ক্লাইভ রাইস
ক্লাইভ এডওয়ার্ড বাটলার রাইস (ইংরেজি: Clive Rice; ২৩ জুলাই ১৯৪৯ - ২৮ জুলাই ২০১৫) ট্রান্সভাল প্রদেশের জোহানেসবার্গে জন্মগ্রহণকারী দক্ষিণ আফ্রিকান আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার ছিলেন। দক্ষিণ আফ্রিকা ক্রিকেট দলের পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশগ্রহণসহ দলের অধিনায়কত্ব করেছেন। দলে তিনি মূলতঃ অল-রাউন্ডার হিসেবে ভূমিকা রেখেছেন।
ব্যক্তিগত তথ্য | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | ক্লাইভ এডওয়ার্ড বাটলার রাইস | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জন্ম | জোহানেসবার্গ, ট্রান্সভাল প্রদেশ, দক্ষিণ আফ্রিকা | ২৩ জুলাই ১৯৪৯||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
মৃত্যু | ২৮ জুলাই ২০১৫ ৬৬) কেপ টাউন, কেপ প্রদেশ, দক্ষিণ আফ্রিকা | (বয়স||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ডাকনাম | মিন মেশিন | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ব্যাটিংয়ের ধরন | ডানহাতি | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বোলিংয়ের ধরন | ডানহাতি ফাস্ট-মিডিয়াম | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ভূমিকা | অল-রাউন্ডার, অধিনায়ক | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
সম্পর্ক | ফিলিপ বোয়ার (দাদা) | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
আন্তর্জাতিক তথ্য | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জাতীয় দল |
| ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ওডিআই অভিষেক (ক্যাপ ৭) | ১০ নভেম্বর ১৯৯১ বনাম ভারত | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
শেষ ওডিআই | ১৪ নভেম্বর ১৯৯১ বনাম ভারত | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ঘরোয়া দলের তথ্য | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বছর | দল | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
১৯৯২/৯৩-১৯৯৩/৯৪ | নাটাল | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
১৯৭০/৭১-১৯৯১/৯২ | ট্রান্সভাল | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
১৯৮৮-১৯৮৯ | স্কটল্যান্ড | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
১৯৮৭ | এমসিসি | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
১৯৭৫-১৯৮৭ | নটিংহ্যামশায়ার | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
| |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
উৎস: ইএসপিএনক্রিকইনফো.কম, ২২ আগস্ট ২০১৫ |
ডানহাতে ব্যাটিংয়ের পাশাপাশি ডানহাতে ফাস্ট-মিডিয়াম বোলিং করতেন তিনি। এছাড়াও প্রথম-শ্রেণীর কাউন্টি ক্রিকেটে নটিংহ্যামশায়ার ক্লাবের অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করেন ক্লাইভ রাইস। প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে তার ব্যাটিং গড় ছিল ৪০.৯৫ ও ৯৩০ উইকেট নেন ২২.৪৯ বোলিং গড়ে। ৪৮২টি প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে অংশ নিয়ে ২৬,৩৩১ রান তোলেন।[1] টেস্ট ক্রিকেটার না হয়েও তাকে বিশ্ব ক্রীড়াঙ্গনে অন্যতম সেরা অল-রাউন্ডার হিসেবে গণ্য করা হয়।[2]
