ক্রিকেট বিশ্বকাপের রেকর্ড তালিকা
বিশ্বকাপ ক্রিকেট হচ্ছে পুরুষদের একদিনের ক্রিকেটের একটি প্রতিযোগিতা যা প্রতি চার বছর অন্তর অনুষ্ঠিত হয়। ক্রিকেটের সর্বোচ্চ সংস্থা আইসিসি বা ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট কাউন্সিল কর্তৃক আয়োজিত বিশ্বকাপ ক্রিকেট প্রতিযোগিতা সর্বপ্রথম ১৯৭৫ সালে ইংল্যান্ডে অনুষ্ঠিত হয়। দল এবং খেলার সংখ্যা বৃদ্ধির পাশাপাশি আইসিসি খেলার ধরন পরিবর্তন করে চলছে[1] এবং ২০০৭ সালের বিশ্বকাপ ক্রিকেট পর্যন্ত নিম্নবর্ণিত বিভিন্ন রেকর্ডাদি তুলে ধরেছে।[2]
বিশ্বকাপে ভারতের জাতীয় দলের তথা বিশ্বের অন্যতম ব্যাটিং প্রতিভা শচীন টেন্ডুলকার অনেকগুলো ব্যক্তিগত রেকর্ড করেছেন। ১৯৯৭ সালে উইজডেনের বর্ষসেরা খেলোয়াড় হিসেবে নির্বাচিত শচীন বিশ্বক্রিকেটে পূজনীয় হয়ে রয়েছেন।[3] যে-কোন খেলোয়াড়ের তুলনায় টেন্ডুলকার বিশ্বকাপ ক্রিকেটের ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি অর্ধ-শতক, সেঞ্চুরী ও রান করেছেন। অস্ট্রেলীয় পেসার গ্লেন ম্যাকগ্রা বোলিং বিভাগে ব্যক্তিগতভাবে প্রভাব বিস্তার করে আছেন। তিনি দলের পক্ষে চারটি বিশ্বকাপে অংশ নিয়েছেন।[4] ম্যাকগ্রা সবচেয়ে কম ইকোনমী রেটে সর্বোচ্চ উইকেট শিকার করেছেন, সেরা বোলিং পরিসংখ্যান করেছেন।
নির্দেশনাসমূহ
দলীয় পর্যায়ে
- (৩০০-৩) বলতে বুঝায় যে একটি দল -
(ক)নির্দিষ্টসংখ্যক ওভারে (সাধারণতঃ ৫০ ওভারে) ৩ উইকেটের বিনিময়ে ৩০০ রান করে খেলা শেষ করেছে। অথবা,
(খ) বিপক্ষের রানকে অতিক্রম করেছে ৫০ ওভার বা তারও আগে।
- (৩০০) বলতে একটি দলের -
(ক) সর্বমোট রান ৫০ ওভার বা তারও আগে ৩০০ রান করে ১০ উইকেটের সকলেই আউট হয়ে যাওয়াকে বুঝায়।অথবা,
(খ) দশ উইকেটের মধ্যে এক বা দুইজন ব্যাটস্ম্যান যদি ব্যাট নিয়ে মাঠে নামতে অসমর্থ হয়ে যাওয়ার ফলে সকলকেই আউট বুঝায়।
ব্যাটিং পর্যায়ে
- (১০০) হচ্ছে একজন ব্যাটস্ম্যান কর্তৃক ১০০ রান বা সেঞ্চুরী করে বোল্ড, রান-আউট, এলবিডব্লিউ বা কটআউট হয়ে আউট হওয়া।
- (১০০*) হচ্ছে ব্যাটস্ম্যান কর্তৃক শতরান করে অপরাজিত থাকা।
বোলিং পর্যায়ে
- (৫-১০০) হচ্ছে একজন বোলার (যিনি বল করেন) কর্তৃক বিপক্ষ দলকে ১০০ রান দিয়ে ৫ জন ব্যাটস্ম্যানকে আউট করা।
চলমান পর্যায়ে
- যে সকল খেলোয়াড় এখনো একদিনের ক্রিকেট খেলায় অংশ নিচ্ছেন এবং তাদের নাম পরিবর্তন হতে পারে সেলক্ষ্যে ^ প্রতীক ব্যবহার করা হয়।
দল
সামগ্রীকভাবে
রেকর্ডের ধরন | ১ম | ২য় | সূত্র | ||
---|---|---|---|---|---|
সর্বোচ্চ রান | ভারত বনাম বারমুডা ২০০৭ | ৪১৩-৫ | শ্রীলঙ্কা বনাম কেনিয়া ১৯৯৬ | ৩৯৮-৫ | [5] |
সর্বনিম্ন রান | কানাডা বনাম শ্রীলঙ্কা ২০০৩ | ৩৬ | নামিবিয়া বনাম অস্ট্রেলিয়া ২০০৩ | ৪৫ | [6] |
সর্বোচ্চ রানকে অতিক্রম করে জয় | আয়ারল্যান্ড বনাম ইংল্যান্ড২০১১ | ৩২৯-৭ | শ্রীলঙ্কা বনাম জিম্বাবুয়ে ১৯৯২ | ৩১৩-৭ | [7][8] |
সবচেয়ে বড় রানের ব্যবধানে জয় | ভারত বনাম বারমুডা ২০০৭ | ২৫৭ | অস্ট্রেলিয়া বনাম নামিবিয়া ২০০৩ | ২৫৬ | [9] |
সবচেয়ে কম রানের ব্যবধানে জয় | অস্ট্রেলিয়া বনাম ভারত ১৯৮৭ | ১ | অস্ট্রেলিয়া বনাম ভারত ১৯৯২ | ১ | [10] |
সর্বোচ্চ জয় (%) | অস্ট্রেলিয়া | ৭৪.৬৩% | দক্ষিণ আফ্রিকা | ৬৫.০০% | [11] |
