আফ্রিকা

আফ্রিকা আয়তন ও জনসংখ্যা উভয় বিচারে বিশ্বের ২য় বৃহত্তম মহাদেশ (এশিয়ার পরেই)। পার্শ্ববর্তী দ্বীপগুলোকে গণনায় ধরে মহাদেশটির আয়তন ৩,০২,২১,৫৩২ বর্গ কিলোমিটার (১,১৬,৬৮,৫৯৮ বর্গমাইল)। এটি বিশ্বের মোট ভূপৃষ্ঠতলের ৬% ও মোট স্থলপৃষ্ঠের ২০.৪% জুড়ে অবস্থিত। [5] এ মহাদেশের ৬১টি রাষ্ট্র কিংবা সমমানের প্রশাসনিক অঞ্চলে ১০০ কোটিরও বেশি মানুষ, অর্থাৎ বিশ্বের জনসংখ্যার ১৪% বসবাস করে। নাইজেরিয়া আফ্রিকার সর্বাধিক জনবহুল দেশ। আফ্রিকার প্রায় মাঝখান দিয়ে নিরক্ষরেখা টানা হয়।

আফ্রিকা
আয়তন৩,০২,২১,৫৩২ বর্গ কিলোমিটার (১,১৬,৬৮,৫৯৮ বর্গমাইল)
জনসংখ্যা১,২৭,৫৯,২০,৯৭২ জন [1] (২০১১, ২য়)
জনঘনত্ব৩৬.০৪ জন প্রতি বর্গকিলোমিটারে
জিডিপি (পিপিপি)৬.৮৪ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার [2]
জিডিপি (মনোনীত)২.৮৯ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার (২০২১)[3]
মাথাপিছু জিডিপি১৮৬০ মার্কিন ডলার [4]
ধর্মখ্রিস্টান - ৫১%

মুসলিম - ৪০% নাস্তিক - ২% কোন ধর্মের অনুসারী নয় - ১%

অন্যান্য- ৬%
জাতীয়তাসূচক বিশেষণআফ্রিকান
দেশসমূহ৫৪+২*+৫*(*Disputed+**Territories)
অধীনস্থ অঞ্চলসমূহ
{{{1}}}
ভাষাসমূহআফ্রিকার ভাষাসমূহ
সময় অঞ্চলসমূহইউটিসি-১ থেকে ইউটিসি+৪
বৃহত্তম শহরসমূহকাইরো

জোহেন্সবার্গ নাইরোবি আবিদজান

লাগোস

এর বেশির ভাগ অংশই ক্রান্তীয় অঞ্চলে অবস্থিত। মহাদেশটির উত্তরে ভূমধ্যসাগর, উত্তর-পূর্বে সুয়েজ খাললোহিত সাগর, পূর্বে ভারত মহাসাগর, এবং পশ্চিমে আটলান্টিক মহাসাগর। উত্তর-পূর্ব কোনায় আফ্রিকা সিনাই উপদ্বীপের মাধ্যমে এশিয়া মহাদেশের সাথে সংযুক্ত।

আফ্রিকা একটি বিচিত্র মহাদেশ। এখানে রয়েছে নিবিড় সবুজ অরণ্য, বিস্তীর্ণ তৃণভূমি, জনমানবহীন মরুভূমি, সুউচ্চ পর্বত এবং খরস্রোতা নদী। এখানে বহু বিচিত্র জাতির লোকের বাস, যারা শত শত ভাষায় কথা বলে। আফ্রিকার গ্রামাঞ্চলে জীবন শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে একই রয়ে গেছে, অন্যদিকে অনেক শহরে লেগেছে আধুনিকতার ছোঁয়া।

