গফরগাঁও উপজেলা
গফরগাঁও উপজেলা বাংলাদেশের ময়মনসিংহ জেলার একটি প্রশাসনিক এলাকা। তাছাড়া পল্লি কবি জসীম উদ্দিন এর নকশী কাঁথার মাঠ এ জায়গাকে নিয়ে রচিত। এছাড়াও গফরগাঁও বেগুন এর জন্য দেশব্যাপী বিখ্যাত।
গফরগাঁও | |
---|---|
উপজেলা | |
গফরগাঁও উপজেলা | |
ডাকনাম: গফরগাঁও | |
গফরগাঁও গফরগাঁও | |
স্থানাঙ্ক: ২৪°২৫′২″ উত্তর ৯০°৩২′৪৪″ পূর্ব | |
দেশ | বাংলাদেশ |
বিভাগ | ময়মনসিংহ বিভাগ |
জেলা | ময়মনসিংহ জেলা |
সংসদীয় আসন | ময়মনসিংহ-১০ (১৫৫ নং) |
সরকার | |
• সংসদ সদস্য | ফাহমী গোলন্দাজ বাবেল (আওয়ামী লীগ) |
আয়তন | |
• মোট | ৪০১.১৬ বর্গকিমি (১৫৪.৮৯ বর্গমাইল) |
জনসংখ্যা (২০১১)[1] | |
• মোট | ৪,১৩,৪৮৮ |
• জনঘনত্ব | ১,০০০/বর্গকিমি (২,৭০০/বর্গমাইল) |
সময় অঞ্চল | বিএসটি (ইউটিসি+৬) |
প্রশাসনিক বিভাগের কোড | ৩০ ৬১ ২২ |
ওয়েবসাইট | প্রাতিষ্ঠানিক ওয়েবসাইট |
অবস্থান
ময়মনসিংহ জেলা সদর থেকে রেলপথে ও সড়কপথে গফরগাঁও উপজেলা সদরের দূরত্ব ৩৯ কিলোমিটার এবং রাজধানীর ঢাকা থেকে ৮৬ কিলোমিটার। গফরগাঁও-এর বুক চিরে রেল পথটি বয়ে গেছে রাজধানী ঢাকা থেকে উত্তরাঞ্চলের দিকে, জগন্নাথগঞ্জ ঘাট, বাহাদুরাবাদ ঘাটের এবং পূর্বে ঝারিয়া ঝাঁজাইল, মোহনগঞ্জের দিকে। এর উত্তরে ত্রিশাল উপজেলা ও নান্দাইল উপজেলা, দক্ষিণে গাজীপুর জেলার শ্রীপুর উপজেলা ও কাপাসিয়া উপজেলা, পূর্বে নান্দাইল উপজেলা ও কিশোরগঞ্জ জেলার হোসেনপুর উপজেলা, পাকুন্দিয়া উপজেলা, পশ্চিমে ভালুকা উপজেলা।
ইতিহাস
গাফফার খান নামক জনৈক সেনানায়কের নামে 'গফরগাঁও' নামের উৎপত্তি। ধারণা করা হয় মুঘল সেনাপতি রাজা মানসিংহ ও বাংলার বারো ভুঁইয়াদের নেতা ঈসা খানের সম্মুখ যুদ্ধটি গফরগাঁওয়ের বাশিয়া গ্রামে অনুষ্ঠিত হয়েছিল। গফরগাঁওয়ের ১৫টি ইউনিয়নের মধ্যে ১৪টি ইউনিয়ন ভাওয়াল পরগনাধীন এবং পূর্বাংশ চর আলগী ইউনিয়ন আঠারবাড়ি জমিদার প্রশাসনের অন্তর্ভুক্ত ছিল। গফরগাঁও থানা ১৮১৩ সালে গঠিত হয়।
প্রশাসনিক এলাকা
গফরগাঁও উপজেলায় বর্তমানে ১টি পৌরসভা ও ১৫টি ইউনিয়ন রয়েছে। সম্পূর্ণ উপজেলার প্রশাসনিক কার্যক্রম মোট ২টি থানার(গফরগাঁও ও পাগলা) আওতাধীন।[2]
গফরগাঁও থানার আওতাধীন ১টি পৌরসভা ও ৭টি ইউনিয়ন।
পাগলা থানার আওতাধীন ৮টি ইউনিয়ন।
- ৭নং মশাখালী
- ৯নং পাঁচবাগ
- ১০নং উস্থি
- ১১নং লংগাইর
- ১২নং পাইথল
- ১৩নং দত্তেরবাজার
- ১৪নং নিগুয়ারী
- ১৫নং টাংগাব
পাগলা থানা একটি নতুন থানা, যা ২০১২ সালে চালু হয়েছে। গফরগাঁও উপজেলায় দুইটি রেলওয়ে স্টেশন রয়েছে। একটি গফরগাঁও রেলওয়ে স্টেশন অপরটি হলো মশাখালী রেলওয়ে স্টেশন।
সাহিত্য ও সংস্কৃতি
ড. দীনেশচন্দ্র সেন কর্তৃক বৃহত্তর ময়মনসিংহের মৈমনসিংহ গীতিকা সংগ্রহকালে কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের তৎকালীন ছাত্র পল্লীকবি জসীম উদ্দীনকে এই এলাকায় নিয়োজিত করেন। গফরগাঁও অবস্থানকালে জসীম উদদীনের সাথে স্থানীয় রূপাই মিয়ার ঘনিষ্ঠতা হয়। রূপাই মিয়ার জীবনের ঘটনাকে কেন্দ্র করে তিনি তার প্রখ্যাত কাব্যগ্রন্থ নকশী কাঁথার মাঠ রচনা করেন।
