গাইবান্ধা-৫
গাইবান্ধা-৫ হল বাংলাদেশের জাতীয় সংসদের ৩০০টি নির্বাচনী এলাকার একটি। এটি গাইবান্ধা জেলায় অবস্থিত জাতীয় সংসদের ৩৩নং আসন।
গাইবান্ধা-৫ | |
---|---|
জাতীয় সংসদ-এর নির্বাচনী এলাকা | |
জেলা | গাইবান্ধা জেলা |
বিভাগ | রংপুর বিভাগ |
মোট ভোটার | ৩,১৩,৭৪৬ (২০১৮)[1] |
বর্তমান নির্বাচনী এলাকা | |
সৃষ্ট | ১৯৮৪ |
দল | বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ |
বর্তমান সাংসদ | মাহমুদ হাসান রিপন |
সীমানা
এটি গাইবান্ধা জেলার ফুলছড়ি উপজেলা ও সাঘাটা উপজেলা নিয়ে গঠিত।[2]
নির্বাচিত সাংসদ
নির্বাচন
২০১০-এর দশকে নির্বাচন
বিরোধীদলগুলি ২০১৪ সালের সাধারণ নির্বাচন বর্জন করে তাদের প্রার্থীতা প্রত্যাহার করে নিলে ফজলে রাব্বী মিয়া বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন।[5]
২০০০-এর দশকে নির্বাচন
সাধারণ নির্বাচন ২০০৮: গাইবান্ধা-৫[6][7] | ||||||
---|---|---|---|---|---|---|
দল | প্রার্থী | ভোট | % | ±% | ||
আওয়ামী লীগ | ফজলে রাব্বি মিয়া | ৯৮,৪৬১ | ৪৪.৬ | +৪.৩ | ||
জাতীয় পার্টি | রওশন এরশাদ | ৯৪,১৪৩ | ৪২.৭ | প্র/না | ||
বিএনপি | মোঃ হাসান আলী | ২৭,০৬৬ | ১২.৩ | +৬.৯ | ||
বাসদ | মোঃ নওশাদুজ্জামান | ৪৮৬ | ০.২ | প্র/না | ||
বিকল্পধারা | মোঃ শরিফ উদ্দিন কাজল | ৪৩৩ | ০.২ | প্র/না | ||
বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টি | আজহারুল ইসলাম | ১০৫ | ০.০ | প্র/না | ||
সংখ্যাগরিষ্ঠতা | ৪,৩১৮ | ২.০ | -৯.৪ | |||
ভোটার উপস্থিতি | ২,২০,৬৯৪ | ৮৮.৬ | +১৬.২ | |||
ইসলামী জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট থেকে আওয়ামী লীগ অর্জন করে | ||||||
সাধারণ নির্বাচন ২০০১: গাইবান্ধা-৫[8] | ||||||
---|---|---|---|---|---|---|
দল | প্রার্থী | ভোট | % | ±% | ||
ইসলামী জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট | রওশন এরশাদ | ৯৩,৪৩২ | ৫১.৭ | প্র/না | ||
আওয়ামী লীগ | ফজলে রাব্বি মিয়া | ৭২,৮০৪ | ৪০.৩ | +১০.১ | ||
বিএনপি | রুস্তম আলী মোল্লা | ৯,৭৯৭ | ৫.৪ | -৪.৪ | ||
ওয়ার্কার্স পার্টি | মোঃ আঃ রউফ | ১,২২৬ | ০.৭ | প্র/না | ||
স্বতন্ত্র | মোঃ মকছেদুর রহমান | ১,১১৫ | ০.৬ | প্র/না | ||
স্বতন্ত্র | মোঃ আবু তাহের | ১,০৯৯ | ০.৬ | প্র/না | ||
স্বতন্ত্র | মো: নুরুন্নবী প্রধান | ৯৮৫ | ০.৬ | প্র/না | ||
জাসদ | শাহ মোঃ মতিয়ার রহমান | ১৩৭ | ০.১ | প্র/না | ||
জাতীয় পার্টি | মারুফ আক্তার | ৮৫ | ০.১ | প্র/না | ||
সংখ্যাগরিষ্ঠতা | ২০,৬২৮ | ১১.৪ | -৯.৯ | |||
ভোটার উপস্থিতি | ১,৮০,৬৮০ | ৭২.৪ | ০.০ | |||
জাতীয় পার্টি থেকে ইসলামী জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট অর্জন করে | ||||||
১৯৯০-এর দশকে নির্বাচন
সাধারণ নির্বাচন জুন ১৯৯৬: গাইবান্ধা-৫[8] | |||||
---|---|---|---|---|---|
দল | প্রার্থী | ভোট | % | ±% | |
জাতীয় পার্টি | ফজলে রাব্বি মিয়া | ৬৯,০৯৪ | ৫১.৫ | +১১.৭ | |
