ঈদুল ফিতর

ঈদুল ফিতর (আরবি: عيد الفطر, অর্থ: "রোজা/উপবাস ভাঙার আনন্দ") ইসলাম ধর্মাবলম্বীদের দুটো সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসবের একটি।[1] দ্বিতীয়টি হলো ঈদুল আযহা। ধর্মীয় পরিভাষায় একে ‍ইয়াওমুল জায়েজ‍ (অর্থ: পুরস্কারের দিবস) হিসেবেও বর্ণনা করা হয়েছে। দীর্ঘ এক মাস রোজা রাখা বা সিয়াম সাধনার পর মুসলমানেরা এই দিনটি ধর্মীয় কর্তব্যপালনসহ খুব আনন্দের সাথে পালন করে থাকে।[2] এই দিনে সবাই সবাইকে "ঈদ মোবারক" বলে শুভেচ্ছা জানায়।

ঈদুল ফিতর
عيد الفطر
ঈদুল ফিতরের নামাজ
অন্য নামরোজা ভাঙার দিবস, রোজার ঈদ
পালনকারীমুসলিম বিশ্ব
ধরনইসলামি
তাৎপর্যরমজানের রোজা শেষের চিহ্ন
উদযাপনপরিবার এবং বন্ধুদের নিয়ে ভ্রমণ, চিরাচরিত মিষ্টি খাবার, সুগন্ধি ব্যবহার, নতুন জামাকাপড় পরা, উপহার দেওয়া, ইত্যাদি
পালনযাকাত উল ফিতর যাকাত, ঈদের নামাজ
তারিখশাওয়াল
সম্পর্কিতরমজানে রোজা, ঈদুল আযহা

ইতিহাস

মুসলিম ঐতিহ্য অনুযায়ী ঈদুল ফিতর ইসলামের নবি মুহাম্মাদ দ্বারা উদ্ভূত হয়েছিল।[3] কিছু হাদিস অনুসারে, মক্কা থেকে মুহাম্মাদের হিজরতের পর এই উৎসবগুলো মদিনায় শুরু হয়েছিল। নবির একজন সুপরিচিত সাহাবি আনাস বর্ণনা করেছেন যে, মুহাম্মাদ যখন মদিনায় পৌঁছেছিলেন, তখন তিনি দেখতে পান যে সেখানের লোকেরা দুটি নির্দিষ্ট দিন উদযাপন করছে যেখানে তাঁরা বিনোদন এবং আনন্দের সাথে নিজেদের আপ্যায়ন করছে। এতে মুহাম্মাদের মন্তব্য করেন যে আল্লাহ উৎসবের দুটি দিন নির্ধারণ করেছেন: ঈদুল ফিতর এবং ঈদুল আযহা[4]

স্থানীয় নাম

১৯৪১ সালে ব্রিটেনে একটি মুসলিম পরিবারে ঈদ পালন
ভাষা নাম অর্থ
আচে Uroë Raya Puasa Rojar Id "উপবাস ভাঙার উৎসব"
আলবেনীয় Fitër Bajrami,
Bajrami i vogel
"বড় উৎসব"
আরবি عيد الفطر 'ইদ্ আল্‌-ফিত্‌র্‌ "উপবাস ভাঙার আনন্দ"
অসমীয়া ৰমজান ঈদ "রমজানের আনন্দ"
বাংলা রোজার ঈদ "উপবাসের আনন্দ"
বসনীয় Ramazanski Bajram
চীনা 開齋節(traditional)
开斋节(simplified)
খাই ছাই চিয়ে
"উপবাস সমাপ্তির উৎসব"
গ্রিক Σεκέρ Μπαϊράμ[5][6]
হাউসা Karamar Sallah "ছোট আনন্দ"
হিব্রু עיד אל-פיטר
হিন্দি छोटी ईद ছোটী ঈদ,
मीठी ईद মীঠী ঈদ
"ছোট আনন্দ",
"মিষ্টি আনন্দ"
কাশ্মিরি لۄکٕٹ عیٖز "ছোট ঈদ"
মালয় Raya Aidilfitri
Malayalam ഈദുൽ ഫിത്ർ চেরিয়া পেরুন্নাল
পশতু کوچنې اختر ، کمکې اختر ، وړوکې اختر
ফার্সি جشن روزه‌گشا জাশ্‌নে রোযেহ্‌ গোশা
সিলেটি ꠞꠥꠎꠣꠞ ꠁꠖ রুজার ইদ "উপবাসের আনন্দ"
তামিল நோன்பு பெருநாள் নোণপু পেরুনাল
তুর্কি Ramazan Bayramı,
Şeker Bayramı
"রমজানের উৎসব",
"মিষ্টির উৎসব"
উর্দু چھوٹی عید ছোটি 'ইদ্‌,
میٹھی عید মিঠি 'ইদ্‌
"ছোট আনন্দ",
"মিষ্টি আনন্দ"