প্রারম্ভিক জীবন
প্যাট্রিক ও অ্যাঞ্জেলা দম্পতির সন্তান ছিলেন ক্লাইভ রাইস।[3] রাইসের দাদা ফিলিপ সিন্ডারকোম্ব বোয়ার অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিনিধিত্ব করেন। তার ভাই রিচার্ডও ট্রান্সভালের পক্ষে খেলার জন্য মনোনীত হয়েছিলেন। কিন্তু, পরীক্ষার কারণে দলে খেলতে পারেননি।[3]
রাইস জোহানেসবার্গের এনভাইরোলাইট নামের একটি স্ট্রিট-লাইটিং কোম্পানীতে কাজ করতেন। তার স্ত্রী ‘সুসান’ স্পোর্টস ট্যুর এন্ড বুশ সাফারি কোম্পানীর প্রধানের দায়িত্বে রয়েছেন। এ দম্পতির দুইটি সন্তান রয়েছে।
ঘরোয়া ক্রিকেট
দক্ষিণ আফ্রিকার উপর নিষেধাজ্ঞাকালীন সময় থেকে তার খেলোয়াড়ী জীবন শুরু হয়েছিল। ফলে ঐ সময়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে তার অংশগ্রহণের সুযোগ ঘটেনি। ১৯৬৯ সালে ট্রান্সভাল দলের মাধ্যমে তার খেলোয়াড়ী জীবনের সূত্রপাত ঘটে। ১৯৮০-এর দশকে ট্রান্সভালের সদস্য থাকাকালে ঘরোয়া ক্রিকেটে দূর্দান্তভাবে সফলতা লাভ করেন যা তাকে ‘মিন মেশিন’ নামে আখ্যায়িত করা হয়।[4] এছাড়াও তিনি ক্যাসল কারি কাপস ও অন্য একটি একদিনের প্রতিযোগিতায় বিজয়ী দলের সদস্য ছিলেন। খেলোয়াড়ী জীবনের শেষদিকে তিনি নাটালের সদস্য হন ও দলে অধিনায়কত্ব করেন।
কাউন্টি ক্রিকেট
টেস্টে অংশগ্রহণ থেকে বঞ্চিত হলেও তিনি কাউন্টি ক্রিকেটে সফলকাম হন। এছাড়াও গ্লুচেস্টারশায়ারের মাইক প্রোক্টর ও হ্যাম্পশায়ারের ব্যারি রিচার্ডসের ন্যায় প্রতিভাবান ক্রিকেটারদের তুলনায় কাউন্টিতে তার অবস্থান শীর্ষে ছিল। কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশীপে গারফিল্ড সোবার্স, রিচার্ড হ্যাডলি ও ডেরেক র্যান্ডলের ন্যায় খ্যাতনামা ক্রিকেটার সমৃদ্ধ নটিংহ্যামশায়ার দলে খেলেন। ঐ দলে তিনি অধিনায়কের দায়িত্বে ছিলেন। ১৯৭৯ থেকে ১৯৮৭ সাল পর্যন্ত ইংল্যান্ডের কাউন্টি ক্রিকেটে নটিংহ্যামশায়ার কাউন্টি ক্রিকেট ক্লাবের অধিনায়ক ছিলেন। ১৯৮১ ও ১৯৮৭ সালের কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশিপে শিরোপা বিজয়ী নটিংহ্যামশায়ার দলকে নেতৃত্ব দেন তিনি।
হ্যাডলি’র ন্যায় অনেক উইকেট না পেলেও তিনি নটিংহ্যামশায়ারের সেরা ব্যাটসম্যান ছিলেন। কিন্তু রাইস, হ্যাডলি, কেভিন কুপার ও এডি হ্যামিংসের আটোসাটো অফ স্পিনের কারণে নটিংহ্যামশায়ার সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছে। এরফলে ১৯২৯ সালের পর ১৯৮১ সালে প্রথমবারের মতো চ্যাম্পিয়নশীপের শিরোপা লাভে সক্ষম হয় দলটি। এরপর তিনি স্কটল্যান্ড দলের পক্ষে খেলেন।
বিদ্রোহী দলের সফর
১৯৭০ সালে ইংল্যান্ড সফরে দক্ষিণ আফ্রিকা দলের পরিবর্তে বহিঃবিশ্ব একাদশ নাম ধারণ করে। এতে স্বল্পকয়েকজন দক্ষিণ আফ্রিকান অংশ নিলেও বয়সে অনেক ছোট থাকায় তিনি অংশ নিতে পারেননি।
