গিলবার্ট নিউটন লুইস

গিলবার্ট নিউটন লুইস, ফরমেমআরস[1] (ইংরেজি: Gilbert Newton Lewis; জন্ম: ২৩ অক্টোবর, ১৯৭৫ - মৃত্যু: ২৩ মার্চ, ১৯৪৬)[2] একজন মার্কিন ভৌত রসায়নবিদ। তিনি সমযোজী বন্ধন, ইলেক্ট্রন জোড়, লুইস ডট কাঠামোর ধারণা দেন। তিনি তাপগতিবিদ্যা, আলোকরসায়ন, আইসোটোপ পৃথকীকরণ ও অম্ল এবং ক্ষারকের তত্ত্বের জন্যও বিখ্যাত হয়ে রয়েছেন।

গিলবার্ট নিউটন লুইস
জন্ম(১৮৭৫-১০-২৩)২৩ অক্টোবর ১৮৭৫
মৃত্যু২৩ মার্চ ১৯৪৬(1946-03-23) (বয়স ৭০)
বার্কলে, ক্যালিফোর্নিয়া
জাতীয়তামার্কিন
মাতৃশিক্ষায়তনহার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়
পরিচিতির কারণসমযোজী বন্ধন
লুইস ডট কাঠামো
ভ্যালেন্সি বন্ড তত্ত্ব
লুইস অম্ল ও ক্ষারক
রাসায়নিক তাপগতিবিদ্যা
ভারী পানি
নামকরণ: ফোটন
ব্যাখ্যা: ফসফোরেসেন্স
পুরস্কারফেলো অব দ্য রয়েল সোসাইটি[1]
বৈজ্ঞানিক কর্মজীবন
কর্মক্ষেত্রভৌত রসায়ন
প্রতিষ্ঠানসমূহহার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়
ম্যাসাচুসেট্‌স ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি
ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়া, বার্কলে
ডক্টরাল উপদেষ্টাথিওডোর উইলিয়াম রিচার্ডস
ডক্টরাল শিক্ষার্থীমাইকেল কাশা
হ্যারল্ড ক্লেটন ইউরি
যাদের দ্বারা প্রভাবান্বিতআরভিং ল্যাংমুইর
মার্লে র‌্যান্ডল

জীবনী

লুইস ১৮৭৫ সালে ম্যাসাচুসেটসে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি নেব্রাস্কা বিশ্ববিদ্যালয়ে দুই বছর পড়ার পর হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে চলে যান এবং এখান থেকেই বিএসসি ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি ১৮৯৯ সালে একই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রসায়নে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি হার্ভার্ডে এক বছর শিক্ষকতা করার পর জার্মানিতে গমন করেন। ১৯০১ সালে তিনি হার্ভার্ডে ফিরে আসেন। তাকে তাপগতিবিদ্যা ও তড়িৎরসায়নের ইন্সট্রাক্টর হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয়। তিনি ১৯০৫ সালে ম্যাসাচুসেট্‌স ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজিতে শিক্ষক হিসেবে যোগ দেন। তিনি ১৯০৭ সালে সহকারী অধ্যাপক, ১৯০৮ সালে সহযোগী অধ্যাপক এবং ১৯১১ সালে পূর্ণ অধ্যাপক পদে উন্নীত হন। তিনি ১৯১২ সালে ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়া, বার্কলের কলেজ অব কেমিস্ট্রির ভৌত রসায়নের অধ্যাপক নিযুক্ত হন।

গবেষণা

তথ্যসূত্র

  1. দৃষ্টি আকর্ষণ: এই টেমপ্লেটি ({{cite doi}}) অবচিত। doi দ্বারা চিহ্নিত প্রকাশনা উদ্ধৃত করার জন্য:10.1098/rsbm.1947.0014, এর পরিবর্তে দয়া করে |doi=10.1098/rsbm.1947.0014 সহ {{সাময়িকী উদ্ধৃতি}} ব্যবহার করুন।
  2. "Gilbert Newton Lewis: American chemist (1875-1946), Woodrow Wilson Leadership Program in Chemistry"। ১ এপ্রিল ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ এপ্রিল ২০১৩

আরও পড়ুন

  • Coffey, Patrick (2008) Cathedrals of Science: The Personalities and Rivalries That Made Modern Chemistry. Oxford University Press. আইএসবিএন ৯৭৮-০-১৯-৫৩২১৩৪-০

বহিঃসংযোগ

This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.