তারিখ

হিজরি বর্ষপঞ্জী অনুসারে রমজান মাসের শেষে শাওয়াল মাসের ১ তারিখে ঈদুল ফিতর উৎসব পালন করা হয়।[7] তবে এই পঞ্জিকা অনুসারে কোনো অবস্থাতে রমজান মাস ৩০ দিনের বেশি দীর্ঘ হবে না। চাঁদ দেখা সাপেক্ষে রমজানের সমাপ্তিতে শাওয়ালের প্রারম্ভ গণনা করা হয়। ঈদের আগের রাতটিকে ইসলামী পরিভাষায় ‍‍লাইলাতুল জায়জা‌ (অর্থ: পুরস্কার রজনী) এবং প্রচলিত ভাষায় "চাঁদ রাত" বলা হয়। শাওয়াল মাসের চাঁদ অর্থাৎ সূর্যাস্তে একফালি নতুন চাঁদ দেখা গেলে পরদিন ঈদ হয়, এই কথা থেকেই চাঁদ রাত কথাটির উদ্ভব। ইসলামি বিধানমতে ঈদের চাঁদ স্বচক্ষে দেখে তবেই ঈদের ঘোষণা দিতে হয়। কোনো দেশের নির্দিষ্ট কোনো স্থানে স্থানীয়ভাবে চাঁদ দেখা গেলে যথাযথ প্রমাণ সাপেক্ষে সমগ্র দেশে ঈদের দিন নির্ধারণ করা হয়। দেশের উপর নির্ভর করে ঈদুল ফিতর এক থেকে তিন দিন পালিত হয়।[8]

দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলে ঈদুল ফিতরের সাম্প্রতিক ও ভবিষ্যৎ তারিখ

ইসলামি সাল দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলে ঈদুল ফিতরের গ্রেগরীয় তারিখ
১৪৪৩ ৩ মে ২০২২
১৪৪৪ ২২ এপ্রিল ২০২৩
১৪৪৫ ১১ এপ্রিল ২০২৪

আনুষ্ঠানিকতা

মুসলিমরা ঈদুল ফিতরের দিন বেশ কিছু আনুষ্ঠানিকতা পালন করে থাকে। ঈদের দিন রোজা রাখা নিষিদ্ধ এবং এই দিনটির জন্য একটি নির্দিষ্ট নামাজও মনোনীত করা হয়েছে।[9] দান-খয়রাতের একটি বাধ্যতামূলক কাজ হিসেবে ‘ঈদের নামাজে’ যাবার আগে গবিব ও অভাবীকে অর্থ (যাকাত উল ফিতর নামে পরিচিত) প্রদান করা হয়।[10]

ঈদের নামাজ ও ঈদগাহ

তাইওয়ানের তাইপেই শাহী মসজিদে মহিলাদের ঈদের নামাজের দৃশ্য।

ঈদের নামাজ জনসমাবেশের সঙ্গে একটি খোলা জায়গায় যেমন মাঠ, কমিউনিটি সেন্টার বা মসজিদে আদায় করা হয়।[8] এই নামাজের জন্য কোনো আহ্বান (আযান) দেওয়া হয় না, এবং এটি শুধুমাত্র দুই রাকাতের মাঝে সীমাবদ্ধ, যার মধ্যে একটি পরিবর্তনশীল পরিমাণ তাকবির ("আল্লাহু আকবর" বলা) এবং নামাজের অন্যান্য উপাদান পালন ইসলামের শাখার ভিত্তিতে ভিন্ন হয়ে থাকে। ঈদের নামাজের পর খুতবা প্রদান করা হয় এবং তারপরে বিশ্বের সকল জীবের জন্য আল্লাহর ক্ষমা, দয়া, শান্তি ও আশীর্বাদের জন্য প্রার্থনা করা হয়। খুতবায় মুসলিমদের ঈদের বিভিন্ন আচার-অনুষ্ঠান, যেমন যাকাত পালনের নির্দেশনা দেওয়া হয়।[11] শুক্রবারের নামাজে যেখানে নামাজের আগে খুতবা দেওয়া হয়, সেখানে ঈদের খুতবা ঈদের নামাজের পরে প্রদান করা হয়। কিছু ইমাম বিশ্বাস করেন যে ঈদের খুতবা শোনা ঐচ্ছিক।[12] নামাজের পরে মুসলিমরা তাঁদের আত্মীয়স্বজন, বন্ধুবান্ধব এবং পরিচিতদের সাথে দেখা করে বা বাড়িতে যায়, মৃত আত্মীয়-স্বজনের কবরে গিয়ে তাঁদের স্মরণ করেন অথবা কমিউনিটি সেন্টারে বা ভাড়া করা হলগুলোতে বড় সাম্প্রদায়িক উৎসব উদযাপন করে।[8]

