ইন্সব্রুক বিশ্ববিদ্যালয়
ইন্সব্রুক বিশ্ববিদ্যালয় (জার্মান: Leopold-Franzens-Universität Innsbruck; লাতিন: Universitas Leopoldino Franciscea) অস্ট্রিয়ার টিরোল প্রদেশের সবচেয়ে বড় বিদ্যাপিঠ। ১৬৬৯ সালে প্রতিষ্ঠিত এই বিশ্ববিদ্যালয়টি শিক্ষার্থী সংখ্যার দিক দিয়ে অস্ট্রিয়ায় বর্তমানে দ্বিতীয় বৃহত্তম, ভিয়েনা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরেই। বর্তমানে এতে ১৫ টি অনুষদ এবং ৭৩ টি ইনস্টিটিউট আছে। ২০১০-১১ মৌসুমে টাইমস হায়ার এডুকেশন এর জরিপ অনুসারে ইন্সব্রুক পৃথিবীর ১৮৭ তম ভাল বিশ্ববিদ্যালয় এবং অস্ট্রিয়ার সর্বোত্তম বিশ্ববিদ্যালয়।[1]
Leopold-Franzens-Universität Innsbruck | |
ধরন | সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় |
---|---|
স্থাপিত | ১৬৬৯ (বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে) |
শিক্ষায়তনিক ব্যক্তিবর্গ | ১৫ টি |
প্রশাসনিক ব্যক্তিবর্গ | ২০০৯: ১৬৭ জন অধ্যাপক অন্যান্য কর্মকর্তা ২৬৯৩ |
শিক্ষার্থী | ২৭,৭৭৪ |
স্নাতক | ১০,৯৯২ |
স্নাতকোত্তর | ১৭২৩ |
৩৮৫৪ | |
অবস্থান | , |
ওয়েবসাইট | www.uibk.ac.at |
অনুষদসমূহ
- ক্যাথলিক ধর্মতত্ত্ব
- আইন
- ব্যবসায় বাণিজ্য
- রাষ্ট্রবিজ্ঞান ও সমাজবিজ্ঞান
- অর্থনীতি ও পরিসংখ্যান
- শিক্ষা বিজ্ঞান (সাইকোথেরাপি)
- দর্শনের ইতিহাস
- দর্শন ও সংস্কৃতি বিজ্ঞান
- জীববিজ্ঞান
- রসায়ন ও ফার্মাকোলজি
- ভূগোল ও বায়ুমণ্ডলীয় বিজ্ঞান
- গণিত, কম্পিউটার বিজ্ঞান ও পদার্থবিজ্ঞান
- মনোবিজ্ঞান ও ক্রিড়াবিজ্ঞান
- স্থাপত্য
- পুরকৌশল
ইন্সব্রুকের বিখ্যাত ব্যক্তিত্ব
নোবেল বিজয়ী
- হান্স ফিশার - ১৯১৬-১৮ পর্যন্ত ইন্সব্রুকে শিক্ষকতা করেছেন। রসায়নে নোবেল পুরস্কার পান ১৯৩০ সালে।
- ভিক্টর ফ্রান্সিস হেস - ১৯৩১-৩৭ পর্যন্ত ইন্সব্রুকে ছিলেন। মহাজাগতিক রশ্মি আবিষ্কারের জন্য ১৯৩৬ সালে পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন।
- ফ্রিৎস প্রেগল - ১৯১৩-১৬ পর্যন্ত ইন্সব্রুকের মেডিক্যাল রসায়ন বিভাগে অধ্যাপনা করেন। পরিমাণগত জৈব মাইক্রো-সংশ্লেষে অবদানের জন্য ১৯২৩ সালে রসায়নে নোবেল পুরস্কার পান।
- আডোলফ ভিন্ডাউস - ১৯১৬-১৮ পর্যন্ত মেডিক্যাল রসায়ন বিভাগে ছিলেন। স্টেরল নিয়ে গবেষণার জন্য১৯২৮ সালে রসায়নে নোবেল পুরস্কার অর্জন করেন।
তথ্যসূত্র
This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.