ক্রিস কেয়ার্নস

ক্রিস্টোফার ল্যান্স কেয়ার্নস (ইংরেজি: Chris Cairns; জন্ম: ১৩ জুন, ১৯৭০) মার্লবোরা অঞ্চলের পিকটনে জন্মগ্রহণকারী নিউজিল্যান্ডের সাবেক ও বিখ্যাত ক্রিকেট তারকা। ‘ব্ল্যাক ক্যাপস’ নামে পরিচিত নিউজিল্যান্ড জাতীয় ক্রিকেট দলের পক্ষে তিনি দক্ষ অল-রাউন্ডারের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছিলেন। জাতীয় ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন তার বাবা ল্যান্স কেয়ার্নস। নিউজিল্যান্ড দলে তিনি টেস্টএকদিনের আন্তর্জাতিকে অংশগ্রহণ করেছেন। পাশাপাশি নিউজিল্যান্ডের ঘরোয়া চ্যাম্পিয়নশীপে ক্যান্টারবারি দলে খেলেছেন। নিয়মিত অধিনায়ক স্টিফেন ফ্লেমিংয়ের অনুপস্থিতিতে জাতীয় দলে সাতটি টেস্টে অধিনায়কেরও দায়িত্ব পালন করেছেন ক্রিস কেয়ার্নস

ক্রিস কেয়ার্নস
ব্যক্তিগত তথ্য
পূর্ণ নামক্রিস্টোফার ল্যান্স কেয়ার্নস
জন্ম (1970-06-13) ১৩ জুন ১৯৭০
পিকটন, মার্লবোরা, নিউজিল্যান্ড
উচ্চতা ফুট ৭ ইঞ্চি (১.৭০ মিটার)
ব্যাটিংয়ের ধরনডানহাতি
বোলিংয়ের ধরনডানহাতি ফাস্ট-মিডিয়াম
ভূমিকাঅল-রাউন্ডার
সম্পর্কল্যান্স কেয়ার্নস (বাবা)
আন্তর্জাতিক তথ্য
জাতীয় দল
টেস্ট অভিষেক
(ক্যাপ ১৬৮)
২৪ নভেম্বর ১৯৮৯ বনাম অস্ট্রেলিয়া
শেষ টেস্ট১৩ জুন ২০০৪ বনাম ইংল্যান্ড
ওডিআই অভিষেক
(ক্যাপ ৭৬)
১৩ ফেব্রুয়ারি ১৯৯১ বনাম ইংল্যান্ড
শেষ ওডিআই৮ জানুয়ারি ২০০৬ বনাম শ্রীলঙ্কা
ঘরোয়া দলের তথ্য
বছরদল
১৯৯০-২০০৬ক্যান্টারবারি
১৯৯৮-২০০৩নটিংহ্যামশায়ার
১৯৮৮-১৯৮৯নর্দার্ন ডিস্ট্রিক্টস
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান
প্রতিযোগিতা টেস্ট ওডিআই এফসি এলএ
ম্যাচ সংখ্যা ৬২ ২১৫ ২১৭ ৪২৪
রানের সংখ্যা ৩,৩২০ ৪,৯৫০ ১০,৭০২ ১০,৩৬৭
ব্যাটিং গড় ৩৩.৫৩ ২৯.৪৬ ৩৫.৩২ ৩২.৬০
১০০/৫০ ৫/২২ ৪/২৬ ১৩/৭১ ৯/৫৫
সর্বোচ্চ রান ১৫৮ ১১৫ ১৫৮ ১৪৩
বল করেছে ১১,৬৯৮ ৮,১৬৮ ৩৪,২৫২ ১৬,৬২০
উইকেট ২১৮ ২০১ ৬৪৭ ৪৫৫
বোলিং গড় ২৯.৪০ ৩২.৮০ ২৮.৩১ ২৭.৯৯
ইনিংসে ৫ উইকেট ১৩ ৩০
ম্যাচে ১০ উইকেট - -
সেরা বোলিং ৭/২৭ ৫/৪২ ৮/৪৭ ৬/১২
ক্যাচ/স্ট্যাম্পিং ১৪/– ৬৬/– ৭৮/– ১১৮/–
উৎস: ক্রিকইনফো, ২ অক্টোবর ২০১৪

