ক্যান্টিনফ্লাস

মারিও ফোর্তিনো আলফন্সো মোরেনো রেয়েস (স্পেনীয়: Cantinflas; জন্ম: ১২ আগস্ট, ১৯১১ - মৃত্যু: ২০ এপ্রিল, ১৯৯৩) সান্তা মারিয়া লা রেদোন্দায় জন্মগ্রহণকারী বিখ্যাত মেক্সিকান কৌতুক চলচ্চিত্র অভিনেতা, নির্মাতা, চিত্রনাট্যকার ছিলেন। এছাড়াও, মেক্সিকো ও লাতিন আমেরিকার অত্যন্ত জনপ্রিয় ব্যক্তিত্ব ছিলেন ক্যান্টিনফ্লাস ডাকনামে পরিচিত মারিও মোরেনো। তাকে প্রায়শঃই হতদরিদ্র পেলাদো বংশোদ্ভূত প্রান্তিক কৃষকরূপে চিত্রিত করা হয়ে থাকে।[1] এ চরিত্রটি মেক্সিকোর জাতীয় পরিচয় বহন করে ও ‘ক্যান্টিনফ্লাস’ চরিত্রের মাধ্যমে মেক্সিকোর চলচ্চিত্র অঙ্গনে দীর্ঘস্থায়ী সফলতম চলচ্চিত্র জীবন প্রতিষ্ঠিত করতে ব্যাপকভাবে সহায়তা করে। এছাড়াও তিনি স্বল্পকালের জন্য হলিউডের চলচ্চিত্রে অংশ নিয়েছিলেন।

ক্যান্টিনফ্লাস
১৯৬৪ সালে মাদ্রিদের বারাজাস বিমানবন্দরে ক্যান্টিনফ্লাসের অবতরণের স্থিরচিত্র
জন্ম
মারিও ফোর্তিনো আলফন্সো মোরেনো রেয়েস

(১৯১১-০৮-১২)১২ আগস্ট ১৯১১
সান্তা মারিয়া লা রেদোন্দা, মেক্সিকো
মৃত্যু২০ এপ্রিল ১৯৯৩(1993-04-20) (বয়স ৮১)
মৃত্যুর কারণফুসফুসের ক্যান্সার
পেশাকৌতুক চলচ্চিত্র অভিনেতা
কর্মজীবন১৯৩৭-১৯৮২
উচ্চতা5 ft 8 in
দাম্পত্য সঙ্গীভ্যালেন্তিনা ইভানোভা (১৯৩৬-৬৬; মৃত্যু)
পুরস্কারগোল্ডেন গ্লোব (১৯৫৬)
হলিউড ওয়াক অব ফেম

শৈশবকাল

মারিও ফোর্তিনো আলফন্সো মোরেনো রেয়েস মেক্সিকো সিটির পার্শ্ববর্তী সান্তা মারিয়া লা রিবেরা এলাকায় জন্মগ্রহণ করেন। তেপিতোর কঠিন জীবনধারায় তার শৈশবকাল অতিবাহিত হয়। বাবা পেদ্রো মোরেনো ইসকুইভেল ডাকবহনকারী ছিলেন ও মিচোয়াকানের কোতিজার অধিবাসী মারিয়া ডে লা সোলদেদ রেয়েস গুইজার তার মাতা ছিলেন। এ দম্পতির পেদ্রো, হোস (‘পেপে’), এদুয়ার্দো, ফোর্তিনো, ইস্পারাঞ্জা, কাতালিনা, এনরিক ও রবার্তো নামীয় আট সন্তান ছিল।[2]

কঠিন পরিস্থিতি থেকে বেরিয়ে আসতে তিনি তার ধুর্ততা ও আকর্ষণীয় চরিত্র নিয়ে চলচ্চিত্রে অংশগ্রহণের আবেদন করেন। তার কৌতুকপ্রবণ ব্যক্তিত্ব ও দৃষ্টিভঙ্গীর ফলে সার্কাস প্রদর্শনীতে প্রথম অংশ নেন। এরপর সেখান থেকে মঞ্চে ও পরবর্তীতে চলচ্চিত্র অঙ্গনে প্রবেশাধিকার ঘটে তার।

নাম রহস্য

তরুণ অবস্থায় ক্যান্টিনফ্লাস ভ্রমণকারী দলের সাথে বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করতেন। এভাবেই তিনি ‘ক্যান্টিনফ্লাস’ ডাকনামে পরিচিতি পান। এক স্মরণীকায় উল্লেখ করা হয় যে, ‘ক্যান্টিনফ্লাস’ শুধুমাত্রই অর্থহীন নাম ছিল। এরফলে তিনি পরিবারের কাছে অচেনা হয়ে পড়েন যাতে তারা জানতে না পারেন যে, লজ্জাজনক পেশা থেকে দূরে সরে থেকে ব্যবসায়িক কাজে রয়েছেন তিনি। ১৯৯২ সালে টেলিভিশনে প্রচারিত সর্বশেষ স্বাক্ষাৎকারে তিনি এ বিষয়ে সত্যতা প্রকাশ করেন।[3]

