আর. শরৎকুমার

রামানাথন শরৎকুমার (জন্ম: ১৪ জুলাই ১৯৫৪) হচ্ছেন একজন ভারতীয় চলচ্চিত্র অভিনেতা, রাজনীতিবিদ, সাংবাদিক ও সাবেক বডিবিল্ডার এবং দক্ষিণ ভারতীয় চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির সাবেক সভাপতি। তিনি ১৩০টিরও উপরে তামিল, তেলুগু, মালয়ালম, কন্নড় চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন। তিনি তামিল, তেলুগু, মালয়ালম, কন্নড় ও ইংরেজি ভাষা অনর্গল কথা বলতে পারেন।[2]

আর. শরৎকুমার
২০১৫ সালে ৬২তম ফিল্মফেয়ার পুরস্কার দক্ষিণে শরৎকুমার
জন্ম
রামানাথন শরৎকুমার

(1954-07-14) ১৪ জুলাই ১৯৫৪[1]
জাতীয়তাভারতীয়
মাতৃশিক্ষায়তনদ্য নিউ কলেজ, চেন্নাই
লয়লা কলেজ, চেন্নাই
পেশা
কর্মজীবন১৯৮৬–বর্তমান
রাজনৈতিক দলসর্বভারতীয় সমতুবা মক্কল কাতচি
দাম্পত্য সঙ্গী
সন্তান৪ (বড়লক্ষ্মী শরৎকুমার সহ)
তামিলনাড়ু আইন পরিষদ সদস্য
কাজের মেয়াদ
১৬ মে ২০১১  ১৬ মে ২০১৬
পূর্বসূরীভি. কারুপ্পাস্বামী পান্ডিয়ান
উত্তরসূরীএস. সিলভামোহনদাস পান্ডিয়ান
সংসদীয় এলাকাটেঙ্কাশি
সংসদ সদস্য, রাজ্যসভা, তামিলনাড়ু
কাজের মেয়াদ
২৫ জুলাই ২০০১  ৩১ মে ২০০৬
সংসদীয় এলাকাতামিলনাড়ু
ওয়েবসাইটশরৎকুমার প্রাতিষ্ঠানিক ওয়েবসাইট

শরৎকুমার ১৯৮৬ সালে তেলুগু চলচ্চিত্র সামাজামলো স্ত্রী চলচ্চিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে তার কর্মজীবন শুরু করেন। তিনি প্রথম অভিনয় করেন নেতিবাচক চরিত্রে, এবং পরে প্রধান অভিনেতা হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠার আগ-পর্যন্ত সহ-অভিনেতা ভূমিকায় অভিনয় করেন। তিনি তামিল চলচ্চিত্রে প্রধান তারকা হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি দুটি তামিলনাড়ু রাজ্য চলচ্চিত্র পুরস্কার ও তিনটি ফিল্মফেয়ার পুরস্কার দক্ষিণ লাভ করেন।[3][4]

২০১৭ সালে তিনি তামিলনাড়ুতে সর্বভারতীয় সমতুবা মক্কল কাতচি (এআইএসএমকে) নামের একটি নতুন রাজনৈতিক দল প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি তেঙ্কাশি-এর সাবেক আইন পরিষদ সদস্য (এমএলএ)। তিনি ২০০৬ থেকে ২০১৫ পর্যন্ত টানা তিন মেয়াদে নদিগড় সাঙ্গাম-এর সভাপতি হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন।[5][6]

প্রাথমিক জীবন

আর. শরৎকুমার ১৯৫৪ সালের ১৪ জুলাই রামানাথন ও পূষ্পালীলা ঘরে, নয়াদিল্লীর একটি তামিল পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।[1] তার বাবা রামানাথন ভারতের প্রেস ইনফরমেশন ব্যুরোতে যোগ দেওয়ার আগে অল ইন্ডিয়া রেডিওতে কাজ করতেন, এবং তার মা পূষ্পলীলা ছিলেন একজন গৃহিণী। শরৎকুমার তার পরিবারের সবচেয়ে ছোট সন্তান; তিনি ছাড়াও তার দুই সহোদর আছে, বড় ভাই মৃত সুদর্শ রামানাথন এবং অন্যজন ছোট বোন মল্লিকা কান্দাস্বামী।[7] তার মা পূষ্পলীলা ২০১৩ সালের ২৬ অক্টোবর মৃত্যুবরণ করেন।[8][9]

শরৎকুমারের পরিবার দিল্লী থেকে চেন্নাইয়ে স্থানান্তরিত হওয়ার পর তিনি রাজা মুতিয়া উচ্চ বিদ্যালয়য়ে তার পড়াশোনা শুরু করেন। পরে তিনি ইন্ডিয়ান ইন্সটিটিউট অব টেকনোলজি মাদ্রাজএ স্থানান্তর হন, এবং তার পড়াশোনা শেষ করেন সেইন্ট প্যাট্রিকস অ্যাঙ্গলো ইন্ডিয়ান হায়ার সেকন্ডারি স্কুল থেকে। পরে, তিনি একজন ক্ষুদে ক্রীড়াবিদ হতে আগ্রহী হন, তিনি ফুটবল, ক্রিকেটহকি খেলায় তিনি তার বিদ্যালয় ও কলেজ দলের প্রতিনিধিত্ব করেন। তিনি এয়ার উইং ক্যাডেট হওয়ার আগে, এনসিসিতেও যোগ দেন। তিনি ১৯৭০ সালের প্রজাতন্ত্র দিবস প্যারেডের অন্যতম ক্যাডেট সদস্য ছিলেন। লয়লা কলেজ থেকে তার প্রাক-বিশ্ববিদ্যালয় স্তর সম্পন্ন করার পর, পরবর্তীকালে তিনি দ্য নিউ কলেজ থেকে গণিতে বিএসসি স্নাতক ডিগ্রী সম্পন্ন করেন।[8]

পরে তিনি একজন বডিবিল্ডার হন এবং ১৯৭৪ সালে মি. মাদ্রাজ ইউনিভার্সিটি খেতাব অর্জন করেন। পরে তিনি তামিল সংবাদপত্র দিনকরণ-এ কাজ করা জন্য বেঙ্গালুরু চলে যান, তিনি সংবাদপত্র পরিবেশক সাইকেল বয় হিসাবে তার কর্মজীবন শুরু করেন, পরে একই সংবাদপত্রের রিপোর্টার হিসাবে উন্নতি লাভ করেন। সফলভাবে প্রচার-প্রচারণা নিশ্চিতের পর, তিনি চেন্নাই চলে যান। তিনি তার শক্তি নিজের ব্যবসা চেন্নাইয়ের ট্রাভেল এজেন্সির দিকে ধাবিত করেন এবং কালাইবনন কন্নাদাসনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন, যিনি তাকে একজন প্রযোজক হয়ে উঠার জন্য সাহায্য করেন।[8]

অভিনয় জীবন

১৯৮২–১৯৯১

শরৎকুমার ১৯৮২ সালে তেলুগু চলচ্চিত্র সামাজামলো স্ত্রীর মাধ্যমে তার চলচ্চিত্রে অভিষেক ঘটে, একজন প্রযোজক বন্ধুর সুপারিশে। ১৯৮৮ সালে, যখন চেন্নাইয়ে তার ভ্রমণ সংস্থা ধাবিত, শরৎকুমার তামিল চলচ্চিত্র কান সিমিত্তুম নেরাম-এ অভিনয় এবং প্রযোজক হিসাবে একটি সুযোগ পান।[8] চলচ্চিত্রটি পরিচালনা করেছেন কালাবনন কন্নাদসন এবং তার সহ-অভিনেতার হিসাবে অভিনয় করেন কার্তিকআম্বিকা। ১৯৮৯ সালে, আর. শরৎকুমার অভিনেতা বিজয়কান্তের ব্যক্তিগত মেকআপ ম্যান রাজু’র সঙ্গে দেখা করেন, যিনি তার জন্য পুলান বিসরনাই'র টিমের কাছে তার জন্য অনুরোধ করেন। অবশেষে শরৎকুমার পুলান বিসরনাই চলচ্চিত্রে খলনায়ক হিসাবে অভিনয় করেন, এবং চলচ্চিত্রটি বক্স অফিসে ব্লকবাস্টার হয়। চলচ্চিত্রটিতে তার ভূমিকার জন্য তিনি শ্রেষ্ঠ খল অভিনেতার জন্য সিনেমা এক্সপ্রেস পুরস্কার অর্জন করেন, যা তাকে আরও চলচ্চিত্র অভিনয়ের সুযোগ এনে দেয়।[2] ১৯৯০ সালে, তিনি মি. কার্তিক চলচ্চিত্রের মাধ্যমে কালাইবনন কন্নাদসনের সঙ্গে দ্বিতীয়বার কাজ করার সুযোগ পান, যা বক্স অফিসে ব্যর্থ হয়। তারপর, তিনি অনেকগুলো তামিল ও তেলুগু চলচ্চিত্রে খলচরিত্রে অভিনয় করেন, তামিল চলচ্চিত্রগুলো, যেমন: পুধু পাদাগন, ভেলাই কিদাইচুদুচু, রাজা কাইয়া বাচা, এনকিত্তা মতাতে, জাগতলাপ্রথাপন ও তেলুগু চলচ্চিত্রগুলো যেমন: বিষ্ণু, মাগাদু এবং বালাচন্দ্রুডু উল্লেখযোগ্য। তিনি কয়েকটি তামিল চলচ্চিত্রে সহ-ভূমিকায় অভিনয় করেন, যেমন: সালেম বিষ্ণু, সিরায়িল সিলা রাগঙ্গা, মৌনাম সম্মাধামপুরিয়াধা পুধিরপুরিয়াধা পুধির শরৎকুমার ও পরিচালক কে.এস. রবিকুমারের যৌথভাবে প্রথম চলচ্চিত্র। তিনি সেন্তিলনাথন-এর নির্দেশনায় পালাইবনা পারাবৈগাল চলচ্চিত্রে প্রথম নায়ক হিসাবে অভিনয় করেন, যিনি সেই সময় পরপর অনেকগুলো চলচ্চিত্র সফলতা দিয়েছেন। ১৯৯১ সালে, তিনি বারোটি তামিল চলচ্চিত্র ও তিনটি তেলুগু চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন, বেশিরভাগই সহ-ভূমিকায় অভিনয় করেন এবং চারটি চলচ্চিত্রে প্রধান ভূমিকায় অভিনয় করেন, কিন্তু তিনি কিছু চলচ্চিত্রে খলনায়ক হিসাবে অভিনয় চালিয়ে যান। ১৯৯১ সালের শুরুতে, তিনি তেলুগু চলচ্চিত্র স্টুয়ার্টপুরাম পুলিশ স্টেশন, অভিনয় করেন চিরঞ্জীবীবিজয়াশান্তি নাম্মা ওরু মারিয়াম্মা, ভেট্রি পাদিগল এবং পুধু মনিথন চলচ্চিত্র খলচরিত্রে অভিনয় করেন। তিনি চিঠিরাই পুক্কাল চলচ্চিত্রে অবসরপ্রাপ্ত সামরিক কর্মকর্তা ও পার্শ্বনায়ক হিসাবে ব্লকবাস্টার চলচ্চিত্র ক্যাপ্টেন প্রভাকরণে ভূমিকা পালন করেন। ১৯৯১ সালের মে মাসে, তিনি সেন্তিলনাথন পরিচালিত কাবাল নিলায়মকে.এস. রবিকুমার পরিচালিত গ্রামীণ নাট্য-চলচ্চিত্র চেরান পান্ডিয়ান'য় প্রধান ভূমিকায় এবং তেলুগু চলচ্চিত্র গ্যাং লিডার-এ চিরঞ্জীবী'র ভাই হিসাবে অভিনয় করেন, তিনটি চলচ্চিত্রই ব্যবসায়িকভাবে সফলতা অর্জন করে।[10] ১৯৯১ সালে জুলাই মাসে, তিনি আর্চনা আইএএস চলচ্চিত্রে সিতারার বিপরীতে এবং বৈদেহী কল্যাণম চলচ্চিত্রে বাবা'র ভূমিকায় অভিনয় করেন। ১৯৯১ সালের শেষের দিকে, তিনি সুরিয়া আইপিএস, পবিত্রাণ পরিচালিত বাসন্তকালা পরভাই চলচ্চিত্রে ছোট ভূমিকায় অভিনয় করেন এবং সেন্তিলনাথন পরিচালিত থাঙ্গামানা তাঙ্গাচি প্রধান ভূমিকায় অভিনয় করেন।

