ইনো (গ্রিক পুরাণ)
গ্রিক পুরাণের ইনো (Ino) /ˈaɪnoʊ/ ( প্রাচীন গ্রিক : Ἰνώ, প্রাচীন: [iːnɔ̌ː] [1] ) ছিলেন বিওটিয়া এর একজন মরণশীল রাণী, মৃত্যুর পর যিনি লিউকোথিয়া বা "শ্বেত দেবী" নামের সমুদ্রের দেবীতে পরিণত হন ও পূজিত হন। অ্যালকম্যান তাকে "সমুদ্রের রানী" ( θαλασσομέδουσα)[2] নাম দিয়েছেন, যে নামে অ্যাম্ফিত্রিতিও পরিচিত।
পরিবার
ইনো ছিলেন মিনীয় রাজা অ্যাথামাস এর দ্বিতীয় স্ত্রী, লিয়ারকেস ও মেলিকার্টেস এর মা, এবং ফ্রিক্সাস ও হেলি এর বিমাতা। তিনি ছিলেন ক্যাডমাস ও হারমোনিয়া এর দ্বিতীয় কন্যা, এবং সেমিলি এর তিন বোনের একজন, সেমিনি হলেন ক্যাডমাসের পরিবারের সেই মেয়ে যিনি দেবতা ডায়োনিসাসের জন্ম দেন। সেমিলির তিন বোন ছিলেন আগাভে, অটোনোই ও ইনো, যারা ডায়োনিসাসের স্বর্গীয় সেবিকাগণের প্রতিনিধি ছিলেন:
ইনো ছিলেন একজন আদিম ডায়োনিসীয় নারী, ঈশ্বরের সেবিকা এবং একজন স্বর্গীয় মায়েনাড (ডায়োনিসাসের নারী অনুসারী)। (কেরেনেই ১৯৭৬:২৪৬)
পুরাণ
মায়েনাডরা পাগলামিবশত তাদের নিজেদের সন্তানের অঙ্গপ্রত্যঙ্গগুলোকে ছিড়ে ফেলার জন্য জন্য খ্যাত। জ্যাসন ও স্বর্ণ মেষের চামড়া আনার অভিযান গল্পের পটভূমিতে অ্যাথামাস ও নেফেলি এর দুই যমজ সন্তান ফ্রিক্সাস ও হেলির গল্প রয়েছে। ফ্রিক্সাস এবং হেলিকে তাদের সৎ মা ইনো ঘৃণা করতেন। ইনো এই যমজদের হাত থেকে রেহাই পেতে একটি ষড়যন্ত্র করে নগরের সমস্ত ফসলের বীজ পুড়িয়ে ফেলেন, যাতে সেগুলি থেকে ফসল না তৈরি হতে পারে।[3] দুর্ভিক্ষে ভীত হয়ে স্থানীয় কৃষকরা নিকটবর্তী ভবিষ্যৎ-কথকের সহায়তা চেয়েছিলেন। ইনো সেই ভবিষ্যৎ-কথকের কাছে প্রেরিত লোকদের ঘুষ দিয়ে বলে, তারা যেন সবাইকে জানায় ভবিষ্যৎ-কথক বলেছে নগরের সংকট কাটাতে ফ্রিক্সাসের বলি দিতে হবে। অ্যাথামাস অনিচ্ছায় রাজি হন। তবে, ফ্রিক্সাসকে হত্যা করার আগে, তার মা নেফিলি একটি স্বর্ণের ভেড়া পাঠায় আর তাতে চড়ে ফ্রিক্সাস ও হেলি পালিয়ে যায়।[4] তাদের যাত্রা শুরুর স্থলটি বিভিন্ন স্থানে থেসালির হ্যালোস বা বিওটিয়ার অর্কোমেনাস হিসেবে নথিভূক্ত হয়েছে। তাদের উড়ানের সময় হেলি জ্ঞান হারিয়ে, ভেড়া থেকে পড়ে গিয়ে ইউরোপ ও এশিয়ার মধ্যবর্তী প্রণালীতে ডুবে যায় ও মারা যায়, প্রণালীটির নামকরণ করা হয়েছিল তার নামের সাথে মিলিয়ে হেলিসপন্ট, যার অর্থ হেলির সাগর (এখন দারদানেলিস নামে পরিচিত)। ফ্রিক্সাস কলচিসে পৌঁছে যায় যেখানে সেখানকার রাজা ও সূর্যদেব হেলিয়সের পুত্র