কলকাতা মেট্রো লাইন ১

কলকাতা মেট্রো লাইন ১ হল কলকাতা মেট্রো রেলের একটি লাইন। এটি ১৯৮৪ সালে চালু হয়। এটি ভারত তথা ভারতীয় উপমহাদেশর প্রথম ও এশিয়ার পঞ্চম ভূগর্ভস্থ মেট্রো পথ। এই মেট্রো লাইনটির দৈর্ঘ্য ৩১.৩৬ কিলোমিটার। প্রতিদিন এই পথে গড়ে ৭,০০,০০০ জন (৭ লক্ষ) চলাচল করেন। ২০১৮ সালের দুর্গা পূজার অষ্টমিতে এই লাইনে ৯ লক্ষ যাত্রী বহন হয় যা এই মেট্রো পথের সর্বকালীন রেকর্ড। এই মেট্রো পথের উত্তরের অংশের এখনও সম্প্রসারণ চলছে। নোয়াপাড়ার পর বরানগর ও দক্ষিণেশ্বর এই মেট্রো পথে যুক্ত করার কাজ চলছে। এই নির্মীয়মাণ অংশের দৈর্ঘ্য ৪.৫ কিলোমিটার। এটি ভারতে নির্মিত প্রথম ভূগর্ভস্থ রেলপথ যা অক্টোবর ১৯৮৪ সাল থেকে পরিষেবা প্রদান শুরু করে এবং পরিকল্পিত প্রথম রেলপথটি ফেব্রুয়ারি ১৯৯৫ সালে সম্পূর্ণভাবে চালু করা হয়। ২৮ ডিসেম্বর ২০১০ সালে এটি ভারতীয় রেলওয়ের ১৭ তম অঞ্চল হয়। দেশের প্রথম এবং সম্পূর্ণ স্বদেশীয় প্রক্রিয়ায় কলকাতা মেট্রো নির্মিত হলেও এটি মূলত পরীক্ষা-ও-ত্রুটিমূলক নির্মাণ কাজ ছিল, বিপরীতে অন্য আরেকটি মেট্রো, দিল্লি মেট্রোর নির্মাণের সঙ্গে বহু আন্তর্জাতিক পরামর্শদাতা জড়িত ছিল। ফলস্বরূপ, সম্পূর্ণরূপে বীরপাড়া থেকে টালিগঞ্জ মেট্রো স্টেশন পর্যন্ত প্রায় ১৫ কিমি ভূগর্ভস্থ রেলপথ নির্মাণ করতে প্রায় ২৩ বছর সময় লাগে।

কলকাতা মেট্রো লাইন ১
নর্থ–সাউথ মেট্রো
সংক্ষিপ্ত বিবরণ
অন্য নামউত্তর-দক্ষিণ মেট্রো করিডর
স্থিতিসক্রিয়
মালিকভারতীয় রেল
অঞ্চলকলকাতা,উত্তর চব্বিশ পরগনা,দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা, ভারত
বিরতিস্থল
স্টেশন২৬
পরিষেবা
ধরনউচ্চগতির রেল
পরিচালককলকাতা মেট্রো রেল
কারিগরি তথ্য
রেলপথের দৈর্ঘ্য৩১.৩৬ কিলোমিটার (১৯.৪৯ মাইল)
ট্র্যাক গেজ১,৪৩৫ মিলিমিটার (৫৬.৫ ইঞ্চি)
চালন গতি৮০ কিলোমিটার (৫০ মা)