অস্ট্রেলিয়ার বিখ্যাত লেগ স্পিনার শেন ওয়ার্ন তাকে বিশ্বের অন্যতম সেরা অল-রাউন্ডার হিসেবে বিবেচনা করেছেন। ৩৩.৫৩ গড়ে রানসহ ২৯.৪০ বোলিং গড়ে উইকেট পেয়েছেন। ২০০০ সালে উইজডেন কর্তৃক তিনি বর্ষসেরা পাঁচজন ক্রিকেটারের একজনরূপে বিবেচিত হন। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নেয়ার পর থেকে তিনি নিউজিল্যান্ডের স্কাই স্পোর্ট টেলিভিশনে ধারাভাষ্যকার হিসেবে কর্মরত রয়েছেন।

খেলোয়াড়ী জীবন

খেলোয়াড়ী জীবনের শুরুতে তিনি আক্রমণাত্মক ব্যাটিংয়ে পারদর্শী ছিলেন ও মাঠ বরাবর সোজা ছক্কা হাঁকাতে পারতেন। এছাড়াও তিনি বুদ্ধিমত্তা প্রয়োগে ফাস্ট-মিডিয়াম বোলার ছিলেন।[1] কিন্তু, ক্রমাগত আঘাতপ্রাপ্তির ফলে পেস আক্রমণ থেকে দূরে এসে ধীরগতিতে বল করতে শুরু করেন।

ব্যাট হাতে নিউজিল্যান্ডের ক্রিকেটের ইতিহাসে বেশ কিছু স্মরণীয় ইনিংস রচনা করেছেন। তন্মধ্যে কেনিয়ায় অনুষ্ঠিত ২০০০ সালের আইসিসি নক-আউট ট্রফির চূড়ান্ত খেলায় ভারতের বিপক্ষে অপরাজিত ১০২* রান করে দলকে চ্যাম্পিয়ন করান। ২০০৪ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ১৭২ বলে ১৫৮ রান করেন। ২০০০ সালে ওয়েলিংটনের ব্যাসিন রিজার্ভে অনুষ্ঠিত টেস্টে অস্ট্রেলিয়ার বোলিং আক্রমণের অন্যতম পুরোধা শেন ওয়ার্নের বল থেকে বেশ কিছু ছক্কা আদায় করেন। ফলে ওয়ার্নকে স্বল্পকালের জন্য দলের বাইরে অবস্থান করতে হয়। ৮৭টি ছক্কার হাঁকিয়ে তিনি তৎকালীন বিশ্বরেকর্ড গড়েন যা পরবর্তীকালে অস্ট্রেলীয় উইকেট-রক্ষক অ্যাডাম গিলক্রিস্ট ভেঙ্গে ফেলেন। এছাড়াও, নিউজিল্যান্ডের পক্ষে একদিনের আন্তর্জাতিকে ৭৫ বলে দ্রুততম সেঞ্চুরি করেন। পরবর্তীতে অবশ্য কোরে অ্যান্ডারসন ৩৬ বলে নিজের করে নেন।

বল হাতে কেয়ার্নস তার নিজস্ব সেরা বোলিং করেন ৭/২৭। ১৯৯৯ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে তার এ অসাধারণ কৃতিত্ব রচিত হয়। রিচার্ড হ্যাডলি, ড্যানিয়েল ভেট্টোরিক্রিস মার্টিনের পর নিউজিল্যান্ডের চতুর্থ সর্বোচ্চ উইকেট লাভের অধিকারী হন। বিশ্ব ক্রিকেট অঙ্গনে সাতজন সেরা অল-রাউন্ডারের একজনরূপে ২০০ উইকেট ও ৩০০০ রানের মাইলফলক স্পর্শ করেন। ইয়ান বোথামের পর ৫৮ টেস্টে দ্বিতীয় দ্রুততম সময়ে তিনি ডাবলে পৌঁছান। একদিনের আন্তর্জাতিকেও ডাবলের কাছাকাছি পৌঁছেছিলেন। একদিনের আন্তর্জাতিকে ৪৯৫০ করেন। সাত নম্বরে ব্যাটিংয়ে নেমে ৪৪.০২ গড়ে রান সংগ্রহ করেন ও সর্বকালের তালিকায় ৫ম স্থানে রয়েছেন।[2]