সবচেয়ে বেশি জয় | অস্ট্রেলিয়া | ৫৫ | নিউজিল্যান্ড | ৪০ | [11] |
সর্বাধিক হার | জিম্বাবুয়ে | ৩৭ | শ্রীলঙ্কা | ৩২ | [11] |
The result percentage excludes no results and counts ties as half a win.[11]
অন্যান্য
- সবচেয়ে কম রানের ব্যবধানে জয়ী দু'টি দলই হচ্ছে - অস্ট্রেলিয়া ও ভারত। এছাড়াও, বিশ্বকাপ ক্রিকেটের ইতিহাসে ৩টি ম্যাচ টাই বা ড্র হয়েছে।[12]
- ১ম টাই : ১৯৯৯ সালের বিশ্বকাপ সেমি-ফাইনালে যাতে চূড়ান্ত ওভারে জয়ের জন্য মাত্র ১ রানের দরকার পড়লেও রান আউটের শিকার হয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা অস্ট্রেলিয়ার কাছে হেরে গিয়ে ফাইনালে খেলতে পারেনি।[13]
- ২য় টাইঃ ২০০৩ সালের বিশ্বকাপে দক্ষিণ আফ্রিকা ডাকওয়ার্থ-লুইস পদ্ধতির কারণে শ্রীলঙ্কার কাছে পরাজিত হয়। বৃষ্টিবিঘ্নিত খেলায় দক্ষিণ আফ্রিকার ব্যাটস্ম্যান উইকেট অক্ষত রাখার কারণে রান নেয়নি। ফলে ম্যাচটি টাই হয় এবং দক্ষিণ আফ্রিকা সুপার সিক্স পর্যায়ে কোন সুবিধা নিতে পারেনি।[14]
- ৩য় টাইঃ ২০০৭ সালের বিশ্বকাপ ক্রিকেটে জ্যামাইকার রাজধানী কিংস্টনে অনুষ্ঠিত গ্রুপ ম্যাচে আয়ারল্যান্ড ও জিম্বাবুয়ের মধ্যে।[15]
একটি টুর্ণামেন্টে
রেকর্ডের ধরন | ১ম | ২য় | ৩য় | সূত্র | |||
---|---|---|---|---|---|---|---|
শতকরা হিসেবে সর্বোচ্চ জয়ী | অস্ট্রেলিয়া ২০০৭ | ১০০% | অস্ট্রেলিয়া ২০০৩ | ১০০% | শ্রীলঙ্কা ১৯৯৬ | ১০০% | <ref"Statistics - Statsguru - One-Day Internationals (World Cup) - Team records"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-১০-২৫।</ref> |
- সর্বমোট খেলার সংখ্যা অনুসারে এই র্যাঙ্ক করা হয়েছে।
- ২০০৭ সালে অস্ট্রেলিয়া ১১টি ম্যাচ খেলেছে।
- ২০০৩ সালে অস্ট্রেলিয়া ১১টি ম্যাচ খেলেছে।
- ১৯৯৬ সালে শ্রীলঙ্কা ৮টি ম্যাচ খেলেছে। (তন্মধ্যে ২টি খেলায় ওয়াকওভার পায়)
- এছাড়াও, ১৯৭৫ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজ ৫টি ম্যাচ খেলেছে সবকটিতেই বিজয়ী হয়েছিল।[16]
যা স্মরণীয় হয়ে আছে
রেকর্ডের ধরন | ১ম | ২য় | সূত্র | ||
---|---|---|---|---|---|
সবচেয়ে বেশি জয়ী | অস্ট্রেলিয়া ১৯৯৯ – ২০১১ | ২৫ | ওয়েস্ট ইন্ডিজ ১৯৭৫ – ১৯৭৯ | ৯ | [17] |
ধারাবাহিকভাবে সবচেয়ে বেশি পরাজিত | জিম্বাবুয়ে ১৯৮৩ – ১৯৯২ | ১৮ | নেদারল্যান্ডস ১৯৯৬ – ২০০৭ | ১৬ | [18] |
ধারাবাহিকভাবে সবচেয়ে বেশি অপরাজিত দল | অস্ট্রেলিয়া ১৯৯৯ – ২০১১ | ৩৪+ | ওয়েস্ট ইন্ডিজ ১৯৭৫ – ১৯৭৯ | ৯ | [19] |
ব্যাটিং
সামগ্রীকভাবে
রেকর্ডের ধরন | ১ম | ২য় | সূত্র | ||
---|---|---|---|---|---|
সবচেয়ে বেশি রান | শচীন তেন্ডুলকর | ২,২৭৮^ | রিকি পন্টিং | ১,৭৪৩^ | [20] |
সর্বোচ্চ গড় (কমপক্ষে ২০ ইনিংস) | ভিভ রিচার্ডস | ৬৩.৩১ | রাহুল দ্রাবিড় | ৬১.৪২^ | [21] |
স্ট্রাইক রেট (কমপক্ষে ২০ ইনিংস) | কপিল দেব | ১১৫.১৪ | বীরেন্দ্র শেওয়াগ | ১০৬.৪৩ | [22] |
দ্রুততম সেঞ্চুরি | ম্যাথু হেইডেন বনাম দক্ষিণ আফ্রিকা, ২০০৭ | ৬৬ বলে | জন ডেভিসন বনাম ওয়েস্ট ইন্ডিজ, ২০০৩ | ৬৭ বলে | [23] |
দ্রুততম হাফ-সেঞ্চুরি | বনাম কানাডা, | ২০ বলে | ব্রেন্ডন ম্যাককুলাম বনাম কানাডা, ২০০৭ | ২১ বলে | [24] |
সবচেয়ে বেশি সেঞ্চুরি বা শতক | সৌরভ গাঙ্গুলী মার্ক ওয়াহ শচীন তেন্ডুলকর^ রিকি পন্টিং^ |
