জন ডাইসন
জন ডাইসন (ইংরেজি: John Dyson; জন্ম: ১১ জুন, ১৯৫৪) নিউ সাউথ ওয়লসের কোগারা এলাকায় জন্মগ্রহণকারী প্রথিতযশা ও সাবেক অস্ট্রেলীয় আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার ও ফুটবলার। অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। ১৯৭৭ থেকে ১৯৮৪ সময়কালে অস্ট্রেলিয়া দলের পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশগ্রহণ করেছেন।
ব্যক্তিগত তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | জন ডাইসন | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জন্ম | কোগারা, নিউ সাউথ ওয়েলস, অস্ট্রেলিয়া | ১১ জুন ১৯৫৪|||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ব্যাটিংয়ের ধরন | ডানহাতি | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বোলিংয়ের ধরন | ডানহাতি স্লো মিডিয়াম | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ভূমিকা | উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান, কোচ | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
আন্তর্জাতিক তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জাতীয় দল |
| |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
টেস্ট অভিষেক (ক্যাপ ২৮৯) | ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭৭ বনাম ভারত | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
শেষ টেস্ট | ১১ ডিসেম্বর ১৯৮৪ বনাম ওয়েস্ট ইন্ডিজ | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ওডিআই অভিষেক (ক্যাপ ৬০) | ২২ আগস্ট ১৯৮০ বনাম ইংল্যান্ড | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
শেষ ওডিআই | ৩১ জানুয়ারি ১৯৮৩ বনাম নিউজিল্যান্ড | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ঘরোয়া দলের তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বছর | দল | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
১৯৭৫ – ১৯৯০ | নিউ সাউথ ওয়েলস | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
| ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
উৎস: ইএসপিএনক্রিকইনফো.কম, ২১ নভেম্বর ২০১৮ |
ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর অস্ট্রেলীয় ক্রিকেটে নিউ সাউথ ওয়েলস দলের প্রতিনিধিত্ব করেছেন। দলে তিনি মূলতঃ উদ্বোধনী ডানহাতি ব্যাটসম্যান হিসেবে খেলেছেন। এছাড়াও ডানহাতে স্লো মিডিয়াম বোলিংয়ে পারদর্শীতা দেখিয়েছেন তিনি।
খেলোয়াড়ী জীবন
সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে ৩০ টেস্ট ও ২৯টি একদিনে আন্তর্জাতিকে অংশগ্রহণ করার সুযোগ পেয়েছেন জন ডাইসন। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট অঙ্গনে তেমন সফলতা পাননি। তবে, প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে বেশ সাফল্যের মুখ দেখেছেন তিনি। ৪০ গড়ে প্রায় ১০,০০০ রান তুলতে পেরেছেন।
১৯৮২ সালে সফরকারী ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে দূর্দান্ত ক্রীড়াশৈলী প্রদর্শন করে স্মরণীয় করে রেখেছেন নিজেকে। ৫ জানুয়ারি, ১৯৮২ তারিখে এসসিজিতে অনুষ্ঠিত ঐ খেলায় ‘শতাব্দীর সেরা ক্যাচ’ তালুবন্দী করেন।[1] মাঠের শেষপ্রান্তে অবস্থান করে সিলভেস্টার ক্লার্কের ক্যাচ তার মাথার ওপর দিয়ে ৪৫ ডিগ্রী কৌণিক উল্টো দৌড়ে এ সাফল্য পান।
১৯৮৫-৮৬ ও ১৯৮৬-৮৭ মৌসুমে দুইবার বিদ্রোহী দলের সদস্যরূপে তৎকালীন আন্তর্জাতিক ক্রিকেট অঙ্গনে নিষিদ্ধ ঘোষিত দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে যান। ঐ সফরগুলোয় সহস্রাধিক রান তুলেছিলেন জন ডাইসন।
প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট
১৯৭৫-৭৬ মৌসুমে সফরকারী ওয়েস্ট ইন্ডিজ একাদশের বিপক্ষে এনএসডব্লিউ দলের দ্বাদশ খেলোয়াড় হিসেবে অংশগ্রহণ করেন জন ডাইসন।[2] এরপর এনএসডব্লিউ কোল্টসের সদস্যরূপে ভিক্টোরিয়ান কোল্টসের বিপক্ষে অপরাজিত ১৫৯ রানের মনোরম ইনিংস খেলেন তিনি।[3]