১৯৭১-৭২ মৌসুমে অস্ট্রেলিয়া সফরে যাবার জন্য দক্ষিণ আফ্রিকা দলের সদস্য মনোনীত হন। বর্ণবৈষম্যবাদ নীতির কারণে দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক ক্রীড়াঙ্গনে সমালোচনার ঝড় ওঠে। কিন্তু বর্ণবৈষম্যবাদ নীতির কারণে ঐ সফরটি বাতিল হয়ে যায়। এর পরপরই আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে দক্ষিণ আফ্রিকা ক্রিকেট দলকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়। এরফলে তিনি বিতর্কিত বিশ্ব সিরিজ ক্রিকেটের সাথে জড়িত হন। ১৯৮০-এর দশকে দক্ষিণ আফ্রিকায় বেশ কয়েকটি বিদ্রোহী ক্রিকেট দল সফরে আসে। ঐ দলগুলো অনানুষ্ঠানিকভাবে টেস্ট খেলায় অংশ নেয়। অধিকাংশ সময়ই তিনি স্বাগতিক দলের অধিনায়কত্ব করেন। শীত মৌসুমে অস্ট্রেলিয়া, ওয়েস্ট ইন্ডিজ, শ্রীলঙ্কা ও ইংল্যান্ডের বিদ্রোহী দল দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে আসলে কোন দলই তার ও উজ্জ্বীবিত খেলোয়াড়দের বিপক্ষে দাঁড়াতে পারেনি।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট
৯০-এর দশকের শুরুতে দক্ষিণ আফ্রিকার উপর নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের পর ১৯৯১ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশগ্রহণের সুযোগ লাভের অধিকারী হন তিনি।[1] সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে তিনি তিনটি একদিনের আন্তর্জাতিকে অংশগ্রহণ করেন। কলকাতার ইডেন গার্ডেন্সে অনুষ্ঠিত দক্ষিণ আফ্রিকার ইতিহাসে প্রথম ওডিআইয়ে ৪২ বছর বয়সে দলের নেতৃত্বে ছিলেন তিনি।[5] ভারতের বিপক্ষে অনুষ্ঠিত তিন ওডিআইয়ের ঐ সিরিজে তিনি ১৩ গড়ে রানসংগ্রহসহ ৫৭ রান খরচ করে তিন উইকেট পেয়েছিলেন।[6]
কিন্তু ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলের বিপক্ষে একমাত্র টেস্টসহ ১৯৯২ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করা থেকে তাকে বিতর্কিতভাবে দল থেকে বাদ দেয়া হয়। দল থেকে বাদ পড়ার পর তার স্থলাভিষিক্ত হন কেপলার ওয়েসেলস।
খেলার ধরন
স্লিপে তিনি চমৎকার ভঙ্গীমায় ফিল্ডিং করতেন। কঠোর দৃষ্টিভঙ্গীর অধিকারী অধিনায়ক ছিলেন তিনি। তিনি তার সময়কালের অন্যতম সেরা ক্রিকেটার হিসেবে বিবেচিত হন। রাইস নতুন বল নিতেই বেশি পছন্দ করতেন। আউটসুইঙ্গারে বাউন্স ছুঁড়তেন ও ট্রান্সভালের পেস আক্রমণে নেতৃত্ব দিতেন। এরফলে তিনি ‘মিন মেশিন’ নামে আখ্যায়িত হন।
অর্জনসমূহ
কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশীপে অনবদ্য অবদান রাখায় ১৯৮১ সালে উইজডেন কর্তৃক অন্যতম বর্ষসেরা ক্রিকেটাররূপে ঘোষিত হন।[7] বিশ্ব ক্রিকেট অঙ্গনের অন্যতম সেরা ক্রিকেটার হলেও টেস্ট ক্রিকেটে অংশ নেয়ার সুযোগ পাননি তিনি। ক্রিকেট সংবাদদাতা সাইল্ড বেরি’র মতে, ‘যদি ক্রীড়াঙ্গনে রাজনীতিকে অন্তর্ভুক্ত করা হতো, তাহলে ৮০-এর দশকের অন্যতম সেরা চার অল-রাউন্ডার ইয়ান বোথাম, রিচার্ড হ্যাডলি, ইমরান খান ও কপিল দেবের পাশে তাঁর নামও অন্তর্ভুক্ত থাকতো।’[2]
খেলোয়াড়ী জীবন থেকে অবসর নিয়ে নটিংহ্যামশায়ারের কোচের দায়িত্ব পালন করেন। এছাড়াও তিনি কেভিন পিটারসনকে দক্ষিণ আফ্রিকা ত্যাগ করে ইংল্যান্ড দলে খেলার জন্য উদ্দীপনা যোগান।[8][9][10]
বিতর্ক
সেপ্টেম্বর, ২০১০ সালে ফক্স নিউজে এক স্বাক্ষাৎকারে বক্তব্য দেন যে, ‘পাকিস্তানের সাবেক কোচ বব উলমার ও সাবেক দক্ষিণ আফ্রিকান অধিনায়ক হানসি ক্রনিয়ের মৃত্যু রহস্যের সাথে জুয়াড়ী চক্রের সম্পৃক্ততা রয়েছে।’ তিনি আরও বলেছিলেন যে, ‘ঐ চক্র তাদের কাজে বাঁধা হয়ে দাঁড়ায় এমন যে-কোন কাজ করতে পরোয়া করে না।’
দেহাবসান