সুন্নিমত

সুন্নিরা ঈদের নামাজ পড়তে যাওয়ার সময় জোরে জোরে এটি বলতে বলতে যায়:

আল্‌লাহু আক্‌বার্‌, আল্‌লাহু আক্‌বার্‌। লা ইলাহা ইল্‌লা ল্‌-লাহ্‌ ওয়াল্‌-লাহু আক্‌বার্‌, আল্‌লাহু আক্‌বার্‌ ওয়ালিল্‌-লাহি ল্-হাম্‌দ্

ঈদের দিন ভোরে মুসলমানরা আল্লাহর ইবাদত করে থাকে। ইসলামিক বিধান অনুসারে ২ রাকাত ঈদের নামাজ ৬ তাকবিরের সাথে ময়দান বা বড় মসজিদে পড়া হয়। ফযরের নামাজের নির্ধারিত সময় শেষ হওয়ার পর ঈদুল ফিতরের নামাজের সময় হয়। এই নামাজ আদায় করা মুসলমানদের জন্য ওয়াজিব। ইমাম কর্তৃক শুক্রবারে জুম্মার নামাজের পূর্বে খুৎবা (ইসলামিক বক্তব্য) প্রদানের বিধান থাকলেও ঈদের নামাজের ক্ষেত্রে তা নামাজের পরে প্রদান করার নিয়ম ইসলামে রয়েছে। ইসলামের বর্ণনা অনুযায়ী ঈদুল ফিতরের নামাজ শেষে খুৎবা প্রদান ইমামের জন্য সুন্নত ; তা শ্রবণ করা নামাজীর জন্য ইসলামে ওয়াজিব। সাধারণত: ঈদের নামাজের পরে মুসলমানরা সমবেতভাবে মুনাজাত করে থাকে এবং একে অন্যের সাথে কোলাকুলি করে ঈদের সম্ভাষণ বিনিময় করে থাকে। ঈদের বিশেষ শুভেচ্ছাসূচক সম্ভাষণটি হলো, "ঈদ মুবারাক"। বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হয় কিশোরগঞ্জের শোলাকিয়া নামক স্থানে।

প্রস্তুতি

মুসলমানদের বিধান অনুযায়ী ঈদের নামাজ আদায় করতে যাওয়ার আগে একটি খেজুর কিংবা খোরমা অথবা মিষ্টান্ন খেয়ে রওনা হওয়া সওয়াবের (পুণ্যের) কাজ। ঈদুল ফিতরের ব্যাপারে ইসলামী নির্দেশসমূহের মধ্যে রয়েছে গোসল করা, মিসওয়াক করা, আতর-সুরমা লাগানো, এক রাস্তা দিয়ে ঈদের মাঠে গমন এবং নামাজ-শেষে ভিন্ন পথে গৃহে প্রত্যাবর্তন। এছাড়া সর্বাগ্রে অযু-গোসলের মাধ্যমে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন হওয়ার বিধানও রয়েছে। ইসলামে নতুন পোশাক পরিধান করার বাধ্যবাধকতা না থাকলেও বিভিন্ন দেশে তা বহুল প্রচলিত একটি রীতিতে পরিণত হয়েছে।

ফিতরা

ইসলাম ধর্মাবলম্বীদের রমযান মাসের রোজার ভুলত্রুটির দূর করার জন্যে ঈদের দিন অভাবী বা দুস্থদের কাছে অর্থ প্রদান করা হয়, যেটিকে ফিতরা বলা হয়ে থাকে। এটি প্রদান করা মুসলমানদের জন্য ওয়াজিব। ঈদের নামাজের পূর্বেই ফিতরা আদায় করার বিধান রয়েছে।[13] তবে ভুলক্রমে নামাজ পড়া হয়ে গেলেও ফিতরা আদায় করার নির্দেশ ইসলামে রয়েছে। ফিতরার ন্যূনতম পরিমাণ ইসলামি বিধান অনুযায়ী নির্দিষ্ট। সাধারণত ফিতরা নির্দিষ্ট পরিমাণ আটা বা অন্য শস্যের (যেমন: যব, কিসমিস) মূল্যের ভিত্তিতে হিসাব করা হয়। সচরাচর আড়াই সের আটার স্থানীয় মূল্যের ভিত্তিতে ন্যূনতম ফিতরার পরিমাণ নিরূপণ করা হয়। স্বীয় গোলামের ওপর মালিক কর্তৃক ফিতরা আদায়যোগ্য হলেও বাসার চাকর/চাকরানি অর্থাৎ কাজের লোকের ওপর ফিতরা আদায়যোগ্য নয়; বরং তাকে ফিতরা দেয়া যেতে পারে। ইসলামে নিয়ম অনুযায়ী, যাকাত পাওয়ার যোগ্যরাই ফিতরা লাভের যোগ্য।