ফলশ্রুতিতে কুইন্সল্যান্ডের বিপক্ষে খেলার জন্য এনএসডব্লিউ’র সদস্যরূপে দলে অন্তর্ভুক্ত করা হয়।[4] তিনি পরপর তিনটি প্রথম-শ্রেণীর খেলায় অংশ নেন। তন্মধ্যে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ করেন ২৮। ফলশ্রুতিতে গ্রেইম হিউজকে সুযোগ দিতে তাকে দলের বাইরে রাখা হয়।[5]
১৯৭৬-৭৭ মৌসুমে তাসমানিয়ার বিপক্ষে শতক হাঁকান।[6] ঐ মৌসুমে ৪২.৭৫ গড়ে ৩৪২ রান সংগ্রহ করেছিলেন তিনি।
বিশ্ব সিরিজ ক্রিকেটে অভিজ্ঞ খেলোয়াড়দের অংশ নেয়ার ফলে টেস্ট দলে সঙ্কট দেখা দেয় বিশেষত উদ্বোধনী ব্যাটসম্যানের ঘাটতি রয়ে যায়। জিলেট কাপের সেমিফাইনালে কুইন্সল্যান্ডের বিপক্ষে ম্যান অব দ্য ম্যাচের ইনিংস খেলে জন ডাইসন দল নির্বাচকমণ্ডলীর দৃষ্টি আকর্ষণে সক্ষমতা দেখান।[7] এরপর ডব্লিউএ’র বিপক্ষে ৩৬৬ বলে ১০২ রান তুলেন।[8] এছাড়াও, সফররত ভারতীয় একাদশ ও ভিক্টোরিয়ার বিপক্ষে যথাক্রমে ৬৫ ও ১০৩ তুলেন।[9]
টেস্ট ক্রিকেট
প্রথম টেস্টে গ্যারি কোজিয়ার ও পল হিবার্টকে নিয়ে খেলার পর দ্বিতীয় টেস্টে হিবার্টের পরিবর্তে জন ডাইসনকে খেলানো হয়।[10]
প্রথম ইনিংসে ৫৩ রান তুলেন জন ডাইসন। বব সিম্পসনের সাথে ৮৪ রানের মূল্যবান জুটি গড়েন।[11] দ্বিতীয় ইনিংসে ৪ রান তুললেও প্রথম ইনিংসে এগিয়ে থাকার কারণে অস্ট্রেলিয়া দল স্বল্প ব্যবধানে জয় পায়।[12]
পরবর্তী দুই টেস্টেও তাকে খেলানো হয়।[13] তবে উভয় টেস্টেই সফরকারী ভারত দলের বিপক্ষে স্বাগতিক অস্ট্রেলিয়া দল হেরে যায়। ০ ও ১২[14] এবং ২৬ ও ৬ রান তুলেন তিনি।[15] এরফলে, দল থেকে বাদ পড়েন ও ওয়েস্ট ইন্ডিজ গমন থেকে তাকে বিরত রাখা হয়।[16]
ঐ গ্রীষ্মে সিডনির প্রথম খেলোয়াড় হিসেবে স্তরভিত্তিক ক্রিকেটে হেলমেট পরিধান করে খেলতে নামেন।[17] ঐ মৌসুমে ২৫ গড়ে ৬০৭ রান তুলতে সমর্থ হন জন ডাইসন। ১৯৭৮ সালে ল্যাঙ্কাশায়ার লীগে অংশগ্রহণ করেছিলেন তিনি।
১৯৭৮-৭৯ মৌসুমের গ্রীষ্মে টেস্ট দলে অন্তর্ভুক্ত করতে পারেননি নিজেকে। জিলেট কাপের একটি খেলায় অংশগ্রহণের পর রাজ্য দলে খেলার সুযোগ পাননি।[18] কিন্তু, জেলা পর্যায়ের খেলায় ৫৭ রান তুলে এর সমুচিত জবাব দেন জন ডাইসন।[19]
এরপর রন ক্রিপিনের পরিবর্তে পুনরায় রাজ্য দলে তাকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়।[20] ফিরে এসেই সফরকারী ইংরেজ একাদশের বিপক্ষে উৎসাহব্যঞ্জক ৬৭ রানের ইনিংস খেলেন।[21]
ঐ মৌসুমে ৪৪.২১ গড়ে ৬১৯ রান তুলেন। তন্মধ্যে তাসমানিয়ার বিপক্ষে ১৯৭ রান সংগ্রহ করেছিলেন তিনি।[22] তাসত্ত্বেও দল নির্বাচকমণ্ডলী অ্যান্ড্রু হিলডিচকে অগ্রাধিকার দেয়। ১৯৭৯-৮০ মৌসুমে রাজ্যদলের প্রস্তুতিমূলক খেলায় ৫৫ রান তুললেও এনএসডব্লিউ কর্মকর্তারা ট্রেভর চ্যাপেলকে প্রাধান্য দেন। এর প্রধান কারণ ছিল মূলতঃ বিশ্ব সিরিজে অংশগ্রহণকারীদেরকে দূরে রাখা।[23] বিতর্কিত এ পদক্ষেপ গ্রহণ করা সত্ত্বেও ডাইসন নিজের উপর আস্থা রেখে দলে ফিরে আসেন। ঐ মৌসুমে ৪২ গড়ে ৭২৯ রান সংগ্রাহক হন। ফলশ্রুতিতে ১৯৮০ সালে ইংল্যান্ড সফরের জন্য তাকে অস্ট্রেলিয়া দলের সদস্যরূপে মনোনীত করা হয়।[24] এ সফরে তিনটি প্রথম-শ্রেণীর খেলায় অংশ নিয়ে সর্বোচ্চ করেন ৩৩ রান। এরফলে শতবার্ষিকী টেস্টে খেলার সুযোগ থেকে বঞ্চিত হন তিনি।[25]
টেস্টে প্রত্যাবর্তন
১৯৮০-৮১ মৌসুমের গ্রীষ্মকালে ঘরোয়া ক্রিকেটে দূর্দান্ত খেলেন। তন্মধ্যে, ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে রিক ম্যাককস্কারের সাথে প্রথম উইকেট জুটিতে রেকর্ড গড়েছিলেন।[26] এরফলে তাকে ওডিআই দলে নেয়া হয়। নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ৬৯ ও ৭৯ রান তুলেন তিনি।[27]
১৯৮০-৮১ মৌসুমে টেস্ট দলে ফিরে আসেন জন ডাইসন। ব্রিসবেনে সিরিজের প্রথম টেস্টে সফরকারী নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ৩০ ও অপরাজিত ২৪ রানের ইনিংস খেলেন।[28] পরবর্তী টেস্টগুলোয় ২৮ ও ২৫[29] এবং ১৩ ও ১৬ রান তুলেন।[30]
ভারতের বিপক্ষে পরবর্তী টেস্ট সিরিজে ডাইসনকে রাখা হয়। টেস্টগুলোয় তিনি ০,[31] ৩০ ও ২৮[32] এবং ১৬ এ ৩ রান তুলতে পেরেছিলেন।[33] ঐ গ্রীষ্মে ৫৭.১১ গড়ে ১০২৮ প্রথম-শ্রেণীর রান পেয়েছিলেন তিনি।
অ্যাশেজ সিরিজ, ১৯৮১