ইতিহাস

১৯৪৯ সালে পশ্চিমবঙ্গের তদনীন্তন মুখ্যমন্ত্রী ডা. বিধানচন্দ্র রায় কলকাতার ক্রমবর্ধমান ট্রাফিক সমস্যার সমাধানে শহরে একটি ভূগর্ভস্থ রেলপথ নির্মাণের কথা বিবেচনা করেন। এই মর্মে একটি ফরাসি বিশেষজ্ঞ দলকে দিয়ে সমীক্ষা চালানো হলেও, কোনো সুসংহত সমাধানসূত্র পাওয়া যায়নি।[1] এরপর ১৯৬৯ সালে কলকাতার ট্রাফিক সমস্যা সমাধানে মেট্রোপলিটান ট্রান্সপোর্ট প্রজেক্ট (রেলওয়ে) নামে একটি প্রকল্প গৃহীত হয়। এই প্রকল্পের প্রতিবেদনে কলকাতার ট্রাফিক সমস্যার সমাধানে দ্রুত পরিবহন ব্যবস্থা চালু করা ছাড়া অন্য কোনো বিকল্প পথ নেই বলে জানানো হয়। ১৯৭১ সালে প্রকাশিত প্রকল্পের মাস্টার প্ল্যানে কলকাতার জন্য মোট ৯৭.৫ কিলোমিটার দৈর্ঘ্য্যের পাঁচটি মেট্রো লাইনের প্রস্তাব দেওয়া হয়।[1] এই পাঁচটি পথের মধ্যে সর্বাধিক গুরুত্ব আরোপিত হয় ১৬.৪৫ কিলোমিটার দৈর্ঘ্য্যবিশিষ্ট দমদম-টালিগঞ্জ লাইনটির উপর, যেটি বর্তমানে লাইন ১ নামে পরিচিত।[1] ১৯৭২ সালের ১ জুন প্রস্তাব অনুমোদিত হয়। ওই বছর ২৯ ডিসেম্বর ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী এই প্রকল্পের শিলান্যাস করেন। ১৯৭৩-৭৪ সালে নির্মাণকাজ শুরু হয়।[1][2]

লাইন ১-এর নির্মাণ কাজ শুরু হলেও ১৯৭৭-৭৮ সালে অর্থের জোগান বন্ধ থাকা, ভূগর্ভস্থ পরিষেবাগুলির স্থানান্তরণ, আদালতের নানা স্থগিতাদেশ, কাঁচামালের অনিয়মিত সরবরাহ ইত্যাদি কারণে প্রকল্প রূপায়ণে অযথা দেরি হতে থাকে। অবশেষে তদানীন্তন রেলমন্ত্রী আবু বারকাত আতাউর গণী খান চৌধুরীর বিশেষ উদ্যোগ, কর্মদক্ষতা, ও কূটনৈতিক দূরদৃষ্টির ফলে প্রকল্পের কাজে দ্রুততা আসে, এবং ১৯৮৪ সালের ২৪ অক্টোবর প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী এসপ্ল্যানেড-ভবানীপুর (নেতাজি ভবন) ৩.৪০ কিলোমিটার দৈর্ঘ্য্যবিশিষ্ট রুটে ভারতের প্রথম তথা এশিয়ার পঞ্চম মেট্রো পরিষেবা কলকাতা মেট্রোর লাইন ১-এর উদ্বোধন করেন।[1] ওই বছরই ১২ নভেম্বর চালু হয় দমদম-বেলগাছিয়া ২.১৫ কিলোমিটার দৈর্ঘ্য্যবিশিষ্ট রুটটিও। উল্লেখ্য, এটিই কলকাতা মেট্রোর দীর্ঘতম স্টেশন দূরত্ব।[1] ১৯৮৬ সালের ২৯ এপ্রিল টালিগঞ্জ অবধি মেট্রো সম্পসারিত হলে এসপ্ল্যানেড থেকে টালিগঞ্জ অবধি ১১টি স্টেশন নিয়ে ৯.৭৯ কিলোমিটার পথের কাজ সম্পূর্ণ হয়।[1]