কর্মজীবন

মেক্সিকোর চলচ্চিত্র জগতের অন্যতম পথিকৃৎ হিসেবে স্বর্ণযুগে উত্তরণ ঘটাতে মোরেনো প্রভূতঃ সহায়তা করেন। পাশাপাশি শীর্ষস্থানীয় ব্যবসায়ী হিসেবে প্রায়শঃই মেক্সিকোর বিপজ্জ্বনক শ্রমিক রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়েন। রক্ষণশীল রাজনীতিবিদ হিসেবে তার পরিচিতি ছিল। একদলীয় সরকার নিয়ন্ত্রিত শ্রমিক সংঘের চারিসমোদের বিপক্ষে রুখে দাঁড়াতে তিনি সবিশেষ ভূমিকা রাখেন।

১৯৬১ সালে উপ-রাষ্ট্রপতি প্রার্থী লিন্ডন বি. জনসনের সাথে ক্যান্টিনফ্লাস টেক্সাসের স্যান অ্যান্টোনিও এলাকার বিক্রয় কেন্দ্রবিপনীবিতানে নির্বাচনী প্রচারণায় যোগ দেন। ডেমোক্র্যাটিক দলের সফলতম প্রার্থী হেনরি বি. গঞ্জালেজ তার রিপাবলিকান প্রতিদ্বন্দ্বী জন ডব্লিউ. গুডকে টেক্সাসের ২০শ কংগ্রেসনাল জেলায় পরাজিত করে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধি পরিষদে জয়যুক্ত করে প্রভূতঃ সহায়তা করেছিলেন। এরফলে প্রথম স্পেনীয় বংশোদ্ভূত হিসেবে গঞ্জালেজ টেক্সাস রাজ্যের সিনেটে জয়লাভসহ টেক্সাস থেকে কংগ্রেসের প্রতিনিধিত্ব করেছিলেন।[4]

মেক্সিকোর অভিনেতাদের সংস্থা ‘অ্যাসোসিয়াসিওন ন্যাশিওনাল ডে অ্যাক্টরেসে’র (এএনডিএ, জাতীয় অভিনেতা সংস্থা) সভাপতি ও স্বাধীন চলচ্চিত্রকর্মী সংস্থা সিন্ডিকাতো ডে ত্রাবাজাডোরেস ডে লা প্রোডাসিওন সিনেমাটোগ্রাফিকার (এসটিপিসি) প্রথম মহাসচিবের দায়িত্ব পালন করেন তিনি। অবসর গ্রহণের পর মোরেনো শিশুদের সাহায্যার্থে দাতব্য সংস্থা ও মানবতাবাদী সংগঠনের মাধ্যমে সহায়তামূলক কার্যক্রমে জড়িয়ে পড়েন। এছাড়াও, তিনি রোমান ক্যাথলিক গীর্জা ও অনাথ আশ্রমে সহায়তা করেন যা তাঁকে মেক্সিকোর সাধারণ বীরে পরিণত করে। ফ্রিম্যাসনের সদস্য ছিলেন তিনি। চিলাম বালাম লজ প্রতিষ্ঠা করেন মোরেনো।[5][6]

মূল্যায়ন

চার্লি চ্যাপলিন একদা মন্তব্য করেছিলেন যে, তিনি সেরা জীবিত কৌতুক অভিনেতা ছিলেন।[7][8] মোরেনোকে তিনি ‘মেক্সিকোর চার্লি চ্যাপলিন’ নামে অভিহিত করেছিলেন।[9] মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দর্শকদের কাছে ডেভিড নিভেনের সাথে অভিনয় করে স্মরণীয় হয়ে রয়েছেন। একাডেমি পুরস্কার বিজয়ী অ্যারাউন্ড দি ওয়ার্ল্ড ইন এইটি ডেইজ শীর্ষক চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য মোশন পিকচার মিউজিক্যাল বা কমেডি বিভাগে মোরেনো গোল্ডেন গ্লোব সেরা অভিনেতা পুরস্কার লাভ করেন।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দর্শকদের কাছে ডেভিড নিভেনের সাথে অভিনয় করে স্মরণীয় হয়ে রয়েছেন। ১৯৫৬ সালে একাডেমি পুরস্কার বিজয়ী ‘অ্যারাউন্ড দি ওয়ার্ল্ড ইন এইটি ডেইজ’ শীর্ষক চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য মোশন পিকচার মিউজিক্যাল বা কমেডি বিভাগে মোরেনো গোল্ডেন গ্লোব সেরা অভিনেতা পুরস্কার লাভ করেন।