ব্যুৎপত্তি

অ্যাপোলো ১৭ ক্রু দ্বারা আফ্রিকা

আফ্রি ছিল একটি ল্যাটিন নাম যা নীলদের পশ্চিমে তৎকালীন উত্তর আফ্রিকার অধিবাসীদের বোঝাতে ব্যবহৃত হত, ব্যাপক অর্থে ভূমধ্যসাগরের দক্ষিণে (প্রাচীন লিবিয়া) সমস্ত ভূমিকে উল্লেখ করা হয়। [6] [7] এই নামটি মূলত লিবিয়ার একটি আদিবাসী উপজাতির, যাদেরকে আধুনিক বারবারদের পূর্বপুরুষ বলে মনে হয়। নামটি সাধারণত ফিনিশিয়ান শব্দ ʿafar-এর সাথে যুক্ত ছিল যার অর্থ "ধুলো", [8] কিন্তু ১৯৮১ সালের একটি অনুমান [9] দাবি করেছে যে এটি বারবার শব্দ ইফ্রি (বহুবচন: ইফরান) থেকে এসেছে যার অর্থ "গুহা"। [10] একই শব্দ [10] আলজেরিয়া এবং ত্রিপোলিটানিয়া থেকে আসা বানু ইফরানের নামে পাওয়া যেতে পারে। বনু ইফরান হলো একটি বর্বর উপজাতি যারা মূলত উত্তর-পশ্চিম লিবিয়ার ইয়াফরান [11] এবং মরক্কোর ইফরান শহরে বাস করত।

রোমান শাসনের অধীনে, ১৪৬ খ্রিস্টপূর্বাব্দে তৃতীয় পিউনিক যুদ্ধে কার্থাজিনিয়ানদের পরাজয়ের পরে, এটি কার্থেজ প্রদেশের রাজধানী হয়ে ওঠে। তখন এটির নাম দেওয়া হয় আফ্রিকা প্রকনসুলারিস, যা আধুনিক লিবিয়ার উপকূলীয় অংশও অন্তর্ভুক্ত করে। [12]

ইফ্রিকিয়ার পরবর্তী মুসলিম অঞ্চলে, বাইজেন্টাইন (পূর্ব রোমান) সাম্রাজ্যের এক্সার্চাটাস আফ্রিকার বিজয়ের পরেও এটির নামের একটি রূপ অপরিবর্তিত ছিল।

ইউরোপীয়রা মহাদেশের প্রকৃত ব্যাপ্তি বুঝতে পেরে, "আফ্রিকা" ধারণাটি তাদের জ্ঞানের সাথে প্রসারিত করেছিল।

অন্যান্য ব্যুৎপত্তিগত অনুমানগুলি প্রাচীন নাম "আফ্রিকা" এর জন্য অনুমান করা হয়েছে:

  • ১ম শতাব্দীর ইহুদি ঐতিহাসিক ফ্ল্যাভিয়াস জোসেফাস দাবি করেছেন যে এটির নামকরণ করা হয়েছিল "ইফার"। জেনেসিস ২৫:৪ অনুসারে ইফার হলেন আব্রাহামের নাতি, যার বংশধররা লিবিয়া আক্রমণ করেছিল বলে তিনি দাবি করেছিলেন।
  • সেভিলের ইসিডোর তার ৭ ম শতাব্দীর এথিমোল্যোজিই এক্সয়াইভি.৫.২.-এ উল্লেখ করেন "আফ্রিকা শব্দটি এসেছে ল্যাটিন এপ্রিকা থেকে, যার অর্থ "রৌদ্রোজ্জ্বল"।

রাজনীতি

আফ্রিকান ইউনিয়ন

আফ্রিকান ইউনিয়নের অঞ্চল :



 Northern Region (Sahara) , Southern Region (Kalahari) , Eastern Region (Nile) , Western Regions A and B (Niger and Volta Niger) , Central Region (Congo) 

আফ্রিকান ইউনিয়ন (এইউ) ৫৫টি সদস্য রাষ্ট্র নিয়ে গঠিত একটি মহাদেশীয় ইউনিয়ন। ২৬ জুন ২০০১ তারিখে, আদ্দিস আবাবা, ইথিওপিয়ার সদর দপ্তর হিসাবে ইউনিয়নটি গঠিত হয়েছিল। অর্গানাইজেশন অফ আফ্রিকান ইউনিটি (ওএইউ) এর উত্তরসূরী হিসাবে ইউনিয়নটি আনুষ্ঠানিকভাবে ৯ জুলাই,২০০২ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। [13] জুলাই ২০০৪ সালে, আফ্রিকান ইউনিয়নের প্যান-আফ্রিকান পার্লামেন্ট (পিএপি) দক্ষিণ আফ্রিকার মিড্রান্ডে স্থানান্তরিত হয়েছিল, কিন্তু আফ্রিকান কমিশন অন হিউম্যান অ্যান্ড পিপলস রাইটস এর সদরদপ্তর আদ্দিস আবাবায় রয়ে গেছে।