ঈটিজ তাকে সাদরে অভ্যর্থনা জানান এবং তার সাথে নিজের কন্য ক্যালসিওপির বিবাহ দেন। কৃতজ্ঞতাস্বরূপ ফ্রিক্সাস ভেড়াটিকে দেবতা জিউসের কাছে উৎসর্গ করেন এবং ঈটিজকে এর স্বর্ণের পশম উপহার দেন। ঈটিজ স্বর্ণের পশমটিকে তার রাজ্যে অবস্থিত দেবতা আরেসের পবিত্র কুঞ্জবনের একটি বৃক্ষে ঝুলিয়ে রাখেন, যা একটি নির্ঘুম ড্রাগন পাহাড়া দেয়।[5]
পরবর্তীতে, ইনো তার বোন সেমিলির পুত্র ডায়োনিসাস এর প্রতিপালনের ভার নেন,[6] যা হেরার তীব্র ঈর্ষার কারণ হয়। প্রতিহিংসায় হেরা তার স্বামী অ্যাথামাসকে পাগল বানিয়ে দেন। অ্যাথামাস পাগল হয়ে তার এক পুত্র লিয়ারকাসকে একটি মেষ ভেবে হত্যা করে, এবং ইনোকে মারার জন্য উন্মত্ত হয়ে ধেয়ে আসেন। ইনো, তার উন্মত্ত স্বামীর তাড়া থেকে বাঁচতে, পুত্র মেলিকার্টিসকে নিয়ে সমুদ্রে ঝাপ দেন। বিকল্প আরেকটি গল্পে ইনোও পাগল হয়ে যান, এবং তিনি তার পুত্র মেলিকার্টিসকে একটি কড়াইতে সিদ্ধ করেন। এরপর তিনি সেই কড়াই নিয়ে সমুদ্রে ঝাপ দেন। দেবতা সহানুভূতিশীল জিউস চাননি ইনো মারা যান। তাই তিনি ইনো ও তার পুত্র মেলিকার্টিসকে দেব-দেবীতে রূপান্তরিত করেন। এরপর উভয়ই সমুদ্রের দেবদেবীতে পরিণত হন এবং উপাস্য হন। ইনো দেবী লিউকোথিয়া ও মেলিকার্টিস দেবতা প্যালিমনে রূপান্তরিত হন।[7]
ইনো, অ্যাথামাস এবং মেলিকার্টিসের গল্পটি অপেক্ষাকৃত দুটো বড় বিষষের প্রসঙ্গের ক্ষেত্রেও প্রাসঙ্গিক। ক্যাডমাস ও হারমোনিয়ার কন্যা ইনোর পরিণতিও তার বোন সেমিলির মতই করুণ হয়। সেমিলি তার গর্ভে জিউসের সন্তান থাকা অবস্থায় তার প্রেমিকের প্রতি বিশ্বাসের অভাবের কারণে নিজের আত্মাভিমানের কারণে মারা যান। আগাভে ডাওনিসীয় পাগলামোর আঘাতের কারণে তার নিজের পুত্র রাজা পেনথিয়াসকে হত্যা করেন। এবং আরেক বোন অটোনই এর পুত্র অ্যাক্টিয়নকে শিকারী কুকুর ছিড়ে হত্যা করে। একই ভাবে ইনো ও অ্যাথামাসের পাগল হয়ে যাওয়া ও নিজের পুত্র লিয়ারকাসকে হরিণ ভেবে হত্যা করার বিষয়টি ডায়োনিসাসের সাথে ইনোর সম্পর্কের সূত্র ধরেই ব্যাখ্যা করা যেতে পারে, যার উপস্থিতি পাগলামোর কারণ হয়ে দাঁড়ায়। কেউই মদ্যের দেবতা ডায়োনিসাসের শক্তি থেকে পালাতে পারেন। ইউরিপিডেস এই গল্পটি তার দ্য বাক্কি (The Bacchae) তে এই বিষয়টি এনেছেন, তাদের পাগল হয়ে যাওয়াকে ডায়োনিসীয় প্রসঙ্গের দ্বারা ব্যাখ্যা করেচেন, যার মূল কারণ ছিল ঈশ্বরের ঐশ্বরিকতায় প্রাথমিক অবিশ্বাস।