১৯৯২–৯৩

১৯৯২ সালে, তিনি ১০টি চলচ্চিত্রে নায়ক হিসাবে অভিনয় করেন, এবং ২টি চলচ্চিত্রে খলনায়ক হিসাবে অভিনয় করেন, মনিবন্নন পরিচালিত তেলুগু চলচ্চিত্র এগ্রিমেন্টপি.সি. শ্রীরাম পরিচালিত মীরা। ১৯৯২-এর শুরুতে, তিনি সুকন্যার বিপরীতে সেন্তিলনাথন পরিচালিত ইলাবরসান, মনিবসাগমের পেরিয়া গৌন্দার পন্নুশিবান্দা মালার চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। ১৯৯২ সালে মাঝে, তিনি সশীকালার বিপরীতে কে.এস রবিকুমারের অরু মারিয়াদই ও সেন্তিলনাথন পরিচালিত ইধুথান্ডা সাত্তাম চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। এরপর তিনি পবিত্রান পরিচালিত মারপিটধর্মী চলচ্চিত্র সুরিয়াঁ'য় অভিনয় করেন, এবং এটি তার প্রথম বড় হিট হয়। চলচ্চিত্রটি ইতিবাচক পর্যালোচনা পায় এবং বক্স অফিসে ব্যাপক সফলতা পায়; তিনি তার মাথা মুন্ডানো ভূমিকার জন্য সিনেমা এক্সপ্রেস পুরস্কার শ্রেষ্ঠ অভিনেতা বিশেষ পুরস্কার অর্জন করেন।[11] পরবর্তীতে, শরৎকুমার খ্যাতি পান, তার ভক্তগোষ্ঠী উল্লেখযোগ্যভাবে গড়ে উঠে এবং তিনি নতুন নতুন চুক্তির জন্য নির্বাচিত হন।[12] শীঘ্রই তিনি "পুরাঞ্চি কলাইঙ্গার" বিজয়কান্তের সাথে প্রতিযোগিতায় নামেন।[13] ১৯৯২ সালের শেষের দিকে, তিনি বিজয়কান্তমোহিনীর বিপরীতে মারপিটধর্মী চলচ্চিত্র থাই মোজিতে অভিনয় করেন, মনোজ কুমারের সামুন্দি ও সেন্তিলনাথন পরিচালিত নাটচাতিরা নয়াগাঁ-এ অভিনয় করেন, সেন্তিলনাথনেরর সঙ্গে শরৎকুমারের এটি পঞ্চম ও শেষ সম্মিলিত কাজ। থাই মোজি মুক্তির পর মিশ্র প্রতিক্রিয়া পায় এবং সামুন্দি, অসন্তোষজনক প্রতিক্রিয়া পায়, প্রেক্ষাগৃহে ১০০ দিনেরও উপরে চলে।[12][14][15] ১৯৯৩ সালের শুরুতে, তিনি সুকন্যাপান্ডিয়ারজনের বিপরীতে আদিত্যান এবং দশরাথন চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন, প্রযোজনা করেন মনি রত্নাম ও এস. শ্রীরাম। মুক্তির পর আদিত্যন নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া পায়, যেখানে দশরাথন বক্স অফিসে ব্যবসা করতে ব্যর্থ হয়।[16][17] ১৯৯৩ সালে মাঝে, তিনি খুশবো'র বিপরীতে সুরেশ কৃষ্ণা'র বেদান, হীরা রাজাগোপাল'র সঙ্গে মুনারিবিপ্পু-এ অভিনয় করেন এবং কে.এস. রবিকুমারের সঙ্গে তার চতুর্থ সম্মিলিত কাজ ব্যান্ড মাস্টার, এতে পুনরায় হীরা রাজাগোপাল ও রঞ্জিতা'র সঙ্গে অভিনয় করেন। মুক্তির পর ব্যান্ড মাস্টার নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া পায়, যেখানে মুনারিবিপ্পু সমালোচকভাবে ভালো সাড়া পায়।[18][19][20][21] ১৯৯৩ সালের শেষের দিকে, তিনি থ্রিলার চলচ্চিত্র মুনদ্রবধু কান চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন, তিনি আই লাভ ইন্ডিয়া চলচ্চিত্রে সুরিয়াঁ দলের (পরিচালক পবিত্রণ, চিত্রগ্রাহক অশোক কুমার, কৌতুকাভিনেতা গৌড়াঁমণি, খল অভিনেতা বাবু অ্যান্টনি, সম্পাদক যুগল বি. লেলিনভি. টি. বিজয়ন নিয়ে গঠিত) সঙ্গে দ্বিতীয়বার জুটি বেঁধেছিলেন এবং কৌতুক চলচ্চিত্র কট্টোবোমানে কাজ করেন। মুনদ্রবধু কান বক্স অফিসে ব্যবসায়িকভাবে সফল হয় এবং কট্টোবমান ব্যবসায়িকভাবে ব্যর্থ হয়, কিন্তু দ্য নিউ ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের মালিনী মান্নত বলেন, "শরৎ তার অভিনয়ে কিছুটা উন্নতি করেছেন।"[22][23] ১৯৯২ সালের তার তেলুগু চলচ্চিত্র এগ্রিমেন্ট তামিল ভাষায় ইধায়ম উল্লাবন হিসাবে ডাবিং সংস্করণ হয় এবং এটি মুক্তির পর অত্যন্ত নেতিবাচক পর্যালোচনা পায়।[24] মালিনী মান্নত তার গল্প এবং চলচ্চিত্র বাছাইয়ের সমালোচনা করেন। সে বছর শরৎকুমার শঙ্করের জেন্টলম্যানের মুখ্য ভূমিকাটি করতে পারেননি কারণ তিনি তার অন্যান্য প্রকল্পে ব্যস্ত ছিলেন, যেখানে পরবর্তীকালে অর্জুন সারজা তাঁর স্থলাভিষিক্ত হন। চলচ্চিত্রটি ব্লকবাস্টার হিসাবে পরিণত হয় এবং শরৎকুমার তার অবস্থানটি সুসংহত করার সুযোগ হাতছাড়া করেন।[25][26]

১৯৯৪-৯৬

১৯৯৪ সালের শুরুতে, তিনি আরণমানই কাভালান এবং কোডি রামকৃষ্ণ পরিচালিত দ্বিভাষিক তামিল / তেলুগু চলচ্চিত্র ক্যাপ্টেন চলচ্চিত্রে কাজ করেন। অরণমানাই কাভালান চলচ্চিত্রটি মুক্তির পর ইতিবাচক পর্যালোচনায় পায় এবং ক্যাপ্টেন মুক্তির পর অত্যন্ত নেতিবাচক পর্যালোচনা পায় এবং বক্স অফিসে ব্যর্থ হন।[27][28] ১৯৯৪ সালের মাঝামাঝি সময়ে তিনি তিনটি চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন নাম্মা অন্নাচীতে এবং মনোজ কুমারের মসলাদার চলচ্চিত্র রাজা পন্ডি'তে তিনি ক্যামিও চরিত্রে অভিনয় করেন, তিনি হাস্যরসাত্মক কিলাড়ি ম্যাপিল্লাই চলচ্চিত্রে স্বভূমিকায় অভিনয় করেন এবং পবিত্রানের ইন্ধু চলচ্চিত্রে তিনি অতিথি চরিত্রে উপস্থিত হন। নাম্মা আনাচিরাজা পণ্ডি মুক্তির পর অসন্তোষজনক পর্যালোচনা পায়। নিউ স্ট্রেইটস টাইমসের কে. বিজয়ন নাম্মা আন্নাচির পক্ষে বলেন, "তিনটি চরিত্রে অভিনয় করা শরৎ এবং চলচ্চিত্রের জন্য আরও প্রচার তৈরি করা।"[29][30] তার পরবর্তী চলচ্চিত্র হচ্ছে মীনাখুশবোর বিপরীতে কে. এস. রবিকুমারের নট্টমই, যেখানে তিনি দ্বৈত চরিত্রে অভিনয় করেছেন। চলচ্চিত্রটি বক্স অফিসে ব্লকবাস্টার হয়ে ওঠে এবং সংস্কৃতির স্থিতি অর্জন করে। তার অভিনয় সমালোচকদের দ্বারা অত্যন্ত প্রশংসিত হয়, এছাড়াও তিনি সেরা অভিনেতা হিসাবে তামিলনাড়ু রাজ্য চলচ্চিত্র পুরস্কার, ফিল্মফেয়ার পুরস্কার এবং সিনেমা এক্সপ্রেস পুরস্কার সহ বেশ কয়েকটি উল্লেখযোগ্য পুরস্কার অর্জন করেন।[11][31][32] এরপর মাগুদিকরণে উপস্থিত হয়েছিলেন, যেখানে তিনি একটি অতিথি চরিত্রে হাজির হয়ে ছিলেন। ক্যাপ্টেনে ব্যর্থতা এবং নট্টমইয়ে সাফল্যের পর শরৎকুমার কেবল তামিল চলচ্চিত্রেই মনোনিবেশ করার সিদ্ধান্ত নেন। পরের বছর তিনি গ্রামীণ নাট্য চলচ্চিত্র ভেলুচামি, পি.বসুর কুলিনাদোদি মন্নান এবং অপরাধধর্মী রাগাসিয়া পুলিশ চলচ্চিত্রে কাজ করেন। ভেলুচামি অনুকূল পর্যালোচনা পায়, নিউ স্ট্রেটস টাইমসের কে. বিজয়ান দাবি করেন যে, "শরৎকুমার তার অভিনয়ে আরও পরিপক্কতা দেখান।"[33] চারটি চলচ্চিত্রই ব্যবসায়িকভাবে ব্যর্থ হয়।[34] ১৯৯৬ সালে তিনি এ. ভেঙ্কটেশের প্রথম চলচ্চিত্র মহাপ্রভুতে অভিনয় করেন। চলচ্চিত্রটি ব্যবসায়িকভাবে হিট হয়।[35] পরে তিনি লিসা রে-এর বিপরীতে মারপিটধর্মী নেতাজী চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। চলচ্চিত্রটি বক্স অফিসে ব্যবসায়িকভাবে ব্যর্থ হয়।