অর্জনসমূহ

নিউজিল্যান্ড হ্যারাল্ডের সাংবাদিক রিচার্ড বুক কেয়ার্নস প্রসঙ্গে বলেছেন যে, ‘ক্রিকেট খেলায় সর্বকালের সেরা অল-রাউন্ডারের একজন হিসেবে তিনি স্মরণীয় হয়ে থাকবেন।’[3]

বিশ্ব ক্রিকেট সুনামি আবেদনের ওডিআইয়ে আইসিসি বিশ্ব একাদশের পক্ষে অংশ নেন। মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডে অনুষ্ঠিত খেলায় মুত্তিয়া মুরালিধরনের বলে কুমার সাঙ্গাকারা’র হাতে স্ট্যাম্পড হবার পূর্বে তিনি ৪৭ বলে ৬৯ রান করতে সমর্থ হন। এ ইনিংস করার সময় অধিনায়ক রিকি পন্টিংয়ের সাথে ৯১ রানের জুটি গড়েন। এছাড়াও বল হাতে ৬ ওভারে ৩৭ রানের বিনিময়ে ১ উইকেট নেন।

কেয়ার্নসের খেলোয়াড়ী জীবন আঘাতপ্রাপ্তি নিত্যসঙ্গী ছিল। এরফলে তার পরিসংখ্যানও কিছুটা বিতর্কের সৃষ্টি করে ও তার খেলোয়াড়ী জীবনে ব্যাপকভাবে প্রভাববিস্তার করে।[3] কেয়ার্নস তার সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে ৬২ টেস্ট খেলেন ও আঘাতপ্রাপ্তির কারণে ৫৫ টেস্ট খেলা থেকে বঞ্চিত হন। ২০০৯ সালে ক্রীড়া সাংবাদিক সিদ্ধার্থ মঙ্গা এক প্রতিবেদনে উল্লেখ করেছেন যে, কেয়ার্ন্সের খেলোয়াড়ী জীবনে প্রতিভা প্রশ্নবিদ্ধ করেছে।[1]

এছাড়াও কেয়ার্নস হক কাপে নর্থল্যান্ডের পক্ষে খেলেন।

অবসর

২০০৪ সালে টেস্ট ক্রিকেট থেকে অবসর নেন কেয়ার্নস। ২২ জুন, ২০০৬ তারিখে সংবাদ সম্মেলনে তিনি একদিনের আন্তর্জাতিক থেকে তার অবসরের কথা জানান। ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০০৬ তারিখে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে তিনি সর্বশেষ টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকে খেলায় অংশ নেন। ১৫ ফেব্রুয়ারি, ২০০৬ তারিখে নিউজিল্যান্ড হেরাল্ড এক প্রতিবেদনে তার অবসর গ্রহণকে মাইকেল জর্ডানবিয়ন বর্গের সাথে তুলনা করে। কেয়ার্নসের দলে ফিরে আসার সম্ভাবনা থাকলেও তিনি বলেছেন যে, আমি মনে করি না যে আবারো ফিরে আসবো।[4]

কেয়ার্নস তার শেষ খেলায় চার ওভারে ২৪ রান দিয়ে কোন উইকেট পাননি এবং ক্রিস গেইলের বলে শূন্য রান করেন নয়বল মোকাবেলা করে। ক্রিকইনফো তার শেষ আন্তর্জাতিক খেলাকে অনুপযুক্ত বিদায় হিসেবে বর্ণনা করে ও লিখে যে তিনি আরও ভালো করতেন।[5]

ইন্ডিয়ান ক্রিকেট লীগে চণ্ডীগড় লায়ন্সে যোগ দেন ও ২০০৮ সাল পর্যন্ত দলের অধিনায়ক ছিলেন। বর্তমানে তিনি ইংলিশ টুয়েন্টি২০ কাপ প্রতিযোগিতায় নটিংহ্যামশায়ার দলের হয়ে খেলছেন।