এখানে জারি, সারি, বাউল ও কেচ্ছাগান নিয়মিত চর্চা হয়। ষাটের দশক পর্যন্তও ঘেঁটুগানের চর্চা এই অঞ্চলে নিয়মিত হতো। তাছাড়া প্রায়ই নৌকা বাইচ হয়ে থাকে।
জনসংখ্যার উপাত্ত
২০১১ সালের জনশুমারি অনুসারে গফরগাঁওয়ের জনসংখ্যা ৪,১৩,৪৮৮ জন।[3] জনসংখ্যার ৫১% নারী, পুরুষ ৪৯%। উপজেলার ১৮ বছরের নিচে জনসংখ্যা ১৮৪,৬৩৩ জন। প্রতি বর্গকিলোমিটারে ১০৩০ জন মানুষ বাস করে। তবে স্থানীয় ধারণা অনুযায়ী বর্তমানে গফরগাঁওয়ে প্রায় ৫ লক্ষের অধিক মানুষ বসবাস করে।
যোগাযোগ
গফরগাঁও উপজেলায় সড়ক ও রেলপথে আসা যায়। ঢাকা থেকে রেলপথে গফরগাঁওয়ের দূরত্ব ৮৬ কি.মি. এবং সড়কপথে ৯২ কি.মি.। ময়মনসিংহ থেকে গফরগাঁওয়ের দূরত্ব রেল ও সড়কপথে ৩৯ কি.মি.।
গফরগাঁওয়ের যোগাযোগ ব্যবস্থা প্রধানত রেলকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে। এছাড়া সড়কপথেও লোকজন যাতায়াত করে থাকেন। গফরগাঁও রেলওয়ে স্টেশন উপজেলার প্রধান রেলস্টেশন। এছাড়া মশাখালী নামে আরেকটি রেল স্টেশন রয়েছে। গফরগাঁওয়ে ৬টি আন্তঃনগর সহ মোট ১১টি ট্রেন যাত্রাবিরতি করে থাকে। গফরগাঁওয়ে একটি বাস স্ট্যান্ডও রয়েছে। বর্তমানে ঢাকা, ময়মনসিংহ ও পাশ্ববর্তী জেলা-উপজেলা সমূহের সাথে আরো নতুন নতুন রাস্তা যুক্ত হয়ে এর যোগাযোগ ব্যবস্থার ব্যাপক উন্নয়ন ঘটেছে। ফলে এখন সহজেই গফরগাঁও আসা যায়।
শিক্ষা
কলেজসমূহ
- গফরগাঁও সরকারি কলেজ,
- আলতাফ গোলন্দাজ ডিগ্রি কলেজ,
- গফরগাঁও মহিলা কলেজ,
- কান্দিপাড়া আবদুর রহমান ডিগ্রি কলেজ,
- গয়েশপুর ডিগ্রি কলেজ,
- রৌহা কারিগরী কলেজ,
- র্যাংলার কিরণ দে মডেল কলেজ, রসুলপুর,
- হুরমতউল্লাহ কলেজ, শিবগঞ্জ,
- শেখ মোঃ ইব্রাহিম খলিল মাজমপাড়া ইউনানী মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল,
- বাড়ইহাটি এ বি স্কুল এন্ড কলেজ।
বিদ্যালয়
- গফরগাঁও ইসলামিয়া সরকারী উচ্চ বিদ্যালয়
- খায়রুল্লাহ সরকারী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়
- কান্দিপাড়া আস্কর আলী উঃ বিঃ
- রোস্তম আলী গোলন্দাজ উচ্চ বিঃ
- বাঁশিয়া উচ্চ বিদ্যালয়
- শিবগঞ্জ বি, দাস উচ্চ বিদ্যালয়
- হাতীখলা উচ্চ বিদ্যালয়
- দরগাবাড়ী উচ্চ বিদ্যালয়
- বারইহাটি এ.বি উচ্চ বিদ্যালয়
- উসমানগণি বাঃ উচ্চ বিদ্যালয়
- মজিবুর রহমান উচ্চ বিদ্যালয়
- কান্দি উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়
- দৌলতপুর উচ্চ বিদ্যালয়
- সাহেব আলী একাডেমী
- কান্দিপাড়া আলীমুন্নেছা বাঃ উঃ বিঃ
- খারুয়া বড়াইল উচ্চ বিদ্যালয়
- মুখী মোমজান উচ্চ বিদ্যালয়
- ছফির উদ্দিন উচ্চ বিদ্যালয়
- লামকাইন উচ্চ বিদ্যালয়
- শহীদ নগর উচ্চ বিদ্যালয়[4]
- চরমছলন্দ বাঃ উচ্চ বিদ্যালয়