৪ | রমিজ রাজা সাঈদ আনোয়ার সনাথ জয়সুরিয়া^ ভিভ রিচার্ডস ম্যাথু হেইডেন |
৩ | [23] |
সবচেয়ে বেশি অর্ধ-শতক বা হাফ-সেঞ্চুরি | শচীন তেন্ডুলকর | ১৭^ | হার্শেল গিবস্ রিকি পন্টিং |
১০^ | [25] |
সবচেয়ে বেশি শূন্য রান বা ডাক | নাথান অ্যাসলে | ৫ বার (২২ খেলায়) | ইজাজ আহমেদ | ৫ বার (২৬ খেলায়) | [26] |
সর্বোচ্চ ছক্কা বা ছয় রান | রিকি পন্টিং^ | ৩০ | হার্শেল গিবস^ | ২৮ | [27] |
সর্বোচ্চ রান | গ্যারি কার্স্টেন বনাম সংযুক্ত আরব আমিরাত (ইউএই), ১৯৯৬ | ১৮৮* | সৌরভ গাঙ্গুলী বনাম শ্রীলঙ্কা, ১৯৯৯ | ১৮৩ | [28] |
শুধুমাত্র বাউন্ডারী মেরে সর্বোচ্চ রানকারী | সৌরভ গাঙ্গুলী, ১৯৯৯ | ১১০ | ভিভ রিচার্ডস, ১৯৮৭ | ১০৬ | [28] |
সর্বোচ্চ রানের জুটি | রাহুল দ্রাবিড় এবং সৌরভ গাঙ্গুলী ২য় উইকেটে বনাম শ্রীলঙ্কা, ১৯৯৯ |
৩১৮ | শচীন তেন্ডুলকর এবং সৌরভ গাঙ্গুলী ২য় উইকেটে বনাম নামিবিয়া, ২০০৩ |
২৪৪ | [29] |
- শচীন তেন্ডুলকর অনেকগুলো ব্যাটিং রেকর্ড তৈরী করেছেন। তন্মধ্যে, সর্বোচ্চ সেঞ্চুরি, সর্বোচ্চ হাফ-সেঞ্চুরি এবং সবচেয়ে বেশি রান। এছাড়াও, শচীন তেন্ডুলকর সবচেয়ে বেশি ম্যান অব দ্য ম্যাচ পুরস্কার পেয়েছেন।[30]
- শচীন তেন্ডুলকরের পাশাপাশি রাহুল দ্রাবিড় এবং সৌরভ গাঙ্গুলী - এই ত্রয়ী-ব্যাটস্ম্যান বিশ্বকাপে ৩টি সর্বোচ্চ রানের জুটি গড়েছেন।[31]
একটি টুর্ণামেন্টে
রেকর্ডের ধরন | ১ম | ২য় | সূত্র | ||||
---|---|---|---|---|---|---|---|
সবচেয়ে বেশি সেঞ্চুরী বা ১০০+ রান | মার্ক ওয়াহ | ৩ | ১৯৯৬ | গ্লেন টার্নার | ২ | ১৯৭৫ | [23] |
জিওফ মার্শ | ১৯৮৭ | ||||||
ডেভিড বুন | ১৯৯২ | ||||||
রমিজ রাজা | ২০০২ | ||||||
সৌরভ গাঙ্গুলী | ২০০৩ | শচীন তেন্ডুলকর | ১৯৯৬ | ||||
সাঈদ আনোয়ার | ১৯৯৯ | ||||||
রাহুল দ্রাবিড় | ১৯৯৯ | ||||||
রিকি পন্টিং | ২০০৩ | ||||||
মেথু হেইডেন | ২০০৭ | মারভান আতাপাত্তু | ২০০৩ | ||||
সনাথ জয়সুরিয়া | ২০০৭ | ||||||
কেভিন পিটারসেন | ২০০৭ | ||||||
সবচেয়ে বেশি অর্ধ-শতক বা ৫০+ রান | শচীন তেন্ডুলকর | ৭ | ২০০৩[32] | ডেভিড বুন রিকি পন্টিং মাহেলা জয়াবর্ধনে স্কট স্টাইরিস কেভিন পিটারসেন গ্রেইম স্মিথ |
৫ | ১৯৮৭ ২০০৭ |
[25] |
টুর্ণামেন্টে সবচেয়ে বেশি রান | শচীন তেন্ডুলকর | ৬৭৩ (১১টি ম্যাচে) | ২০০৩ | মেথু হেইডেন | ৬৫৯ (১০টি ম্যাচে)[33] | ২০০৭ | [34] |
- শচীন তেন্ডুলকর বিশ্বকাপে সবচেয়ে বেশি অর্ধ-শতক করে রেকর্ড গড়েছেন। এছাড়াও, ২০০৩ সালের বিশ্বকাপে তিনি দু'বার নব্বই ও আশির ঘরে আউট হন। [32]
যা স্মরণীয় হয়ে আছে
রেকর্ড | ১ম | সূত্র | ||
---|---|---|---|---|
ধারাবাহিকভাবে শতক বা সেঞ্চুরী করেছেন | রাহুল দ্রাবিড় সাঈদ আনোয়ার মার্ক ওয়াহ রিকি পন্টিং ম্যাথু হেইডেন 🇧🇩 Bangladesh সাকিব আল হাসান 2019 |
২ | ১৯৯৯ ১৯৯৯ ১৯৯৬ ২০০৩–২০০৭ ২০০৭ |
[35] |
ধারাবাহিকভাবে অর্ধ-শতক করেছেন | গ্রেইম ফাওলার নভজোৎ সিং সিধু ডেভিড বুন শচীন টেন্ডুলকার শচীন টেন্ডুলকার গ্রেইম স্মিথ |
৪ | ১৯৮৩ ১৯৮৭ ১৯৮৭–১৯৯২ ১৯৯৬ ২০০৩ ২০০৭ |
[36] |
ধারাবাহিক রানে শূণ্য রান বা ডাক | নিকোলাস ডি গ্রুট | ৩ | ২০০৩ | [37] |
- অস্ট্রেলিয়ার রিকি পন্টিং ২০০৩ সালে ভারতের বিপক্ষে ফাইনালে সেঞ্চুরী করেন। এছাড়াও তিনি ২০০৭ সালে স্কটল্যান্ডের বিরুদ্ধে সেঞ্চুরী করে টুর্ণামেন্টে তার আধিপত্য শুরু করেন।[23]