১৯৯৭-৯৯

১৯৯৭ সালে তিনি আর. পার্থিপন, নাগমা, ও উর্বশীর বিপরীতে অভিনয়ন অরবিন্দন চলচ্চিত্রে। চলচ্চিত্র বক্স অফিসে ব্যর্থ হয়।[36] তার পরবর্তী চলচ্চিত্র বিক্রমন পরিচালিত ও আর বি চৌধুরী প্রযোজিত সূর্য্যবংশম, যা ব্লকবাস্টার হয়। চলচ্চিত্রে তিনি দ্বৈত ভূমিকায় অভিনয় করেন। তিনি চলচ্চিত্রটি জন্য শ্রেষ্ঠ অভিনেতা হিসাবে তামিলের ফিল্মফেয়ার পুরস্কার এবং শ্রেষ্ঠ অভিনেতা হিসাবে দ্বিতীয়বারের মতো সিনেমা এক্সপ্রেস পুরস্কার অর্জন করেন।[37][38] ১৯৯৭ সালের শেষে, তিনি সুন্দর সিয়ের কৌতুক চলচ্চিত্র জনকিরোমন চলচ্চিত্র অভিনয় করেন, যা ব্যবসায়িকভাবে হিট হয়। পরের বছর তিনি সুন্দর সি-এর সহকারী পরিচালক সুরাজ পরিচালিত মুবেন্দর চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। চলচ্চিত্রটি সমালোচকদের কাছ থেকে নেতিবাচক পর্যালোচনা পায় এবং বক্স অফিসেও ব্যর্থ হয়। নট্টমই চলচ্চিত্রের পর তিনি পুনরায় নটপুক্কগা চলচ্চিত্রে কে. এস. রবিকুমারের সঙ্গে কাজ করেন। চলচ্চিত্রটি সমালোচকদের কাছে থেকে ভালো পর্যালোচনা পায় এবং বক্স অফিসে ব্লকবাস্টার হয়। শরৎকুমার শ্রেষ্ঠ অভিনেতা হিসাবে তৃতীয়বারের মতো ফিল্মফেয়ার পুরস্কার এবং দ্বিতীয়বারের মতো তামিলনাড়ু রাজ্য চলচ্চিত্র পুরস্কার অর্জন করেন। তিনি বিক্রমনের উন্নিদথি এন্নাক কডুতেন চলচ্চিত্রে কেমিও উপস্থিতি হন। পরে তিনি কে. এস. রবিকুমারের সাবেক সংলাপ লেখক এরোডি সৌন্দর পরিচালিত তেলুগু প্রেমেনচানু নেনেসিম্মারাসি চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। সিম্মারাসি অসন্তোষ পর্যালোচনা পায়, কিন্তু শরৎকুমারের অভিনয় প্রশংসিত হয়।[39][40] ১৯৯৯ সালের শুরুতে, তিনি রোজার বিপরীতে আর. চন্দ্রয়ের চিন্না দুরাই চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। এরপর তিনি অরুবান চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন, যা তেলুগু অটো ড্রাইভার চলচ্চিত্রের পুনঃনির্মাণ, যেখানে তিনি পূজা বাট্রার সঙ্গে জুটি বাধেন এবং পরিচালক সুরেশ কৃষ্ণার সঙ্গে দ্বিতীয়বারের মতো কাজ করেন। ইন্দোলিংক.কমের উষা গোপালকৃষ্ণ তার অভিনয়ের প্রশংসা করেন।[20] ১৯৯৯ সালের শেষের দিকে, তিনি কে. এস. রবিকুমারের পট্টালি চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন।

২০০০-০৪

২০০০ সালে তিনি সুপার গুড ফিল্মসের মায়ি চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন এবং পেনিন মনথাই থট্টু চলচ্চিত্রে একটি অতিথি চরিত্রে অভিনয় করেন। সমালোচনা মুখোমুখি হওয়া সত্ত্বেও মায়ি বক্স অফিসে সফলতা পায় এবং সফল পর্যালোচনা পেয়ে প্রমাণিত করেছিলেন যে "পুরোপুরি নিচুমানের চরিত্রের শিরোনাম ভূমিকায় শরৎকুমার নিশ্চয়ই একটি চিহ্ন তৈরি করেছেন।"[41] ২০০১ সালের শুরুতে, তিনি ঋষি এবং স্বভূমিকায় উল্লাম কল্লাই পগুথায়ে চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন, দুটিই পরিচালনা করেন সুন্দর সি.। তিনি ভিন্নুকুম মান্নুকুম চলচ্চিত্রে বিক্রমের সঙ্গে কাজ করেন, যা পরিচালনা রাজকুমারন এবং প্রযোজনা করেন আর. বি. চৌধুরী। চলচ্চিত্রটি বহু ঝামেলার পরে মুক্তি পেয়ে শেষ পর্যন্ত বক্স অফিসে ব্যর্থ হয়েছিল।[42] পরে তিনি এস. এ চন্দ্রশেখরের দোস্ত চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। তার পরবর্তী মুক্তি কে. এস. রবিকুমারের পারিবারিক নাট্য চলচ্চিত্র সামুধিরাম; তিনি মুরালিমনোজ ভারতীরাজার সঙ্গে অভিনয় করেন। নেতিবাচক পর্যালোচনা সত্বেও,[43] চলচ্চিত্রটি ব্যবসায়িকভাবে সফল হয়। পরের বছর, তিনি নেপোলিয়নের সঙ্গে থেনকসি পত্তমন, এবং মালায়ালাম অভিনেতা সুরেশ গোপির সঙ্গে সমস্তনম চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন, দুটি দুই-নায়ক কেন্দ্রিক ছিল। শরৎকুমারের ২০০৩ সালের প্রথম মুক্তি ছিলো সুরেশ পরিচালিত আরাসু, যা বক্স অফিসে সুপারহিট হয়।[44] যদিও তার দ্বিতীয় চলচ্চিত্র কে. এস. রবিকুমারের পরাই, যা মালয়ালম চলচ্চিত্র মহাইয়ানমের পুনঃনির্মাণ, বক্স অফিসে সাধারণ আয় করে।[45] এবছরের তার তৃতীয় চলচ্চিত্র সুপ্রিয় প্রকাশ পরিচালিত দিওয়ান, যিনি এর আগে সফল মায়ি পরিচালনা করেন। তার অভিনয় সমালোচকদের দ্বারা প্রশংসিত হয়।[46] ২০০৪ সালের শুরুতে, তিনি মারপিট চলচ্চিত্র ছত্রপতিগম্ভীরামে অভিনয় করেন; দুটি বক্স অফিসে সাধারণ আয় করে।[47] গত পাঁচ বছর ধরে নির্মিত মনস্তান, মুক্তির পর সাধারণ পর্যালোচনা পায়।[48] তার পরবর্তী কাজ এ ভেঙ্কটেশের মারপিট মশলাদার চলচ্চিত্র আই, যেখানে তার বিপরীতে অভিনয় করেন নমিতাভাদিভেলু, যা বক্স অফিসে হিট হয়। এতে তার নেপথ্য গায়ক হিসাবে অভিষেক ঘটে।[49]

২০০৫-০৮

২০০৫ সালে, তিনি নবাগত নয়নতারার বিপরীতে হরির আইয়া চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। পোঙ্গাল সাপ্তাহিক চলচ্চিত্রটিকে ইতিবাচক পর্যালোচনা দেয়, যা বক্স অফিসেও সুপার হিট হয়েছিল। একজন পর্যালোচক শরৎকুমারের অভিনয়ের খুব ইতিবাচক পর্যালোচনা দিয়েছেন, তিনি "শরৎকুমারের আরও একটি দুর্দান্ত পারফরম্যান্স" বলে উল্লেখ করেন।[50][51][52][53] তেলুগু চলচ্চিত্র বনি এবং তাঁর স্ত্রীর প্রযোজনা গিথনে অতিথি চরিত্রে হাজির হন তিনি। এ. ভেঙ্কটেশের আইয়ের সাফল্যের ফলস্বরূপ চলচ্চিত্রটির দলটি একই ঘরানা চলচ্চিত্র ছনক্যাতে অভিনয় করেন, যেখানে নমিতা ও বাদিভেলুও ছিলেন। চলচ্চিত্রটি বক্স অফিসে হিট হয়েছিল এবং এ. ভেঙ্কটেশ ও শরৎকুমারের জুটির পরপর তৃতীয় হিট হিসাবে উল্লেখযোগ্য ছিল।[54][55] এছাড়াও তিনি খাকি (Khaki) চলচ্চিত্রের জন্য চুক্তিবদ্ধ হয়েছিলেন এবং এটির চিত্রগ্রহণও শুরু হয়েছিল। এমনকি শরৎকুমার চলচ্চিত্রটির জন্য প্রস্তুতিও গ্রহণ করেছিলেন, কিন্তু কিছু কারণে চলচ্চিত্রটি শেষ পর্যন্ত বন্ধ হয়ে যায়।[56] ২০০৬ সালে তিনি রাধন মিডিয়া ওয়ার্কসের ব্যানারে তাঁর স্ত্রী রাধিকা প্রযোজিত তার ১০০তম চলচ্চিত্র থালাইমগান পরিচালনা ও অভিনয় করেন। চলচ্চিত্রটি বক্স অফিসে ব্যর্থ হয়েছিল। পরের বছর, তিনি গৌতম মেননের পাচাইকিলি মুঠুচরাম চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন, যা ইতিবাচক পর্যালোচনা পেয়েছিল, তবে বক্স অফিসে গড় আয় হিসাবে বছর শেষ করেছিল। একজন সমালোচক তার অভিনয়টি বর্ণনা করেছিলেন: "প্রতিবেশী-পারিবারিক-ব্যক্তি হিসাবে শরৎকুমার শ্রেষ্ঠত্ব অর্জন করেছেন"।[57] শরৎকুমার একটি মালায়ালাম চলচ্চিত্র, বৈথীশ্বরান, ১৯৭৭ এবং কে. এস. রবিকুমার পরিচালিত একটি চলচ্চিত্রের জন্য চুক্তিবদ্ধ হয়েছিলেন।[58] এরপরে তিনি চেরানের মায়া কন্নড়ি চলচ্চিত্রে স্বভূমিকা চরিত্রে বিশেষ উপস্থিত হয়েছিলেন। শরৎকুমারের সর্বশেষ ২০০৭ সালে সর্বশেষ মুক্তি পায় নাম নাদু চলচ্চিত্র, যা ২০০৬ সালের মালয়ালম সফল চলচ্চিত্র লায়নের পুনঃনির্মাণ, যা পরিচালক সুরেশের সাথে তার তৃতীয় যৌথ প্রয়াস হিসাবে উল্লেখ্য। তামিলনাড়ুতে তাঁর নিজস্ব রাজনৈতিক দল প্রতিষ্ঠা করার পর এটি তাঁর প্রথম চলচ্চিত্রও। বেশিরভাগই নেতিবাচক পর্যালোচনা পাওয়া চলচ্চিত্রটি বক্স অফিসে ব্যর্থ হয়। ২০০৮ সালে তাঁর একমাত্র মুক্তি পাওয়া চলচ্চিত্র অতিপ্রাকৃত ঘরানার বৈথিশ্বরণ, যা পর্যালোচকদের নেতিবাচক পর্যালোচনা পেয়েছিল।[59]