টেস্ট পর্যায়ে সফলতা আশানুরূপ না হলেও প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে বেশ এগিয়েছিলেন তিনি। এরফলে ১৯৮১ সালে ইংল্যান্ড সফরের জন্যে তাকে দলে রাখা হয়। নটিংহামে অ্যাশেজ সিরিজের প্রথম টেস্টে ৫ ও ৩৮ করার পর[34] লন্ডনে করেন ৭ ও ১।[35]
লিডসের তৃতীয় টেস্টের প্রথম ইনিংসে ১০২ রানের চমৎকার ইনিংস খেলার পর দ্বিতীয় ইনিংসে ৩৪ রান করেন। কিন্তু ঐ টেস্টে স্মরণীয় পরাজয়বরণ করে তার দল।[36]
চতুর্থ টেস্টে ১ ও ১৩ রান তুলেন জন ডাইসন।[37] ম্যানচেস্টারে পঞ্চম টেস্টে ০ ও ৫ রান করেছিলেন তিনি।[38] ফলশ্রুতিতে চূড়ান্ত ও শেষ টেস্টে তাকে বাদ দেয়া হয়।
তৃতীয় প্রত্যাবর্তন
১৯৮১-৮২ মৌসুমে পাকিস্তানের বিপক্ষে তিন টেস্টে তাকে দলে রাখা হয়নি। কিন্তু, সফররত ওয়েস্ট ইন্ডিজ একাদশের বিপক্ষে এনএসডব্লিউ দলের সদস্যরূপে অংশ নিয়ে ৯৮ ও ১২৩ রান তোলার স্বীকৃতিস্বরূপ দ্বিতীয় টেস্টে অংশ নেয়ার সুযোগ লাভ করেন। প্রথম ইনিংসে ২৮ রান সংগ্রহের পর দ্বিতীয় ইনিংসে অপরাজিত ১২৭ রান তুলে দলের নিশ্চিত পরাজয় রুখে দেন। ঐ টেস্টেই তিনি ‘শতাব্দীর সেরা ক্যাচ’ লাভ করেন।[39] তবে, অ্যাডিলেডের তৃতীয় টেস্টে ১ ও ১০ রান পান।[40]
ঐ মৌসুমে ৫৪.৫৩ গড়ে ৭০৯টি প্রথম-শ্রেণীর রান পেয়েছিলেন। ম্যাকডোনাল্ডস কাপের সেমিফাইনালে ১০১ রানের মনোজ্ঞ ইনিংস উপহার দেন তিনি।[41]
নিউজিল্যান্ড সফরে জন ডাইসনকে রেখে দেয়া হয়। ওয়েলিংটনে সিরিজের প্রথম টেস্টে ১২,[42] অকল্যান্ডের দ্বিতীয় টেস্টে ৩৩[43] এবং ক্রাইস্টচার্চের তৃতীয় টেস্টে ১ ও ১৪ রান তুলেন।[44]
পাকিস্তান গমন, ১৯৮২-৮৩
১৯৮২ সালে অস্ট্রেলিয়া দলের সাথে পাকিস্তান গমন করেন। ঐ সফরের তিন টেস্টের সবকটিতেই অংশগ্রহণ ছিল জন ডাইসনের। করাচীতে সিরিজের প্রথম টেস্টে সুন্দর খেলে ৮৭ ও ৬ রান তুলেন।[45] এরপর ২৭ ও ৪৩ এবং[46] ১০ ও ৫১ রান তুলেন তিনি।[47]
১৯৮২-৮৩ মৌসুমে নিজদেশে অনুষ্ঠিত অ্যাশেজ সিরিজের পাঁচ টেস্টের সবকটিতেই সফরকারী ইংল্যান্ডের বিপক্ষে তার অংশগ্রহণ ছিল। টেস্টগুলোয় তিনি ৫২ ও ১২,[48] ১ ও ৪,[49] ৪৪ ও ৩৭,[50] ২১ ও ৩১[51] এবং ৭৯ ও ২ রানের ইনিংস খেলেন।[52]
১৯৮২-৮৩ মৌসুমে এসসিজিতে সফরকারী ইংরেজ একাদশের বিপক্ষে ৪৩ ও ৫৯ রান তুলেন।[53] এছাড়াও, সফরকারী নিউজিল্যান্ডীয় একাদশের বিপক্ষে ৫০ ওভারের খেলায় ৪৪ রান তুলেছিলেন।[54]
বিশ্ব সিরিজ কাপের প্রথম ৯ খেলায় প্রায় ৪০ গড়ে রান তুললেও অস্ট্রেলিয়া দল থেকে বাদ পড়েন।[55]
১৯৮২-৮৩ মৌসুমে এসসিজিতে সফরকারী শ্রীলঙ্কা একাদশের বিপক্ষে নিউ সাউথ ওয়লসের সদস্যরূপে ৫২ রান তুলেন।[56]
১৯৮৩ সালে ইংল্যান্ডে অনুষ্ঠিত ক্রিকেট বিশ্বকাপে তাকে অস্ট্রেলীয় দলের সদস্য হিসেবে রাখা হয়নি।[57]
সর্বশেষ প্রত্যাবর্তন
১৯৮৩-৮৪ মৌসুমের গ্রীষ্মে পাকিস্তানের বিপক্ষে অনুষ্ঠিত সিরিজে তাকে দলের বাইরে রাখা হয় ও ওয়েন ফিলিপসকে দলে অগ্রাধিকার দেয়া হয়। তবে, শেফিল্ড শিল্ডে দূর্দান্ত খেলেন। ৬৩.৪৩ গড়ে ১০১৫ রান সংগ্রহ করেন তিনি। তন্মধ্যে খেলোয়াড়ী জীবনের ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ ২৪১ রানের ইনিংস ছিল তার।[58]
১৯৮৪-৮৫ মৌসুমে টেস্ট দলে ফিরে আসেন জন ডাইসন। শেষ তিন টেস্টে তিনি ০ ও ৩০[59][60] ১৩ ও ২১[61] এবং ৮ ও ৫ রান তুলতে পেরেছিলেন।[62] তবে, ব্রিসবেনে দ্বিতীয় টেস্ট শুরুর পূর্বে প্রস্তুতিমূলক খেলায় ৯৮[63] ও ১৬ রান তুলেছিলেন তিনি।[63] চতুর্থ টেস্টে অ্যান্ড্রু হিলডিচকে তার স্থলাভিষিক্ত করা হয় ও আর তাকে টেস্ট খেলতে দেখা যায়নি।
ম্যাকডোনাল্ডস কাপের চূড়ান্ত খেলায় ৭৯ রান তুলেন। ফলশ্রুতিতে এনএসডব্লিউ দল সাউথ অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ৮৮ রানের জয় তুলে নেয়ার পাশাপাশি প্রতিযোগিতার শিরোপা লাভ করে।[64] এছাড়াও, এসসিজিতে কুইন্সল্যান্ডের বিপক্ষে শেফিল্ড শিল্ডের চূড়ান্ত খেলায় এনএসডব্লিউর সদস্যরূপে কুইন্সল্যান্ডের বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৬৬ রান তুলেছিলেন তিনি।[65]