বোলিং
- গ্লেন ম্যাকগ্রা ২টি রেকর্ড বাদে সকল রেকর্ডেই প্রতিনিধিত্ব করছেন।
- লাসিথ মালিঙ্গা হচ্ছেন ১ম ব্যক্তি যিনি দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ২০০৭ সালের বিশ্বকাপ ক্রিকেট-সহ আন্তর্জাতিক পর্যায়ের যে-কোন খেলায় ধারাবাহিকভাবে ৪ বলে ৪টি উইকেট লাভ করে বিরল ইতিহাস গড়েছেন।[38]
- চামিন্দা ভাস ২০০৩ সালের বিশ্বকাপ ক্রিকেটে বাংলাদেশের বিপক্ষে প্রথম তিন বলে হ্যাট্রিক-সহ ৫ বলে ৪ উইকেট দখল করেন।
- এছাড়াও, চেতন শর্মা, ভারত; সাকলায়েন মুশতাক, পাকিস্তান এবং ব্রেট লি, অস্ট্রেলিয়া - বিশ্বকাপ ক্রিকেটে হ্যাট্রিক করেন।[39][40]
- ভারতের চেতন শর্মা হচ্ছেন বিশ্বকাপের ইতিহাসে ১ম বোলার হিসেবে হ্যাট্রিক করার বিরল রেকর্ড অর্জন করেন।
সামগ্রীকভাবে
রেকর্ডের ধরন | ১ম | ২য় | সূত্র | ||
---|---|---|---|---|---|
সবচেয়ে বেশি উইকেট লাভ | গ্লেন ম্যাকগ্রা | ৭১ | ওয়াসিম আকরাম | ৫৫ | [41] |
বোলিং গড় (কমপক্ষে ১০০০ বল ডেলিভারী) | গ্লেন ম্যাকগ্রা | ১৮.১৯ | ইমরান খান | ১৯.২৬ | [42] |
ইকোনোমী রেট-ওভার প্রতি (কমপক্ষে ১০০০ বল ডেলিভারী) | অ্যান্ডি রবার্টস | ৩.২৪ | (স্যার) ইয়ান বোথাম | ৩.৪৩ | [43] |
স্ট্রাইক রেট (কমপক্ষে ১০০০ বল ডেলিভারী) | গ্লেন ম্যাকগ্রা | ২৭.৫ | ইমরান খান | ২৯.৯ | [44] |
সেরা বোলিং বিশ্লেষণ | গ্লেন ম্যাকগ্রা : অস্ট্রেলিয়া বনাম নামিবিয়া (২০০৩) | ১৫ রানের বিনিময়ে ৭ উইকেট | এন্ড্রু বিকেল : অস্ট্রেলিয়া বনাম ইংল্যান্ড (২০০৩) | ২০ রানের বিনিময়ে ৭ উইকেট | [45] |
ধারাবাহিকভাবে সবচেয়ে বেশি উইকেট লাভ | লাসিথ মালিঙ্গা, শ্রীলঙ্কা | ৪ বনাম দক্ষিণ আফ্রিকা, ২০০৭ | চেতন শর্মা, ভারত |
৩ বনাম নিউজিল্যান্ড, ১৯৮৭ |
[46] |
একটি টুর্ণামেন্টে
রেকর্ডের ধরন | ১ম | ২য় | সূত্র | ||
---|---|---|---|---|---|
টুর্ণামেন্টে সবচেয়ে বেশি উইকেট দখলধারী | গ্লেন ম্যাকগ্রা (২৬টি) | ২০০৭ | মুত্তিয়া মুরালিধরন (২৩টি) চামিন্দা ভাস (২৩টি) |
২০০৭ ২০০৩ |
[47] |
২০০৩ সালের বিশ্বকাপ ক্রিকেট প্রতিযোগিতায় চামিন্দা ভাস, শ্রীলঙ্কা; ব্রেট লি, অস্ট্রেলিয়া এবং গ্লেন ম্যাকগ্রা, অস্ট্রেলিয়া - প্রত্যেকেই ২০টিরও বেশি উইকেট লাভ করার কৃতিত্ব অর্জন করেছেন।[47]
ফিল্ডিং
সেরা ফিল্ডারের মর্যাদা বিশ্বকাপ ক্রিকেটের ইতিহাসে (১৯৭৫ থেকে অদ্যাবধি) বিভিন্ন ধরনের হলেও সেরা উইকেটকিপার হিসেবে সংশ্লিষ্ট ক্রীড়ামোদীরা সকলেই অস্ট্রেলিয়ান উইকেটকিপার কাম ব্যাটস্ম্যান এডাম গিলক্রিস্টকে একবাক্যে স্বীকার করে নিয়েছেন। তিনি একই সংগে একটি টুর্ণামেন্টে ও একটি ম্যাচে সর্বাধিকসংখ্যক ব্যাটস্ম্যানকে আউট করার বিরল কৃতিত্বের দাবীদার হয়েছেন।
সামগ্রীকভাবে
রেকর্ডের ধরন | ১ম | ২য় | সূত্র | ||
---|---|---|---|---|---|
উইকেটকিপার কর্তৃক সবচেয়ে বেশি আউট | এডাম গিলক্রিস্ট | ৫২ | কুমার সাঙ্গাকারা | ৩২^ | [48] |
ফিল্ডার কর্তৃক সবচেয়ে বেশি কট আউট | রিকি পন্টিং | ২৫^ | সনাথ জয়সুরিয়া | ১৮^ | [49] |
একটি টুর্ণামেন্টে
রেকর্ডের ধরন | ১ম | ২য় | সূত্র | ||||
---|---|---|---|---|---|---|---|
উইকেটকিপার হিসেবে সবচেয়ে বেশি আউট করেছেন | অ্যাডাম গিলক্রিস্ট | ২১ | ২০০৩ | কুমার সাঙ্গাকারা অ্যাডাম গিলক্রিস্ট |