২২ নভেম্বর ১৯৯২ তারিখে দমদম-বেলগাছিয়া অংশটিকে বন্ধ করে দেওয়া হয়। কারণ এই বিচ্ছিন্ন ক্ষুদ্র অংশটি খুব একটা জনপ্রিয়তা পায়নি। টালিগঞ্জ অবধি সম্প্রসারণের দীর্ঘ আট বছর পরে ১৩ অগস্ট ১৯৯৪ তারিখে দমদম-বেলগাছিয়া শাখাটিকে ১.৬২ কিলোমিটার সম্প্রসারিত করে শ্যামবাজার অবধি নিয়ে আসা হয়। সেই বছরের ২ অক্টোবর তারিখে ০.৭১ কিলোমিটার এসপ্ল্যানেড-চাঁদনি চক শাখাটি চালু হয়। শ্যামবাজার-শোভাবাজার-গিরিশ পার্ক (১.৯৩ কিলোমিটার) ও চাঁদনি চক-সেন্ট্রাল (০.৬০ কিলোমিটার) শাখাদুটি চালু হয় ১৫ ফেব্রুয়ারি ১৯৯৫ তারিখে। গিরিশ পার্ক থেকে সেন্ট্রালের মধ্যবর্তী ১.৮০ কিলোমিটার পথ সম্পূর্ণ হয় ২৭ সেপ্টেম্বর ১৯৯৫ তারিখে। এর ফলে বর্তমান মেট্রোলাইনটির কাজ সম্পূর্ণ হয়।

২০০৯ সালে টালিগঞ্জ (বর্তমানে মহানায়ক উত্তমকুমার) স্টেশন থেকে গড়িয়া বাজার (বর্তমানে কবি নজরুল) স্টেশন পর্যন্ত সম্প্রসারিত নতুন মেট্রোপথের সূচনা করা হয়। সর্বশেষ ২০১৩ সালে লাইন ১ দমদম থেকে নোয়াপাড়া পর্যন্ত সম্প্রসারিত করা হয়।

স্টেশন

# স্টেশনের নাম অঞ্চল সংযোগ উদ্বোধন অবস্থান উল্লেখযোগ্য তথ্য সূত্র
দক্ষিণেশ্বরদক্ষিণেশ্বরযোগ করুন→{{rail-interchange}} দক্ষিণেশ্বর

যোগ করুন→{{rail-interchange}}দক্ষিণেশ্বর বাসস্ট্যান্ড

যোগ করুন→{{rail-interchange}} আলমবাজার মোড় বাস স্টপ

ferry/water interchange মা ভবতারিণী জেটি ঘাটে

২২ ফেব্রুয়ারি ২০২১ উত্তোলিত
বরানগরবরাহনগরলাইন ১ (পরিচালনাগত)

লাইন ৫ (পরিকল্পিত)

