এরিক টিন্ডিল
এরিক উইলিয়াম টমাস টিন্ডিল, ওবিই (ইংরেজি: Eric Tindill; জন্ম: ১৮ ডিসেম্বর, ১৯১০ - মৃত্যু: ১ আগস্ট, ২০১০) নেলসন এলাকায় জন্মগ্রহণকারী নিউজিল্যান্ডীয় আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার ও রাগবি ফুটবলার ছিলেন।[1] নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। ১৯৩৭ থেকে ১৯৪৭ সময়কালে নিউজিল্যান্ডের পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশগ্রহণ করেছেন।
ব্যক্তিগত তথ্য | |||||||||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | এরিক উইলিয়াম টমাস টিন্ডিল | ||||||||||||||||||||||||||||||||
জন্ম | নেলসন, নিউজিল্যান্ড | ১৮ ডিসেম্বর ১৯১০||||||||||||||||||||||||||||||||
মৃত্যু | ১ আগস্ট ২০১০ ৯৯) ওয়েলিংটন, নিউজিল্যান্ড | (বয়স||||||||||||||||||||||||||||||||
ডাকনাম | স্নোয়ি | ||||||||||||||||||||||||||||||||
ব্যাটিংয়ের ধরন | বামহাতি | ||||||||||||||||||||||||||||||||
ভূমিকা | উইকেট-রক্ষক উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান আম্পায়ার | ||||||||||||||||||||||||||||||||
সম্পর্ক | পল টিন্ডিল ও ডেনিস টিন্ডিল (পুত্র) | ||||||||||||||||||||||||||||||||
আন্তর্জাতিক তথ্য | |||||||||||||||||||||||||||||||||
জাতীয় দল |
| ||||||||||||||||||||||||||||||||
টেস্ট অভিষেক (ক্যাপ ৩১) | ২৬ জুন ১৯৩৭ বনাম ইংল্যান্ড | ||||||||||||||||||||||||||||||||
শেষ টেস্ট | ২৫ মার্চ ১৯৪৭ বনাম ইংল্যান্ড | ||||||||||||||||||||||||||||||||
ঘরোয়া দলের তথ্য | |||||||||||||||||||||||||||||||||
বছর | দল | ||||||||||||||||||||||||||||||||
১৯৩২/৩৩ - ১৯৪৯/৫০ | ওয়েলিংটন | ||||||||||||||||||||||||||||||||
আম্পায়ারিং তথ্য | |||||||||||||||||||||||||||||||||
টেস্ট আম্পায়ার | ১ (১৯৫৯) | ||||||||||||||||||||||||||||||||
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান | |||||||||||||||||||||||||||||||||
| |||||||||||||||||||||||||||||||||
উৎস: ইএসপিএনক্রিকইনফো.কম, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৯ | |||||||||||||||||||||||||||||||||
রাগবি খেলোয়াড়ী জীবন | |||||||||||||||||||||||||||||||||
উচ্চতা | ১.৭৩ মি (৫ ফু ৮ ইঞ্চি) | ||||||||||||||||||||||||||||||||
ওজন | ৬৬ কেজি (১৪৬ পা) | ||||||||||||||||||||||||||||||||
বিদ্যালয় | ওয়েলিংটন টেকনিক্যাল কলেজ | ||||||||||||||||||||||||||||||||
রাগবি ইউনিয়নে খেলোয়াড়ী জীবন | |||||||||||||||||||||||||||||||||
| |||||||||||||||||||||||||||||||||
ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর নিউজিল্যান্ডীয় ক্রিকেটে ওয়েলিংটন দলের প্রতিনিধিত্ব করেন। দলে তিনি মূলতঃ উইকেট-রক্ষকের দায়িত্ব পালন করতেন। এছাড়াও, বামহাতি উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান হিসেবে খেলতেন ‘স্নোয়ি’ ডাকনামে পরিচিত এরিক টিন্ডিল।
একগুচ্ছ অনবদ্য রেকর্ড অধিকার করে আছেন তিনি। মৃত্যু পূর্ব-পর্যন্ত সর্ববয়োজ্যেষ্ঠ জীবিত টেস্ট ক্রিকেটার ছিলেন। একমাত্র খেলোয়াড় হিসেবে নিউজিল্যান্ডের পক্ষে ডাবল অল ব্ল্যাক হিসেবে ক্রিকেট ও রাগবি ইউনিয়নে অংশগ্রহণ করেছেন। এছাড়াও, একমাত্র খেলোয়াড় হিসেবে উভয় ক্রীড়ায় অংশগ্রহণসহ রাগবি ইউনিয়নের টেস্টে রেফারি ও টেস্ট ক্রিকেটে আম্পায়ার হিসেবে দায়িত্ব পালনকারী ডাবল-ডাবল সম্মাননা লাভ করেছেন।[2]
শৈশবকাল
নেলসনে এরিক টিন্ডিলের জন্ম। তবে, মতুয়েকায় শৈশবকাল অতিবাহিত করেন। ১৯২২ সালে তার পরিবার ওয়েলিংটনে চলে যান। ১৯২৫ সাল পর্যন্ত ওয়েলিংটন টেকনিক্যাল কলেজে পড়াশোনা করেছিলেন তিনি।
মিডল্যান্ড ক্লাবের পক্ষে ক্লাব ক্রিকেটে প্রথম অংশ নেন। ১৯৩২-৩৩ মৌসুম থেকে ১৯৪৯-৫০ মৌসুম পর্যন্ত ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে ওয়েলিংটনের পক্ষে উইকেট-রক্ষক এবং বামহাতি উদ্বোধনী ব্যাটসম্যানের ভূমিকায় অবতীর্ণ হন।
প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট
১৯৩২-৩৩ মৌসুম থেকে ১৯৪৯-৫০ মৌসুম পর্যন্ত এরিক টিন্ডিলের প্রথম-শ্রেণীর খেলোয়াড়ী জীবন চলমান ছিল। জানুয়ারি, ১৯৩৩ সালে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে তার। ইডেন পার্কে অনুষ্ঠিত প্লাঙ্কেট শীল্ডের ঐ খেলায় অকল্যান্ডের বিপক্ষে উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান হিসেবে খেলতে নেমে ১০৬ রান তুলেছিলেন।[3]
১৯৩৮ সালের শেষদিকে অ্যাডিলেডে সাউথ অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে খেলেন। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ চলাকালে উত্তর আফ্রিকায় এনজেডইএফের সদস্যরূপে কাজ করেন।
১৯৪৯-৫০ মৌসুমে সর্বশেষ প্রথম-শ্রেণীর খেলায় অংশ নেন তিনি। ওয়েলিংটনে সফররত অস্ট্রেলিয়া একাদশের বিপক্ষে খেলেন। সমগ্র প্রথম-শ্রেণীর খেলোয়াড়ী জীবনে ছয়টি সেঞ্চুরি সহযোগে ৬৯টি খেলার ১১৬টি ইনিংসে ৩০.৩৫ গড়ে রান তুলেন। ১৯৪৮ সালে ওয়েলিংটনের সদস্যরূপে অকল্যান্ডের বিপক্ষে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ ১৪৯ রান সংগ্রহ করেন। উইকেট-রক্ষক হিসেবে ৯৬ ক্যাচ ও ৩৩ স্ট্যাম্পিং করেছিলেন।
টেস্ট ক্রিকেট
সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে পাঁচটিমাত্র টেস্টে অংশগ্রহণ করেছেন এরিক টিন্ডিল। ২৬ জুন, ১৯৩৭ তারিখে লর্ডসে স্বাগতিক ইংল্যান্ডের বিপক্ষে টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে তার। ২৫ মার্চ, ১৯৪৭ তারিখে ক্রাইস্টচার্চে একই দলের বিপক্ষে সর্বশেষ টেস্টে অংশ নেন তিনি।
নিউজিল্যান্ডের পক্ষে পাঁচটি টেস্টে অংশ নেয়ার সুযোগ পান। ১৯৩৭ সালে কার্লি পেজের নেতৃত্বে নিউজিল্যান্ড দল ইংল্যান্ড গমন করে। ঐ সফরে দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। লর্ডস, ওল্ড ট্রাফোর্ড ও ওভাল টেস্টে অংশগ্রহণসহ ২৫টি প্রস্তুতিমূলক খেলায় অংশ নেন। এ সফর সম্পর্কে ১৯৩৮ সালে উইজডেন ক্রিকেটার্স অ্যালমেনাকের প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয় যে, এরিক টিন্ডিল ব্যাট হাতে তেমন কিছুই করতে পারেননি। তবে, উইকেট-রক্ষক হিসেবে তিনি সর্বদাই নিজের স্থান ধরে রেখেছিলেন।[4]
নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ডন ব্র্যাডম্যানের একমাত্র খেলায় অংশগ্রহণকে ম্লান করে দেন। জ্যাক কাউয়ি’র বোলিংয়ে ১১ রানে ফেরৎ পাঠান। কিন্তু, তার বিদায়ে শনিবার দিন মাঠে আসতে থাকা দর্শকদের অধিকাংশ ফিরে যান। এরফলে, নিউজিল্যান্ড দল প্রবেশ পথ থেকে আহরিত অর্থ লাভ করা থেকে বঞ্চিত হয়।
বিশ্বযুদ্ধের পর নিউজিল্যান্ডে প্রথম দুই টেস্ট খেলেন। ১৯৪৫-৪৬ মৌসুমে অস্ট্রেলিয়া দল নিউজিল্যান্ড গমন করে। ওয়েলিংটনে সিরিজের একমাত্র টেস্টটিতে স্বাগতিক দল মাত্র ৪২ ও ৫৪ রানে গুটিয়ে যায়। ঐ টেস্টে তিনি ১ ও ১৩ রান করেছিলেন।[5] এছাড়াও, ১৯৪৬-৪৭ মৌসুমে সফরকারী ইংল্যান্ড দলের বিপক্ষে ক্রাইস্টচার্চের ল্যাঙ্কাস্টার পার্কে সিরিজের একমাত্র টেস্টে অংশ নেন।[6] তবে, টেস্টে ৯.১২ গড়ে রান সংগ্রহের মাধ্যমে তার প্রতিভার যথার্থতা ফুঁটে উঠেনি।
অবসর
সকল স্তরের খেলা থেকে অবসর গ্রহণের পর এরিক টিন্ডিল ঘরোয়া ও টেস্ট পর্যায়ে রাগবি খেলায় রেফারির দায়িত্ব পালন করেছেন। ১৯৫০ সালে ডুনেডিন ও ক্রাইস্টচার্চে সফররত লায়ন্স ও অল ব্ল্যাকসদের মধ্যকার প্রথম দুই টেস্ট খেলা পরিচালনা করেছিলেন।[2]
এরপর ১৯৫৯ সালে ল্যাঙ্কাশায়ারের ল্যাঙ্কাস্টার পার্কে টেস্ট ক্রিকেট খেলায় আম্পায়ারের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছিলেন। উইকেটের অপর প্রান্তে তাকে যোগ্য সহায়তা করেন জ্যাক কাউয়ি। তিনদিনের মধ্যেই ইংল্যান্ড দল ইনিংস ও ৯৯ রানে জয় পায়। উল্লেখযোগ্য দিক ছিল টেড ডেক্সটারের ১৪১ রান ও টনি লকের ৫/৩১ ও ৬/৫৩ বোলিং পরিসংখ্যান।[7]
অর্জনসমূহ
নিউজিল্যান্ডের একমাত্র খেলোয়াড় হিসেবে ক্রিকেট ও রাগবি ইউনিয়নে টেস্ট খেলায় অংশ নিয়েছেন। অপর ছয়জন খেলোয়াড় নিউজিল্যান্ডের পক্ষে রাগবি ইউনিয়ন ও ক্রিকেট খেলেছেন। তারা হলেন - জর্জ ডিকিনসন ও কার্লি পেজ (কেবলমাত্র টেস্ট ক্রিকেটে); ব্রায়ান ম্যাককেচনি, চার্লি অলিভার ও জেফ উইলসন (কেবলমাত্র রাগবি টেস্ট) এবং বিল কার্লসন (উভয়ক্ষেত্রেই টেস্টবিহীন)।[8][9]