২০০৯-১১৪

আমেরিকান তামিল সঙ্গম প্যারেডে অংশ নিচ্ছেন শরৎকুমার

২০০৯ সালের শুরুতে, তিনি ১৯৯৭ শিরোনামের চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন, এতে তিনি ছয়টি ভিন্ন চেহারা দান করেন। ১৫ কোটি টাকার পুরো বাজেট দিয়ে নির্মিত চলচ্চিত্রটি পরিচালনা ও প্রযোজনা করেন নবাগত জি.এন.এন. দিনেশ কুমার। নেতিবাচক পর্যালোচনাতে মুক্তিপ্রাপ্ত চলচ্চিত্রটি বক্স অফিসে গড় আয় করে এবং ফ্লপ হিসাবে ঘোষিত হয়।[60][61][62][63] ২০০৯ সালের অক্টোবরে শরৎকুমার পাজাসি রাজা চলচ্চিত্রের মাধ্যমে মালায়ালাম চলচ্চিত্র শিল্পে তার অভিষেক ঘটান, এতে তিনি বিখ্যাত অভিনেতা মাম্মুট্টির সঙ্গে পার্শ্বচরিত্রে অভিনয় করেন এবং যেখানে তিনি এডাচেনা কঙ্কন চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন। ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপটের এই চলচ্চিত্রটি পরিচালনা করেছিলেন হরিহরণ। চলচ্চিত্রটির জন্য, শরৎকুমার শ্রেষ্ঠ পার্শ্বচরিত্র অভিনেতা হিসাবে ভনিথ ফিল্ম অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেন।[64] পাজাসি রাজা চলচ্চিত্রটি মুক্তির পর শরৎকুমার মালায়ালাম চলচ্চিত্রে ব্যপকভাবে প্রস্তাব পেতে থাকেন। ২০১০ সালের ২৯ জানুয়ারি তার অভিনীত জগ্গুভাই মুক্তি পায়, কে এস রবিকুমার পরিচালিত চলচ্চিত্রটি পরিচালক এবং অভিনেতার মধ্যে দশম সহযোগিতামূলক প্রয়াস। মুক্তির আগে মারাত্মক জলদস্যু সমস্যার মুখোমুখি হওয়া এই চলচ্চিত্রটি শেষ পর্যন্ত বক্স অফিসে বোমা ফাটিয়েছিল।[65][66] এরপর তিনি মধুমিতার হাস্যরসাত্মক কোলা কোলায় মুন্ডিরিকা চলচ্চিত্রে একটি অতিথি চরিত্রে অভিনয় করেন। ২০১০-এর শেষেদিকে, তিনি মালায়ালাম চলচ্চিত্র অরিডাথোরু পোস্টম্যান চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন, যা বক্স অফিসে ফ্লপ হয়েছিল।[67] ২০১১ সালের প্রথমদিকে, তিনি একক নায়ক হিসাবে তাঁর প্রথম মালায়ালাম চলচ্চিত্র দ্য মেট্রোতে অভিনয় করেন, যা কেরালার বক্স অফিসে রীতিমতো বোমা ফাটিয়েছিল।[68] তখন তিনি জোশী পরিচালিত খ্রিস্টান ব্রাদার্স চলচ্চিত্রে মোহনলাল, দিলীপ এবং সুরেশ গোপীর সঙ্গে অভিনয় করেন। চলচ্চিত্র বক্স অফিসে ব্লকবাস্টার হয়েছিল।[69] ২০১১ সালের মাঝামাঝি সময়ে, শরৎকুমার রাঘব লরেন্সের মুনি ২: কাঞ্চনায় একজন হিজড়া ব্যক্তির ভূমিকা অভিনয় করেন। চলচ্চিত্রটি তামিল ও তেলুগু উভয় ক্ষেত্রেই বাণিজ্যিক সাফলতা লাভ করে, তিনি তার অভিনয়ের জন্য শ্রেষ্ঠ পার্শ্বঅভিনেতা বিভাগে বিজয় পুরস্কার অর্জন করেন।[70] ২০১২ সালের গোড়ার দিকে, তিনি রজনীকান্ত এবং দীপিকা পাড়ুকোন অভিনীত কোচাদাইয়া চলচ্চিত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকায় অভিনয়ের জন্য সৌন্দর্য রজনীকান্তের প্রস্তাব গ্রহণ করেন। তিনি আইপিএস অফিসার হিসাবে মালায়ালাম চলচ্চিত্র আছন্তে আনমকল চলচ্চিত্রে মুখ্য ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন।[68] তারপরে তিনি তার প্রথম কন্নড় চলচ্চিত্র সরথিতে অভিনয় করেন, যা বক্স অফিসে ব্লকবাস্টার ছিল, যা তেলুগু চলচ্চিত্র জেনিয়াসের পরে অভিনয় করেন।[71] পরের বছর, তিনি অভিনয় করেছিলেন কন্নড় চলচ্চিত্র মায়নাতে, একজন পুলিশ অফিসারের ভূমিকায়।[72] তার পরবর্তী কাজ ছিল চেন্নাইয়িল ওরু নল, যা মালায়ালাম হিট চলচ্চিত্র ট্রাফিকের পুনঃনির্মাণ এবং তাঁর স্ত্রী রাধিকা শরৎকুমারের সহ-প্রযোজনায় তিনি একজন ট্রাফিক পুলিশ কমিশনারের ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন। চলচ্চিত্রটি সমালোচনামূলক এবং বাণিজ্যিক সাফলতা হয়ে ওঠে।[73] এরপর তিনি তেলুগু চলচ্চিত্র চান্দিতে একজন পুলিশ কর্মকর্তার ভূমিকায় অভিনয় করেন।[74] ২০১৪ সালের শুরুতে, তিনি নিমিরন্ধু নীলজানদা পাই কপিরাজু চলচ্চিত্রে একজন সিবিআই কর্মকর্তা ভূমিকায় অভিনয় করেন, যা তামিল ও তেলুগু ভাষায় একইসাথে দৃশ্যধারণ করা হয়েছিল।[75][76] এরপরে তিনি আলোকিতাত্ত্বিক কর্মক্ষমতা ধারণ (Photorealistic performance capture) সংক্রান্ত ভারতের প্রথম চলচ্চিত্র কোচাদাইয়ায় রজনীকান্তদীপিকা পাড়ুকোনের সহ অভিনেতা হিসাবে হাজির হন।[77] চলচ্চিত্রটি পরে মালায়ালয়ামে আশা ব্ল্যাক এবং তামিলে নী নান নিজল নামে একইসঙ্গে মুক্তি পায়।[78]

রাজনৈতিক জীবন

১৯৯৪-১৯৯৫

অভিনয় কর্মজীবনের প্রাথমিক দিনগুলোতে শরৎকুমারকে সর্বভারতীয় আন্না দ্রাবিড় মুনেত্র কড়গমের (এআইএডিএমকে) সর্বোচ্চ নেত্রী জয়ললিতার ঘনিষ্ঠ বলে মনে করা হত।[79] যাইহোক, জয়ললিতার সঙ্গে শরতের সান্নিধ্য তাকে গভীর সমস্যায় ফেলেছিল। তামিলনাড়ুর প্রেক্ষাগৃহগুলোতে এখনও চলমান নটমাই চলচ্চিত্রটি যখন জয়ললিতার টেলিভিশন চ্যানেল জেজে টিভিতে প্রচার করা হয় সেখানে একটি ভিডিওচিত্র ব্যবহার করা হয়, যা শরৎকুমার তাকে তাঁর বাসায় ব্যক্তিগতভাবে দেখার জন্য দিয়েছিলেন। তবে এটির কারণে চলচ্চিত্রশিল্পে অশান্তির সৃষ্টি হয় কারণ প্রযোজক আর.বি. চৌধুরী শরৎকুমারকে ব্যক্তিগত দেখার জন্য প্রদত্ত একটি টেপের অপব্যবহারের জন্য ব্যবস্থা নেওয়ার হুমকি দিয়েছিলেন। বিব্রত শরৎকুমার ব্যাখ্যা করেছিলেন যে, তিনি অবাক হয়েছিলেন এবং তিনি কখনই জয়ললিতার কাছে প্রত্যাশা করেননি যে, এটি তিনি টেলিভিশনে প্রচার করবেন। তিনি জয়ললিতা এবং জেজে টিভি উভয়ের কাছ থেকে ব্যাখ্যা চেয়েছিলেন, তবে তা সফল হয়নি। প্রতিটি ফোরাম ব্যবহার করে শরৎকুমারকে আক্রমণ করার ক্ষমতাসীন দল তীব্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছিল। জনগণ তার পিছনে আছে বুঝতে পেরে তিনি, রজনীকান্তের সাথে হাত মেলানোর সিদ্ধান্ত ঘোষণা করেন, যিনি দ্রাবিড় মুনেত্র কড়গম (ডিএমকে) - তামিল ম্যানিলা কংগ্রেস (টিএমসি) জোটকে সমর্থন করেছিলেন।[80][81][82]

১৯৯৬-২০০৬

১৯৯৬ সালে শরৎকুমার দ্রাবিড় মুনেত্র কড়গমে (ডিএমকে) যোগ দিয়ে রাজনীতিতে প্রবেশ করেছিলেন। ১৯৯৮ সালে ডিএমকে নেতা করুণানিধী শরৎকুমারকে তিরুনেলভেলি থেকে লোকসভা নির্বাচন করতে বলেন। নির্বাচনে ডিএমকে খুব খারাপভাবে হেরে যায় এবং জোটটি ১৯৯৬ সালে ছড়িয়ে পড়া ৩৯টি আসনের তুলনায় মাত্র ৯টি আসন অর্জন করতে পেরেছিল। অনেক আসনে ডিএমকে খুব খারাপভাবে পরাজিত হয়েছিল, যদিও শরৎকুমার এআইএডিএমকে পদপ্রার্থী কদম্বর আর. জনার্থনকে মাত্র ৬৯০৪ ভোটের ব্যবধানে পরাজিত করেছিলেন।[83] ২০০১ সালের জুলাইয়ে দলটি তাকে রাজ্যসভার একজন সদস্য করে, তবে ২০০৬ সালের বিধানসভা নির্বাচনের আগে তিনি তাঁর স্ত্রী রাধিকা শরৎকুমারের সঙ্গে এআইএডিএমকে-তে যোগদানের জন্য পদত্যাগ করেন।[84] ২০০৬ সালের অক্টোবরে তাঁর স্ত্রী রাধিকাকে দলবিরোধী কর্মকাণ্ডের জন্য এআইএডিএমকে থেকে বরখাস্ত করা হয়।[85] ২০০৬ সালের নভেম্বরে তিনিও এআইএডিএমকে থেকে পদত্যাগ করেন, এবং বলেন যে, দক্ষিণ ভারতীয় শিল্পী সমিতির সভাপতি হিসাবে তাঁর ভূমিকার জন্য "অবিচ্ছিন্ন মনোযোগ" দরকার আছে।[86]

২০০৭ - বর্তমান

শরৎকুমার ২০০৭ সালের সালের ৩১ আগস্ট সর্বভারতীয় সমথুয়া মক্কল কাঁচি নামে তিনি তার নিজস্ব চালু করেন। শরৎকুমার বলেছিলেন, "দ্রাবিড় দলগুলো দ্বারা আমরা বিমোহিত হয়েছি, যারা চার দশক ক্ষমতায় থাকা সত্ত্বেও এই রাজ্যের উন্নয়নে খুব কম কাজ করেছিল।"[5] ২০১১ সালের বিধানসভা নির্বাচনের সামান্য আগে শরৎকুমার এআইএডিএমকে জোটে যোগ দেন এবং তাঁর দলকে দুটি আসন বরাদ্দ দেওয়া হয়েছিল।[87] তাঁর দল এআইএডিএমকে জোটের অংশ হিসাবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিল এবং দুটি বিধানসভা কেন্দ্র- টেনকাসি এবং নাঙ্গুনেরিতে জয়লাভ করেছিল।[88] শরৎকুমার টেনকাসি থেকে এবং এরনভুর এ. নারায়ণন নাঙ্গুনেরি থেকে জিতেছিলেন।[89] ২০১৬ সালের জানুয়ারিতে এরনভুর এ. নারায়ণনকে দলীয় বিধি ভঙ্গ এবং দলবিরোধী কার্যকলাপে লিপ্ত থাকার অভিযোগে তাকে দল থেকে বহিষ্কার করা হয়।[90] ২০১৬ বিধানসভা নির্বাচনে শরৎকুমার তিরুচেন্দুর নির্বাচনী এলাকায় ডিএমকের প্রার্থী অনিথা আর. রাধাকৃষ্ণনের কাছে হেরে যান।[91] ২০১৭ সালের নভেম্বরে, শরৎকুমার দ্য হিন্দু-এ দেয়া একটি সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, "গত দশ বছর ধরে আমি এআইএডিএমকের সাথে নিবিড়ভাবে জড়িত আছি। এমনকি আমি দলের প্রচার সম্পাদকে পরিনত হয়েছি। যদিও এই পরিচয়টির জন্য আমি আফসোস করি না, আমার দল বাড়তে পারেনি। এখন আমি আমার দলের প্রতি মনোনিবেশ করতে এবং নিজেকে সম্ভাব্য মুখ্যমন্ত্রী প্রার্থী হিসাবে দেখাতে চাই।"[92]

নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা

বছর নির্বাচনী এলাকা দল ভোটের শতাংশ ফলাফল বিরোধী পদপ্রার্থী বিরোধীদল বিপরীতে ভোট শতাংশ সূত্রতালিকা
১৯৯৮ ভারতীয় সাধারণ নির্বাচনতিরুনেলভেলিডিএমকে৪০.২৯পরাজিতএম. আর. কদম্বুর জনর্থননএআইডিএমকে৪১.৪৪[93]
২০১১ তামিলনাড়ু বিধানসভা নির্বাচনটেনকাসিএআইএসএমকে
(এআইএডিএমকে জোট)
৫৪.৩বিজয়ীভি. করুপ্পস্বামী পান্ডিয়ানডিএমকে৪০.৭৮[94]
২০১৬ তামিলনাড়ু বিধানসভা নির্বাচনতিরুচেন্দুরএআইএসএমকে
(এআইএডিএমকে জোট)
৩৭.৩৮পরাজিতঅনিতা আর. রাধাকৃষ্ণনডিএমকে৫২.৯৭[91][95]

সাংবাদিক জীবন

শরৎকুমার পড়াশোনা শেষ করার পর একজন সংবাদপত্রের বালক (paper boy) হিসাবে কাজ শুরু করেন, রিপোর্টার হওয়ার পথে এগিয়ে যাওয়ার আগপর্যন্ত পত্রিকাটির প্রচলন পরিচালনা করেছিলেন। বেঙ্গালুরুতে দিনাকরণ পত্রিকা প্রতিষ্ঠার পরে, সেখানে তাদের ব্যবসা সম্প্রসারণের জন্য তাঁকে চেন্নাই ডেকে আনা হয়।[8]

শরৎকুমার বর্তমানে তামিল ভাষায় প্রকাশিত একটি সাপ্তাহিক পত্রিকা মিডিয়া ভয়েস-এর প্রতিষ্ঠাতা ও সম্পাদক। মিডিয়া ভয়েস প্রতি মাসে শরতের ব্যক্তিগত সাক্ষাৎকারের সাথে এমন এক মূল্যবান সংবাদ নিয়ে আসে, যা বর্তমান সময়ের সমাস্যাগুলো নিয়ে আলোচনাকারীদের শিরোনাম হয়ে ওঠে। শরৎ বলেন, "যদিও আমি এখন একজন রাজনীতিবিদ এবং অভিনেতা, আমার মধ্যে সাংবাদিকতা এখনও বেঁচে আছে। আমি বহুকাজ একসাথে পছন্দ করি।" দ্য হিন্দু তার সম্পর্কে বলেছে, "এইরকম বিনীত সূচনা থেকেই তিনি অনুপ্রাণিত জীবনযাপন করতে শিখেছেন এবং একজন শক্তিশালী নেতা, সমাজের অত্যন্ত প্রয়োজন।"[3]

ব্যক্তিগত জীবন

২০১৫ সালে ৬২তম ফিল্মফেয়ার পুরস্কার দক্ষিণে শরৎকুমার ও তার স্ত্রী রাধিকা।

শরৎকুমার দুইবার বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। ছায়ার সাথে তার প্রথম বিবাহ হয় ১৯৮৪ সালে এবং এই দম্পতির দুই মেয়ে বড়লক্ষ্মী (জন্ম ১৯৮৫) এবং পূজা (জন্ম ১৯৮৭) রয়েছে।[96][97]

১৯৯০ এর দশকের মাঝামাঝি সময়ে, শহরৎকুমার অভিনেত্রী নাগমার সাথে একটি সম্পর্কে জড়িত হয়ে যান, যার সাথে তিনি রগসিয়া পুলিশ, অরবিন্দন এবং জনকিরমনের মতো চলচ্চিত্রে জুটি বেঁধেছিলেন। তাদের সম্পর্ক জানার পরে ছায়া বিবাহবিচ্ছেদের জন্য আবেদন করেন। পরে ২০০০ সালে শরৎকুমার ও ছায়ার বিবাহ বিচ্ছেদ ঘটে।[98][99][100][101][102]

এরপর ২০০১ সালের ৪ঠা ফেব্রুয়ারি শরৎকুমার অভিনেত্রী রাধিকার সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। কার্গিলে একসঙ্গে কাজ করার সময় তারা বন্ধু হয়েছিলেন, নম্ম আন্নাচিসূর্যাবসাম নামের দুটি চলচ্চিত্রেও তারা জুটি বেঁধেছিলেন। ২০০৪ সালে এই দম্পতির রাহুল নামে একটি ছেলে সন্তান জন্মগ্রহণ করে। ১৯৯২ সালে জন্মগ্রহণ করা রায়ান্নি হার্ডি নামে তার এক সৎকন্যাও রয়েছে, যার পিতা-মাতা তার স্ত্রী রাধিকা ও তার প্রাক্তন স্বামী রিচার্ড হার্ডি।[103][104][105][106][107]

তাঁর বড় মেয়ে বড়লক্ষ্মী দক্ষিণ ভারতীয় চলচ্চিত্র শিল্পে একজন অভিনেত্রী হিসাবে কাজ করেন।[108] তাঁর সৎ কন্যা রায়ানে হার্ডি ২০১৬ সালের ২৮ আগস্ট ক্রিকেটার অভিমন্যু মিথুনকে বিয়ে করেন।[109][110]

চলচ্চিত্র

১৯৮০ দশক

বছর চলচ্চিত্র ভূমিকা ভাষা টীকা
১৯৮৬সামাজামলো স্ত্রীসুরেন্দর বাবুতেলুগু
১৯৮৮কান সিমিত্তুম নেরামশরৎতামিলপ্রযোজকও
১৯৮৯সাত্তাতিন মারুপাক্কামকুমারতামিল

১৯৯০ দশক

বছর চলচ্চিত্র ভূমিকা ভাষা টীকা
১৯৯০পুলান ভিসারানাইডাঃ শঙ্করতামিলশ্রেষ্ঠ খলচরিত্রের জন্য সিনেমা এক্সপ্রেস — তামিল
সালেম বিষ্ণুশিবাতামিল
জগতালাপ্রতাপনদিলীপতামিল
বিষ্ণুতেলুগু
মি. কার্তিকতামিল
পুধু পাদাগানতামিল
সিথারত্নরাজতামিল
সান্ত্বনা কাত্রুরামুতামিল
মৌনাম সম্মাধামবালুতামিল
মাগাদু (১৯৯০-এর চলচ্চিত্রএসপি রাজুতেলুগু
ভেলাই কিদাইচুদুচুপুরুষতমনতামিল
পুরিয়াধা পুধিরশরৎতামিল
এনকিত্তা মথাথে"মিলিটারি" কানদানতামিল
পালাইবনা পরভাইগলমামুতামিল
সিরায়িল সিলা রাগাঙ্গালঅ্যান্টনিতামিল
উরুধি মজিতামিল
রাজা কাইয়া বাচাবৈদ্যরাজতামিল
বালাচন্দ্রুডুমিনর বাবুতেলুগু
১৯৯১নাম্মা ওরু মারিয়াম্মারাজাদুরাইতামিল
চিঠিরাই পুক্কালজনসন ডেভিডতামিল
বেট্রি পাদিগলগুরুজ্বীতামিল
পুধু মানিথানসুন্দরতামিল
ক্যাপ্টেন প্রভাকরণরাজারমণতামিল
কাবাল নিলামবিজয়তামিল
ইধায়া ভাসালগণেশতামিল
চরণ পান্ডিয়ানরাজাপান্ডি গৌনদারতামিল
আর্চনা আইএএসসন্তুষ কুমারতামিল
ভাইদেহি কল্যানমরাজামানিকামতামিল
বাসন্তকালা পরবাইরাজেশতামিল
থাঙ্গামানা থাঙ্গাচিবিজয়তামিল
সুরিয়া আইপিএসপ্রুথভি রাজতেলুগু
গ্যাং লিডাররাঘবতেলুগু
স্টুয়ার্টপুরাম পুলিশ স্টেশনবীর দাসতেলুগু
1992ইলাভারাসানবিজয়তামিল
পেরিয়া গৌন্ডার পন্নুথাঙ্গামুথুতামিল
শিবান্থা মলরবিজয়তামিল
অউর মারিয়াধাইরত্নভেলুতামিল
ইথুথান্দা সাত্তামসেলভারাজতামিল
সুরিয়ানসুরিয়ানতামিলশ্রেষ্ঠ অভিনেতার জন্য সিনেমা এক্সপ্রেস পুরস্কার বিশেষ পুরস্কার
থাই মজিরাজাসিমহামতামিল
এল্লাইচামিএল্লাইচামিতামিল
সামুন্দিসামুন্দিতামিল
নাতচাথিরাই নয়াগাঁবিজয়তামিল
এগ্রিমেন্টসত্য মূর্তিতেলুগু
মীরাপুলিশ কর্মকর্তাতামিল
১৯৯৩আদিত্যানআদিত্যানতামিল
দশরাথনদশরাথনতামিল
ভেদানবিজয় / রঞ্জিত কুমারতামিল
মুনারিবিপ্পুগোপিতামিল
ব্যান্ড মাস্টাররবিতামিল
মুন্দ্রাভাধু কানশরৎতামিল
আই লাভ ইন্ডিয়াদিভাকরতামিল
কাত্তাবোম্মানকাত্তাবোম্মানতামিল
১৯৯৪আরানমনাই কাবালানশক্তিতামিল
ইন্দুকাসিতামিল
নাম্মা আন্নাচিআইয়া,
আন্নাচি,
প্রভাকরন
তামিল
রাজা পান্ডিরাজা পান্ডিতামিল
নাত্তামাইনাত্তামাই (শানমুগাম),
পশুপতি
তামিলশ্রেষ্ঠ অভিনেতার জন্য ফিল্মফেয়ার পুরস্কার – তামিল
শ্রেষ্ঠ অভিনেতার জন্য তামিলনাড়ু রাজ্য চলচ্চিত্র পুরস্কার
শ্রেষ্ঠ অভিনেতার জন্য সিনেমা এক্সপ্রেস পুরস্কার – তামিল
মাগুদিক্কারণরাজার বাবাতামিলঅতিথি উপস্থিতি
কিলাড়ি মাপ্পিলাইস্বভূমিকাতামিলবিশেষ উপস্থিতি
ক্যাপ্টেনশিবাতেলুগু/তামিল
১৯৯৫ভেলুচামিভেলুচামিতামিল
কুলিকর্ণতামিল
নাদোদি মান্নানরামু (রাম সুন্দর)তামিল
রাগাসিয়া পুলিশসুরিয়াতামিল
১৯৯৬মহাপ্রভুদামোদরনতামিল
নেতাজিনেতাজিতামিল
১৯৯৭আরবিন্দনঅরবিন্দমতামিল
সুরিয়া ভামসামচিন্নারাসু,
শক্তিবল গৌন্দর
তামিলশ্রেষ্ঠ অভিনেতার জন্য ফিল্মফেয়ার পুরস্কার – তামিল
শ্রেষ্ঠ অভিনেতার জন্য সিনেমা এক্সপ্রেস পুরস্কার – তামিল
দিনকরন সিনেমা বেস্ট এক্টর পুরস্কার
জনকিরামনজনকিরামনতামিল
১৯৯৮মুবেন্ধারমানিমারানতামিল
নাতপুকাগাচিন্নাইয়া,
মুথাইয়া
তামিলশ্রেষ্ঠ অভিনেতার জন্য ফিল্মফেয়ার পুরস্কার – তামিল
শ্রেষ্ঠ অভিনেতার জন্য তামিলনাড়ু রাজ্য চলচ্চিত্র পুরস্কার সিম্মারাসির জন্যও
সিম্মারাসিমানিকাভাসাগামতামিলশ্রেষ্ঠ অভিনেতার জন্য তামিলনাড়ু রাজ্য চলচ্চিত্র পুরস্কার নাতপুকাগার জন্যও
উন্নিদাথাই এন্নাই কদুথেনস্বভূমিকাতামিলবিশেষ উপস্থিতি
প্রেমিনচানু নেনেতেলুগু
১৯৯৯চিন্না দুরাইচিন্না দুরাইতামিল
রাজাস্থানহরিহরণতেলুগু
ওরুভানসুরিয়াতামিল
পাত্তালিশানমুগামতামিল

