১৪ সেপ্টেম্বর ১৯৯৯ | |
ত্রিনিদাদ ও টোবাগো | ১৮ সেপ্টেম্বর ১৯৬২ | |
তিউনিসিয়া | ১২ নভেম্বর ১৯৫৬ | |
তুরস্ক | ২৪ অক্টোবর ১৯৪৫ | |
তুর্কমেনিস্তান | ২ মার্চ ১৯৯২ | দেখুন: সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়ন রাজ্যগুলি |
টুভালু | ৫ সেপ্টেম্বর ২০০০ | |
উগান্ডা | ২৫ অক্টোবর ১৯৬২ | |
ইউক্রেন[31] | ২৪ অক্টোবর ১৯৪৫ | দেখুন: সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়ন রাজ্যগুলি |
সংযুক্ত আরব আমিরাত | ৯ ডিসেম্বর ১৯৭১ | |
যুক্তরাজ্য[32] | ২৪ অক্টোবর ১৯৪৫ | |
যুক্তরাষ্ট্র[33] | ২৪ অক্টোবর ১৯৪৫ | |
উরুগুয়ে | ১৮ ডিসেম্বর ১৯৪৫ | |
উজবেকিস্তান | ২ মার্চ ১৯৯২ | দেখুন: সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়ন রাজ্যগুলি |
ভানুয়াতু | ১৫ সেপ্টেম্বর ১৯৮১ | |
ভেনেজুয়েলা[34] | ১৫ নভেম্বর ১৯৪৫ | |
ভিয়েতনাম[35] | ২০ সেপ্টেম্বর ১৯৭৭ | |
ইয়েমেন | ৩০ সেপ্টেম্বর ১৯৪৭ | দেখুন: প্রাক্তন উত্তর ইয়েমেন ও দক্ষিণ ইয়েমেন রাজ্যগুলি |
জাম্বিয়া | ১ ডিসেম্বর ১৯৬৪ | |
জিম্বাবুয়ে | ২৫ আগস্ট ১৯৮০ |
চিহ্নিত করা হচ্ছে: মূল সদস্যগুলি কে
তথ্যসূত্র
- "History of the United Nations 1941 - 1950"। United Nations। সংগ্রহের তারিখ ১২ মার্চ ২০১৫।
- (ফরাসি) "Genève renoue avec sa tradition de ville de paix", Le Temps, Thursday 16 January 2014.
- আধুনিক পৌরবিজ্ঞানের ভূমিকা, মোঃ রফিকুল ইসলাম সেলিম, আজিজিয়া বুক ডিপো, ঢাকা, ২য় সংস্করণ, ১৯৯৫ইং, পৃষ্ঠাঃ ৩৭৬-৩৭৮
- http://www.un.org/en/ga/president/index.shtml
- "Presidents of the General Assembly". United Nations General Assembly. 29 June 2010. Retrieved 18 September 2011.
- United Nations document GA/11105
- বেলারুশ was originally admitted as the "Byelorussian Soviet Socialist Republic", before declaring independence in 1991. It informed the UN that it had changed its name from "Byelorussia" to its current name on 19 সেপ্টেম্বর 1991.
- বেনিন was originally admitted as "Dahomey", before changing its name in ১৯৭৫.
- ব্রুনাই currently takes its seat under the name "ব্রুনাই Darussalam".
- বুর্কিনা ফাসো was originally admitted as "Upper Volta", before changing its name in ১৯৮৪.
- ক্যামেরুন was originally admitted as "Cameroun", before merging with Southern ক্যামেরুনs in ১৯৬১.
- The Democratic কঙ্গো প্রজাতন্ত্র was originally admitted as "Congo (Leopoldville)". It later changed its name to the "গনতান্ত্রিক কঙ্গো প্রজাতন্ত্র" in ১৯৬৪, and then to "Zaire" in ১৯৭১, and back to its current name on ১৭ মে ১৯৯৭.
- The কঙ্গো প্রজাতন্ত্র currently takes its seat under the name "Congo". It was originally admitted as "Congo (Brazzaville)".
- আইভরি কোস্ট was originally admitted as "আইভরি কোস্ট", before changing its name in ১৯৮৫.
- ইন্দোনেশিয়া temporarily withdrew from the UN on ২০ জানুয়ারি ১৯৬৫ in response to the fact that মালয়েশিয়া was elected as a non-permanent member of the Security Council. It announced its intention "to resume full cooperation with the United Nations and to resume participation in its activities" on ১৯ সেপ্টেম্বর ১৯৬৬, and was invited to re-join the UN on ২৮ সেপ্টেম্বর ১৯৬৬.
- ইরান currently takes its seat under the name "ইরান (Islamic Republic of)".
- লাওস currently takes its seat under its official long-form name, the "Lao People's Democratic Republic".
- লিবিয়া currently takes its seat under its official long-form name, the "লিবিয়াn Arab Jamahiriya".
- The প্রজাতন্ত্রী মেসিডোনিয়া currently takes its seat under the name "The former Yugoslav প্রজাতন্ত্রী মেসিডোনিয়া", due to objections from গ্রীস.
- মালয়েশিয়া was originally admitted as the "Federation of Malaya". On ১৬ সেপ্টেম্বর ১৯৬৩, its name was changed to "মালয়েশিয়া" after the admission of সিঙ্গাপুর, Sabah and Sarawak to the federation. সিঙ্গাপুর became an independent state on ৯ আগস্ট ১৯৬৫.
- Micronesia currently takes its seat under the name "Micronesia (Federated States of)".
- মায়ানমার was originally admitted as "Burma", before changing its name in ১৯৮৯.
- The ফিলিপাইন was originally admitted as the "Philippine Commonwealth", before being granted full independence in ১৯৪৬.
- রাশিয়া currently takes its seat under its official long-form name, the "রাশিয়াn Federation".
- সামোয়া was originally admitted as "Western সামোয়া", before changing its name in ১৯৯৭.
- দক্ষিণ আফ্রিকা was originally admitted as the "Union of দক্ষিণ আফ্রিকা", before becoming a republic in ১৯৬১.
- শ্রীলঙ্কা was originally admitted as "Ceylon", before changing its name in ১৯৭২.
- সিরিয়া currently takes its seat under its official long-form name, the "সিরিয়াn Arab Republic".
- তাঞ্জানিয়া currently takes its seat under its official long-form name, the "United Republic of তাঞ্জানিয়া".
- থাইল্যান্ড was originally admitted as "Siam", before changing its name in ১৯৪৯.
- ইউক্রেন was originally admitted as the "Ukrainian Soviet Socialist Republic", before declaring independence in ১৯৯১.
- The যুক্তরাজ্য currently takes its seat under its official long-form name, the "যুক্তরাজ্য of Great Britain and Northern আয়ারল্যান্ড".
- The যুক্তরাষ্ট্র currently takes its seat under its official long-form name, the "যুক্তরাষ্ট্র of America".
- ভেনেজুয়েলা currently takes its seat under the name "ভেনেজুয়েলা (Bolivarian Republic of)".
- ভিয়েতনাম currently takes its seat under the name "Viet Nam".
বহিঃসংযোগ
- জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদ
- Verbatim record of the 1st session of the UN General Assembly, Jan. 1946
- UN General Assembly – Documentation Center
- Council on Foreign Relations: The Role of the UN General Assembly
টেমপ্লেট:Permanent Representatives to the United Nations