১৭ | ২০০৩ ২০০৭ |
[50] |
ফিল্ডার কর্তৃক সবচেয়ে বেশি কট আউট | রিকি পন্টিং | ১১ | ২০০৩ | অনিল কুম্বলে ডেরিল কালিনান দীনেশ মোঙ্গিয়া ব্রেট লি বীরেন্দ্র শেওয়াগ পল কলিংউড |
৮ | ১৯৯৬ ১৯৯৯ ২০০৩ ২০০৩ ২০০৩ ২০০৭ |
[51] |
একটি ম্যাচে
রেকর্ডের ধরন | ১ম | সূত্র | ||
---|---|---|---|---|
উইকেটকিপার হিসেবে সবচেয়ে বেশি আউট করেছেন | অ্যাডাম গিলক্রিস্ট | ৬ | ২০০৩ | [52] |
ফিল্ডার হিসেবে সবচেয়ে বেশি ক্যাচ ধরেছেন | মোহাম্মদ কাইফ | ৪ | ২০০৩ | [53] |
অতিরিক্ত রান
এক্সট্রা বা অতিরিক্ত একটি ক্রিকেটীয় পরিভাষা যা ব্যাটস্ম্যান কর্তৃক ব্যাটকে বলের সাথে সংযোগ না ঘটিয়েই রান করা। অথবা, নো-বলে ব্যাটসম্যান কর্তৃক রান করলে ঐ রানটি সংশ্লিষ্ট ব্যাটস্ম্যানের রানের সাথে যুক্ত হলেও বোলার কর্তৃক আরো একটি বল যুক্ত হবে, রানও মাশুল গুণতে হবে। সাধারণত অতিরিক্ত রান পৃথকভাবে স্কোরকার্ডের সাথে যুক্ত হয়ে দলের রান বৃদ্ধিতে সহায়ক হয়। অস্ট্রেলিয়ার স্কোরকার্ডে এক্সট্রা'র পরিবর্তে সানড্রি শব্দ প্রয়োগ দেখা যায়।
রেকর্ডের ধরন | ১ম | ২য় | সূত্র | ||
---|---|---|---|---|---|
এক ইনিংসে সবচেয়ে বেশি অতিরিক্ত রান প্রদানকারী | স্কটল্যান্ড vs পাকিস্তান, ১৯৯৯ | ৫৯ (৫ বাই, ৬ লেগ বাই, ৩৩ ওয়াইড, ১৫ নো বল) | ভারত vs জিম্বাবুয়ে, ১৯৯৯ | ৫১ (০ বাই, ১৪ লেগ বাই, ২১ ওয়াইড, ১৬ নো বল) | [54] |
মাঠ
২০১১ সালে বাংলাদেশ, ভারত ও শ্রীলঙ্কায় অনুষ্ঠিতব্য বিশ্বকাপ ক্রিকেট প্রতিযোগিতার পূর্বে বিভিন্ন দেশে ৯ বার অনুষ্ঠিত হয়। সবচেয়ে বেশি চারবার ইংল্যান্ডে অনুষ্ঠিত হয়। ইংল্যান্ডের মাঠগুলো বেশি ম্যাচ আয়োজনের সুযোগ পেয়েছে।
রেকর্ডের ধরন | ১ম | ২য় | সূত্র | ||
---|---|---|---|---|---|
সবচেয়ে বেশি ম্যাচ আয়োজক | হেডিংলি স্টেডিয়াম, লীডস | ১২ | টেন্ট ব্রিজ, নটিংহ্যাম ওল্ড ট্রাফোর্ড ক্রিকেট গ্রাউন্ড, ম্যানচেস্টার এজবাস্টন ক্রিকেট গ্রাউন্ড, বার্মিংহাম |
১১ | [55] |
আম্পায়ার
ওয়েস্ট ইন্ডিজের স্টিভ বাকনার (১৯৯২ থেকে ২০০৭ পর্যন্ত) বিশ্বকাপের ৫টি ফাইনালে আম্পায়ারের গুরুদায়িত্ব সফলভাবে পালন করেন যা বিশ্বকাপ ক্রিকেটের ইতিহাসে বিরল রেকর্ড হয়ে রয়েছে।[56] এছাড়াও তিনি ইংল্যান্ডের আম্পায়ার ডেভিড শেফার্ডের তুলনায় মাত্র দু'টি ম্যাচ কম আম্পায়ারিং করেছেন।[57]
রেকর্ডের ধরন | ১ম | ২য় | সূত্র | ||
---|---|---|---|---|---|
সবচেয়ে বেশি ম্যাচে আম্পায়ার হিসেবে অংশগ্রহণকারী | ডেভিড শেফার্ড, ইংল্যান্ড | ৪৬ | স্টিভ বাকনার, ওয়েস্ট ইন্ডিজ | ৪৪ | [57] |
অংশগ্রহণ
অস্ট্রেলীয় খেলোয়াড়েরা সবচেয়ে বেশি সংখ্যায় চারটি বিশ্বকাপের ফাইনালে অংশগ্রহণ করে কৃতিত্বের দাবীদার হয়েছেন। যারা ৫টি বিশ্বকাপে খেলেছেন তাদের শীর্ষ ১০ তালিকা প্রদান করা হলো।[16]
রেকর্ড | ১ম | ২য় | সূত্র | ||
---|---|---|---|---|---|
বিশ্বকাপ ক্রিকেটে সবচেয়ে বেশি অংশগ্রহণ | গ্লেন ম্যাকগ্রা রিকি পন্টিং |
৩৯ | সনাথ জয়সুরিয়া ওয়াসিম আকরাম |
৩৮ | [16] |
- এন্ডারসন কামিন্স এবং কেপলার ওয়েসেলস - এ দু'জন খেলোয়াড় বিশ্বকাপে দু'টি ভিন্ন ভিন্ন দেশের হয়ে অংশ নেন।
বয়স