ঐ মৌসুমে ৪০.৭৭ গড়ে ৮৯৭ রান সংগ্রহ করেন। ১৯৮৫ সালে টুহিস কাপে শীর্ষস্থানীয় এনএসডব্লিউ খেলোয়াড়ের সাথে স্থানীয়দের সংমিশ্রণে গড়া খেলায় ১০৫ রানের ইনিংস খেলেন।[66]
নিষিদ্ধ ঘোষিত দক্ষিণ আফ্রিকা গমন
১৯৮৫ থেকে ১৯৮৭ সাল পর্যন্ত সময়কালে দুইবার দক্ষিণ আফ্রিকা গমন করেন ও উল্লেখযোগ্য সাফল্য লাভ করেন। ১৯৮৫-৮৬ মৌসুমে ৪৪.৩৮ গড়ে ৫৭৭ এবং পরবর্তী গ্রীষ্মে ৫২.২০ গড়ে ৫২২ রান তুলেছিলেন। দক্ষিণ আফ্রিকায় অন্যান্যদের সাথে গমনের অপরাধে অস্ট্রেলিয়ায় দুই বছর ও আন্তর্জাতিক ক্রিকেট অঙ্গনে তিন বছর ক্রিকেট খেলায় অংশগ্রহণ করার উপর নিষেধাজ্ঞার কবলে পড়েন জন ডাইসন।
নিষেধাজ্ঞার সময়সীমা শেষ হলে টেস্ট দলে অন্তর্ভুক্তির লক্ষ্যে আগ্রহী হয়ে ওঠলেও এনএসডব্লিউতে রান খরায় ভুগতে থাকেন। ১৯৮৭-৮৮ মৌসুমে ১৯.৬২ গড়ে মাত্র ১৫৭ রান তুলতে সমর্থ হন। এ সময়ে মার্ক টেলরের সাথে উদ্বোধনী জুটি গড়তেন তিনি। পরবর্তী গ্রীষ্মে তিনি আরও সফলতার মুখ দেখেন। ৩৯.০৫ গড়ে ৭৪২ রান তুলেন। তন্মধ্যে, সফরকারী ওয়েস্ট ইন্ডিয়ান একাদশের বিপক্ষে এনএসডব্লিউর সদস্যরূপে ৭৯ ও অপরাজিত ১০০ রানের ইনিংস খেলেছিলেন।[67] পাকিস্তানি একাদশের বিপক্ষে করেন ৩৪ রান তুলেন।[68]
এসসিজিতে শেফিল্ড শিল্ডের খেলায় তাসমানিয়ার বিপক্ষে অপরাজিত ১১২ রান তুলেন। এটি তার ১৯শ ও প্রথম-শ্রেণীর খেলোয়াড়ী জীবনের সর্বশেষ সেঞ্চুরি ছিল।[69] চমকপ্রদ ক্রীড়াশৈলী প্রদর্শনের ফলে ১৯৮৯ সালের অ্যাশেজ সিরিজে তার অন্তর্ভুক্তির বিষয়ে আলোচনা চললেও বাস্তবে তা আর হয়নি।
১৯৮৯-৯০ মৌসুমের শুরুতে এনএসডব্লিউকে নেতৃত্ব দেন ও দুইটি এফএআই কাপের খেলায় অংশ নেন।[70] কিন্তু হাঁটুর আঘাতের কারণে অ্যাডিলেডে সাউথ অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে শেফিল্ড শিল্ডের খেলায় দল পরিচালনার জন্য স্টিভ স্মলকে তার স্থলাভিষিক্ত করা হয়।[71][72] এরপর দল নির্বাচকমণ্ডলী উদীয়মান ও সম্ভাবনাময় জিওফ মিলিকেনকে অগ্রাধিকার দেয়া হয় ও ডাইসনকে আর রাজ্য দলের সদস্য করা হয়নি। এ দলের পক্ষে ৪০ গড়ে ৯৯৩৫ রান তুলেন তিনি।
ফুটবলে অংশগ্রহণ
ক্রিকেটের পাশাপাশি ফুটবল খেলায় সাদারল্যান্ড শায়ারের পক্ষে গোলরক্ষকের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছেন তিনি। ঐ দলের সদস্যরূপে ডালিমোর প্রতিযোগিতার শিরোপা লাভে দলকে সহায়তা করেন। এছাড়াও এনএসডব্লিউ অ্যামেচার কাপের চূড়ান্ত খেলায় অংশ নিয়ে দলের রানার্স আপে ভূমিকা রাখেন।
ওডিআইয়ে ম্যান অব দ্য ম্যাচ
ক্রমিক | প্রতিপক্ষ | মাঠ | তারিখ | খেলায় অবদান | ফলাফল |
---|---|---|---|---|---|
১ | নিউজিল্যান্ড | মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ড, মেলবোর্ন | ৯ জানুয়ারি, ১৯৮৩ | ১ কট; ৭৮* (১৪৬ বল: ৬x৪, ১x৬) | অস্ট্রেলিয়া ৮ উইকেটে বিজয়ী[73] |
অবসর
১৯৮৯ থেকে ১৯৯৭ সাল পর্যন্ত প্রথম স্তরের ক্রিকেটে সাদারল্যান্ডের পক্ষে খেলেন। এ দলটিতে তার অধিনায়কত্বে গ্লেন ম্যাকগ্রার ন্যায় তরুণ খেলোয়াড়ের অংশগ্রহণ ছিল। ১৯৯১ সালে এনএসডব্লিউর অধিনায়ক জিওফ লসন ডাইসনকে দলে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা চালালেও দল নির্বাচকমণ্ডলীর আপত্তির মুখে তা আর হয়ে ওঠেনি।[74] ১৯৯৪ সাল পর্যন্ত গ্রেড ক্রিকেটে খেলা চালিয়ে যান।
ক্রিকেট খেলা থেকে অবসর গ্রহণের পর কোচিং জগতে প্রবেশ করেন। ১৯৯৬-৯৭ মৌসুমে এনএসডব্লিউর কোচ জিওফ লসনের সহকারীর ভূমিকায় অবতীর্ণ হন। সাম্প্রতিককালে ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলের কোচের দায়িত্ব পালন করেছেন। ২১ অক্টোবর, ২০০৭ তারিখে ওয়েস্ট ইন্ডিজের কোচ হিসেবে জন ডাইসনকে নামাঙ্কিত করা হয়। এরপূর্বে ২০০৩ থেকে ২০০৫ সাল পর্যন্ত শ্রীলঙ্কার কোচের দায়িত্বে ছিলেন তিনি।[75]
২০ মার্চ, ২০০৯ তারিখে মন্দালোকের কারণে ভুলবশতঃ ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলকে ৪৬.২ ওভার পর মাঠ থেকে তুলে আনেন। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ঐ ওডিআইয়ে ৪৭তম ওভারের দ্বিতীয় বলে উইকেটের পতন ঘটলে জয়ের সম্ভাবনা থাকলেও পরাজয়বরণ করে ওয়েস্ট ইন্ডিজ দল। ২০০৯ সালে দক্ষিণ আফ্রিকায় অনুষ্ঠিত আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি প্রতিযোগিতা শুরুর অল্প কিছুদিন পূর্বে ১৩ আগস্ট, ২০০৯ তারিখে ওয়েস্ট ইন্ডিজের কোচের দায়িত্ব থেকে তাকে অব্যাহতি দেয়া হয়।[76]