১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০০৪ তারিখে ডন ক্লেভার্লির দেহাবসানের ফলে বয়োজ্যেষ্ঠ জীবিত টেস্ট ক্রিকেটারের সম্মাননা লাভ করেন।[10] ৮ নভেম্বর, ২০০৯ তারিখে ইংল্যান্ডের পক্ষে ১৮৭৯ সালে একটেস্টে অংশগ্রহণকারী ফ্রান্সিস ম্যাককিননের ৯৮ বছর ৩২৪ দিন বয়সের জীবিত থাকার রেকর্ড নিজের করে নেন। এরফলে ক্রিকেটের ইতিহাসের বয়োজ্যেষ্ঠ ক্রিকেটারের সম্মাননা পান।[2][11] পরবর্তীতে অবশ্য ২৩ মার্চ, ২০১১ তারিখে নরম্যান গর্ডন এ রেকর্ডটুকু নিজের করে নেন।
৮ অক্টোবর, ২০০১ তারিখে রেমন্ড উইলিয়ামসের দেহাবসানের ফলে বয়োজ্যেষ্ঠ জীবিত অল ব্ল্যাকের মর্যাদা পান।[12] এ সময় তিনি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পূর্বে অল ব্ল্যাকের পক্ষে টেস্টে অংশগ্রহণকারী খেলোয়াড় হিসেবে জীবিত খেলোয়াড় ছিলেন।
ব্যক্তিগত জীবন
ক্রিকেট খেলার পাশাপাশি রাগবি খেলায়ও দক্ষতা দেখিয়েছেন। ১৯৩২ থেকে ১৯৪৫ সময়কালে ওয়েলিংটনের পক্ষে খেলেছিলেন। ১৯৩৫-৩৬ মৌসুমের সফরকে ঘিরে সতীর্থ অল ব্ল্যাক চার্লি অলিভারকে সাথে নিয়ে ‘দ্য ট্যুর অব দ্য থার্ড অল ব্ল্যাকস’ শিরোনামে সর্বোচ্চ ব্যবসাসফল গ্রন্থ লিখেন। এছাড়াও, ১৯৭৬ সালে ওয়েলিংটন অ্যাথলেটিক রাগবি ফুটবল ক্লাবের ইতিহাস সম্পর্কে গ্রন্থ প্রকাশ করেন।
হিসাবরক্ষক হিসেবে প্রশিক্ষণ নেন ও সরকারি নিরীক্ষা দপ্তরে ৪০ বছর ধরে সরকারি চাকরি করতেন।[13] পরিপাটি চুলের কারণে তিনি ‘স্নোয়ি’ ডাকনামে পরিচিতি পান। ১৯৩৭ সালে মেরি নাম্নী এক রমণীর পাণিগ্রহণ করেন। ইংল্যান্ড থেকে দেশে প্রত্যাবর্তনের অল্পকিছুদিন পর তিনি বৈবাহিক সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন। সর্বক্রীড়ায় পারদর্শী এরিক টিন্ডিল ক্রিকেট ও রাগবি খেলার পাশাপাশি ১৯২৭ সালে ওয়েলিংটনের পক্ষে ফুটবল খেলায় অংশ নিয়েছিলেন। ১৯৩২ সালে প্রতিষ্ঠিত ওয়েলিংটন টেবিল টেনিস অ্যাসোসিয়েশনের প্রতিষ্ঠাতা তিনি।
ব্যক্তিগত জীবনে বিবাহিত ছিলেন তিনি। পাঁচ সন্তানের মধ্যে পল টিন্ডিল ওয়েলিংটনের পক্ষে রাগবি ও প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে অংশ নিয়েছেন।[14] আরেক পুত্র ডেনিস টিন্ডিল ১৯৬৪ সালে ওয়েলিংটনের পক্ষে রাগবি খেলায় অংশ নিয়েছেন।[8] ১ আগস্ট, ২০১০ তারিখে ৯৯ বছর বয়সে ওয়েলিংটনে এরিক টিন্ডিলের দেহাবসান ঘটে। এরপর তাকে কারোরি সিমেট্রিতে সমাহিত করা হয়।[15] সতীর্থ দলীয় সঙ্গী জ্যাক কারের তুলনায় ১০ দিনের বড় ছিলেন।[16]
তথ্যসূত্র
