কম্পিউটার নিরাপত্তা

আকস্মিক দুর্ঘটনাজনিত কারণে বা অবাঞ্ছিত ব্যক্তি কর্তৃক কম্পিউটারের ব্যবহৃত তথ্যের ক্ষতিসাধন, পরিবর্তন বা গোপনীয়তা ফাঁসের বিরুদ্ধে নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থাকে কম্পিউটারের নিরাপত্তা বলে। প্রশাসনিক ও কারিগরি, দুই ধরনের নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণের প্রয়োজন হয়।[1]

নেভি সাইভার ডিফেন্স অপারেশনস কমান্ড, দলটি যুক্তরাষ্ট্রের নৌবাহিনীর অনুমোদনহীন ইনফরমেশন সিস্টেমে ক্রিয়াকলাপ নিয়ন্ত্রণ করে।

প্রকারভেদ

কম্পিউটারের নিরাপত্তা ব্যবস্থা দুই রকমের হয়ে থাকে; বাহ্যিক নিরাপত্তা ও অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা।

  • বাহ্যিক নিরাপত্তা: আগুন, বন্যা, দাঙ্গা, চুরি ইত্যাদির মতো হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যার বহির্ভূত ক্ষতির হাত থেকে কম্পিউটারকে রক্ষা করাকে বলা হয় বাহ্যিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা।
  • অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা: অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা ব্যবস্থার বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ দিকগুলো হচ্ছে, অনুপ্রবেশকারী নিয়ন্ত্রণ, তথ্য প্রবাহ নিয়ন্ত্রণ, হস্তক্ষেপ নিয়ন্ত্রণ ও যোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ।

কার্যপ্রণালী

নিরাপত্তার উদ্দেশ্যে গোপনীয় তথ্যগুলো কম্পিউটারের বিশাল তথ্য ভাণ্ডার ও পরিচালনা ব্যবস্থা থেকে পৃথকভাবে নিরাপত্তা কার্নেল বা অত্যাবশ্যকীয় অংশে সংরক্ষণ করা হয়।

পরিসংখ্যানবিদরা অনেক সময় বিপুল সংখ্যক লোকের ব্যক্তিগত তথ্য সংগ্রহ করে কম্পিউটারের সাহায্যে সামগ্রিক প্রতিবেদন তৈরি করেন। যেমন, আদমশুমারির সময় এমনটি করা হয়। এসব ক্ষেত্রে ব্যক্তিগত তথ্য গোপন রাখা খুব কষ্টকর। বিভিন্ন তথ্যকে গোপন কোডের মাধ্যমে সংরক্ষণ করে গোপনীয়তা রক্ষা করা সম্ভব।[2]

আরও দেখুন

তথ্যসূত্র

  1. স্ক্যাটজ বাশ্রুশ, রাবিহ ওয়াল জুলি (২০১৭-০৬-৩০)। "সাইবার সিকিউরিটির অধিকতর উপস্থাপনযোগ্য প্রতিনিধির সম্পর্কে"ডিজিটাল ফরেনসিক, সুরক্ষা এবং আইন জার্নাল১২ (২)। আইএসএসএন 1558-7215। ২০২০-০৭-২৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
  2. জলাতানোভ, নিকোলা (২০১৫-১২-০৩)। "কম্পিউটার এবং মোবাইল সুরক্ষার চ্যালেঞ্জসমুহ"টেক সুরক্ষা সম্মেলন, সান ফ্রান্সিসকো, সিএ

বহিঃসংযোগ

This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.