যখন অ্যাথামাস তার দ্বিতীয় স্ত্রী ইনোর কাছে ফিরে গেলেন, তার তৃতীয় স্ত্রী থেমিস্টো তার সন্তানদেরকে সাদা পোশাক ও ইনোর সন্তানদেরকে কালো পোশাক পরিয়ে ইনোর বিরুদ্ধে প্রতিশোধ নিতে চাইলেন। ইনো থেমিস্টোকে না জানিয়েই পোশাক পাল্টে দেন, ফলে থেমিস্টো নিজের সন্তানদেরকেই হত্যা করেন।[7]
দেবী লিউকোথিয়ায় রুপান্তরিত হবার পর, ইনো ওডিসি (5:333ff) এর ওডিসিয়াসকে সহায়তা করেছিলেন, যা সাহিত্যে তার প্রাথমিক আবির্ভাবের প্রতিনিধিত্ব করে। হোমার তাকে "সুন্দর গোড়ালি [καλλίσφυρος]-বিশিষ্টা ইনো-লিউকোথিয়া, ক্যাডমাসকন্যা, যে এককালে মরণশীল ছিলেন, কিন্তু এখন লবণাক্ত সমুদ্রজলে লাভ করেছেন ঐশ্বরিক সম্মান" হিসেবে ভূষিত করেন। লিউকোথিয়া দেবী হিসেবে ইনো ওডিসিয়াসকে একটি অবগুণ্ঠন দিয়ে তার পোশাক এবং ভেলা ফেলে দিতে বলেন, এরপর তিনি তাকে নির্দেশনা দেন যে কীভাবে তিনি সমুদ্রতরঙ্গের মধ্যে নিজেকে বিশ্বাস করবেন এবং ভূমিতে পৌঁছতে সক্ষম হবেন, এরফলে তিনি শেষপর্যন্ত ফীয়াসিয়ানদের আবাসস্থল স্কেরিয়া দ্বীপে (কেরকিরা) পৌঁছতে সক্ষম হন।
ঐতিহাসিক সময়ে থিবসে ডায়োনিসাসের অনুসারী মায়েনাড নামে একটি ভগ্নিসম্প্রদায় ছিল, যারা নিজেদেরকে ইনোর মাতৃ বংশগতির উত্তরসুরি বলে মনে করত, ম্যাগনেশিয়া অন দ্য মিয়ানডার এর খোদাই থেকে এটা জানা যায়, যেখানে ,ম্যাগনেসিয়ার ডায়োনিসাসের নব-রহস্যবাদ পরিচালনার জন্য থিবসের ইনোর পরিবার থেকে তিনজন মায়েনাডকে নিয়ে আসার কথা লেখা রয়েছে। (বার্কার্ট ১৯৯২:৪৪)।
কিছু সূত্র অনুসারে অ্যাথামাস তার দ্বিতীয় স্ত্রী ইনোকে মৃত ভেবে থেমিস্টোকে বিবাহ করেন, কিন্তু দেখা যায় ইনো জীবিত আছেন, এবং তিনি মায়েনাডদের সাথে পারনাসাস পর্বতে বাস করছেন। অ্যাথামাস ইনোকে তার গৃহে নিয়ে আসেন কিন্তু তার এই আগমনকে তিনি গোপন রাখেন। কিন্তু থেমিস্টো আবিষ্কার করেন যে ইনো ফিরে এসেছেন, এবং এর প্রতিশোধ নেবার জন্য তিনি ইনোর সন্তানদের হত্যা করার সিদ্ধান্ত নেন। কিন্তু তিনি জানতেন না যে এই ইনো আসলে কে, তিনি ইনোকে দেখার পর তাকে নিজের ভৃত্যা হিসেবে নিয়োগ দেন, এবং তাকে তার নিজের সন্তানদেরকে সাদা পোশাক পরাতে ও ইনোর সন্তানদেরকে কালো পোশাক পরাতে বলেন। এরপর থেমিস্টো সবকটা কালো পোশাক পরা শিশুকে হত্যা করেন। কিন্তু থেমিস্টো এটা বুঝতে পারেনি যে ইনো তাদের সন্তানদের পোশাক পরিবর্তন করে ফেলেছিল, আর ফলে থেমিস্টো নিজের সন্তানদেরই হত্যা করেছেন।[7] এটি আবিষ্কারের পর থেমিস্টো আত্মহত্যা করেন।[8] স্যুডো-অ্যাপোলোডোরাস অনুসারে, থেমিস্টো ইনোর মৃত্যুর পর অ্যাথামাসকে বিবাহ করেন, এবং শিশুদের হত্যা করার এই ঘটনাটি ঘটেনি।[9]
