ঘাট

পা ফেলে নামার জন্য কতগুলো ছোট ছোট সিড়িঁ যেগুলো সাধারনত নদীর মত কোন জলাধারে নামার জন্য ব্যবহার করা হয় বিশেষ করে দক্ষিণ এশিয়ায় পবিত্র কোন নদীতে নামার জন্য তৈরী, তাকে ঘাট বলে ।

বিখ্যাত গঙ্গা নদীর তীরেদশাশ্বমেধ ঘাট বারাণসী

ঘাট, শব্দটি ভারতীয় উপমহাদেশে কোন প্রসঙ্গে বলা হচ্ছে তার উপর নির্ভর করে ব্যবহার করা হয়, কখনও পাহাড়ের উপত্যকায় কতগুলো পাহাড়ী ধাপের ব্যাপ্তিকে(হিন্দি ভাষায় ঘাটি), যেমন পূর্বাঞ্চলীয় ঘাট এবং পশ্চিমাঞ্চলীয় ঘাট; অথবা ক্রমানুসারে সাজান নদীর পানিতে বা পারাপারের জন্য নেমে যাওয়া কতগুলো ধাপকে ঘাট বলে অভিহিত করা হয়, যেমন গোসল বা শবদাহ করার জায়গাগুলোতে নদী বা পুকুরের পাড় দিয়ে কতগুলো সিড়িঁ দিয়ে ঘাট তৈরী হয়, বারাণসীর ঘাট, ধোবি ঘাট বা অপ্রবাসী ঘাট[1][2] ঘাটে যাওয়ার জন্য ঘাটমুখী রাস্তাকে ঘাট রোড বলে।

শব্দের ব্যুৎপত্তি

ঘাট শব্দটি উদ্ভূত হয়েছে মূল দ্রাবিড় শব্দ থেকে যেমন তামিল/কান্নাড়া শব্দ কাটু / কাদু (காடு/ಕಾಡು) (বন, পাহাড়ের পার্শ্বদেশ,) বা তেলুগু কাট্টা এবং ঘাট্টু (বাধঁ এবং ভেড়ি বাঁধ)

ভারতে ঘাটের ধরণ

পাহাড়ি ঘাট

পশ্চিমাঞ্চলীয় ঘাট

হিন্দি ভাষায় ঘা’টি (Hindi: घाटी) মানে উপত্যকা। [3] মারাঠিভাষায়, হিন্দি, গুজরাতি এবং কান্নাড়া ভাষায় ঘাট শব্দটি ব্যবহার করা হয় কোন পাহাড়ের উপর দুর্গম সরু পথ বোঝাতে.[4]

এমন একটি পথ হলো ভোর ঘাট যেটা মুম্বাইয়ের প্রায় ৮০ কি.মি. উত্তরে ভারতীয় মহাসড়ক এন,এইচ ৪ উপর খোপোলি এবং খন্ডালা, শহর দুটিকে সংযোগ করেছে। কর্নাটকের চারমাদি ঘাটও উল্লেখযোগ্য। অনেক ক্ষেত্রেই পশ্চিমাঞ্চলীয় ঘাট এবং পূর্বাঞ্চলীয় ঘাটের মত ঘাট শব্দটি পর্বতমালাকে বোঝাতে ব্যবহার করা হয়ে থাকে। 'ঘাট্টাম' মালায়ালাম ভাষায়ও এ রকম পর্বতমালা বোঝায় যখন ঐ পর্বতমালাকে উদ্দেশ্য করে বলা হয়। যেমন,(পাসচিমা ঘাট্টাম পশ্চিমাঞ্চলীয় ঘাট), যখন এই সরু ঘাট রোডকে ডাকা হয় চুরাম বলে। ভারতের পূর্ব উপকূলবর্তী স্থলভাগে পূর্বদিকের ঘাটগুলো এবং পশ্চিম তীরের পশ্চিমাঞ্চলীয় ঘাটগুলো ভারতের পার্বত্য এলাকায় সবচেয়ে বড় ঘাট। [5]

পশ্চিমাঞ্চলীয় ঘাট, যেটা সাহায়াদ্রি (কল্যাণময়ী পাহাড়) নামেও পরিচিত, ১৪০,০০০ বর্গ কিলোমিটার জুড়ে এক পর্বতশ্রেনী যেটা ভারতের পাহাড়ী অঞ্চলের পশ্চিম উপকূলবর্তী স্থলভাগের ১,৬০০ কিলোমিটার সমান্তরাল ভাবে বর্ধিত হয়েছে এবং কেরালা, তামিলনাড়ু, কর্ণাটক, গোয়া, মহারাষ্ট্র এবং গুজরাত রাজ্যের মধ্যে দিয়ে পেরিয়ে গেছে।[6].