- তেঁতুলিয়া উচ্চ বিদ্যালয়
- চরমছলন্দ মুসলিম উচ্চ বিদ্যালয়
- গয়েশপুর বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়
- রৌহা উচ্চ বিদ্যালয়
- লামকাইন বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়
- বামুনখালী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়
- নতুন বাজার জনতা উচ্চ বিদ্যালয়
- সাইদুর রহমান মেমোরিয়াল উচ্চ বিদ্যালয়
- জয়ধরখালী উচ্চ বিদ্যালয়
- হাতেমতাই উচ্চ বিদ্যালয়
- মশাখালী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়
- পাঁচবাগ ইসলামিয়া উচ্চ বিদ্যালয়
- রসুলপুর বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়
- দত্তের বাজার ইউঃ উচ্চ বিদ্যালয়
- আবুল হাসেম খান উচ্চ বিদ্যালয়
- লামকাইন কে. এ বাঃ উচ্চ বিদ্যালয়
- সাধুয়া শেখ রিয়াজ উদ্দিন বাঃ উঃ বিঃ
- ঘাগড়া বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়
- বাড়বাড়ীয়া উচ্চ বিদ্যালয়
- তললী উচ্চ বিদ্যালয়
- রেজিয়া নিম্নমাধ্যমিক বাঃ বিদ্যালয়
- জয়ধরখালী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়
- শাখচূড়া উচ্চ বিদ্যালয়
- খুরশিদ মহল নিম্নমাধ্যমিক বাঃ বিঃ
- মহির খারুয়া নিম্নমাধ্যমিক বাঃ বিঃ
- রসুলপুর বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়
- সতর বাড়ী বেগম রাবেয়া মোমোরিয়াল উচ্চ বহুমুখী বিদ্যালয়
- উস্থি ইউঃ উচ্চ বিদ্যালয়
- কুরচাই এম.পি.এম উচ্চ বিদ্যালয়
- শহীদ লেঃ আতিকুর রহমান
- পাঁচবাগ বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়
- উথুরী জুনিয়র বিদ্যালয়
- লুৎফুন্নেছা বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়
- আঠারদানা উচ্চ বিদ্যালয়
- বিরই তালতলা উচ্চ বিদ্যালয়
- মুখী পল্লী সেবক উচ্চ বিদ্যালয়
- ছিপান উচ্চ বিদ্যালয়
- ফজলুর রহমান উচ্চ বিদ্যালয়, পুখুরিয়া
- কালাইপাড় জালেশ্বর বাঃ উচ্চ বিদ্যালয়
- ঘাগড়া উথুরী ছিপান উচ্চ বিদ্যালয়
- বারইহাটি এ,কে উচ্চ বিদ্যালয়
- কান্দিগ্রাম জুনিয়র বিদ্যালয়
- দীঘা উচ্চ বিদ্যালয়
- মশাখালী বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়
- আব্দুর রহমান খান মেমোরিয়াল উচ্চ বিদ্যালয়
- দি ফাদার অব দি ন্যাশন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব গভঃ স্কুল & কলেজ।
গফরগাঁও উপজেলায় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা অনেক।
অর্থনীতি
গফরগাঁও উপজেলা মুলত কৃষিপ্রধান। এখানে ধান, পাট, গম, ডাল ইত্যাদি খাদ্যশস্য ও অর্থকরী ফসল জন্মে থাকে। তাছাড়া ভুট্টা, গম, মসুর ইত্যাদি রবিশস্যও খুব ভাল জন্মে। গফরগাঁওয়ের বেগুন যা 'লাফা বাইগুন' নামে স্থানীয়ভাবে পরিচিত, তা গফরগাঁও পৌরসভা সংলগ্ন চর আলগী ইউনিয়নের কেবল চরমসলন্দ গ্রামে উৎপন্ন হয়। রাজধানীসহ দেশব্যাপী এর কদর রয়েছে। বর্তমানে উৎপাদন ব্যয় বাজারজাতকরণের সাথে সঙ্গতিপূর্ণ নয় বলে এর উৎপাদন অনেক হারে হ্রাস পেয়েছে।