ব্যক্তিগত জীবন

তার বোন লুইজ আগস্ট, ১৯৯৩ সালে রেল দূর্ঘটনায় নিহত হয়। এ প্রেক্ষিতে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ সালে নিরাপদ রেল সচেতনতার অংশ হিসেবে ১,০০১ কিমি (৬২২ মা) হাঁটা পূর্ণ করেন।[6]

সিডনিতে কর্মরত ক্রীড়া বাজারজাতকরণ গ্রুপ অক্টাগনে কর্মরত ‘মেলানি ক্রোজার’ নাম্নী এক অস্ট্রেলীয় রমণীকে বিয়ে করেন। এটি ছিল তার তৃতীয় বিবাহ। কেয়ার্নস ক্যানবেরায় বসবাস করছেন ও ২০১১-১২ মৌসুমে স্থানীয় নর্থ ক্যানবেরা গাঙ্গালিন ঈগলস দলে খেলার কথা ছিল। প্রথম খেলায় তিনি ৬৬ বলে ১৪১ রান করেন ১৩টি ছক্কার সাহায্যে। এ অর্জনের পথে তিনি শেষ ৯০ রান করেন মাত্র ২৭ বলে।

পরিসংখ্যান

টেস্ট শতক

  • রান কলামে * চিহ্ন অপরাজিত থাকাকে নির্দেশ করছে।
  • খেলা কলামে খেলোয়াড়ী জীবনের খেলার সংখ্যাকে নির্দেশ করছে।
ক্রিস কেয়ার্নসের টেস্ট শতকসমূহ[7]
#রানখেলাপতিপক্ষশহর/দেশমাঠসালফলাফল
১২০১৬ জিম্বাবুয়েঅকল্যান্ড, নিউজিল্যান্ডইডেন পার্ক১৯৯৬ড্র
১২৬৩৫ ভারতহ্যামিল্টন, নিউজিল্যান্ডসেডন পার্ক১৯৯৯ড্র
১০৯৪৬ অস্ট্রেলিয়াওয়েলিংটন, নিউজিল্যান্ডব্যাসিন রিজার্ভ২০০০পরাজয়
১২৪৪৯ জিম্বাবুয়েহারারে, জিম্বাবুয়েহারারে স্পোর্টস ক্লাব২০০০জয়
১৫৮৫৮ দক্ষিণ আফ্রিকাঅকল্যান্ড, নিউজিল্যান্ডইডেন পার্ক২০০৪জয়

ওডিআই শতক

ক্রিস কেয়ার্নসের ওডিআই শতকসমূহ[8]
#রানখেলাপ্রতিপক্ষশহর/দেশমাঠসালফলাফল
১০৩৩২ ভারতপুনে, ভারতনেহরু স্টেডিয়াম১৯৯৫পরাজয়
১১৫১০০ ভারতক্রাইস্টচার্চ, নিউজিল্যান্ডএএমআই স্টেডিয়াম১৯৯৯জয়
১০২*১৩০ ভারতনাইরোবি, কেনিয়াজিমখানা ক্লাব মাঠ২০০০জয়
১০২*১৪১ দক্ষিণ আফ্রিকাব্রিসবেন, অস্ট্রেলিয়াব্রিসবেন ক্রিকেট গ্রাউন্ড২০০২জয়

তৃতীয় শতকের মাধ্যমে নিউজিল্যান্ড প্রথমবারের মতো আইসিসি’র পুরস্কার লাভ করে। এ ফলাফল দুইয়ের অধিক দলের সমন্বয়ে গড়া ওডিআই প্রতিযোগিতায় একমাত্র শিরোপা অর্জনরূপে বিবেচিত।