এটি একটি মহারাষ্ট্র ঘোষিত বিশ্বজনীন ঐতিহ্যবাহী স্থান জীব বৈচিত্র্য অনুযায়ী পৃথিবীর সবচাইতে জনপ্রিয় ৮টি স্থানের মধ্যে উল্লেখযোগ্য একটি। [7][8] কখনও কখনও এটাকে ইন্ডিয়ার বিশাল খাড়া উঁচু পাহাড় বলে ডাকা হয়। [9]. ভারতের উদ্ভিদ ও প্রাণীজগতের একটা বড় অংশে এখানে আছে, এটা জীব বৈচিত্রের একটা উৎকৃষ্ট নমুনা এবং অনেক কিছুই শুধু মাত্র এই এলাকায় আছে, যা পৃথিবীর অন্য কোথাও খুজেঁ পাওয়া যাবে না। [10]. ইউনেস্কোর তথ্য অনুযায়ী, পশ্চিমের এই ঘাটটি হিমালয় পর্বতের চেয়েও পুরাতন। এটা গ্রীষ্মের শেষের দিকে দক্ষিণ-পশ্চিম থেকে আসা ভেজা মৌসুমী ঝড়ো হাওয়ার দিক অদল বদল করে দিয়ে ভারতের মৌসুমী আবহাওয়ার ধরনও বদলে দেয়।[11].এর সীমানা উত্তর থেকে দক্ষিণে ডেকান মালভূমির পশ্চিম পাড় পর্যন্ত যেটা আরব সাগরের পার্শ্ববতী কংকন নামের সরু উপকূলীয় সমভূমিকে এই মালভূমি থেকে আলাাদা করেছে। সর্বমোট ৩৯টি স্থাপনাকে বিশ্বজনীন ঐতিহ্যবাহী স্থান হিসেবে ঘোষণা ধরা হয় যার মধ্যে আছে জাতীয় উদ্যান, বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য এবং সংরক্ষিত অরণ্য। এর মধ্যে আছে - বিশটি কেরালাতে, দশটি কর্ণাটক এ, পাচঁটি তামিলনাড়ুতে ও চারটি মহারাষ্ট্রতে[12][13] ঘাটের লোকের, আভিধানিক অর্থ পাহাড়ের বা ঘাটের (উপত্যকা) লোক, এটা একটা বিশেষ শব্দ হিসেবে সাধারনত ব্যবহার করা হয়, পশ্চিমা উপত্যকা থেকে আসা মারাঠী লোকদের জন্য, অনেকটা নিন্দাসূচক অর্থে। [14][15][16]

পূর্বদিকের ঘাটগুলো ভারতের পূর্বদিকস্থ উপকূল বরাবর বিন্যস্ত বিচ্ছিন্ন পাহাড়শ্রেনী। পূর্বদিকের ঘাটগুলো অন্ধ্র প্রদেশের ভেতর দিয়ে উত্তর উড়িষ্যা হয়ে তামিলনাড়ু ভেতর দিয়ে দক্ষিণে কর্ণাটকের কিছু অংশ দিয়ে কেরালা রাজ্যের ওয়ায়নাড জেলা হয়ে গেছে। ভারতের এই ঊপদ্বীপাঞ্চল চারটি প্রধান নদীর কারণে ক্ষয়প্রাপ্ত, খন্ডিত হয়েছে। যেমন গোদাবরী, মহানদী, শ্রীকৃষ্ণ, আর কাবেরী। এই পর্বতশ্রেনী বঙ্গোপসাগরের সমান্তরাল হয়ে এগিয়েছে। পর্বতশ্রেনীর পশ্চিমে, পূর্বদিকের ঘাট ও পশ্চিমদিকের ঘাটগুলোর মাঝখানে আছে ডেকান মালভূমি। বঙ্গোপসাগর এবং পূবাঞ্চলীয় ঘাটগুলোর মাঝে আছে করমন্ডল উপকূলীয় অঞ্চলসহ অন্যান্য উপকূলীয় সমভূমিগুলো