২০০০ দশক

বছর চলচ্চিত্র ভূমিকা ভাষা টীকা
২০০০মায়িমায়ান্দি (মায়ি)তামিল
পেন্নিন মানাথাই থট্টুবালারমণতামিলঅতিথি উপস্থিতি
২০০১ঊল্লাম কল্লাই পগুথেয়স্বভূমিকাতামিলবিশেষ উপস্থিতি
রিশিরিশি,
ভেলু
তামিল
ভিন্নুক্কুম মান্নুক্কুমশক্তিবল গৌন্দরতামিল
দোস্তবিশ্বানাথতামিল
সামুথিরামসেলভারাজুতামিল
২০০২তেনকাশি পত্তনমকান্নানতামিল
সামাস্থানামথিরুতামিল
২০০৩আরাসুথিরুনাভুক্কারাসু (আরাসু),
পেরিয়াভার
তামিল
পারাইদুরাইরাজতামিল
দিওয়ানরাঘবান,
দুরাইসিংহাম
তামিল
২০০৪গাম্বিরামমুথুস্বামীতামিল
মানাস্থানদেইভারাসুতামিল
চত্রপতিসারাভনতামিল
আয়াইভেলুতামিল
২০০৫আয়াআয়াদুরাই,
চেল্লাদুরাই
তামিল
জিথানতামিজারাসুতামিলঅতিথি উপস্থিতি
চানক্যাগানেসানতামিল
বানীভূপতি রাজাতেলুগুঅতিথি উপস্থিতি
২০০৬থালাইমাগানদীরানতামিলএমজিআর — শিবাজি পুরস্কার
পরিচালকও
১০০তম চলচ্চিত্র
২০০৭পাচাইকিলি মুথুচারামভেঙ্কটেশতামিল
মায়াকান্নাদিস্বভূমিকাতামিলবিশেষ উপস্থিতি
নাম নাদুমুথাযহাগুতামিল
২০০৮বাইথিস্বরণসারাবনন,
বালা
তামিল
২০০৯১৯৭৭রাজাশেখর,
বেট্রিভেল
তামিল
পাজাসসি রাজাএদাচেনা কুনকানমালয়ালমএশিয়ানেট চলচ্চিত্র পুরস্কার বিশেষ জুরি পুরস্কার
শ্রেষ্ঠ সহ-অভিনেতার জন্য ভানিথ চলচ্চিত্র পুরস্কার
শ্রেষ্ঠ সহ-অভিনেতার জন্য সত্যান মেমোরিয়াল চলচ্চিত্র পুরস্কার
জয় হিন্দ প্যাট্রিয়টিক প্রাইড পুরস্কার
অমৃতা মাতৃভূমি বিশেষ জুরি পুরস্কার

২০১০-এর দশক

বছর চলচ্চিত্র ভূমিকা ভাষা টীকা
২০১০জাজ্ঞুভাইজাগানাথানতামিল
কোলা কোলায়া মুন্ধিরিকাকারান মুথাইয়াহতামিলঅতিথি উপস্থিতি
ওরিদাথরু পোস্টম্যানইয়াসিন মুবারাকমালায়ালম
২০১১মুনি ২: কাঞ্চনাকাঞ্চনাতামিলশ্রেষ্ঠ সহ-অভিনেতার জন্য বিজয় পুরস্কার
সহ-ভূমিকায় শ্রেষ্ঠ অভিনেতার জন্য সিমা পুরস্কার
দ্য মেট্রোজ্যাকব আলেকজান্ডার ও আলেকজান্ডারমালয়ালম
ক্রিস্টিয়ানো ব্রাদার্সএন্ড্রুস বান্দ্রামালয়ালম
বীরাপুত্রানবিমল মেননমালয়ালম
২০১২জিনিয়াসশরৎচন্দ্রতেলুগু
আচান্তে আনমক্কালনরশিমহামমালয়ালম
সারথিসুরিয়া নারায়ণকন্নড়
২০১৩চেন্নাইয়িল অরু নালসুন্দারা পান্ডিয়ানতামিল
চাঁঁদনীআজাদতেলুগু
ময়নাএসিপি বি. বি. অশোক কুমারকন্নড়
২০১৪নিমিরন্ধু নিলমাইকেলতামিলঅতিথি উপস্থিতি
কোচাদাইয়াসেনগোদগনতামিল
আশা ব্লাকআনোয়ার আলীমালয়ালম
নি নান নিজাহালআনোয়ার আলীতামিল
২০১৫আইস্বভূমিকাতামিলবিশেষ উপস্থিতি
সান্দামারুথামসর্বেশ্বরন / সুরিয়াতামিলতিনি লেখক
জান্দা পাই কাপিরাজুমাইকেলতেলুগুঅতিথি উপস্থিতি
২০১৬সান্থেয়ালি নিন্থা কবিরাসিকান্দার লোদিকন্নড়
২০১৭নেনোরকমস্বভূমিকাতেলুগু
রাজাকুমারাআশোককন্নড়
জয়া জোনাকি নয়াকাচক্রবর্তীতেলুগু
চেন্নাইয়িল অরু নাল ২সুন্দরা পান্ডিয়ান আইপিএসতামিল
২০১৮না পেরু সুরিয়াচাল্লাতেলুগু
ভারত আনে নেনুসিএম রাঘব রাও, ভারতের বাবাতেলুগু
সাকশামবিশ্বার বাবাতেলুগু
দেবদাসদাদাতেলুগু
২০১৯আধাঁঘণ্টাতামিলচলচ্চিত্রায়ন
রেনদাভাতু আত্তামতামিলচলচ্চিত্রায়ন
নালাসিরিয়ারতামিলচলচ্চিত্রায়ন
মোহনলাল বান্দ্রান-এর শিরোনামহীন প্রজেক্টমালয়ালমচলচ্চিত্রায়ন
পামবনতামিলচলচ্চিত্রায়ন
সীতারাম কল্যাণকন্নড়চলচ্চিত্রায়ন

প্রযোজক হিসাবে

  • কান সিমিত্তুম নেরেম (১৯৮৮)
  • গিতান (২০০৫)
  • থালাইমগন (২০০৬)
  • কানামুছি ইনাদা (২০০৭)
  • জাজ্ঞুভাই (২০১০)
  • চেন্নাইয়িল ওরু নাল (২০১৩)
  • পুলিভাল (২০১৪)
  • সান্দামারুথাম (২০১৫)
  • মারি (২০১৫)
  • ইধু এন্না মায়াম (২০১৫)

লেখক হিসাবে

  • সান্দামারুথাম (২০১৫)

পরিচালক হিসাবে

  • থালাইমগান (২০০৬)

গায়ক হিসাবে

বছর গান চলচ্চিত্র সুরকার টীকা
২০০৪"ওরুন্নু ওন্নু"আয়াইশ্রীকান্ত দেবা
২০০৫"থারুবীয়া থারামাত্তিয়া"চানক্যশ্রীকান্ত দেবা
২০০৬"নুরু নুরু"থালাইমাগানশ্রীকান্ত দেবা
২০১৪"মুগাম পারথেন"
"মুথামিধাভে এন্নাই"
ইলাক্কানাম ইল্লা কাধালউইলিয়ামস -নাগা
২০১৫"উন্নাই মাত্তুম"সান্দামারুথামজেমস বাসন্তান

পুরস্কার ও সম্মাননা

সম্মাননা
  • কালাইমামানি (১৯৯৩)[11][111]
তামিলনাড়ু রাজ্য চলচ্চিত্র পুরস্কার
  • ১৯৯৪ শ্রেষ্ঠ অভিনেতার জন্য তামিলনাড়ু রাজ্য চলচ্চিত্র পুরস্কার নাট্টমাই-এর জন্য[11][111][112]
  • ১৯৯৬ এম.জি.আর. পুরস্কার[11][112]
  • ১৯৯৮ – শ্রেষ্ঠ অভিনেতার জন্য তামিলনাড়ু রাজ্য চলচ্চিত্র পুরস্কার – নাতপুক্কাগা / সিম্মারাসি[112]
ফিল্মফেয়ার পুরস্কার দক্ষিণ
  • ১৯৯৪ শ্রেষ্ঠ তামিল অভিনেতার জন্য ফিল্মফেয়ার পুরস্কারনাট্টমাই[11][111]
  • ১৯৯৭ শ্রেষ্ঠ তামিল অভিনেতার জন্য ফিল্মফেয়ার পুরস্কারসূর্যভামসাম
  • ১৯৯৮ – শ্রেষ্ঠ তামিল অভিনেতার জন্য ফিল্মফেয়ার পুরস্কার – নাতপুক্কাগা[112]
সিনেমা এক্সপ্রেস পুরস্কার
  • ১৯৯০ – শ্রেষ্ঠ খলচরিত্রের জন্য সিনেমা এক্সপ্রেস পুরস্কার — তামিল – পুলান ভিসারানাই[11][111][112]
  • ১৯৯২ – শ্রেষ্ঠ অভিনেতার জন্য সিনেমা এক্সপ্রেস বিশেষ পুরস্কার – সুরিয়ান[11]
  • ১৯৯৪ শ্রেষ্ঠ অভিনেতার জন্য সিনেমা এক্সপ্রেস পুরস্কারনাট্টমাই[11]
  • ১৯৯৭ – শ্রেষ্ঠ অভিনেতার জন্য সিনেমা এক্সপ্রেস পুরস্কার – সুরিয়াভামসাম[113]
  • ২০০০ – চেবালিয়ের শিবাজি পুরস্কার[114]
অন্যান্য পুরস্কার
  • ১৯৯৭ – শ্রেষ্ঠ অভিনেতার জন্য দিনকরণ সিনেমা পুরস্কার – সুরিয়াভামসাম[115]
  • ১৯৯৭ – সিনেমা ফ্যানস এসোসিয়েশন শ্রেষ্ঠ অভিনেতা পুরস্কার – সুরিয়াভামসাম[116]
  • ২০০৫ – শিবাজি গণেশন পুরস্কার[117]
  • ২০০৬ – এমজিআর — শিবাজি পুরস্কার – থালাইমাগান[118]
  • ২০০৯ এশিয়ান চলচ্চিত্র পুরস্কার বিশেষ জুরি পুরস্কারপাজহাসসি রাজা[119]
  • ২০০৯ শ্রেষ্ঠ সহ-অভিনেতার জন্য বিনীত চলচ্চিত্র পুরস্কারপাজহাসসি রাজা[120]
  • ২০০৯ – শ্রেষ্ঠ সহ-অভিনেতার জন্য সত্যান স্মৃতি চলচ্চিত্র পুরস্কার – পাঝাসসিন রাজা[121]
  • ২০০৯ – জয় হিন্দ প্যাট্রিয়টিক প্রাইড পুরস্কার – পাজহাসসি রাজা[122]
  • ২০০৯ – মাত্রুভূমি অমৃত বিশেষ জুরি পুরস্কার – পাজহাসসি রাজা[123]
  • ২০১১ – শ্রেষ্ঠ সহ-অভিনেতার ভূমিকার জন্য সিমা পুরস্কার]] – মুনি ২: কাঞ্চনা[124]
  • ২০১১ শ্রেষ্ঠ সহ-অভিনেতার জন্য বিজয় পুরস্কারমুনি ২: কাঞ্চনা[125]
  • ২০১৩ – রেইনবো এম্বাসেডর পুরস্কার[126]
  • ২০১৩ – তামিল চলচ্চিত্র পুরস্কারের আইকন নরওয়ে তামিল চলচ্চিত্র উৎসব[127]
  • ২০১৬ – ডব্লিউ.ই. ম্যাগাজিন কর্তৃক ইনসিসিভ ক্যারিশমা পুরস্কার[128]