টেস্টে ৫-উইকেট

ক্রিস কেয়ার্নসের টেস্টে ৫-উইকেট প্রাপ্তি[9]
#বোলিংখেলাপ্রতিপক্ষশহর/দেশমাঠসালফলাফল
৫/৭৫ শ্রীলঙ্কাঅকল্যান্ড, নিউজিল্যান্ডইডেন পার্ক১৯৯১ড্র
৬/৫২ ইংল্যান্ডঅকল্যান্ড, নিউজিল্যান্ডইডেন পার্ক১৯৯২পরাজয়
৫/১৩৭১৮ পাকিস্তানরাওয়ালপিন্ডি, পাকিস্তানরাওয়ালপিন্ডি ক্রিকেট স্টেডিয়াম১৯৯৬পরাজয়
৫/৫০২৪ জিম্বাবুয়েহারারে, জিম্বাবুয়েহারারে স্পোর্টস ক্লাব১৯৯৭ড্র
৫/৬২৩৩ শ্রীলঙ্কাকলম্বো, শ্রীলঙ্কাসিংহলীজ স্পোর্টস ক্লাব গ্রাউন্ড১৯৯৮পরাজয়
৬/৭৭৩৭ ইংল্যান্ডলন্ডন, ইংল্যান্ডলর্ড’স১৯৯৯জয়
৫/৩১৩৯ ইংল্যান্ডলন্ডন, ইংল্যান্ডকেনিংটন ওভাল১৯৯৯জয়
৭/২৭৪৩ ওয়েস্ট ইন্ডিজহ্যামিল্টন, নিউজিল্যান্ডসিডন পার্ক১৯৯৯জয়
৫/৪৪৪৪ ওয়েস্ট ইন্ডিজওয়েলিংটন, নিউজিল্যান্ডব্যাসিন রিজার্ভ১৯৯৯জয়
১০৫/৩১৪৮ জিম্বাবুয়েবুলাওয়ে, জিম্বাবুয়েকুইন্স স্পোর্টস ক্লাব২০০০জয়
১১৫/১৪৬৫০ অস্ট্রেলিয়াব্রিসবেন, অস্ট্রেলিয়াব্রিসবেন ক্রিকেট গ্রাউন্ড২০০১ড্র
১২৭/৫৩৫৩ বাংলাদেশহ্যামিল্টন, নিউজিল্যান্ডসেডন পার্ক২০০১জয়
১৩৫/৭৯৬২ ইংল্যান্ডনটিংহাম, ইংল্যান্ডট্রেন্ট ব্রিজ২০০৪পরাজয়

ইংল্যান্ডের বিপক্ষে লর্ডসের টেস্টে ইংরেজ উইকেট-রক্ষক ক্রিস রিডকে শূন্য রানে বোল্ড করেন।

ওডিআইয়ে ৫-উইকেট

ক্রিস কেয়ার্নসের ওডিআইয়ে ৫-উইকেট প্রাপ্তি[10]
#বোলিংখেলাপ্রতিপক্ষশহর/দেশমাঠসালফলাফল
৫/৪২৮৩ অস্ট্রেলিয়ানেপিয়ার, নিউজিল্যান্ডম্যাকলিন পার্ক১৯৯৮জয়

তথ্যসূত্র

  1. Monga, Sidharth (১৪ সেপ্টেম্বর ২০০৯)। "Men of many parts"। CricInfo। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৯-২১
  2. Basevi, Travis (১১ অক্টোবর ২০০৫)। "Best averages by batting position"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-০৯-২১
  3. Boock, Richard (২৮ জানুয়ারি ২০০৬)। "Cricket: Cairns right up there with the best of' em"The New Zealand Herald। সংগ্রহের তারিখ ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১১
  4. Boock, Richard (১৫ ফেব্রুয়ারি ২০০৬)। "Cairns prepares for final bow"। New Zealand Herald। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-০৯-২১
  5. Cleaver, Dylan (16 February 2006). "An unfitting farewell". ESPN. Retrieved 1 May 2012
  6. "Cairns battles emotions at end of trek"। New Zealand Herald। ২২ সেপ্টেম্বর ২০০৮। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-০৯-২১
  7. Statsguru: Chris Cairns, Cricinfo, 15 March 2010.
  8. Statsguru: Chris Cairns, Cricinfo, 15 March 2010.
  9. Statsguru: Chris Cairns, Cricinfo, 12 March 2010.
  10. Statsguru: Chris Cairns, Cricinfo, 15 March 2010.

আরও দেখুন

বহিঃসংযোগ

This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.