সম্মাননা
২ সেপ্টেম্বর, ২০০২ তারিখে মার্ক টেলর, জন ডাইসন, ফিল এমরি, মাইক হুইটনি ও জিওফ লসনকে নিউ সাউথ ওয়েলস ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন কর্তৃপক্ষ আজীবন সদস্যরূপে অন্তর্ভুক্ত করে।
তথ্যসূত্র
- West Indies v Australia, 5 January 1982
- "Specialist surprises, skipper"। The Canberra Times। 50, (14,221)। Australian Capital Territory, Australia। ১২ নভেম্বর ১৯৭৫। পৃষ্ঠা 28। সংগ্রহের তারিখ ৬ আগস্ট ২০১৮ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- "Dyson hits unbeaten 159"। The Canberra Times। 50, (14,229)। Australian Capital Territory, Australia। ২১ নভেম্বর ১৯৭৫। পৃষ্ঠা 18। সংগ্রহের তারিখ ৬ আগস্ট ২০১৮ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- "Crucial shield game for Queensland"। The Canberra Times। 50, (14,241)। Australian Capital Territory, Australia। ৫ ডিসেম্বর ১৯৭৫। পৃষ্ঠা 22। সংগ্রহের তারিখ ৬ আগস্ট ২০১৮ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- "Hughes boys rivals"। The Canberra Times। 50, (14,306)। Australian Capital Territory, Australia। ২০ ফেব্রুয়ারি ১৯৭৬। পৃষ্ঠা 18। সংগ্রহের তারিখ ৬ আগস্ট ২০১৮ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- "Pascoe, 6-20, destroys Tasmanian batting"। The Canberra Times। 51, (14,603)। Australian Capital Territory, Australia। ৭ ফেব্রুয়ারি ১৯৭৭। পৃষ্ঠা 14। সংগ্রহের তারিখ ৬ আগস্ট ২০১৮ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- "The Home of CricketArchive"। cricketarchive.com। সংগ্রহের তারিখ ১৬ অক্টোবর ২০১৮।
- "WA needs to score 332 runs today"। The Canberra Times। 52, (14,926)। Australian Capital Territory, Australia। ৮ নভেম্বর ১৯৭৭। পৃষ্ঠা 22। সংগ্রহের তারিখ ৬ আগস্ট ২০১৮ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- "Dyson's dour 103 thwarts Victoria"। The Canberra Times। 52, (14,945)। Australian Capital Territory, Australia। ৩০ নভেম্বর ১৯৭৭। পৃষ্ঠা 40। সংগ্রহের তারিখ ৬ আগস্ট ২০১৮ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- "New-boy Dyson to face Thomson"। The Canberra Times। 52, (14,952)। Australian Capital Territory, Australia। ৮ ডিসেম্বর ১৯৭৭। পৃষ্ঠা 40। সংগ্রহের তারিখ ৬ আগস্ট ২০১৮ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- "Simpson, 176, steers team to a safe total"। The Canberra Times। 52, (14,961)। Australian Capital Territory, Australia। ১৯ ডিসেম্বর ১৯৭৭। পৃষ্ঠা 16। সংগ্রহের তারিখ ৬ আগস্ট ২০১৮ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- "2nd Test, India tour of Australia at Perth, Dec 16-21 1977 - Match Summary - ESPNCricinfo"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৬ অক্টোবর ২০১৮।
- "Test team retained for the next two"। The Canberra Times। 52, (14,965)। Australian Capital Territory, Australia। ২৩ ডিসেম্বর ১৯৭৭। পৃষ্ঠা 14। সংগ্রহের তারিখ ৬ আগস্ট ২০১৮ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- "3rd Test, India tour of Australia at Melbourne, Dec 30 1977 - Jan 4 1978 - Match Summary - ESPNCricinfo"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৬ অক্টোবর ২০১৮।
- "4th Test, India tour of Australia at Sydney, Jan 7-12 1978 - Match Summary - ESPNCricinfo"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৬ অক্টোবর ২০১৮।