ঈদ উৎসব

ঈদের দিনে সকালে প্রথম আনুষ্ঠানিকতা হলো নতুন জামা-কাপড় পরে ঈদের নামাজ পড়তে যাওয়া। ঈদের নামাজ সবার জন্য। নামাজের পর সবাই একসাথে হওয়া, দেখা করা। ঈদের দিনে সালামি (গুরুজন প্রদত্ত অর্থ) গ্রহণ করা প্রায় সব দেশেই রীতি আছে। তবে এর ধর্মীয় কোন বাধ্যবাধকতা বা রীতি নেই।

ঈদের দিনে সেমাই সবচেয়ে প্রচলিত খাবার। এবং বিশেষ আরো অনেক ধরনের খাবার ধনী-গরিব সকলের ঘরে তৈরি করা হয়। এ উৎসবের আরো একটি রীতি হলো আশেপাশের সব বাড়িতে বেড়াতে যাওয়া। এবং প্রত্যেক বাড়িতেই হালকা কিছু খাওয়া। এ রীতি বাংলাদেশে প্রায় সবাই-ই মেনে থাকে।

বাংলাদেশসহ অন্যান্য মুসলিম-প্রধান দেশে ঈদুল ফিতরই হলো বৃহত্তম বাৎসরিক উৎসব। বাংলাদেশে ঈদ উপলক্ষে সারা রমজান মাস ধরে সন্ধ্যাবেলা থেকে মধ্যরাত অবধি কেনাকাটা চলে। অধিকাংশ পরিবারে ঈদের সময়েই নতুন পোশাক কেনা হয়। পত্র-পত্রিকাগুলো ঈদ উপলক্ষে ঈদ সংখ্যা নামে বিশেষ সংখ্যা প্রকাশ করে থাকে। ঈদ উপলক্ষে বাংলাদেশের টিভি চ্যানেলগুলো ঈদের দিন থেকে শুরু করে পরবর্তী কয়েকদিন বিশেষ অনুষ্ঠানমালা সম্প্রচার করে। ঈদের দিন ঘরে ঘরে সাধ্যমতো বিশেষ খাবারের আয়োজন করা হয়। বাংলাদেশের শহরগুলো থেকে ঈদের ছুটিতে প্রচুর লোক নিজেদের আদি নিবাসে বেড়াতে যায়। এ কারণে ঈদের সময়ে রেল, সড়ক, ও নৌপথে প্রচণ্ড ভিড় দেখা যায়।

চিত্রশালা

তথ্যসূত্র

  1. Elias, Jamal J. (১৯৯৯)। Islam। Routledge। পৃষ্ঠা 75আইএসবিএন 0415211654। সংগ্রহের তারিখ ২৬ অক্টোবর ২০১২
  2. "মহানবী (সা.)-এর যুগে ঈদের উৎসব | কালের কণ্ঠ"Kalerkantho। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৫-১১
  3. "Eid al-Fitr | Definition, Meaning, Celebration, & Facts | Britannica"www.britannica.com (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৫-০১
  4. Ahmad ibn Hanbal, Musnad, vol. 4, 141–142, (no. 13210).
  5. "Δημοτικό Συμβούλιο Κω:Χρόνια Πολλά για τη μουσουλμανική γιορτή «Σεκέρ Μπαϊράμ» - Kosnews24.gr"
  6. "Εκδηλώσεις - Δήμος Ιάσμου - www.iasmos.gr"। ৩০ এপ্রিল ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ নভেম্বর ২০১৬
  7. Ghamidi, Javed Ahmad। Mizan: A Comprehensive Introduction to Islam। Lahore: Al-Mawrid।
  8. "Eid al-Fitr 2019: Everything you need to know"। Al Jazeera। ৩ জুন ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ জুন ২০১৯
  9. Heiligman, Deborah (২০০৯)। Celebrate Ramadan and Eid al-Fitr with Praying, Fasting, and Charity। National Geographic Children's Books। আইএসবিএন 978-0792259268। ৪ সেপ্টেম্বর ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ অক্টোবর ২০২০
  10. "Articles and FAQs about Islam, Muslims"Islamicfinder.org। ২৮ আগস্ট ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ আগস্ট ২০১৩
  11. Gaffney, Patrick D. "Khutba." Encyclopedia of Islam and the Muslim World. p. 394.
  12. "Eid Gebete"Diegebetszeiten.de (জার্মান ভাষায়)। ৭ জানুয়ারি ২০২০। ২৩ জুন ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ এপ্রিল ২০২০
  13. "Articles and FAQs about Islam, Muslims"Islamicfinder.org। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০৮-১১

বহিঃসংযোগ

This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.