ক্রিস্টিয়ান হাইগেনস

ক্রিস্টিয়ান হাইগেনস (/ˈhɡənz/ HY-gənz,[1] also ইউএস: /ˈhɔɪɡənz/ HOY-gənz,[2][3] ওলন্দাজ: [ˈkrɪstijaːn ˈɦœyɣə(n)s] (এই শব্দ সম্পর্কেশুনুন); লাতিন: Hugenius; ১৪ এপ্রিল, ১৬২৯ - ৮ জুলাই, ১৬৯০) ছিলেন গুরুত্বপূর্ণ ওলন্দাজ গণিতবিদ, পদার্থবিজ্ঞানী, জ্যোতির্বিদকালপরিমাপবিদ্যাবিদ, যিনি সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বিজ্ঞানীদের একজন এবং বৈজ্ঞানিক বিপ্লবের প্রধান ব্যক্তিত্ব হিসাবে বিবেচিত হন। [4][5]

ক্রিস্টিয়ান হাইগেনস
ক্রিস্টিয়ান হাইগেনস
জন্ম14 April 1629
মৃত্যু8 July 1695 (aged 66)
জাতীয়তাওলন্দাজ
মাতৃশিক্ষায়তনলিডেন বিশ্ববিদ্যালয়
কলেজ অব অরেঞ্জ
পরিচিতির কারণটাইটান
পেন্ডুলাম ঘড়ি
হাইগেন-ফ্রেনেল নীতি
তরঙ্গ তত্ত্ব
বৈজ্ঞানিক কর্মজীবন
কর্মক্ষেত্রপদার্থবিজ্ঞান
গণিত
জ্যোতির্বিদ্যা
কালপরিমাপবিদ্যা
প্রতিষ্ঠানসমূহরয়েল সোসাইটি অব লন্ডন
ফরাসি বিজ্ঞান একাডেমি
ডক্টরাল উপদেষ্টাফ্রাঞ্জ ফন শুটেন
জন পেল
যাদের দ্বারা প্রভাবান্বিতরেনে দেকার্ত
ফ্রাঞ্জ ফন শুটেন
যাদেরকে প্রভাবিত করেছেনগটফ্রিড ভিলহেলম লিবনিজ

প্রারম্ভিক জীবন

কন্সটান্টিন হাইগেনস এর দ্বিতীয় পুত্র ক্রিশ্চিয়ান হাইগেনস ১৬২৯ সালের ১৪ এপ্রিল হেগ শহরের এক সমৃদ্ধ ও প্রভাবশালী ডাচ পরিবারের জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতামহের নামানুসারে তাকে ক্রিশ্চিয়ান নামে নামকরণ করা হয়। তার মা ছিলেন সুজানা ভ্যান বার্লে। তিনি তার বোনের জন্মের পরপরই, ১৬৩৭ সালে মারা যান। এই দম্পতির পাঁচটি সন্তান ছিল: কন্সটান্টিন (১৬২৮),ক্রিশ্চিয়ান (১৬২৯), লোডভিক (১৬৩১), ফিলিপস (১৬৩২) এবং সুজানা (১৬৩৭)। কন্সটান্টিন হাইগেনস অরেঞ্জ হাউসের একজন কূটনীতিক, উপদেষ্টা ছিলেন ও একাধারে একজন কবি এবং সুরকারও ছিলেন। তার বন্ধুদের মধ্যে গ্যালিলিও গ্যালিলি, মেরিন মার্সেন এবং রেনে দেকার্তে অন্যতম। হাইগেনস ষোল বছর বয়স পর্যন্ত বাড়িতেই শিক্ষা অর্জন করেন। তিনি মিলের মিনিয়েচার এবং অন্যান্য মেশিনের সাথে খেলতে পছন্দ করতেন। তার বাবা তাকে একটি উদার শিক্ষা দিয়েছেন: তিনি শুধু ভাষা এবং সঙ্গীত, ইতিহাস এবং ভূগোল গবেষণা, গণিত, যুক্তি এবং অলঙ্কারশাস্ত্র সম্বন্ধে জ্ঞান অর্জন করেন নি তিনি নাচ,ফেন্সিং এবং ঘোড়ায় চড়তেও জানতেন। ১৬৪৪ সালে তিনি তার গণিতের গৃহশিক্ষক হিসেবে ইয়ান ইয়ান্জ ডি জং স্টামপিওনকে পান যিনি এই ১৫বছর বয়সীকে সমসাময়িক বিজ্ঞানের পড়ার তালিকার চাহিদা দেন। দেকার্তে তার জ্যামিতিক দক্ষতায় মুগ্ধ হয়েছিলেন।

ছাত্রজীবন

তার পিতা আইনও গণিতে অধ্যয়নের জন্য তাকে লিডেন বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠান যেখানে তিনি মে ১৬৪৫ থেকে মার্চ ১৬৪৭ পর্যন্ত পড়াশোনা করেন। ফ্রান্স ভ্যান শুটেন যিনি লিডেন বিশ্ববিদ্যালয়ে একজন একাডেমিক ছিলেন তাকে দেকার্তের পরামর্শে হাইগেনস ও তার বড় ভাইয়ের গৃহশিক্ষক হিসেবে স্টামপিওনের পরিবর্তে রাখা হয়। ভ্যান শুটেন তাকে ফার্মার ডিফারেনশিয়াল জ্যামিতির সাথে পরিচয় করিয়ে দিয়ে তার গণিতের উন্নতি করেন।

তার উল্লেখযোগ্য কাজের মধ্যে রয়েছে প্রারম্ভিক টেলিস্কোপিক পর্যবেক্ষণ, অনুসন্ধান, কাল পরিমাপন সংক্রান্ত আবিষ্কার এবং কেন্দ্রমুখী বলআলোকবিজ্ঞান সংক্রান্ত গবেষণা। তাকে আলোর তরঙ্গ তত্ত্বের জনক বলা হয়।

তথ্যসূত্র

  1. {{Cite Oxford Dictionaries|Huygens, Christiaan|access-date=13 August 2019}}
  2. "Huygens"মেরিয়াম-ওয়েবস্টার ডিকশনারি (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১৩ আগস্ট ২০১৯
  3. "Huygens" ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৫ মার্চ ২০২১ তারিখে. Random House Webster's Unabridged Dictionary.
  4. Simonyi, K. (২০১২)। A Cultural History of Physics। CRC Press। পৃষ্ঠা 240–255। আইএসবিএন 978-1568813295।
  5. Aldersey-Williams, H. (২০২০)। Dutch Light: Christiaan Huygens and the Making of Science in Europe (ইংরেজি ভাষায়)। Pan Macmillan। আইএসবিএন 978-1-5098-9332-4। ২৮ আগস্ট ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ আগস্ট ২০২১

বহিঃসংযোগ


This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.