যোগ করুন→{{rail-interchange}} বরানগর রোড

যোগ করুন→{{rail-interchange}} ডানলপ বাস স্ট্যান্ড

২২ ফেব্রুয়ারি ২০২১ উত্তোলিত ডানলপ ক্রসিং নামেও পরিচিত [3]
নোয়াপাড়ানোয়াপাড়া, বরাহনগর, উত্তর চব্বিশ পরগনা১০ জুলাই, ২০১৩উড়ালকলকাতা মেট্রোর বৃহত্তম স্টেশন।[4][5]
দমদমদমদম, উত্তর চব্বিশ পরগনাদমদম জংশন স্টেশন, পূর্ব রেল১২ নভেম্বর, ১৯৮৪উড়াল১৯৮৪ থেকে ২০১৩ সাল পর্যন্ত দমদম ছিল কলকাতা মেট্রোর ১ নং লাইনের উত্তর দিকের টার্মিনাল।[1]
বেলগাছিয়াবেলগাছিয়া, কলকাতা
১২ নভেম্বর, ১৯৮৪ভূগর্ভস্থকলকাতা মেট্রোর লাইন ১-এর উত্তর দিকের সর্বশেষ ভূগর্ভস্থ স্টেশন।[1]
শ্যামবাজারশ্যামবাজার, কলকাতা
১৫ ফেব্রুয়ারি, ১৯৯৫ভূগর্ভস্থ
[1]
শোভাবাজার সুতানুটিশোভাবাজার, কলকাতা
১৫ ফেব্রুয়ারি, ১৯৯৫ভূগর্ভস্থস্টেশনটির পুরনো নাম "শোভাবাজার"। পরে কলকাতার তিনটি আদি বসতির অন্যতম সুতানুটি গ্রামের নাম স্টেশনের নামের সঙ্গে যুক্ত হয়।[1]
গিরিশ পার্কজোড়াসাঁকো, কলকাতা
১৫ ফেব্রুয়ারি, ১৯৯৫ভূগর্ভস্থএই স্টেশনটি অতীতে জোড়াসাঁকো নামে পরিচিত ছিল। পরে বিশিষ্ট নাট্যকার গিরিশচন্দ্র ঘোষের নামে উৎসর্গিত হয়।[1]
মহাত্মা গান্ধী রোডবড়বাজার, কলকাতা
২৭ সেপ্টেম্বর, ১৯৯৫ভূগর্ভস্থএই স্টেশনটি মহাত্মা গান্ধী রোডচিত্তরঞ্জন অ্যাভেনিউ-এর সংযোগস্থলে অবস্থিত[1]
১০সেন্ট্রালবউবাজার, কলকাতা১৫ ফেব্রুয়ারি, ১৯৯৫ভূগর্ভস্থ
[1]
১১চাঁদনি চকচাঁদনি চক, কলকাতা
১৫ ফেব্রুয়ারি, ১৯৯৫ভূগর্ভস্থএই স্টেশনটির প্রস্তাবিত নাম টিপু সুলতান[1]
১২এসপ্ল্যানেডএসপ্ল্যানেড, কলকাতা     লাইন ২ এবং      লাইন ৩ (নির্মাণাধীন)২৪ অক্টোবর, ১৯৮৪ভূগর্ভস্থকলকাতা মেট্রোর প্রথম স্টেশন।[1]
১৩পার্ক স্ট্রিটমাদার টেরিজা সরণি, কলকাতা     লাইন ৩ (নির্মাণাধীন)২৪ অক্টোবর, ১৯৮৪ভূগর্ভস্থএই স্টেশনটির প্রস্তাবিত নাম মাদার টেরিজা[1]
১৪ময়দানময়দান, কলকাতা
২৪ অক্টোবর, ১৯৮৪ভূগর্ভস্থএই স্টেশনটির প্রস্তাবিত নাম গোষ্ঠ পাল[1]
১৫রবীন্দ্র সদনরবীন্দ্র সদন-নন্দন চত্বর, কলকাতা
২৪ অক্টোবর, ১৯৮৪ভূগর্ভস্থ
[1]
১৬নেতাজি ভবনভবানীপুর, কলকাতা
২৪ অক্টোবর, ১৯৮৪ভূগর্ভস্থএই স্টেশনটির পূর্বনাম ভবানীপুর। পরবর্তীকালে এই অঞ্চলে অবস্থিত নেতাজি সুভাষচন্দ বসুর পৈতৃক বাসভবনের নামে চিহ্নিত।[1]
১৭যতীন দাস পার্কহাজরা, কলকাতা
২৯ এপ্রিল, ১৯৮৬ভূগর্ভস্থএই স্টেশনটি মেট্রো স্টেশনের পাশে অবস্থিত বিপ্লবী যতীন্দ্রনাথ দাসের স্মৃতিচিহ্নিত উদ্যানের নামে নামাঙ্কিত।[1]
১৮কালীঘাটকালীঘাট, কলকাতা
২৯ এপ্রিল, ১৯৮৬ভূগর্ভস্থ
[1]
১৯রবীন্দ্র সরোবররবীন্দ্র সরোবর অঞ্চল, কলকাতাটালিগঞ্জ স্টেশন, কলকাতা শহরতলি রেল২৯ এপ্রিল, ১৯৮৬ভূগর্ভস্থ
[1]
২০মহানায়ক উত্তমকুমারটালিগঞ্জ, কলকাতা
২৯ এপ্রিল, ১৯৮৬ভূতলস্থএই স্টেশনটি অতীতে টালিগঞ্জ নামে পরিচিত ছিল। ২০০৯ সালে স্টেশনটিকে কিংবদন্তি অভিনেতা উত্তম কুমারের নামে উৎসর্গ করা হয়।[1][6]
২১নেতাজিকুঁদঘাট, কলকাতা
২২ অগস্ট, ২০০৯উড়ালএই স্টেশনটি নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর নামে উৎসর্গিত।[6]
২২মাস্টারদা সূর্য সেনবাঁশদ্রোণী, কলকাতা
২২ অগস্ট, ২০০৯উড়ালএই স্টেশনটি মাস্টারদা সূর্য সেনের নামে উৎসর্গিত।[6]
২৩গীতাঞ্জলিনাকতলা, কলকাতা
২২ অগস্ট, ২০০৯উড়ালরবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের গীতাঞ্জলি কাব্যরচনার শতবর্ষ উপলক্ষে স্টেশনটি উক্ত কাব্যগ্রন্থের নামে উৎসর্গিত।[6]
২৪কবি নজরুলগড়িয়া বাজার, কলকাতা
২২ অগস্ট, ২০০৯উড়ালএই স্টেশনটি কাজী নজরুল ইসলামের নামে উৎসর্গিত।[6]
২৫শহিদ ক্ষুদিরামবৃজি, কলকাতা
৭ অক্টোবর, ২০১০উড়ালএই স্টেশনটি বিপ্লবী ক্ষুদিরাম বসুর নামে উৎসর্গিত।[6][7]
২৬কবি সুভাষবৈষ্ণবঘাটা পাটুলী, কলকাতা     কলকাতা মেট্রো লাইন ৬ (নিউ গারিয়া-এয়ারপোর্ট) (নির্মাণাধীন) এবং কলকাতা শহরতলি রেল-এর সঙ্গে বিনিময়৭ অক্টোবর, ২০১০উড়ালএই স্টেশনটির পূর্বনাম নিউ গড়িয়া। বর্তমানে কবি সুভাষ মুখোপাধ্যায়ের নামে উৎসর্গিত।[7]

