এরিক বেতজিগ

রবার্ট এরিক বেতজিগ (জন্ম ১৩ জানুয়ারি, ১৯৬০) একজন মার্কিন পদার্থবিদ। "সুপার রিজলভড ফ্লুরেন্স মাইক্রোস্কপির উন্নতির জন্য"[2] তিনি স্বদেশী উইলিয়াম এসকো মোয়ের্নার এবং জার্মানির স্টিফান হেলের সাথে ২০১৪ সালে যৌথভাবে রসায়নে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন।[3][4] তার কর্মস্থল জেনেলিয়া ফার্ম রিসার্চ ক্যাম্পাস যা ভার্জিনিয়ার অ্যাশবার্নে অবস্থিত।[5]

Dual colour localisation microscopy SPDMphymod/super-resolution microscopy with GFP & RFP fusion proteins
এরিক বেতজিগ
জন্ম
রবার্ট এরিক বেতজিগ[1]

(1960-01-13) জানুয়ারি ১৩, ১৯৬০
অ্যান আর্বর, মিশিগান, ইউএস
মাতৃশিক্ষায়তনক্যালিফোর্নিয়া ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি
কর্নেল ইউনিভার্সিটি
পেশাপদার্থবিদ
পরিচিতির কারণঅণুবীক্ষণ, প্রতিপ্রভা অণুবীক্ষণ
পুরস্কাররসায়নে নোবেল পুরস্কার (২০১৪)
বৈজ্ঞানিক কর্মজীবন
কর্মক্ষেত্রফলিত পদার্থবিজ্ঞান
প্রতিষ্ঠানসমূহহাওয়ার্ড হিউজেস মেডিক্যাল ইনস্টিটিউট
সন্দর্ভসমূহনিয়ার-ফিল্ড স্ক্যান অপটিক্যাল মাইক্রস্কপি (১৯৮৮)
ওয়েবসাইটEric Betzig, PhD
পন্টিফিক্যাল একাডেমি অফ সায়েন্সেসে এরিক বেটজিগ, নভেম্বর ১৪, ২০১৮

জীবনী

বেতজিগ মিশিগানের অ্যান আর্বরে জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবা ছিলেন রবার্ট বেতজিগ। স্নাতক ডিগ্রীর জন্য তিনি ক্যালিফোর্নিয়া ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজিতে পদার্থবিজ্ঞানের উপর লেখাপড়া করেন এবং ১৯৮৩ সালে ব্যাচেলর অফ সাইন্স ডিগ্রী অর্জন করেন। তিনি কর্নেল ইউনিভার্সিটি থেকে ১৯৮৫ সালে মাস্টার অফ সায়েন্স এবং ১৯৮৮ সালে ফলিত পদার্থবিজ্ঞানে এবং প্রকৌশল পদার্থবিজ্ঞানে পিএইচডি লাভ করেন।[6]

এরপর বেতজিগ এটিএ্যন্ডটি বেল গবেষণাগারের সেমিকন্ডাক্টর ফিজিক্স রিসার্চ ডিপার্টমেন্টে কাজ করেন। ১৯৬৬ সালে তিনি অ্যান আর্বর মেশিন কোম্পানিতে গবেষণা এবং উন্নয়ন বিষয়ক সহসভাপতি হিসেবে যোগ দেন, যেই কোম্পানির সেই সময়কার মালিক ছিলেন তার পিতা।[3] এখানে তিনি ফ্ল্যাক্সিবল অ্যাডাপটিভ সার্ভোহাইড্রোলিক টেকনোলজির (এফএএসটি) উন্নয়ন করেন কিন্তু বাণিজ্যিক সফলতা লাভ করতে পারেননি।[6][7]

এরপর বেতজিগ অণুবীক্ষণযন্ত্র সংক্রান্ত গবেষণায় ফিরে আসেন এবং ফটোঅ্যাক্টিভেটেড লোকালাইজেশন মাইক্রস্কপির (পিএএলএম) উন্নয়ন করেন। ২০০৬ সালে তিনি হাওয়ার্ড হিউজেস মেডিক্যাল ইনস্টিটিউটের জেনেলিয়া ফার্ম রিসার্চ ক্যাম্পাস থেকে সুপার হাই রিসোলিউশনের ফ্লোরসেন্স মাইক্রস্কপি প্রযুক্তির উন্নয়নে দলের নেতা হিসেবে কাজ শুরু করেন।[3]

পুরস্কার এবং সম্মাননা

গবেষণা কাজের স্বীকৃতি হিসেবে বেতজিগ ১৯৯২ সালে উইলিয়াম এল ম্যাকমিলান পুরস্কার এবং ১১৯৩ সালে ন্যাশেনাল একাডেমি অফ সায়েন্সেস পুরস্কার লাভ করেন।[6] তিনি স্বদেশী উইলিয়াম এসকো মোয়ের্নার এবং জার্মানির স্টিফান হেলের সাথে ২০১৪ সালে যৌথভাবে রসায়নে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন।[2]

বহিঃসংযোগ

তথ্যসূত্র

  1. "Eighty-Ninth Annual Commencement – California Institute of Technology" (PDF)caltechcampuspubs.library.caltech.eduCalifornia Institute of Technology। জুন ১০, ১৯৮৩। সংগ্রহের তারিখ অক্টোবর ১১, ২০১৪ line feed character in |শিরোনাম= at position 14 (সাহায্য)
  2. "The Nobel Prize in Chemistry 2014"Nobelprize.org। Nobel Media AB। ২০১৪-১০-০৮। সংগ্রহের তারিখ ২০১৪-১০-০৮
  3. "Eric Betzig Wins 2014 Nobel Prize in Chemistry"HHMI News। hhmi.org। ২০১৪-১০-০৮। সংগ্রহের তারিখ ২০১৪-১০-০৮
  4. ww.kalerkantho.com/online/world/2014/10/08/137396
  5. "Eric Betzig, PhD"hhmi.orgHoward Hughes Medical Institute। সংগ্রহের তারিখ ২০১৪-১০-০৮
  6. "Eric Betzig"janelia.orgJanelia Farm Research Campus। সংগ্রহের তারিখ ২০১৪-১০-০৮
  7. দৃষ্টি আকর্ষণ: এই টেমপ্লেটি ({{cite doi}}) অবচিত। doi দ্বারা চিহ্নিত প্রকাশনা উদ্ধৃত করার জন্য:10.1038/nj7083-578a, এর পরিবর্তে দয়া করে |doi=10.1038/nj7083-578a সহ {{সাময়িকী উদ্ধৃতি}} ব্যবহার করুন।
This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.