তবে, তার ক্যান্টিনফ্লাস চরিত্রে অংশগ্রহণের কারণে তার জীবনের স্বকীয়তাকে দূরে সরিয়ে দেয়। এরফলে গণমাধ্যমের সমালোচক, দার্শনিক ও দোভাষীগণ তাকে মেক্সিকো বিপজ্জ্বনক সমাজ ব্যবস্থাকে পরিবর্তনকারী, মধ্যবিত্ত সমাজের প্রতিনিধিত্বকারী, দয়ালু মানবতাবাদী, লিঙ্গবিষয়ক আইনভঙ্গকারী, ধর্মভীরু ক্যাথলিক, নতুন মতবাদ প্রণয়নকারী ও সমূহ বীরের মর্যাদা এনে দেয়।

ব্যক্তিগত জীবন

২৭ অক্টোবর, ১৯৩৬ তারিখে রুশ বংশোদ্ভূত ভ্যালেন্তিনা ইভানোভা’র সাথে পরিণয়সূত্রে আবদ্ধ হন। জানুয়ারি, ১৯৬৬ সালে তাঁর মৃত্যু-পূর্ব-পর্যন্ত একত্রে বসবাস করেন। ১৯৬১ সালে অন্য রমণীর গর্ভে মোরেনো’র এক পুত্র সন্তান জন্মগ্রহণ করে।[10] ঐ সন্তানটিকে ভ্যালেন্তিনা ইভানোভা দত্তক হিসেবে লালন-পালন করেন ও মারিও আর্তুরো মোরেনো ইভানোভা নামকরণ করেন। অসমর্থিত সূত্রে জানা যায় যে, তাঁকে ‘ক্যান্টিনফ্লাসের দত্তক পুত্র’ হিসেবে ডাকতেন।[11] ১৫ মে, ২০১৭ তারিখে মোরেনো ইভানোভা আকস্মিকভাবে হৃদযন্ত্রক্রীয়ায় আক্রান্ত হলে দেহাবসান ঘটে।[12]

দেহাবসান

দীর্ঘদিন ধরে ধূমপানে অভ্যস্ত ছিলেন তিনি। অতঃপর ২০ এপ্রিল, ১৯৯৩ তারিখে মেক্সিকো সিটিতে ফুসফুসের ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে তার দেহাবসান ঘটে। বৃষ্টিস্নাত দিনে হাজারো লোক তার শবানুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন যা তিনদিন চলমান ছিল। রটোন্ডা এড লাস পারসোনাস ইলাস্ট্রেসে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় সমাহিত করা হয়।[13] তার শবানুষ্ঠানে অনেক রাষ্ট্রপ্রধান অংশ নেন ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সিনেটর অংশ নেন। এ সময় কিছু মুহূর্ত নীরবতা পালন করা হয়।

বিতর্ক

ক্যান্টিনফ্লাসের পুত্র ও তার সম্পদের উত্তরাধিকারী মারিও মোরেনো ইভানোভা এবং রক্তসম্পর্কীয় ভাইপো এদুয়ার্দো মোরেনো লাপারাদের মধ্যে ক্যান্টিনফ্লাস নির্মিত ৩৪টি চলচ্চিত্রের অধিকারীত্ব নিয়ে ২০-বছরের আইনি যুদ্ধে পরিণত হয়। ভাইপো দাবী করেন যে, তার কাকা লিখিত দলিলে মৃত্যুশয্যাকালীন চলচ্চিত্রগুলোর অধিকারণামা লিখে দিয়েছেন। অন্যদিকে, মোরেনো ইভানোভা দাবী করেন যে, তিনিই ক্যান্টিনফ্লাসের সরাসরি উত্তরাধিকারী ও এগুলোর অধিকার কেবল তারই। মোরেনো লাপারাদের অনুকূলে দুইবার রায় দেয়া হয়।[14] তবে, মোরেনো ইভানোভা দুইবারই পুনরায় বিবেচনার আবেদন জানান।[15] অতঃপর ২০০৫ সালে মারিও মোরেনো ইভানোভা, জুনিয়রকে চলচ্চিত্রগুলোর অধিকার ফিরিয়ে দেয়া হয়।

একই সময়ে চলচ্চিত্রগুলোর নিয়ন্ত্রণের বিষয়ে কলম্বিয়া পিকচার্স ও মোরেনো ইভানোভার মধ্যে আইনগত লড়াই চলে। কলম্বিয়া কর্তৃপক্ষে দাবী করে যে, চার দশক পূর্বেই ৩৪টি চলচ্চিত্রের স্বত্ত্ব তারা কিনে নিয়েছিল। তবে, আদালত দলিলপত্রাদিতে বেশ কিছু ত্রুটি দেখতে পায়। মোরেনো ইভানোভা চলচ্চিত্রগুলোর উপর তার দাবী তুলে ধরেন ও প্রয়োজনে মেক্সিকোর জাতীয় সংরক্ষণাগারে দেখতে চান। ২ জুন, ২০০১ তারিখে দীর্ঘ আট বছর আইন যুদ্ধের পর কলম্বিয়া কর্তৃপক্ষ অমিমাংসিত ৩৪টি চলচ্চিত্রের অধিকার নিয়ে যায়।[16]