২০ বছরের কম বয়সী ৩২ জন খেলোয়াড় বিশ্বকাপ ক্রিকেটে খেলেছেন। তন্মধ্যে ২১ জনই ভারতীয় উপ-মহাদেশের।[58] এছাড়াও, অদ্যাবধি ১৪ জন খেলোয়াড় এ প্রতিযোগিতায় ৪০ বা এর বেশি বয়সী খেলোয়াড় হিসেবে অংশগ্রহণ করেন। [59]
রেকর্ড | ১ম | ২য় | সূত্র | ||||
---|---|---|---|---|---|---|---|
সবচেয়ে কম বয়সী খেলোয়াড় | তালহা জুবায়ের | ১৭ বছর ৭০ দিন | ২০০৩ | অ্যালেক্সি কারভিজি | ১৭ বছর ১৮৬ দিন | ২০০৭ | [58] |
সবচেয়ে বেশি বয়সী খেলোয়াড় | নোলান ক্লার্ক | ৪৭ বছর ২৫৭ দিন | ১৯৯৬ | জন ট্রাইকোস | ৪৪ বছর ৩০৬ দিন | ১৯৯২ | [60] |
অধিনায়কত্ব
রেকর্ড | ১ম | ২য় | সূত্র | ||
---|---|---|---|---|---|
অধিনায়ক হিসেবে বেশি ম্যাচ খেলেন[61] | স্টিফেন ফ্লেমিং | ২৬ ম্যাচ | মোহাম্মদ আজহারউদ্দিন | ২৩ ম্যাচ | [62] |
সবচেয়ে বেশি গড়ে জয়ী অধিনায়ক[61] | রিকি পন্টিং^ | ১০০% (২২ খেলায়) | ক্লাইভ লয়েড | ৮৮% (১৭ খেলায়) | [62] |
আরো দেখুন
তথ্যসূত্র
- "England learn World Cup fate"। England and Wales Cricket Board। ২০০৯-১০-০৭। ২০১০-০১-১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-১০-২৭।
- "Mumbai lands 2011 World Cup final"। BBC Sport। ২০০৯-১০-১৪। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-১০-২৭।
- "Sachin Tendulkar"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-১০-২৭।
- "Statistics - Statsguru - GD McGrath - One-Day Internationals (World Cup)"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-১০-২৭।
- "Cricket Records - Records - World Cup - Highest totals"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-১০-২৫।
- "Cricket Records - Records - World Cup - Lowest totals"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-১০-২৫।
- "Roy revs up, and a minnows' classic"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-১০-২৫।
- "Records - World Cup - Smallest victories (including ties)"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-১০-২৫।
- "Cricket Records - Records - World Cup - Largest victories"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-১০-২৫।
- "Cricket Records - Records - World Cup - Smallest victories (including ties)"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-১০-২৫।
- "Cricket Records - Records - World Cup - Summary"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-১০-২৫।
- "Statistics – Statsguru – One-Day Internationals – Aggregate/overall records (World Cup)"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-১১-০২।
- "Scorecard - 1999 Cricket World Cup Semi Final, Australia v South Africa"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৬-২২।
- "Scorecard - 2003 Cricket World Cup Pool B, Sri Lanka v South Africa"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৬-২২।
- "Scorecard, 2007 Cricket World Cup, Ireland vs Zimbabwe"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৬-২২।
- "Cricket Records - Records - World Cup - Most matches"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-১০-২৫।