- "Five dropped for next Test TOURING TEAM"। The Canberra Times। 52, (14,990)। Australian Capital Territory, Australia। ২১ জানুয়ারি ১৯৭৮। পৃষ্ঠা 1 (SPORTS SECTION)। সংগ্রহের তারিখ ৬ আগস্ট ২০১৮ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- "Dyson wears helmet in Sydney grade cricket"। The Canberra Times। 52, (14,998)। Australian Capital Territory, Australia। ৩১ জানুয়ারি ১৯৭৮। পৃষ্ঠা 21। সংগ্রহের তারিখ ৬ আগস্ট ২০১৮ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- "Hilditch will lead State, Dyson out"। The Canberra Times। 53, (15,739)। Australian Capital Territory, Australia। ২৫ অক্টোবর ১৯৭৮। পৃষ্ঠা 40। সংগ্রহের তারিখ ৬ আগস্ট ২০১৮ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- "Dyson 57 for winner"। The Canberra Times। 53, (15,740)। Australian Capital Territory, Australia। ২৬ অক্টোবর ১৯৭৮। পৃষ্ঠা 30। সংগ্রহের তারিখ ৬ আগস্ট ২০১৮ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- "Dyson replaces Crippin"। The Canberra Times। 53, (15,762)। Australian Capital Territory, Australia। ১৭ নভেম্বর ১৯৭৮। পৃষ্ঠা 20। সংগ্রহের তারিখ ৬ আগস্ট ২০১৮ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- "NSW 6-157, ENGLAND 374 Dyson to the rescue with patient 67"। The Canberra Times। 53, (15,764)। Australian Capital Territory, Australia। ১৯ নভেম্বর ১৯৭৮। পৃষ্ঠা 22। সংগ্রহের তারিখ ৬ আগস্ট ২০১৮ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- "Big chase for Tasmania"। The Canberra Times। 53, (15,862)। Australian Capital Territory, Australia। ২৬ ফেব্রুয়ারি ১৯৭৯। পৃষ্ঠা 14। সংগ্রহের তারিখ ৬ আগস্ট ২০১৮ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- "CRICKET Seven WSC players in NSW Shield team"। The Canberra Times। 54, (16,098)। Australian Capital Territory, Australia। ২২ অক্টোবর ১৯৭৯। পৃষ্ঠা 20। সংগ্রহের তারিখ ৬ আগস্ট ২০১৮ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- "CRICKET Surprises in England tour squad selection"। The Canberra Times। 54, (16,290)। Australian Capital Territory, Australia। ২ মে ১৯৮০। পৃষ্ঠা 24। সংগ্রহের তারিখ ৬ আগস্ট ২০১৮ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- "CRICKET Dymock, Dyson out of Australian team"। The Canberra Times। 54, (16,408)। Australian Capital Territory, Australia। ২৮ আগস্ট ১৯৮০। পৃষ্ঠা 30। সংগ্রহের তারিখ ৬ আগস্ট ২০১৮ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- "SHEFFIELD SHIELD CRICKET"। The Canberra Times। 55, (16,467)। Australian Capital Territory, Australia। ২৬ অক্টোবর ১৯৮০। পৃষ্ঠা 24। সংগ্রহের তারিখ ৬ আগস্ট ২০১৮ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- "CRICKET Chappell, Dyson too good"। The Canberra Times। 55, (16,498)। Australian Capital Territory, Australia। ২৬ নভেম্বর ১৯৮০। পৃষ্ঠা 44। সংগ্রহের তারিখ ৬ আগস্ট ২০১৮ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- "1st Test, New Zealand tour of Australia at Brisbane, Nov 28-30 1980 - Match Summary - ESPNCricinfo"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৬ অক্টোবর ২০১৮।
- "2nd Test, New Zealand tour of Australia at Perth, Dec 12-14 1980 - Match Summary - ESPNCricinfo"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৬ অক্টোবর ২০১৮।
- "3rd Test, New Zealand tour of Australia at Melbourne, Dec 26-30 1980 - Match Summary - ESPNCricinfo"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৬ অক্টোবর ২০১৮।
- "1st Test, India tour of Australia at Sydney, Jan 2-4 1981 - Match Summary - ESPNCricinfo"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৬ অক্টোবর ২০১৮।