তথ্যসূত্র

  1. "Sarath kumar celebrates 54th birthday"। IndiaGlitz। ১৫ জুলাই ২০০৮। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জুন ২০১১
  2. T. Saravanan (২৩ নভেম্বর ২০১২)। "Sarath Speak"The Hindu। সংগ্রহের তারিখ ৪ জানুয়ারি ২০১৪
  3. T. Saravanan (২২ নভেম্বর ২০১২)। "Speaks his mind"। The Hindu। সংগ্রহের তারিখ ৪ জানুয়ারি ২০১৪
  4. NK, Jarshad (৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৩)। "For south Indian movie stars, the glitter is in their title"The Economic Times। সংগ্রহের তারিখ ৪ জানুয়ারি ২০১৪
  5. "Actor Sarath Kumar launches own party"The Indian Express। ১ সেপ্টেম্বর ২০০৭। সংগ্রহের তারিখ ৪ জানুয়ারি ২০১৪
  6. "Sarath Kumar's hat trick"। sify.com। ১ জুন ২০১২। ১১ মার্চ ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ জানুয়ারি ২০১৪
  7. "সিনে জীবনী সুপ্রিম স্টার শরৎকুমার (পর্ব-১)"। dinakaran.com। ১০ ফেব্রুয়ারি ২০০১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ নভেম্বর ২০১৬
  8. "About the Leader — AISMK"। aismk.in। সংগ্রহের তারিখ ৪ জানুয়ারি ২০১৪
  9. "Sarathkumar bereaved"। দ্য হিন্দু। ২৭ অক্টোবর ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ৪ জানুয়ারি ২০১৪
  10. "Call him Dr K S Ravikumar"। indiaglitz.com। ১২ নভেম্বর ২০০৯। সংগ্রহের তারিখ ২০ আগস্ট ২০১৩
  11. "More about Sarath Kumar"। bizhat.com। সংগ্রহের তারিখ ১১ জানুয়ারি ২০১৪
  12. Malini Mannath (১ জানুয়ারি ১৯৯৩)। "Run-of-the-mill fare"The Indian Express: 7। সংগ্রহের তারিখ ২১ সেপ্টেম্বর ২০১৩
  13. Ayyappa Prasad (৩০ অক্টোবর ১৯৯২)। "Of film gods, devotees and the rage"The Indian Express: 7। সংগ্রহের তারিখ ৮ অক্টোবর ২০১৩
  14. Malini Mannath (২৩ অক্টোবর ১৯৯৩)। "Thrilling but lacks punch"The Indian Express: 7। সংগ্রহের তারিখ ৮ অক্টোবর ২০১৩
  15. Malini Mannath (২৫ সেপ্টেম্বর ১৯৯৩)। "Rings a bell"The Indian Express: 7। সংগ্রহের তারিখ ২১ সেপ্টেম্বর ২০১৩
  16. Malini Mannath (২২ জানুয়ারি ১৯৯৩)। "Puerile yarn"The Indian Express: 7। সংগ্রহের তারিখ ২১ সেপ্টেম্বর ২০১৩
  17. "Actor with many hats to wear"The Hindu। ২৩ সেপ্টেম্বর ২০০৫। ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ অক্টোবর ২০১৩
  18. Malini Mannath (৭ মে ১৯৯৩)। "All gloss, no stuff"The Indian Express: 7। সংগ্রহের তারিখ ২১ সেপ্টেম্বর ২০১৩
  19. Malini Mannath (১৮ জুন ১৯৯৩)। "Surprise, without notice"The Indian Express: 6। সংগ্রহের তারিখ ২১ সেপ্টেম্বর ২০১৩
  20. Balaji Balasubramaniam। "ORUVAN"। bbthots.com। ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ সেপ্টেম্বর ২০১৩
  21. Malini Mannath (৯ জুলাই ১৯৯৩)। "Nothing to crow about"The Indian Express: 6। সংগ্রহের তারিখ ২১ সেপ্টেম্বর ২০১৩
  22. "Manivannan Successive hits — Who gave the most in Tamil cinema? - Behindwoods.com"। behindwoods.com। সংগ্রহের তারিখ ২১ সেপ্টেম্বর ২০১৩
  23. Malini Mannath (১২ নভেম্বর ১৯৯৩)। "Best left unseen"The Indian Express: 6। সংগ্রহের তারিখ ২১ সেপ্টেম্বর ২০১৩
  24. K. Vijiyan (১৬ অক্টোবর ১৯৯৩)। "Bogged down with too many songs"New Straits Times: 28। সংগ্রহের তারিখ ২৮ আগস্ট ২০১৩
  25. K. Vijiyan (১৪ আগস্ট ১৯৯৩)। "Catchy songs pep up Gentlemen's story"New Straits Times: 25। সংগ্রহের তারিখ ৮ অক্টোবর ২০১৩
  26. Malini Mannath (১০ ডিসেম্বর ১৯৯৩)। "Festival's flops and surprises"The Indian Express: 6। সংগ্রহের তারিখ ২১ সেপ্টেম্বর ২০১৩
  27. Malini Mannath (২৫ ফেব্রুয়ারি ১৯৯৪)। "What a surprise!"The Indian Express: 6। সংগ্রহের তারিখ ২২ আগস্ট ২০১৩
  28. Malini Mannath (৪ মার্চ ১৯৯৪)। "Jerky, insipid"The Indian Express: 6। সংগ্রহের তারিখ ২২ আগস্ট ২০১৩
  29. K. Vijiyan (২৫ জুন ১৯৯৪)। "Triple role just to generate publicity"New Straits Times: 24। সংগ্রহের তারিখ ২৮ আগস্ট ২০১৩
  30. Malini Mannath (১৬ সেপ্টেম্বর ১৯৯৪)। "Hostage of revenge"The Indian Express: 6। সংগ্রহের তারিখ ২৮ আগস্ট ২০১৩
  31. Malini Mannath (১১ নভেম্বর ১৯৯৪)। "Just end"The Indian Express: 6। সংগ্রহের তারিখ ২৮ আগস্ট ২০১৩
  32. "Top 7 Village Panchayat Presidents of Tamil cinema — Behindwoods.com"। behindwoods.com। ২৩ মে ২০০৯। সংগ্রহের তারিখ ২৯ আগস্ট ২০১৩
  33. K. Vijiyan (৪ ফেব্রুয়ারি ১৯৯৫)। "Good acting, pretty face in Sarath Kumar's latest"New Straits Times: 24। সংগ্রহের তারিখ ২১ সেপ্টেম্বর ২০১৩
  34. "Tamil Movie News—1995 Review"। groups.google.com। ৯ জানুয়ারি ১৯৯৬। সংগ্রহের তারিখ ২০ আগস্ট ২০১৩
  35. S. R. Ashok Kumar (২৫ মে ২০১৩)। "Audio Beat: Summa Nachunu Irukku"। The Hindu। সংগ্রহের তারিখ ২১ আগস্ট ২০১৩
  36. "A-Z (I) – INDOlink"। indolink.com। ৩১ মার্চ ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ আগস্ট ২০১৩
  37. "Cinema Express awards presented"। indianexpress.com। ১১ আগস্ট ১৯৯৮। সংগ্রহের তারিখ ২৪ জানুয়ারি ২০১৪
  38. Nikhil Raghavan (২০ মার্চ ২০১১)। "The Hindu : Cinema Plus / Columns : ITSY-BITSY"। The Hindu। ২৩ মার্চ ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ আগস্ট ২০১৩
  39. K. Vijiyan (২৮ ডিসেম্বর ১৯৯৮)। "Bumper year for Tamil movies"New Straits Times: 4। সংগ্রহের তারিখ ১১ জানুয়ারি ২০১৪
  40. Simma Rasi: Movie Review ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৯ জুন ২০১২ তারিখে. Indolink.com. Retrieved on 8 April 2014.
  41. Radha Venkatesan (১৯ মার্চ ২০০০)। "The Hindu : PT threatens stir against 'Maayi'"। The Hindu। ১৬ ডিসেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ জানুয়ারি ২০১৪
  42. "Vinnukkum Mannukkum"। cinematoday2.itgo.com। সংগ্রহের তারিখ ২০ আগস্ট ২০১৩
  43. Samuthiram – Tamil Movie Review ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১ জুলাই ২০২০ তারিখে. Thiraipadam.com. Retrieved on 8 April 2014.
  44. Malathi Rangarajan (১২ মার্চ ২০০৪)। "The Hindu : Gambeeram"। The Hindu। ৪ এপ্রিল ২০০৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ আগস্ট ২০১৩
  45. "Sarath Kumar celebrates"। rediff.com। ২৮ জুন ২০০৩। সংগ্রহের তারিখ ২১ আগস্ট ২০১৩
  46. "AllIndianSite.com — Diwan — It's All About movie"। kollywood.allindiansite.com। ৩১ অক্টোবর ২০০৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ আগস্ট ২০১৩
  47. "Tamil box office March update!"। sify.com। ১৫ মার্চ ২০০৪। ২ মার্চ ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ আগস্ট ২০১৩
  48. Movie Review : Manasthan ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৫ তারিখে. Sify.com. Retrieved on 8 April 2014.
  49. "'Aei' success meet in Chennai!"। sify.com। ২৫ ডিসেম্বর ২০০৪। ৩১ জানুয়ারি ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ আগস্ট ২০১৩
  50. "rediff.com: Pongal Releases, 2005"। rediff.com। ১৪ জানুয়ারি ২০০৫। সংগ্রহের তারিখ ২১ আগস্ট ২০১৩
  51. "Sarath Kumar — Top 20 actors of Kollywood — Behindwoods.com"। behindwoods.com। ১৪ জানুয়ারি ২০০৫। সংগ্রহের তারিখ ২১ আগস্ট ২০১৩
  52. "The best of reel politics — Behindwoods.com"। behindwoods.com। ১৬ মে ২০০৯। সংগ্রহের তারিখ ২৯ আগস্ট ২০১৩
  53. "Ayya Review — Tamil Movie Review — Now Running"। nowrunning.com। ১২ জানুয়ারি ২০০৫। ১১ জানুয়ারি ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ আগস্ট ২০১৩
  54. "Tamil box office March update!"। sify.com। ২৫ সেপ্টেম্বর ২০০৫। ১৪ মার্চ ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ আগস্ট ২০১৩
  55. "Sarathkumar's lucky mascot is Venkatesh"। behindwoods.com। ২৯ নভেম্বর ২০০৫। সংগ্রহের তারিখ ২৩ আগস্ট ২০১৩
  56. "Sarath Kumar revives Khaki"। oneindia.in। ৩১ মার্চ ২০০৮। ১২ জানুয়ারি ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ আগস্ট ২০১৩
  57. "Pachaikili Muthucharam Review — Tamil Movie Review — Now Running"। nowrunning.com। ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০০৭। ১১ জানুয়ারি ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ আগস্ট ২০১৩
  58. S.R. Ashok Kumar (১৬ ফেব্রুয়ারি ২০০৭)। "I don't have time for politics now"। The Hindu। ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ আগস্ট ২০১৩
  59. Malathi Rangarajan (২১ মার্চ ২০০৮)। "Speak less, please! – Vaitheeswaran"। The Hindu। ২৪ মার্চ ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ আগস্ট ২০১৩
  60. "'1977' with 15 crores"। supergoodmovies.com। ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ আগস্ট ২০১৩
  61. "1977 Review — Behindwoods.com"। behindwoods.com। সংগ্রহের তারিখ ২১ আগস্ট ২০১৩
  62. Malathi Rangarajan (১০ মার্চ ২০০৯)। "Chennai Box Office: March 6–8, 2009"। sify.com। ২৩ জানুয়ারি ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ আগস্ট ২০১৩
  63. "2009– Kollywood Hits & Misses!"। sify.com। ৩১ ডিসেম্বর ২০০৯। ১৫ মে ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ আগস্ট ২০১৩
  64. "Sarath, Mammootty to act in Malayalam film"। articles.timesofindia.indiatimes.com। ১৭ জুন ২০০৮। ৩০ অক্টোবর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ আগস্ট ২০১৩
  65. "Sarath-Radhika in tears: Stars support"। indiaglitz.com। ৫ জানুয়ারি ২০১০। ১৪ জানুয়ারি ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ আগস্ট ২০১৩
  66. "Re 'Koll' of 2010 Hits and Flops — Exclusive"। tamil.way2movies.com। ৩ জানুয়ারি ২০১১। সংগ্রহের তারিখ ২২ আগস্ট ২০১৩