- "World Cup - Most Consecutive Wins"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-১০-২৫।
- "World Cup - Most Consecutive Defeats"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-১০-২৫।
- "World Cups - Most Consecutive Matches Without Defeat"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-১১-০২।
- "Cricket Records - Records - World Cup - Most runs"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-১০-২৫।
- "Cricket Records - Records - World Cup - Highest averages"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-১০-২৫।
- "Statistics - Stats Guru - One-day Internationals - Batting records (World Cup, by strike rate)"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-১০-২৫।
- "Cricket Records - Records - World Cup - List of hundreds"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-১০-২৫।
- "Vincent ends World Cup drought"। Cricinfo। ২০০৭-০৩-২২। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-১০-২৫।
- "Cricket Records - Records - World Cup - Most fifties (and over)"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-১০-২৫।
- "Cricket Records - Records - World Cup - Most ducks"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-১০-২৫।
- "Statistics - Stats Guru - One-day Internationals - Batting records (World Cup, by sixes)"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-১০-২৫।
- "Cricket Records - Records - World Cup - High scores"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-১০-২৫।
- "Cricket Records - Records - World Cup - Highest partnerships by runs"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-১০-২৫।
- "সবচেয়ে বেশি ম্যান অব দ্য ম্যাচ পুরস্কার"। Cricinfo। ২০০৭-০৩-২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৬-২২।
- "Statistics – Statsguru – One-Day Internationals – Partnership records"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-১১-০২।
- "Sachin Tendulkar in World Cups"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৬-২২।
- "টুর্ণামেন্টে সবচেয়ে বেশি রান"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৬-২২।
- "Cricket Records - Records - World Cup - Most runs in a series"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-১০-২৫।
- "World Cups - 100s in Most Consecutive Innings"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-১১-০২।
- "World Cups - 50s in Most Consecutive Innings"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-১১-০২।
- "Statistics - Statsguru - NA de Groot - One-Day Internationals"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-১০-২৫।
- Premachandran, Dileep। "Malinga's hat-trick and South Africa's edge"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-১১-০২।