আওয়ামী লীগ | মোঃ হাবিবুর রহমান | ৪০,৪৭৮ | ৩০.২ | +৩.৬ | |
বিএনপি | মোঃ মতিয়ার রহমান | ১৩,১৮৮ | ৯.৮ | -৪.৩ | |
জামায়াতে ইসলামী | সেলিম উদ্দিন ব্যাপারি | ১০,০৭৭ | ৭.৫ | -৮.০ | |
গণফোরাম | গোলজার রহমান | ৪৫০ | ০.৩ | প্র/না | |
স্বতন্ত্র | নাকিবুদ্দিন | ৩২৭ | ০.২ | প্র/না | |
জাকের পার্টি | বজলুর রশীদ প্রধান | ২৫২ | ০.২ | ০.০ | |
ফ্রিডম পার্টি | কামাল পাশা বাদশা | ২৩৯ | ০.২ | প্র/না | |
সংখ্যাগরিষ্ঠতা | ২৮,৬১৬ | ২১.৩ | +৮.১ | ||
ভোটার উপস্থিতি | ১,৩৪,১০৫ | ৭২.৪ | +১৯.৭ | ||
জাতীয় পার্টি নির্বাচনী এলাকা ধরে রাখে | |||||
সাধারণ নির্বাচন ১৯৯১: গাইবান্ধা-৫[8] | |||||
---|---|---|---|---|---|
দল | প্রার্থী | ভোট | % | ±% | |
জাতীয় পার্টি | ফজলে রাব্বি মিয়া | ৪৩,৮১৬ | ৩৯.৮ | ||
আওয়ামী লীগ | মো: নুরুন্নবী প্রধান | ২৯,২৫৮ | ২৬.৬ | ||
জামায়াতে ইসলামী | আব্দুল গফুর | ১৭,০৫৬ | ১৫.৫ | ||
বিএনপি | রুস্তম আলী মোল্লা | ১৫,৫৪৫ | ১৪.১ | ||
জাসদ (সিরাজ) | বেলাল হোসেন ইউসুফ | ২,২৫৬ | ২.১ | ||
বাকশাল | আতাউর রহমান | ১,৬২৩ | ১.৫ | ||
জাকের পার্টি | লুৎফর রহমান | ১৯০ | ০.২ | ||
জাসদ (রব) | আবু জাফর সরকার | ১৭২ | ০.২ | ||
ওয়ার্কার্স পার্টি | আমিনুল ইসলাম মিয়া | ১০৮ | ০.১ | ||
সংখ্যাগরিষ্ঠতা | ১৪,৫৫৮ | ১৩.২ | |||
ভোটার উপস্থিতি | ১,১০,০২৪ | ৫২.৭ | |||
জাতীয় পার্টি নির্বাচনী এলাকা ধরে রাখে | |||||
তথ্যসূত্র
- এমরান হোসাইন শেখ (১০ অক্টোবর ২০১৮)। "কোন আসনে কত ভোটার"। বাংলা ট্রিবিউন। ২৭ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- "জাতীয় সংসদীয় আসনবিন্যাস (২০১৩) গেজেট" (পিডিএফ)। নির্বাচন কমিশন বাংলাদেশ। ১৬ জুন ২০১৫ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ আগস্ট ২০১৫।
- "৩য় জাতীয় সংসদ সদস্যদের তালিকা" (পিডিএফ)। বাংলাদেশ সংসদ। সংগ্রহের তারিখ ১৩ আগস্ট ২০১৪।
- "৪র্থ জাতীয় সংসদ সদস্যদের তালিকা" (পিডিএফ)। বাংলাদেশ সংসদ। সংগ্রহের তারিখ ১৩ আগস্ট ২০১৪।
- "১৫৩ আসনে জয়ী যারা"। দৈনিক সমকাল। ৪ জানুয়ারি ২০১৪। ৬ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ ডিসেম্বর ২০১৮।
- "৯ম জাতীয় সংসদ নির্বাচন" (পিডিএফ)। বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন। ২৮ নভেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ নভেম্বর ২০১৮।
- "মনোনয়ন জমাদানের তালিকা"। বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন। ১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৮।
- "Parliament Election Result of 1991,1996,2001 Bangladesh Election Information and Statistics"। ভোট মনিটর নেটওয়ার্ক (ইংরেজি ভাষায়)। ২৯ ডিসেম্বর ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৮।
বহিঃসংযোগ
- সেফোস "গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ" (ইংরেজি)
This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.