বংশতালিকা
গ্রিক পুরাণের বংশানুক্রমিকা | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
|
চিত্র
- রোমা এর অ্যাকাডেমিয়া ডি সান লুকায় আর্চ্যাঞ্জেলো মিগলিয়ারিনি এর আঁকা "অ্যাটামানটে প্রেসো ড্যালে ফুরিয়ে" (১৮০১)।
- র্যাডিয়েরাং এর আঁকা "অ্যাথামস অ্যান্ড ইনো" (১৭শ শতক)
- লস অ্যাঞ্জেলেস কাউন্টি মিউজিয়াম অফ আর্ট, লস অ্যাঞ্জেলেস-এ সংরক্ষিত উইলহেলম জ্যানসন (হল্যান্ড, আমস্টারডাম) এবং আন্তোনিও টেম্পেস্টা (ইতালি, ফ্লোরেন্স, ১৫৫০-১৬৩০) এর আঁকা "দ্য ইনসেন অ্যাথামাস কিলিং লিয়ারকাস, হোয়াইল ইনো অ্যান্ড মেলিকার্টেস জাম্প ইন্টু দ্য সি"
- "টিসিফোন ম্যাডেনস অ্যাথামাস অ্যান্ড ইনো" (১৭শ শতাব্দী)
- গডফ্রিড ম্যাস দ্বারা অঙ্কিত "অ্যাথামাস টিয়ারিং অ্যাপার্ট হিস চিলড্রেন"
টীকা
- Henry George Liddell. Robert Scott. A Greek-English Lexicon
- Alcman, fragment 83.
- Bibliotheke i.9.1; "it is possible, however", Kerenyi suggests (The Gods of the Greeks p 264) "that originally she did not cause the seed-corn to be roasted, but introduced the practice of roasting corn in general."
- Flying is conventional in modern treatments, but see D. S. Robertson, "The Flight of Phrixus", The Classical Review, Vol. 54, No. 1 (Mar., 1940), pp. 1–8.
- Pseudo-Apollodorus. Bibliotheca, 1.9.1
- Local tradition sited the suckling of Dionysus at Brasiai in Laconia. (Kerenyi 1951:264).
- Ovid. Metamorphoses, 4.416
- Hyginus, Fabulae, 4; a shorter version in Fab. 1, where the clothing swap is attributed to a nurse's mistake and Ino isn't involved.
- Pseudo-Apollodorus, Bibliotheca 1.9.2.
তথ্যসূত্র
- Dalby, Andrew (2005), দ্য স্টোরি অফ ব্যাচাস, লন্ডন: ব্রিটিশ মিউজিয়াম প্রেস, আইএসবিএন Dalby, Andrew (2005),
- বার্কার্ট, ওয়াল্টার, 1992 প্রাচ্যায়ন বিপ্লব: প্রারম্ভিক প্রত্নতাত্ত্বিক যুগে গ্রীক সংস্কৃতিতে পূর্ব প্রভাব (কেমব্রিজ: হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় প্রেস)।
- কেরেনি, কার্ল, 1976। ডায়নিয়াসস: অবিনাশী জীবনের আরকিটিপাল চিত্র (প্রিন্সটন: বলিঞ্জেন)।
- কেরেনি, কার্ল, 1951। গ্রীকদের গডস (থেমস এবং হাডসন)।