- "2nd Test, India tour of Australia at Adelaide, Jan 23-27 1981 - Match Summary - ESPNCricinfo"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৬ অক্টোবর ২০১৮।
- "3rd Test, India tour of Australia at Melbourne, Feb 7-11 1981 - Match Summary - ESPNCricinfo"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৬ অক্টোবর ২০১৮।
- "1st Test, Australia tour of England at Nottingham, Jun 18-21 1981 - Match Summary - ESPNCricinfo"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৬ অক্টোবর ২০১৮।
- "2nd Test, Australia tour of England at London, Jul 2-7 1981 - Match Summary - ESPNCricinfo"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৬ অক্টোবর ২০১৮।
- "3rd Test, Australia tour of England at Leeds, Jul 16-21 1981 - Match Summary - ESPNCricinfo"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৬ অক্টোবর ২০১৮।
- "4th Test, Australia tour of England at Birmingham, Jul 30 - Aug 2 1981 - Match Summary - ESPNCricinfo"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৬ অক্টোবর ২০১৮।
- "5th Test, Australia tour of England at Manchester, Aug 13-17 1981 - Match Summary - ESPNCricinfo"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৬ অক্টোবর ২০১৮।
- "2nd Test, West Indies tour of Australia at Sydney, Jan 2-6 1982 - Match Summary - ESPNCricinfo"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৬ অক্টোবর ২০১৮।
- "3rd Test, West Indies tour of Australia at Adelaide, Jan 30 - Feb 3 1982 - Match Summary - ESPNCricinfo"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৬ অক্টোবর ২০১৮।
- "The Home of CricketArchive"। cricketarchive.com। সংগ্রহের তারিখ ১৬ অক্টোবর ২০১৮।
- "1st Test, Australia tour of New Zealand at Wellington, Feb 26 - Mar 2 1982 - Match Summary - ESPNCricinfo"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৬ অক্টোবর ২০১৮।
- "2nd Test, Australia tour of New Zealand at Auckland, Mar 12-16 1982 - Match Summary - ESPNCricinfo"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৬ অক্টোবর ২০১৮।
- "3rd Test, Australia tour of New Zealand at Christchurch, Mar 19-22 1982 - Match Summary - ESPNCricinfo"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৬ অক্টোবর ২০১৮।
- "1st Test, Australia tour of Pakistan at Karachi, Sep 22-27 1982 - Match Summary - ESPNCricinfo"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৬ অক্টোবর ২০১৮।
- "2nd Test, Australia tour of Pakistan at Faisalabad, Sep 30 - Oct 5 1982 - Match Summary - ESPNCricinfo"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৬ অক্টোবর ২০১৮।
- "3rd Test, Australia tour of Pakistan at Lahore, Oct 14-19 1982 - Match Summary - ESPNCricinfo"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৬ অক্টোবর ২০১৮।
- "1st Test, England tour of Australia at Perth, Nov 12-17 1982 - Match Summary - ESPNCricinfo"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৬ অক্টোবর ২০১৮।
- "2nd Test, England tour of Australia at Brisbane, Nov 26 - Dec 1 1982 - Match Summary - ESPNCricinfo"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৬ অক্টোবর ২০১৮।
- "3rd Test, England tour of Australia at Adelaide, Dec 10-15 1982 - Match Summary - ESPNCricinfo"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৬ অক্টোবর ২০১৮।
- "4th Test, England tour of Australia at Melbourne, Dec 26-30 1982 - Match Summary - ESPNCricinfo"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৬ অক্টোবর ২০১৮।