পূর্বদিকের ঘাটগুলো পশ্চিমদিকের ঘাটগুলোর মত এতটা উচুঁ না। পূর্বদিকের ঘাটগুলো পশ্চিমদিকের ঘাটগুলোর চেয়ে পুরাতন এবং এর পেছনে আছে অতিকায় মহাদেশ রডিনিয়ার ভাঙ্গা গড়া ও গন্ডোয়ানা নামের অতিবিশাল এক মহাদেশ তৈরী হবার, জটিল এক ভূতাত্ত্বিক ইতিহাস।

পূর্বাঞ্চলীয় ঘাটগুলো গঠিত হয়েছে বিভিন্ন রকম চারনোকাইট, গ্র্যানাইট পাথর নাইস্‌, খন্ডালাইট, রূপান্তরিত নাইসেসকোয়ার্টজাইট পাথরের স্তরসমষ্টি তৈরীর মাধ্যমে। পূর্বাঞ্চলীয় ঘাটগুলোর পুরো গঠনপ্রনালীতে দেখা যায় শিলাখন্ডগুলোর পারস্পরিক সংঘর্ষ এবং সমান্তরাল ভাবে ভেঙ্গে যাওয়ার নমুনা । [17] পূর্ব ঘাটের পাহাড়গুলোতে পাওয়া যায় চুনাপাথর, অ্যালুমিনিয়ম-ঘটিত আকরিক এবং লৌহ আকরিক

নদীর ঘাট

বেশীর ভাগ গুরুত্বর্পূন ঘাটগুলো হল গঙ্গানদীর পাশে বারাণসীর ঘাটগুলো । (বারাণসীশহরটিতে ৮৮টি ঘাট আছে) এবং এগুলো ”গঙ্গানদীর ঘাট” বলেই পরিচিত। এ সব ঘাটের বেশীর ভাগই তৈরী হয়েছে ১৮শ শতাব্দিতে মারাঠা শাসকদের পৃষ্ঠপোষকতা যেমন অহল্যাবাই হলকার (মালওয়া রাজ্যের রাণী ১৭৬৭ সাল থেকে ১৭৯৫ সাল)।[18] মধ্যভারতের মধ্য প্রদেশে নর্মদা নদী বরাবর আরও কিছু গুরুত্বর্পূণ ঘাট আছে। এ সব ঘাটের কাছে বসবাসকারী লোকদেরও ঘাট বলে।

শ্মশান - শবদাহ ঘাট

১৮ শতাব্দীর শেষের দিকে পুনের একটি শ্মশান ঘাটের চিত্রকর্ম, ছবির সম্মুখ ভাগে মূলা এবং মুথা নদীর সংগমস্থল

এ রকম ঘাটগুলো পার্থিব কাজ (যেমন পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতার কাজ) এবং ধর্মীয় অনুষ্ঠান বা আচার যেমন পূণ্যস্নান বা অন্য ধর্মীয় অনুষ্ঠান উভয়ের জন্য ব্যবহার করা হয়ে থাকে; এ ছাড়াও "শ্মশান" "শবদাহ" বা মৃতদেহ সৎকার করার জন্য করার জন্য নদীর তীরে সুনির্দিষ্ট ঘাট আছে। নদীর তীরে হবার জন্য মৃতদেহের ভষ্ম নদীর পানিতে সহজেই ভেসে যেতে পারে। এ কাজের জন্য উল্লেখযোগ্য ঘাট হলো নিগমবোধ ঘাট এবং দিল্লিতে যমুনার তীরে অবস্থিত রাজ ঘাট। এই রাজ ঘাটেই মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধীর শবদাহ শেষকৃত্য করা হয়েছিল এবং তার পরে আরও অন্যান্য রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বকে। এরপর আছে গঙ্গার পাড়ে বারাণসীতে মানিকর্ণিকা ঘাট

[19]

জায়গার শেষ নাম অনুসারে ঘাট

পাক ভারতীয় উপমহাদেশের বিভিন্ন জায়গার নামের সাথে যুক্ত প্রত্যয় অনুসারে "ঘাট" এবং "ঘাটা"র নামকরণ করা হয়ে থাকে। এটা একটা অসম্পূর্ন তালিকাঃ

