এম এ আউয়াল (লক্ষ্মীপুরের রাজনীতিবিদ)
এম. এ. আউয়াল (জন্ম: ১৬ মার্চ ১৯৬৮) হলেন বাংলাদেশের একজন আবাসন ব্যবসায়ী ও রাজনীতিবিদ যিনি লক্ষ্মীপুর-১ আসনের সংসদ সদস্য ছিলেন।[1]
এম. এ. আউয়াল | |
---|---|
লক্ষ্মীপুর-১ আসনের সংসদ সদস্য | |
কাজের মেয়াদ ২৯ জানুয়ারি ২০১৪ – ২৯ ডিসেম্বর ২০১৮ | |
পূর্বসূরী | নাজিম উদ্দিন আহমেদ |
উত্তরসূরী | আনোয়ার হোসেন খান |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জন্ম | লক্ষ্মীপুর | ১৬ মার্চ ১৯৬৮
নাগরিকত্ব | পাকিস্তান (১৯৭১ সালের পূর্বে) বাংলাদেশ |
রাজনৈতিক দল | ইসলামী গণতান্ত্রিক পার্টি |
অন্যান্য রাজনৈতিক দল | বাংলাদেশ তরিকত ফেডারেশন |
পেশা | রাজনীতি ও ব্যবসা |
প্রাথমিক জীবন
এম. এ. আউয়াল ১৯৬৮ সালের ১৬ মার্চ তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের নোয়াখালির লক্ষ্মীপুরে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতার নাম আব্দুর রশীদ এবং মাতা মনোয়ারা বেগম।[2]
কর্মজীবন
এম এ আউয়াল হাভেলি প্রপার্টি ডেভেলপমেন্ট লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক।[3]
রাজনৈতিক জীবন
এম. এ. আউয়াল ইসলামী গণতান্ত্রিক পার্টির চেয়ারম্যান এবং তরিকত ফেডারেশনের সাবেক মহাসচিব। তিনি তরীকত ফেডারেশনের মহাসচিব থাকাকালে ৫ জানুয়ারি ২০১৪ সালে অনুষ্ঠিত দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ১৪-দলীয় জোটের প্রার্থী হিসেবে নৌকা প্রতীকে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় সংসদ সদস্য হিসাবে মনোনীত হন।[1]
২০১৮ সালে তরীকত ফেডারেশনের মহাসচিব পদ থেকে তাকে অব্যাহতি দেয়া হলে তিনি ইসলামী গণতান্ত্রিক পার্টি নামে নতুন রাজনৈতিক দল গঠন করেন চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।[4]
আটক
জমি নিয়ে বিরোধের জেরে সাহিনুদ্দীন নামে পল্লবীর এক ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগে তাকে ২০ মে ২০২১ সালে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন নরসিংদীর ভৈরবের একটি মাজার থেকে গ্রেপ্তার করে।[3]
তথ্যসূত্র
- "১০ম জাতীয় সংসদে নির্বাচিত মাননীয় সংসদ-সদস্যদের নামের তালিকা"। জাতীয় সংসদ। বাংলাদেশ সরকার।
- "Constituency 274_10th_Bn"। www.parliament.gov.bd। বাংলাদেশ জাতীয় সংসদ সচিবালয়, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার। সংগ্রহের তারিখ ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৮।
- "পল্লবীর হত্যা মামলায় সাবেক এমপি এম এ আউয়াল গ্রেপ্তার"। বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম। ২০ মে ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ২২ মে ২০২১।
- "খুনের পর আউয়ালকে ফোন, 'স্যার, ফিনিশ'"। দৈনিক প্রথম আলো। ২১ মে ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মে ২০২১।