এএফসি এশিয়ান কাপ
এএফসি এশিয়ান কাপ একটি ফুটবল প্রতিযোগিতা যার আয়োজন করে এশিয়ান ফুটবল কনফেডারেশন। এই প্রতিযোগিতার বিজয়ী দল এশিয়ার চ্যাম্পিয়ন হিসেবে গণ্য হয় এবং পূর্বে ফিফা কনফেডারেশন্স কাপ খেলার যোগ্যতা লাভ করত। এই প্রতিযোগিতার পরের আসর অনুষ্ঠিত হবে পশ্চিম এশীয় রাষ্ট্র কাতারে, যারা ইতিমধ্যেই ২০২২ ফিফা বিশ্বকাপ সফলভাবে আয়োজনে সক্ষম হয়েছে।[1]
![]() | |
প্রতিষ্ঠিত | ১৯৫৬ |
---|---|
অঞ্চল | এশিয়া (এএফসি) |
দলের সংখ্যা | ২৪ |
সম্পর্কিত প্রতিযোগিতা | ফিফা কনফেডারেশন্স কাপ |
বর্তমান চ্যাম্পিয়ন | ![]() (১ম শিরোপা) |
সবচেয়ে সফল দল | ![]() |
ওয়েবসাইট | অফিশিয়াল ওয়েবসাইট |
![]() |
![]() | |
আসরসমূহ | |
---|---|
১৯৫৬ সাল থেকে এশিয়ান কাপ চার বছর অন্তর অন্তর অনুষ্ঠিত হচ্ছে। ২০০৪ সালের আসর পর্যন্ত এইভাবেই চলে। যেহেতু একই বছরে অলিম্পিক প্রতিযোগিতা ও ইউরো অনুষ্ঠিত হয় তাই এশিয়ান কাপের সময়সূচী কিছুটা পরিবর্তন করা হয়েছে। ফলে ২০০৮ সালে অনুষ্ঠিতব্য এশিয়ান কাপ ২০০৭ সালে শুরু হয় এবং এরপর আবার চার বছর পর পর এটি চলছে
এশিয়ান কাপ এশিয়ার শীর্ষ দলগুলো দখল করে রেখেছে। জাপান, কোরিয়া, ইরান, কুয়েত ও সৌদি আরবের জাতীয় দলগুলো প্রায় প্রতিবছর ফাইনালে ওঠে।তবে এই ফেডারেশনের নতুন সদস্য অস্ট্রেলিয়া এশিয়ার পরাশক্তি হয়ে উঠেছে।
ফলাফল
২০১৯ সালের টুর্নামেন্টে তৃতীয় স্থান নির্ধারক খেলা হয়নি।
পরিসংখ্যান
তথ্যসূত্র
- FIFA.com। "Who We Are - News - FIFA Council votes for the introduction of a revamped FIFA Club World Cup - FIFA.com"। www.fifa.com (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৫-১১।