ভারতের বাহিরের ঘাট সমূহ

পাক ভারত উপমহাদেশের বাইরে কোন কোন এলাকায় যেখানে ভারতীয় সম্প্রদায় বসবাস করে সেখানেও এই শব্দটির ব্যবহার হয়ে থাকে। যেমন, মালয়শিয়ার জর্জ টাউন, পেনাংএ, জেটি হিসেবে পুনরুদ্ধার করার আগে, এই "ঘাট" শব্দটির প্রচলন ছিল ঐ সব রাস্তার বর্ধিত অংশকে বোঝাতে যেগুলো আগে কোন ঘাটে গিয়ে শেষ হতো। (উদাহরণ স্বরুপ, চার্চ সেন্ট ঘাট - মালয়ভাষায় গাত লেবুহ গেরেজা -চার্চ সড়কের বর্ধিত অংশের নাম যেটা পার হয়ে ঘাট পেরিয়ে নদীর পানিতে নামতে হতো।) পেনাং এবং সিঙ্গাপুর,দুই এলাকায়ই ধোবি ঘাট নামে জায়গা আছে। (ব্যক্তি না ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানকে বোঝান হচ্ছে তার উপর নির্ভর করে ধোবি শব্দটি "ধোলাইকারী" বা "ধোপাখানা" বোঝাত।)

অপ্রবাসী ঘাট বা দ্য ইমিগ্রেশন ডিপো ভারত মহাসাগরের মরিশাস দ্বীপের পোর্ট লুইসে বিভিন্ন অংশে বিভক্ত একটি দালান। এই দ্বীপটি প্রথম বৃটিশ উপনিবেশ যেখানে ভারত থেকে চুক্তিভিত্তিক শ্রমিক কর্মী আনার ব্যাপারে শর্ত নির্ধারন করা হয়।[20]

১৮৪৯ সাল থেকে ১৯২৩ সাল পর্যন্ত, পঞ্চাশ লক্ষ ভারতীয় চুক্তিভিত্তিক শ্রমিক কর্মী এই ইমিগ্রেশন ডিপোর মাধ্যমে গৃহীত হয় এবং ব্রিটিশ রাজত্বের বিভিন্ন জায়গায় চাষাবাদের জন্য স্থানান্তরিত করা হয়। বিপুল সংখ্যক শ্রমিক অন্য দেশে স্থায়ী হওয়ার কারণে ভারতীয় অধ্যুষিত সাবেক অনেক ব্রিটিশ উপনিবেশ ভারতীয় বংশোদ্ভুত নাগরিক দিয়ে গঠিত এবং তারা এ সমাজে একটা চিরস্থায়ী ছাপ রেখে গেছে। [21]

শুধু মরিশাসেই বর্তমান মোট জনসংখ্যার ৬৮ শতাশেরও বেশি ভারতীয় বংশধর। এভাবেই ইমিগ্রেশন ডিপো মরিশাসের ইতিহাসসাংস্কৃতিক পরিচয়ে এক উল্লেখযোগ্য কেন্দ্রবিন্দুতে পরিনত হয়েছে। [22][23]

