জহুরুল হক মুন্সি
জহুরুল হক মুন্সি (১৯৪৪ - ৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৩) বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের একজন মুক্তিযোদ্ধা। স্বাধীনতা যুদ্ধে তার অসীম সাহসিকতার জন্য বাংলাদেশ সরকার তাকে বীর প্রতীক খেতাব প্রদান করেন।[1][2]
জহুরুল হক মুন্সি | |
---|---|
![]() | |
জন্ম | ১৯৪৪ |
মৃত্যু | ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ ৭৮–৭৯) | (বয়স
জাতীয়তা | বাংলাদেশী |
নাগরিকত্ব | ব্রিটিশ ভারত (১৯৪৭ সাল পর্যন্ত) পাকিস্তান (১৯৭১ সালের পূর্বে) বাংলাদেশ |
পরিচিতির কারণ | মুক্তিযোদ্ধা |
সন্তান | ৩ ছেলে ও ৩ মেয়ে |
পুরস্কার | বীর প্রতীক |
জন্ম ও প্রাথমিক জীবন
জহুরুল হক মুন্সি বীর প্রতীক(বার) জামালপুর জেলার বকশিগঞ্জ উপজেলার চন্দ্রাবাজ গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা আব্দুল গফুর মিয়া কৃষক ছিলেন। বর্তমানে তিনি শেরপুর জেলার শ্রীবরদী পৌর শহরের খামারীয়া পাড়া মহল্লার বাসিন্দা।
পুরস্কার ও সম্মাননা
১৯৭৩ সালে সরকার তাকে বীর প্রতীক সম্মাননা প্রদান করেন।[3] ১৯৭১ এর মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ অবদান রাখা জহুরুল হক মুন্সীই একমাত্র বীর মুক্তিযোদ্ধা, যিনি দুইবার ‘বীর প্রতীক’ খেতাব পেয়েছেন।
মৃত্যু
জহুরুল হক মুন্সি ২০২৩ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি মৃত্যুবরণ করেন।
তথ্যসূত্র
- দৈনিক প্রথম আলো, "তোমাদের এ ঋণ শোধ হবে না" | তারিখ: ১৪-১১-২০১১
- একাত্তরের বীরযোদ্ধাদের অবিস্মরণীয় জীবনগাঁথা, খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা সম্মাননা স্মারকগ্রহন্থ। জনতা ব্যাংক লিমিটেড। জুন ২০১২। পৃষ্ঠা ১৪০। আইএসবিএন 9789843351449।
- স্মরণীয় স্মারক গাঁথা, তারিখঃ ২৪-১২-২০১২।
পাদটীকা
- এই নিবন্ধে দৈনিক প্রথম আলোতে ১৩-০২-২০১২ তারিখে প্রকাশিত তোমাদের এ ঋণ শোধ হবে না প্রতিবেদন থেকে লেখা অনুলিপি করা হয়েছে। যা দৈনিক প্রথম আলো ক্রিয়েটিভ কমন্স অ্যাট্রিবিউশন-শেয়ার-এলাইক ৩.০ আন্তর্জাতিক লাইসেন্সে উইকিপিডিয়ায় অবমুক্ত করেছে (অনুমতিপত্র)। প্রতিবেদনগুলি দৈনিক প্রথম আলোর মুক্তিযুদ্ধ ট্রাস্টের পক্ষে গ্রন্থনা করেছেন রাশেদুর রহমান (যিনি তারা রহমান নামেও পরিচিত)।
This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.