ভাড়া গঠন

মেট্রো ভাড়া দূরত্ব ভিত্তিক হয়। মেট্রো রেলপথের বর্তমান ভাড়া কাঠামো ০১.১০.২০১৩ থেকে কার্যকর করা হয়েছিল। বর্তমান ভাড়া গঠন নিচে দেওয়া হল:

অঞ্চল দূরত্ব (কিলোমিটার) ভাড়া ()
৫ কিমি পর্যন্ত ৫.০০
৫–১০ কিমি ১০.০০
১০–১৫ কিমি ১৫.০০
১৫–২০ কিমি ১৫.০০
২০-২৫ কিমি ২০.০০
২৫ কিলোমিটারের বেশি ২৫.০০

আধুনিক প্রযুক্তি

  • কলকাতা মেট্রো লাইন ১ স্মার্ট টিকিট এর ব্যবস্থা রয়েছে।
  • এই পথের কিছু স্টেশনে ওয়াই-ফাই পরিসেবা প্রদান করা হয় বিনামূল্যে।
  • মহানায়ক উত্তম কুমারকবি সুভাষ মেট্রো স্টেশন দুটি বর্তমানে সৌর বিদ্যুৎ এ পরিচালিত হচ্ছে।[8]

তথ্যসূত্র

  1. "History of Kolkata Metro"। ২৬ সেপ্টেম্বর ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ জুলাই ২০১০
  2. "মেট্রো রেল", বাংলার ঐতিহ্য:কলকাতার অহংকার, পল্লব মিত্র, পারুল প্রকাশনী, কলকাতা, ২০১০
  3. TNN। "Mamata paves way for Metro's northern journey"Times of India। সংগ্রহের তারিখ ১২ অক্টোবর ২০১৯
  4. Gupta, Jayanta (২১ নভেম্বর ২০১২)। "March 2013 date for Noapara Metro"Times of India। ৪ সেপ্টেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ মে ২০১৩
  5. "Mamata Banerjee inaugurates new Kolkata Metro stretch"। ৫ মে ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ মার্চ ২০১৯
  6. Metro Railway services to New Garia start today
  7. "সৌর বিদ্যুৎ ব্যবহার শুরু কলকাতা মেট্রোতে"। সংগ্রহের তারিখ ২২-১০-২০১৬ এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |সংগ্রহের-তারিখ= (সাহায্য)
This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.