- "5th Test, England tour of Australia at Sydney, Jan 2-7 1983 - Match Summary - ESPNCricinfo"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৬ অক্টোবর ২০১৮।
- "New South Wales v England XI at Sydney, 20-23 Nov 1982"। static.espncricinfo.com। সংগ্রহের তারিখ ১৬ অক্টোবর ২০১৮।
- "New South Wales v New Zealanders at Sydney, 16 Dec 1982"। static.espncricinfo.com। সংগ্রহের তারিখ ১৬ অক্টোবর ২০১৮।
- "Cricket Records - Records - Benson & Hedges World Series Cup, 1982/83 - - Most runs - ESPNcricinfo"। সংগ্রহের তারিখ ১৬ অক্টোবর ২০১৮।
- "New South Wales v Sri Lankans at Sydney, 10-12 Feb 1983"। static.espncricinfo.com। সংগ্রহের তারিখ ১৬ অক্টোবর ২০১৮।
- "Ashes stars face World Cup axe"। ১৫ ফেব্রুয়ারি ১৯৮৩। পৃষ্ঠা 18। সংগ্রহের তারিখ ১৬ অক্টোবর ২০১৮ – Trove-এর মাধ্যমে।
- "South Australian fight-back against NSW Batsmen dominate game"। ১৯ ফেব্রুয়ারি ১৯৮৪। পৃষ্ঠা 26। সংগ্রহের তারিখ ১৬ অক্টোবর ২০১৮ – Trove-এর মাধ্যমে।
- "CRICKET"। ১২ নভেম্বর ১৯৮৪। পৃষ্ঠা 33। সংগ্রহের তারিখ ১৬ অক্টোবর ২০১৮ – Trove-এর মাধ্যমে।
- "1st Test, West Indies tour of Australia at Perth, Nov 9-12 1984 - Match Summary - ESPNCricinfo"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৬ অক্টোবর ২০১৮।
- "2nd Test, West Indies tour of Australia at Brisbane, Nov 23-26 1984 - Match Summary - ESPNCricinfo"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৬ অক্টোবর ২০১৮।
- "3rd Test, West Indies tour of Australia at Adelaide, Dec 7-11 1984 - Match Summary - ESPNCricinfo"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৬ অক্টোবর ২০১৮।
- "Dyson hammers defiant 98 against Windies"। ১৭ নভেম্বর ১৯৮৪। পৃষ্ঠা 65। সংগ্রহের তারিখ ১৬ অক্টোবর ২০১৮ – Trove-এর মাধ্যমে।
- "Whirlwind Wellham"। ১৭ ফেব্রুয়ারি ১৯৮৫। পৃষ্ঠা 11। সংগ্রহের তারিখ ১৬ অক্টোবর ২০১৮ – Trove-এর মাধ্যমে।
- "Final, Sheffield Shield at Sydney, Mar 15-19 1985 - Match Summary - ESPNCricinfo"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৬ অক্টোবর ২০১৮।
- https://www.manningrivertimes.com.au/story/1814423/throwback-thursday-1985-tooheys-cup/
- "New South Wales v West Indians at Sydney, 11-14 Nov 1988"। static.espncricinfo.com। সংগ্রহের তারিখ ১৬ অক্টোবর ২০১৮।
- "Tour Match, Pakistan tour of Australia at Sydney, Dec 19-21 1988 - Match Summary - ESPNCricinfo"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৬ অক্টোবর ২০১৮।
- https://trove.nla.gov.au/newspaper/article/120912845
- "17 Oct 1989 - Dyson named as Blues' skipper - Trove"। Trove.nla.gov.au। ১৯৮৯-১০-১৭। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১০-১৬।
- "Tassie gets first innings points"। ৩ নভেম্বর ১৯৮৯। পৃষ্ঠা 18। সংগ্রহের তারিখ ১৬ অক্টোবর ২০১৮ – Trove-এর মাধ্যমে।
- "14 Nov 1989 - NSW selectors name side - Trove"। Trove.nla.gov.au। ১৯৮৯-১১-১৪। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১০-১৬।
- "1982-1983 Benson & Hedges World Series Cup - 1st Match - Australia v New Zealand - Melbourne"। Howstat। ১০ অক্টোবর ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ২২ জানুয়ারি ২০১৫।
- "26 Mar 1993 - SPORT - Trove"। Trove.nla.gov.au। ১৯৯৩-০৩-২৬। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১০-১৬।
- John Dyson named West Indies coach, Cricinfo, Retrieved on 21 October 2007
- WICB Prepares For Champions Trophy By Sacking Dyson ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৫ সেপ্টেম্বর ২০০৯ তারিখে, Cricket World, Retrieved on 13 August 2009
বহিঃসংযোগ
- ইএসপিএনক্রিকইনফোতে জন ডাইসন (ইংরেজি)
- ক্রিকেটআর্কাইভে জন ডাইসন (সদস্যতা প্রয়োজনীয়) (ইংরেজি)