তথ্যসূত্র

  1. "The peladito is the creature who came from the carpas with a face stained with flour or white paint, dressed in rags, the pants below the waist and covered with patches, the belt replaced by an old tie, the peaked cap representing a hat, the ruffled underwear that shows at any provocation, the torn shirt, and gabardine across his left shoulder." – Cantiflas
  2. Yahoo Cantinflas biography. Retrieved February 9, 2006.
  3. "MARIO MORENO "CANTINFLAS" (1992) SU ULTIMA ENTREVISTA POR TELEVISION" (Spanish ভাষায়)। YouTube। সংগ্রহের তারিখ ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৫
  4. Gilbert Garcia, "Castro unlike O'Rourke has much to lose," San Antonio Express-News, March 31, 2017, p. A2.
  5. http://www.diariomasonico.com/masones-famosos/solicitud-de-ingreso-en-la-masoneria-de-mario-moreno-cantinflas
  6. http://freemasonry.bcy.ca/biography/cantinflas/cantinflas.html
  7. Candelaria, Cordelia; Arturo J. Aldama; Peter J. Garcia (২০০৪)। Encyclopedia of Latino Popular Culture: Volume I, A-L। Greenwood। পৃষ্ঠা 103। আইএসবিএন 0-313-33210-X।
  8. "Cantinflas: 1911-1993: Actor, Comedian - Mexico's Answer To Charlie Chaplin"। Jrank। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-১০-১৮
  9. Cantinflas biography by Allmovie Retrieved January 24, 2006.
  10. Stavans, Ilan (১৯৯৮)। The riddle of Cantinflas: Essays on Hispanic popular culture, 1st ed.। Albuquerque, NM: University of New Mexico। পৃষ্ঠা 37আইএসবিএন 0-8263-1860-6।
  11. Biography from Vanity Magazine Retrieved January 29, 2006.
  12. http://www.eluniversal.com.mx/articulo/espectaculos/farandula/2017/05/15/mario-moreno-ivanova-dejo-todo-en-orden-viuda
  13. "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ১৭ জানুয়ারি ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জুন ২০১৭
  14. (স্পেনীয়) Moreno Laparade gana derechos sobre las 39 cintas de Cantinflas ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১২ মার্চ ২০০৭ তারিখে ("Moreno Laparade wins the rights over 39 of Cantinflas films"), La Jornada. March 11, 2005. Retrieved February 9, 2006.

আরও দেখুন

গ্রন্থপঞ্জি

  • Garcia Riera, Emilio, 1970. Historia documental del cine mexicano, vol. II.
  • Leñero, Vicente. Historia del Teatro de los Insurgentes.
  • Monsiváis, Carlos, 1999. Cantinflas and Tin Tan: Mexico's Greatest Comedians. In Hershfield, Joanne, and Maciel, David R. (Eds.), Mexico's Cinema: A Century of Film and Filmmakers, pp. 49–79. Wilmington, Delaware: Scholarly Resources, Inc. ISBN 0-8420-2681-9
  • Morales, Miguel Ángel, 1996. Cantinflas: Amo de las carpas. México: Editorial Clío, Libros y Videos, S. A. de C. V. ISBN 968-6932-58-5
  • Novo, Salvador, 1967. Nueva grandeza mexicana. México: Ediciones Era.
  • Pilcher, Jeffrey M., 2001. Cantinflas and the chaos of Mexican modernity. Wilmington, Delaware: Scholarly Resources. ISBN 0-8420-2769-6
  • Smith, Ronald L. (Ed.), (1992). Who's Who in Comedy pp. 88–89. New York: Facts on File. ISBN 0-8160-2338-7
  • Stavans, Ilan, 1998. The Riddle of Cantinflas: Essays on Hispanic popular culture. Albuquerque: University of New Mexico Press. ISBN 0-8263-1860-6

বহিঃসংযোগ

পুরস্কার ও স্বীকৃতি
পূর্বসূরী
টম ইওয়েল
দ্য সেভেন ইয়ার ইচ
গোল্ডেন গ্লোব সেরা অভিনেতা পুরস্কার - মোশন পিকচার সঙ্গীতধর্মী বা কমেডি
১৯৫৭
অ্যারাউন্ড দি ওয়ার্ল্ড ইন এইটি ডেইজ
উত্তরসূরী
ফ্রাঙ্ক সিনাত্রা
পল জো
This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.