আরও দেখুন

  • বারাণসীর ঘাটগুলো
  • ঘাট রোড
  • টেম্পল ট্যাংক

তথ্যসূত্র

উদ্ধৃতিসমূহ

  1. সুনিথি এল, নারায়ণ, রেভ্যাতি নাগাস্বামী, ১৯৯২, ডিসকভার সাবলাইম ইন্ডিয়া :হ্যান্ডবুক ফর টুরিষ্টস্, পৃষ্ঠা ৫.
  2. ঘাটের সংজ্ঞা, ক্যামব্রিজ ডিকশনারী।
  3. https://www.collinsdictionary.com/dictionary/hindi-english/%E0%A4%98%E0%A4%BE%E0%A4%9F%E0%A5%80 ঘা’টি অর্থ, হিন্দি ইংলিশ কলিন্স ডিকশনারী।
  4. নভনীত মারাঠি ইংলিশ ডিকশনারী। মুম্বাই ৪০০০২৮: নভনীত পাবলিকেশন্স (ইন্ডিয়া) লিমিটেড। ২০০৯-০১-২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
  5. "দি ইষ্টার্ন কোষ্টাল প্লেইন"। Rainwaterharvesting.org। সংগ্রহের তারিখ ১৯ নভেম্বর ২০০৮
  6. "ওয়ের্ষ্টান ঘাটস্‌"
  7. "বায়োডাইভারসিটি হট স্পটস্‌ ফর কনজারভেশন প্রায়োরিটিজ"নেচার৪০৩। সংগ্রহের তারিখ ১৬ নভেম্বর ২০১৩
  8. "ইউ এন ডেজিগনেটস্‌ ওয়েষ্টার্ন ঘাটস এ্যাজ ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইট"টাইমস অব ইন্ডিয়া। ২ জুলাই ২০১২। ২০১৩-০১-৩১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ জুলাই ২০১২
  9. মিগন, পাইওটার (১২ মে ২০১০)। জিওমরফলজিক্যাল ল্যান্ডস্কেপস অব দি ওয়ার্ল্ড। স্প্রিঙ্গার। পৃষ্ঠা ২৫৭। আইএসবিএন 978-90-481-3054-2।
  10. অ্যা বায়োডাইভার্সিটি hotspot
  11. "ওয়েষ্টার্ন ঘাটস্‌"
  12. "ওয়েষ্টার্ন ঘাট"ইউনেস্কো। সংগ্রহের তারিখ ৩ জানুয়ারী ২০১৩
  13. লুইস, ক্লারা (৩ জুলাই ২০১২)। "39 সাইটস্‌ ইন ওয়েষ্টার্ন ঘাটস গেট ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ ষ্ট্যাটাস"টাইমস অব ইন্ডিয়া। ২০১২-০৭-০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ ফেব্রুয়ারি ২০১৩
  14. >বম্বে টিচারস এন্ড কালচারাল রোল অব সিটিস, পৃষ্ঠা ১১০.
  15. Of 'ghati', 'bhaiyya' & 'yandu gundu': Mumbai has huge diversity in its pejoratives, ফার্ষ্ট পোষ্ট, ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৯
  16. গুরুপ্রসাদ দত্তর, ২০১৮, Stereotypes,
  17. "জিওলজি অব ইর্ষ্টান ঘাটস ইন অন্ধ্র প্রদেশ" (পিডিএফ)প্রসিডিংস অব দ্য ইন্ডিয়ান এ্যাকাডেমি অব সাইন্স, ‍সেকশন বি৬৬ (৫): ২০০-২০৫। নভেম্বর ১৯৬৭। ডিওআই:10.1007/BF03052185 (নিষ্ক্রিয় ২০১৯-১২-০৭)।
  18. এক্‌, ডায়ানা এল, (১৯৯৯)। বানারস্‌ :সিটি অব লাইট (repr. সংস্করণ)। নিউ ইর্য়ক: কলম্বিয়া ইউনির্ভাসিটি প্রেস। পৃষ্ঠা ৯০,২২২। আইএসবিএন 9780231114479। সংগ্রহের তারিখ ৫ সেপ্টেম্বর ২০১৭
  19. "ফিউনারেল পায়ার টু বি ‍সেট আপ ইন লাহোর"। ডেইলি টাইমস্‌ পাকিস্তান। ২০০৭-০২-১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
  20. ধীর পাল সিংহ, সালোনি। "এ্যান ওভারভিউ অব ইনডেঞ্চারড্‌ লেবার ইমিগ্রেশন ইন মরিশাস"। গ্লোবাল পিপল অব ইন্ডিয়ান অরিজিন(GOPIO) সুভ্যেনির ম্যাগাজিন, জুলাই ২০০৭। ৪ আগস্ট ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ সেপ্টেম্বর ২০০৯
  21. "দ্য ক্যারিবিয়ান" (পিডিএফ)। হাই লেভেল কমিটি অন ইন্ডিয়ান ডিঅস্পরা। ২০০৯-০৬-১৯ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ সেপ্টেম্বর ২০০৯
  22. তোরাবুলি, খাল (২ নভেম্বর ২০০৭)। "কুলিচুড এন্ড দ্য সিম্বলিজম অব দ্য অপ্রবাসী ঘাট"। সংগ্রহের তারিখ ১০ সেপ্টেম্বর ২০০৯
  23. "মরিশাসঃ হিষ্ট্রি এন্ড রিমেম্বারেন্স"। অল আফ্রিকা। ২ নভেম্বর ২০০৪। সংগ্রহের তারিখ ৪ নভেম্বর ২০০৪

বর্হি লিঙ্কগুলি

This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.