ইস্পাহানী ইসলামিয়া চক্ষু ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল
ইস্পাহানী ইসলামিয়া চক্ষু ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল বেসরকারী ব্যবস্থাপনায় শুধুমাত্র চোখের জন্য বিশেষায়িত একটি হাসপাতাল। এর প্রতিষ্ঠাতা মির্জা আহমেদ ইস্পাহানি।[1]
ইস্পাহানী ইসলামিয়া আই ইনস্টিটিউট এন্ড হসপিটাল | |
---|---|
অবস্থান | |
ফার্মগেট , ঢাকা | |
তথ্য | |
বিদ্যালয়ের ধরন | ব্যক্তিগত উদ্যোগ, শহুরে |
প্রতিষ্ঠাকাল | ২৯ জুলাই ১৯৬০ |
প্রতিষ্ঠাতা | মির্জা আহমেদ ইস্পাহানি |
বিদ্যালয় বোর্ড | ইস্পাহানি গ্রুপ |
ইনস্টিটিউট ও হসপিটাল | শুধুমাত্র চোখের জন্য বিশেষায়িত একটি হাসপাতাল। |
অনুমোদনকারী | ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় |
বিদ্যালয়ের কার্যসময় | ২৪ ঘণ্টা |
ক্যাম্পাস | ১টি |
ক্যাম্পাসের ধরন | ইট, পাথর ও কাঠ |
ওয়েবসাইট | অফিসিয়াল ওয়েবসাইট |
ইতিহাস
২৯শে জুলাই ১৯৬০ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়।[4] ইস্পাহানী ইসলামিয়া আই ইনস্টিটিউট এন্ড হসপিটালে অত্যন্ত নিখুঁত ও নিরাপদে চোখের ছানি অপারেশন হচ্ছে।[5][6][7]
অবকাঠামো
ইসলামিয়া চক্ষু হাসপাতালে চোখের যে কয়টি শাখায় চিকিৎসা হয় সেগুলো হচ্ছে গ্লুকোমা, রেটিনা, কর্নিয়া, ক্যাটার্যাক্ট, লোভিশন, ইনজুরি, শিশু চক্ষু রোগ ইত্যাদি। চোখের প্রায় সব চিকিৎসাই হয় এখানে। ২২০ শয্যার এই হাসপাতালে মোট কেবিন ৯টি এবং ওয়ার্ডের সংখ্যা ১০টি।[8]
অনুষদ ও বিভাগ
চোখের ১৩টি রোগের চিকিৎসা হয় এখানে। চোখের কর্নিয়া, রেটিনা অপারেশনে হাসপাতালটি বিশেষ খ্যাতি আছে। ভারতের হায়দারাবাদের এলভি প্রাসাদ আই ইনস্টিটিউট, মাদরাজের অরবিন্দ আই হাসপাতাল এবং শঙ্কর নেত্রালয়কে অনুসরণ করা হয়।[9] এলভি প্রাসাদের কাছ থেকে দক্ষতা বৃদ্ধি ও ফেলোশিপ করে এখন সেবা দেয়া হচ্ছে।[10][11]
আরো দেখুন
তথ্যসূত্র
- "চোখের যাবতীয় সমস্যায় বিশেষ সেবা"। Bangladesh Journal Online। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-১২।
- "বিকাশ-এ বিল প্রদান করা যাবে ইস্পাহানী ইসলামিয়া আই হসপিটালে"। The Daily Sangram। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-১২।
- "নিয়োগ দেবে ইস্পাহানী ইসলামিয়া আই ইনস্টিটিউট অ্যান্ড হাসপাতাল"। NTV Online। ২০১৯-০৭-১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-১২।
- "ইসলামিয়া চক্ষু হাসপাতালে আইয়ুব খানের 'ভূত'"। www.poriborton.com। ২০১৯-০৭-১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-১২।
- "Prothom Alo | Most popular bangla daily newspaper"। archive.prothom-alo.com। ২০১৯-০৭-১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-১২।
- "বিনা মূল্যে চক্ষু চিকিৎসা"। The Daily Sangram। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-১২।
- "চক্ষু চিকিৎসায় একটি যুগের অবসান"। প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-১২।
- প্রতিবেদক, নিজস্ব। "চক্ষু চিকিৎসায় ক্যারিয়ার"। DailyInqilabOnline (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-১২।
- "ORBIS - Saving Sight Worldwide"। ORBIS International। ২০০৭। ২০০৬-১০-০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-১২-০৯।
- "Caring Hands"। Siemens AG। ২০০৭। ২০০৮-০১-১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-১২-০৯।
- "Training & Education at Islamia Eye Hospital"। Islamia Eye Hospital। ২০০৬। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-১২-০৯।