সেপ্টেম্বর, ১৯৯৮ সালে তার মস্তিষ্কের টিউমার ধরা পড়ে। তখন জার্মানির হ্যানোভারে চিকিৎসা শেষে আরোগ্য লাভ করেন।[11] কিন্তু ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সালে কেপটাউনের নিজ গৃহে তিনি আবার পড়ে যান। স্থানীয় হাসপাতালের স্ক্যানে টিউমার অপসারণের জন্য অস্ত্রোপাচারের কথা বলা হয়।[12] এরপর তাকে ব্যাঙ্গালোরের হেলথ কেয়ার গ্লোবাল হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়। রোবোটিক রেডিয়েশন চিকিৎসায় সেবারও তার টিউমার অপসারণ করা হয়। সুস্থতা বোধ করায় মার্চ, ২০১৫ সালে তিনি নিজ দেশে প্রত্যাবর্তন করেন তিনি।[13] অতঃপর ২৮ জুলাই, ২০১৫ তারিখ সকালে ৬৬ বছর বয়সে কেপটাউনের হাসপাতালে মস্তিষ্কে টিউমারের কারণেই তার দেহাবসান ঘটে।[14][15]
তথ্যসূত্র
- "Clive Rice dies"। sport24। ২৮ জুলাই ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ২৮ জুলাই ২০১৫।
- Berry, Scyld (২৮ জুলাই ২০১৫)। "Clive Rice obituary: Best cricketer who never played a Test"। telegraph। সংগ্রহের তারিখ ২৮ জুলাই ২০১৫।
- Sproat, p. 341.
- Player Profile, Cricinfo, Retrieved on 29 March 2009
- India v South Africa, South Africa in India 1991/92 (1st ODI), ODI no. 686, Cricinfo, Retrieved on 16 April 2009
- Player Profile, Cricinfo, Retrieved on 16 April 2009
- Wisden's Five Cricketers of the Year, Wisden Cricketers' Almanack, Retrieved on 29 March 2009
- South Africa's decline because of 'apartheid in reverse', Cricinfo, Retrieved on 29 March 2009
- Rice furious at 'apartheid in reverse', The Telegraph, Retrieved on 24 July 2011
- http://www.theguardian.com/sport/2009/jan/08/england-cricket-kevin-pietersen-peter-moores
- "Clive Rice diagnosed as having a brain tumor (28 September 1998)"। ESPNcricinfo। ২৭ সেপ্টেম্বর ১৯৯৮। সংগ্রহের তারিখ ২৮ জুলাই ২০১৫।
- "Clive Rice confident laser knife can remove new tumours"। news24.com। ৪ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ জুলাই ২০১৫।
- "Clive Rice successfully returns home to SA from India after getting brain tumour treated in HCG"। Business Standard। সংগ্রহের তারিখ ২৮ জুলাই ২০১৫।
- "Clive Rice dies aged 66"। ESPN Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২৮ জুলাই ২০১৫।
- "প্রয়াত ভারতপ্রেমী রাইস", এইসময়. কোলকাতা, ১২ শ্রাবণ, ১৪২২ (২৯ জুলাই, ২০১৫), শহর সংস্করণ, পৃঃ - ১৪।
আরও দেখুন
আরও পড়ুন
- Sproat, I. (1988) The Cricketers' Who's Who 1988, Willow Books: London. আইএসবিএন ০ ০০ ২১৮২৮৫ ৮.
বহিঃসংযোগ
- ইএসপিএনক্রিকইনফোতে ক্লাইভ রাইস (ইংরেজি)
- ক্রিকেটআর্কাইভে ক্লাইভ রাইস (সদস্যতা প্রয়োজনীয়) (ইংরেজি)
- Clive Rice Sports and Bush Safaris website
- Sunday Times article 3 January 2010
- Fasmily tree ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১০ আগস্ট ২০১৫ তারিখে
ক্রীড়া অবস্থান | ||
---|---|---|
পূর্বসূরী মাইক স্মেডলি |
নটিংহ্যামশায়ার কাউন্টি ক্রিকেট অধিনায়ক ১৯৭৯-১৯৮৭ |
উত্তরসূরী টিম রবিনসন |
পূর্বসূরী সৃষ্ট |
দক্ষিণ আফ্রিকান ওডিআই ক্রিকেট অধিনায়ক ১৯৯১ |
উত্তরসূরী কেপলার ওয়েসেলস |