- "World Cups – Hat Tricks"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-১১-০২।
- "ICC World Cup – 10th match, Pool B"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-১১-০২।
- "Cricket Records - Records - World Cup - Most wickets"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-১০-২৫।
- "Cricket Records - Records - World Cup - Lowest bowling average"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-১০-২৫।
- "Cricket Records - Records - World Cup - Best economy rates"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-১০-২৫।
- "Cricket Records - Records - World Cup - Best strike rates"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-১০-২৫।
- "Cricket Records - Records - World Cup - Best bowling figures in an innings"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-১০-২৫।
- "Full length, full reward"। Cricinfo। ২০০৭-০৩-২৮। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-১০-২৪।
- "Cricket Records - Records - World Cup - Most wickets in a series"। Cricinfo। ২০০৮-০২-১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-১০-২৫।
- "Records - World Cup - Most dismissals"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-১০-২৫।
- "Records - World Cup - Most catches"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-১০-২৫।
- "Cricket Records - Records - World Cup - Most dismissals in a series"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-১০-২৫।
- "Records - Records - World Cup - Most catches in a series"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-১০-২৫।
- "Records - World Cup - Most dismissals in an innings"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-১০-২৫।
- "Records - World Cup - Most catches in an innings"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-১০-২৫।
- "World Cup - Records - Most extras in an innings"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-১০-২৫।
- "World Cups - Number of Matches on each Ground"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-১১-০২।
- "Steve Bucknor"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-১০-২৫।
- "Cricket Records - Records - World Cup - Most matches as umpire"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-১০-২৫।
- "World Cup - Youngest Players"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-১০-২৫।
- "Statistics – Statsguru – One-Day Internationals – All-round records"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-১১-০৪।
- "World Cup - Oldest Players"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-১০-২৫।
- "Most matches as captain - World Cup"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৬-১১।
- "Cricket Records - Records - World Cup - Most matches as captain"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-১০-২৫।