নদীসমূহ
গফরগাঁও উপজেলায় প্রায় ৭টি নদী আছে। সেগুলো হচ্ছে পুরাতন ব্রহ্মপুত্র নদী, বানার নদী, বাইলান নদী, দইনা নদী,শীতলক্ষ্যা নদী পাগারিয়া নদী, সুতিয়া নদী এবং কাওরাইদ নদী।[5][6]
উল্লেখযোগ্য ব্যক্তি
- মাওলানা শামছুল হুদা পাঁচবাগী (১৮৬৯-১৯৮৮)- সাবেক এমপি, ব্রিটিশ ভারতে স্বাধীন বাংলার দাবীতে প্রথম রাজবন্দী, ভাষা সৈনিক, বহুভাষিক, ইসলামী শিক্ষাবিদ ও সাহিত্যিক, পত্রিকা সম্পাদক;
- গিয়াসউদ্দিন পাঠান (১৮৯৭-১৯৬৩)- তদানিন্তন পাকিস্তানের কেন্দ্রীয় কৃষিমন্ত্রী;
- মোঃ আবুল হাশেম (১৭ আগস্ট ১৯৩০-২ ফেব্রুয়ারি ২০২২) সাবেক এমপিএ ও এমপি (১৯৭০-১৯৭৩, ১৯৭৩-১৯৭৫)
- আব্দুল জব্বার (১৯১৯ - ২১শে ফেব্রুয়ারি ১৯৫২) - ভাষাশহীদ;
- অধ্যাপক খোদাদাদ খান (১৯৩২-২০১৬)-প্রখ্যাত গণিতবিদ ও সাবেক চেয়ারম্যান, গণিত বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়;
- আলতাফ হোসেন গোলন্দাজ (১৫ আগস্ট ১৯৪৭ — ১৭ ফেব্রুয়ারী ২০০৭) বাংলাদেশী রাজনীতিবিদ ও প্রাক্তন সংসদ সদস্য। তিনি তিনবার ৫ম (১৯৯১), ৭ম (১৯৯৬), ৮ম (২০০১)জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।
- ফাহমী গোলন্দাজ বাবেল (জন্ম ৯ সেপ্টেম্বর ১৯৭৬) ময়মনসিংহ-১০ আসন থেকে নির্বাচিত একাদশ জাতীয় সংসদের সদস্য। ২০০৯ সালে তিনি উপজেলা পরিষদ নিবার্চনে উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হোন। ২০১৪ সালে দশম ও ২০১৮ সালের একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ থেকে বিপুল ভোটে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হোন।
- মোঃ ফজলুর রহমান সুলতান- সাবেক সংসদ সদস্য;
- অধ্যাপক ডাক্তার এম এ হাদী:উপাচার্য; বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় ও হাসপাতাল।
- এনামুল হক জজ মিয়া : সাবেক সংসদ সদস্য।
- ক্যাপ্টেন গিয়াস উদ্দিন আহমেদ : সাবেক সংসদ সদস্য।
তথ্যসূত্র
- বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন (জুন ২০১৪)। "এক নজরে গফরগাঁও"। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার। ২৩ অক্টোবর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ জুলাই ২০১৫।
- "ইউনিয়নসমূহ - গফরগাঁও উপজেলা"। gafargaon.mymensingh.gov.bd। জাতীয় তথ্য বাতায়ন। ৯ জানুয়ারি ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ ডিসেম্বর ২০২০।
- "বাংলাদেশর ১৯৯১ মারির মানুলেহা (লোক গণনা)"। সংগ্রহের তারিখ নভেম্বর ১০, ২০০৬।
- তথ্যসূত্র প্রয়োজন
- ড. অশোক বিশ্বাস, বাংলাদেশের নদীকোষ, গতিধারা, ঢাকা, ফেব্রুয়ারি ২০১১, পৃষ্ঠা ৩৯৯, আইএসবিএন ৯৭৮-৯৮৪-৮৯৪৫-১৭-৯।
- মানিক মোহাম্মদ রাজ্জাক (ফেব্রুয়ারি ২০১৫)। বাংলাদেশের নদনদী: বর্তমান গতিপ্রকৃতি। ঢাকা: কথাপ্রকাশ। পৃষ্ঠা ৬০৬। আইএসবিএন 984-70120-0436-4।