  67. "Meera Nandan regrets film choices"। newindianexpress.com। ১০ ডিসেম্বর ২০১০। সংগ্রহের তারিখ ২২ আগস্ট ২০১৩
  68. "Sarathkumar is still hot in Malayalam!"। sify.com। ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১১। ১৪ মার্চ ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ আগস্ট ২০১৩
  69. "A multi starrer film 'Christian Brothers'"। myfirstshow.com। সংগ্রহের তারিখ ২২ আগস্ট ২০১৩
  70. "Lawrence's Kanchana strikes gold"। sify.com। ২ আগস্ট ২০১১। ১৪ মার্চ ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ আগস্ট ২০১৩
  71. "2011: Success rate of Kannada films increased"। ibnlive.in.com। ২৯ ডিসেম্বর ২০১১। ১০ অক্টোবর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ আগস্ট ২০১৩
  72. Balraj Tantri (২১ ফেব্রুয়ারি ২০১৩)। "Interview — Mynaa is based on a real-life incident: Nagashekar"। oneindia.in। ৫ অক্টোবর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ আগস্ট ২০১৩
  73. "Chennaiyil Oru Naal, a success"। articles.timesofindia.indiatimes.com। ৪ এপ্রিল ২০১৩। ১১ জানুয়ারি ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ আগস্ট ২০১৩
  74. "'Chandi' review: Disappointing revenge drama"। Deccan Chronicle। ১০ নভেম্বর ২০১৩। ২০ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৪
  75. "Movie Review : Nimirnthu Nil"। sify.com। ২৩ এপ্রিল ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৪
  76. "Jenda Pai Kapiraju postponed again?"। The Times of India। ৩ আগস্ট ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৪
  77. "'Kochadaiyaan' Must be Viewed as Animated Film, Warns Ravikumar"। The New Indian Express। ১১ মার্চ ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৪
  78. https://www.rediff.com/movies/report/review-asha-black-is-boring-and-insipid-south/20141013.htm
  79. "Star wars"India Today। ৩১ অক্টোবর ১৯৯৫। সংগ্রহের তারিখ ১২ জানুয়ারি ২০১৪
  80. G. C. Shekhar (৩১ ডিসেম্বর ১৯৯৫)। "Jayalalitha's unlucky stars"India Today। সংগ্রহের তারিখ ১২ জানুয়ারি ২০১৪
  81. "Sarath Kumar quits DMK"। sify.com। ১১ এপ্রিল ২০০৬। ১৪ মার্চ ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ জানুয়ারি ২০১৪
  82. M.L., Ahuja। "On the Campaign Trail"। Electoral Politics and General Elections in India, 1952–1998। Mittal Publications। পৃষ্ঠা 301। আইএসবিএন 978-8-170-99711-5।
  83. "Elections 98"। rediff.com। সংগ্রহের তারিখ ২ ফেব্রুয়ারি ২০১৪
  84. Arun Ram (১১ এপ্রিল ২০০৬)। "Starry blow to DMK, Sarath Kumar joins AIADMK"Daily News and Analysis। সংগ্রহের তারিখ ১২ জানুয়ারি ২০১৪
  85. V. Jayanth (২০ এপ্রিল ২০০৬)। "Sarath Kumar, Radhika face different problems"The Hindu। ২১ এপ্রিল ২০০৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ জানুয়ারি ২০১৪
  86. V. Jayanth (৭ নভেম্বর ২০০৬)। "Sarath Kumar quits AIADMK"The Hindu। ১৭ অক্টোবর ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ জানুয়ারি ২০১৪
  87. Sarath Kumar’s party gets two seats in AIADMK alliance. The Hindu (10 March 2011). Retrieved on 8 April 2014.
  88. "Tamil Nadu / Chennai News : Jayalalithaa establishes direct contact with leaders of AIADMK alliance"। The Hindu। ১৯ মার্চ ২০১১। ২২ মার্চ ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ নভেম্বর ২০১২
  89. Tenkasi constituency election results 2011 : Sarath Kumar R of AISMK WINS – Tamil Nadu ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৪ আগস্ট ২০১৮ তারিখে. NewsReporter.in (13 May 2011). Retrieved on 8 April 2014.
  90. "Sarath Kumar expels party MLA Ernavur Narayanan"। The Hindu। ২৮ জানুয়ারি ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ২১ নভেম্বর ২০১৬
  91. "Tamil Nadu Assembly elections 2016: Tamil film action heroes lose out"। The Hindu। ১৯ মে ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ২১ নভেম্বর ২০১৬
  92. "Want to be seen as possible CM candidate: Sarathkumar"। The Hindu। ১৬ নভেম্বর ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ১৪ আগস্ট ২০১৮
  93. "STATISTICAL REPORT ON GENERAL ELECTIONS, 1998 TO THE 12th LOK SABHA" (পিডিএফ)। Election Commission of India। ১৮ জুলাই ২০১৪ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ নভেম্বর ২০১৬
  94. "Tenkasi Assembly Election 2011, Tamil Nadu"। empoweringindia.org। সংগ্রহের তারিখ ২১ নভেম্বর ২০১৬
  95. http://eci.nic.in/eci_main/archiveofge2016/10-Detailed%20Resultstamil.pdf
  96. "Tamil celebrities who married more than once"। The Times of India। ১৬ জুলাই ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ২৫ নভেম্বর ২০১৬
  97. "Sarathkumar And Chaya Got Divorced"। pellipetakulu.com। সংগ্রহের তারিখ ২৫ নভেম্বর ২০১৬
  98. "Tamil Movie News: March edition"। dinakaran.com। ৩০ এপ্রিল ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ নভেম্বর ২০১৬
  99. "Tamil Movies : "Want your money back? Ask Nagma not me!""। behindwoods.com। ১৯ জুলাই ২০০৯। সংগ্রহের তারিখ ২৫ নভেম্বর ২০১৬
  100. "Marquee News from Kodambakkam"। chandrag.tripod.com। সংগ্রহের তারিখ ২৫ নভেম্বর ২০১৬
  101. "Tamil actress Nagma"। movies.bizhat.com। সংগ্রহের তারিখ ২৫ নভেম্বর ২০১৬
  102. "Bollywood has double standards"। The Times of India। ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ২৫ নভেম্বর ২০১৬
  103. "Sarath: Radhika's Next Groom!"। cinematoday2.itgo.com। সংগ্রহের তারিখ ৪ জানুয়ারি ২০১৪
  104. "Sarathkumar-Radikaa celebrate 10th wedding anniversary!"। kollyinsider.com। ৮ ফেব্রুয়ারি ২০১১। সংগ্রহের তারিখ ৪ জানুয়ারি ২০১৪
  105. "Surprise party for a loving couple"। filmibeat.com। ২২ জানুয়ারি ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ২৫ নভেম্বর ২০১৬
  106. Malathi Rangarajan (৩১ ডিসেম্বর ২০০৪)। "The Hindu : Entertainment / Interview : Managing a mega show"। The Hindu। ১১ ফেব্রুয়ারি ২০০৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ জানুয়ারি ২০১৪
  107. S. R. Ashok Kumar (৬ জুলাই ২০০৪)। "The Hindu : `I bully you a lot more now'"। The Hindu। ১০ জুলাই ২০০৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ জানুয়ারি ২০১৪
  108. "Varalaxmi celebrates in Andaman"। The Times of India। ৫ মার্চ ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ২৫ নভেম্বর ২০১৬
  109. "Raadhika Sarathkumar's daughter Rayane marries Abhimanyu Mithun"International Business Times। ২৯ আগস্ট ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ২৫ নভেম্বর ২০১৬
  110. "Raadhika Sarathkumar's daughter Rayane and cricketer Abhimanyu tie the knot"The News Minute। ২৮ আগস্ট ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ২৫ নভেম্বর ২০১৬
  111. "Sarath Kumar"। indiafilm.com। ৩০ আগস্ট ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ ফেব্রুয়ারি ২০১৪
  112. "AISMK — Awards"। aismktuticorin.in। ১৫ আগস্ট ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ ফেব্রুয়ারি ২০১৪
  113. "Cinema Express awards presented"। expressindia.indianexpress.com। সংগ্রহের তারিখ ২ ফেব্রুয়ারি ২০১৪
  114. "Meena wins award for best actress"। rediff.com। সংগ্রহের তারিখ ২ ফেব্রুয়ারি ২০১৪
  115. "DINAKARAN CINEMA AWARD – 1997"। dinakaran.com। ১ জুলাই ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ ফেব্রুয়ারি ২০১৪
  116. "Awards For Sarath Kumar & Meena"। dinakaran.com। ২২ জুন ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ ডিসেম্বর ২০১৪
  117. "Bharat Cine Awards (MGR Sivaji Awards)"। indiaglitz.com। ২ জানুয়ারি ২০০৬। সংগ্রহের তারিখ ২ ফেব্রুয়ারি ২০১৪
  118. "MGR Sivaji Awards — A Star Studded Event"। indiaglitz.com। ২ জানুয়ারি ২০০৭। সংগ্রহের তারিখ ২ ফেব্রুয়ারি ২০১৪
  119. "'Pazhassi Raja' selected as best film"। The Hindu। ৪ জানুয়ারি ২০১০। ৬ জানুয়ারি ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ ফেব্রুয়ারি ২০১৪
  120. Vanitha film awards 2009 announced ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৪ মার্চ ২০১৬ তারিখে. Keral TV. Retrieved 11 February 2010.
  121. "Sathyan memorial film awards announced"। The Hindu। ১৩ জানুয়ারি ২০১০। ১৮ জানুয়ারি ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ ফেব্রুয়ারি ২০১৪
  122. "Jai Hind film awards announced"। The Hindu। ২০ জুলাই ২০১০। সংগ্রহের তারিখ ২ ফেব্রুয়ারি ২০১৪
  123. "MATHRUBHUMI AMRITA FILM AWARDS, 2010"। amritatv.com। ১৬ ডিসেম্বর ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ ফেব্রুয়ারি ২০১৪
  124. "SIIMA AWARDS: 2011 WINNERS"। siima.in। ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ ফেব্রুয়ারি ২০১৪
  125. "6th Annual Vijay Awards: Kamal, ARR & top celebs grace the occasion"। indiaglitz.com। ১৮ জুন ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ২ ফেব্রুয়ারি ২০১৪
  126. "Awards Chennai Dost"। chennaidost.com। ২০ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ ফেব্রুয়ারি ২০১৪
  127. "Norway Tamil Film Festival — Tamilar Awards for the year 2013"। ntff.no। ২ মে ২০১৩। ২২ নভেম্বর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ নভেম্বর ২০১৬
  128. http://twicsy.com/i/E6Kmck%5B%5D

বহিঃসংযোগ

This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.