জলপাইগুড়ি রোড রেলওয়ে স্টেশন
জলপাইগুড়ি রোড রেলওয়ে স্টেশন ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের জলপাইগুড়ি জেলার পাহাড়পুরে অবস্থিত।[1]
জলপাইগুড়ি রোড | |||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
ভারতীয় রেল স্টেশন | |||||||||||
অবস্থান | দেঙ্গুয়াঝড় রোড, পটকাটা কলোনী, পাহাড়পুর, জলপাইগুড়ি জেলা, পশ্চিমবঙ্গ ভারত | ||||||||||
স্থানাঙ্ক | ২৬.৫৫৯৪° উত্তর ৮৮.৭০৯৭° পূর্ব | ||||||||||
উচ্চতা | ৮৬ মিটার (২৮২ ফু) | ||||||||||
মালিকানাধীন | ভারতীয় রেল | ||||||||||
পরিচালিত | উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেল | ||||||||||
লাইন | নিউ জলপাইগুড়ি–নিউ বঙাইগাঁও বিভাগ | ||||||||||
প্ল্যাটফর্ম | ৩ | ||||||||||
রেলপথ | ৫ | ||||||||||
সংযোগসমূহ | জলপাইগুড়ি সেন্ট্রাল | ||||||||||
নির্মাণ | |||||||||||
গঠনের ধরন | ভূমিগত আদর্শ স্টেশন | ||||||||||
পার্কিং | হ্যাঁ | ||||||||||
অন্য তথ্য | |||||||||||
স্টেশন কোড | জেপিই | ||||||||||
অঞ্চল | এনএফআর | ||||||||||
বিভাগ | কাটিহার | ||||||||||
ইতিহাস | |||||||||||
চালু | ১৯১৪ | ||||||||||
বৈদ্যুতীকরণ | হ্যাঁ | ||||||||||
আগের নাম | নর্থ বেঙ্গল স্টেট রেলওয়ে | ||||||||||
পরিষেবা | |||||||||||
| |||||||||||
অবস্থান | |||||||||||
জলপাইগুড়ি রোড অবস্থান জলপাইগুড়ি রোড অবস্থান |
নিউ জলপাইগুড়ি–নিউ বঙাইগাঁও বিভাগ | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
|
অবস্থান
এই স্টেশনটি পাহাড়পুরের পটকাটা কলোনীতে অবস্থিত। স্টেশনের ভৌগোলিক অবস্থান হল ২৬.৫৫৯৪° উত্তর ৮৮.৭০৯৭° পূর্ব।স্টেশনটির পূর্ববর্তী স্টেশন হল ৭ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত রানীনগর জলপাইগুড়ি জংশন রেলওয়ে স্টেশন এবং পরবর্তী স্টেশন হল ৮ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত নিউ দোমোহনি রেলওয়ে স্টেশন।[1]
রেলপথ
স্টেশনটি পশ্চিমবঙ্গ ও আসাম রাজ্যের মধ্যে বিস্তৃত হলদিবাড়ি–নিউ বঙাইগাঁও ব্রডগেজ রেলপথের উপর অবস্থিত। এই রেলপথটি দুটি রেল ট্র্যাক নিয়ে গঠিত।
পরিকাঠাম
স্টেশনটির পরিকাঠাম ভূমিগত। এই স্টেশনে ৩ টি প্ল্যাটফর্ম রয়েছে। জলপাইগুড়ি রোড রেলওয়ে স্টেশনে ৫ টি রেললাইন বা রেলট্র্যাক রয়েছে। স্টেশনে স্টেশন পরিচালনার জন্য প্রয়োজনীয় ভবন ও স্টেশন মাষ্টারে ভবন ১ নং প্ল্যাটফর্মের সঙ্গেই অবস্থিত। যাত্রীদের রেল ভ্রমণের জন্য টিকিট স্টেশনের টিকিট ঘর থেকে প্রদান করা হয়। স্টেশনে যাত্রী সুবিধার জন্য বসার আসন, প্ল্যাটফর্ম ছাউনি, পানীয় জল এর ব্যবস্থা রয়েছে। স্টেশনে যাত্রীদের গাড়ি রাখার ব্যবস্থা রয়েছে।
জলপাইগুড়ি রোড রেলওয়ে স্টেশন ব্যাগ বা যাত্রীদের দ্বারা বহন করা জিনিসপত্রের পরীক্ষায় ব্যবস্থা নেই।
স্টেশন বিন্যাস
ভূমি | রাস্তার স্তর | প্রস্থান/প্রবেশ এবং টিকিটের কাউন্টার |
প্ল্যাটফর্ম১ | এফওবি, পার্শ্ব প্ল্যাটফর্ম, ১ নং | |
ট্র্যাক ১ | ||
ট্র্যাক ২ | → দিকে → | |
ট্র্যাক ৩ | → দিকে → | |
ট্র্যাক ৪ | ||
প্ল্যাটফর্ম২ | এফওবি, দ্বীপ প্ল্যাটফর্ম, ২ নং | |
প্ল্যাটফর্ম৩ | দ্বীপ প্ল্যাটফর্ম, ৩ নং | |
ট্র্যাক ৫ | → |
বৈদ্যুতীকরণ
জলপাইগুড়ি রোড রেলওয়ে স্টেশনের রেলপথটি সম্পূর্ণ। এই স্টেশন হয়ে বৈদ্যুতিক ও ডিজেল দ্বারা চালিত উভয় ধরনের ট্রেন চলাচল করে।[2][3]
রেল পরিষেবা
এটি পার্শ্ববর্তী এলাকায় রেল পরিষেবা প্রদান করে থাকে। এই স্টেশনের দ্বারা নিউ জলপাইগুড়িগামী ও নিউ বঙাইগাঁওগামী ট্রেন চলাচল করে এবং স্টেশনটিতে ভারতীয় রেলের যাত্রীবাহী ট্রেনগুলি রেল যাত্রীদের পরিষেবা প্রদান করে থাকে।
প্রশাসন ও নিরাপত্তার ব্যবস্থা
জলপাইগুড়ি রোড রেলওয়ে স্টেশনটি ভারতীয় রেলের উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেল অঞ্চলের কাটিহার রেল বিভাগের অন্তর্গত। স্টেশন পরিচালনার সমস্ত দায়িত্ব স্টেশনের প্রধান "স্টেশন মাষ্টার" - এর উপর ন্যস্ত। এছাড়া স্টেশনের নিরাপত্তার জন্য অস্থায়ী ভাবে ভ্রাম্যমাণ জিআরপি কর্মী নিযুক্ত রয়েছে এবং স্টেশন চত্বর ও সংলগ্ন এলাকার নিরাপত্তা স্থানীয় পুলিশ প্রশাসন প্রদান করে থাকে।
তথ্যসূত্র
- "JPE/Jalpaiguri Road"। India Rail Info।
- "NFR railway electrification underway"। www.morungexpress.com/। সংগ্রহের তারিখ ১৯ অক্টোবর ২০২০।
- Apart from the rail routes, the project has also earmarked 181-km-long rail link in the yards and loop lines, within SER jurisdiction, for electrification. Of the 181-km link, 79km falls in West Bengal, he added., The Union Budget for fiscal 2018-19 has proposed electrification of 881 km of rail network in West Bengal at a proposed cost of ₹771.54 crore, a senior railway official said here on Wednesday. (৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৮)। "881 km of rail network to be electrified in Bengal"। www.thehindu.com। সংগ্রহের তারিখ ১৯ অক্টোবর ২০২০।