- Geenty, Mark (২ আগস্ট ২০১০)। "'Double All Black' Eric Tindill dies aged 99"। The Dominion Post। সংগ্রহের তারিখ ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১১।
- Richards, Huw (৩১ অক্টোবর ২০০৯)। "The oldest All Black in town"। Scrum.com। সংগ্রহের তারিখ ৩১ অক্টোবর ২০০৯।
- "Archived copy"। ২১ জুলাই ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ আগস্ট ২০১০।
- Quoted in Richards, Huw (2 August 2010) Eric Tindill, Cricketer, Rugby Player and Referee, Dies at 99. New York Times
- Only Test, Australia tour of New Zealand at Wellington, Mar 29–30 1946 | Match Summary | ESPNCricinfo. Cricinfo.com (30 March 1946). Retrieved on 2018-07-02.
- Only Test, England tour of New Zealand at Christchurch, Mar 21–25 1947 | Match Summary | ESPNCricinfo. Cricinfo.com (25 March 1947). Retrieved on 2018-07-02.
- 1st Test, England tour of New Zealand at Christchurch, Feb 27 – Mar 2 1959 | Match Summary | ESPNCricinfo. Cricinfo.com (2 March 1959). Retrieved on 2018-07-02.
- Eric Tindill #417. Stats.allblacks.com. Retrieved on 2 July 2018.
- Eric Tindill | Cricket Players and Officials | ESPNcricinfo. Cricinfo.com. Retrieved on 2 July 2018.
- Don Cleverley, oldest Test cricketer, dies aged 94 | Cricket | ESPNcricinfo. Cricinfo.com (16 February 2004). Retrieved on 2018-07-02.
- The oldest All Black in town, Cricinfo, 10 November 2009
- "Rugby: Tindill oldest All Black"। New Zealand Herald। ১১ অক্টোবর ২০০১। সংগ্রহের তারিখ ২৫ মে ২০১৩।
- Obituary, The Daily Telegraph, 2 August 2010
- Paul Tindill | Cricket Players and Officials | ESPNcricinfo. Cricinfo.com (6 November 1939). Retrieved on 2018-07-02.
- "Cemeteries search"। Wellington City Council। সংগ্রহের তারিখ ৭ সেপ্টেম্বর ২০১৪।
- Obituary ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১০ জুলাই ২০০৫ তারিখে, The Daily Telegraph, 4 June 2007.
আরও দেখুন
বহিঃসংযোগ
- ইএসপিএনক্রিকইনফোতে এরিক টিন্ডিল (ইংরেজি)
- ক্রিকেটআর্কাইভে এরিক টিন্ডিল (সদস্যতা প্রয়োজনীয়) (ইংরেজি)
- অলব্ল্যাকস.কমে এরিক টিন্ডিল (ইংরেজি)
রেকর্ড | ||
---|---|---|
পূর্বসূরী ডন ক্লেভার্লি |
বয়োজ্যেষ্ঠ জীবিত টেস্ট ক্রিকেটার ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০০৪ - ১ আগস্ট, ২০১০ |
উত্তরসূরী নরম্যান গর্ডন |
পূর্বসূরী রেমন্ড উইলিয়ামস |
বয়োজ্যেষ্ঠ জীবিত অল ব্ল্যাক ৮ অক্টোবর, ২০০১ - ১ আগস্ট, ২০১০ |
উত্তরসূরী মরি ম্যাকহিউ |