আফ্রিকান ইউনিয়ন কমিশন আফ্রিকান ইউনিয়নের সাংবিধানিক আইন দ্বারা গঠিত, যার লক্ষ্য আফ্রিকান অর্থনৈতিক সম্প্রদায়কে একটি ফেডারেটেড কমনওয়েলথ প্রতিষ্ঠিত আন্তর্জাতিক কনভেনশনের অধীনে একটি রাষ্ট্রে রূপান্তর করা। আফ্রিকান ইউনিয়নের একটি সংসদীয় সরকার রয়েছে, যা আফ্রিকান ইউনিয়ন সরকার নামে পরিচিত, যা আইন প্রণয়ন, বিচার বিভাগীয় এবং নির্বাহী শাখাগুলোর সমন্বয়ে গঠিত। এটি আফ্রিকান ইউনিয়নের সভাপতি এবং রাষ্ট্রপ্রধান দ্বারা পরিচালিত হয়, যিনি প্যান-আফ্রিকান পার্লামেন্টেরও সভাপতি। একজন ব্যক্তি পিএপি-তে নির্বাচিত হওয়ার মাধ্যমে এবং পরবর্তীকালে পিএপি-তে সংখ্যাগরিষ্ঠ সমর্থন লাভ করে এইউর প্রেসিডেন্ট হন। আফ্রিকান পার্লামেন্টের প্রেসিডেন্টের ক্ষমতা ও কর্তৃত্ব সাংবিধানিক আইন এবং প্যান-আফ্রিকান পার্লামেন্টের প্রোটোকল থেকে প্রাপ্ত। এইউ-এর সরকার সর্ব-ইউনিয়ন, আঞ্চলিক, রাজ্য এবং পৌর কর্তৃপক্ষ, সেইসাথে শত শত প্রতিষ্ঠান নিয়ে গঠিত, যেগুলি একসাথে প্রতিষ্ঠানের দৈনন্দিন বিষয়গুলি পরিচালনা করে থাকে।

আফ্রিকার বিভিন্ন অংশে এখনও ব্যাপক আকারে মানবাধিকার লঙ্ঘন ঘটে, এর বেশিরভাগই রাষ্ট্রের তত্ত্বাবধানে হয়ে থাকে। এই ধরনের অধিকাংশ লঙ্ঘন রাজনৈতিক কারণে ঘটে থাকে। প্রায়ই গৃহযুদ্ধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হিসেবে মানবাধিকার লঙ্ঘিত হয়। সাম্প্রতিক সময়ে যেসব দেশে বড় ধরনের মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা ঘটেছে তার মধ্যে রয়েছে কঙ্গো গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র, সিয়েরা লিওন, লাইবেরিয়া, সুদান, জিম্বাবুয়ে এবং কোত দিভোয়ার

সীমান্ত নিয়ে দ্বন্দ্ব

আফ্রিকান রাষ্ট্রসমুহ দীর্ঘকাল যাবত আন্তর্জাতিক সীমান্ত নিয়ে বিরোধে জড়িয়ে আছে। ১৯৬৩ সালে প্রতিষ্ঠিত অর্গানাইজেশন অফ আফ্রিকান ইউনিটি (বর্তমানে আফ্রিকান ইউনিয়ন) আফ্রিকার প্রতিটি রাষ্ট্রের আঞ্চলিক অখণ্ডতার প্রতি সম্মানকে সংস্থাটির মূলনীতিগুলোর মধ্যে অন্যতম হিসেবে স্থান দিয়েছে।[14] ফলে আন্তর্জাতিক সীমান্ত নির্ধারণকে কেন্দ্র করে আফ্রিকাতে খুব কমই সংঘাত হয়েছে,যা সেখানে রাষ্ট্র গঠনকে প্রভাবিত করেছে এবং কিছু রাষ্ট্রকে টিকে থাকতে সক্ষম করেছে যেগুলি অন্যদের দ্বারা পরাজিত এবং শোষিত হওয়ার ঝুঁকিতে ছিল। তবুও বিভিন্ন সময়ে প্রক্সি আর্মি বা বিদ্রোহী আন্দোলনের সমর্থনে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক দ্বন্দ্ব দেখা দিয়েছে। রুয়ান্ডা, সুদান, অ্যাঙ্গোলা, সিয়েরা লিওন, কঙ্গো, লাইবেরিয়া, ইথিওপিয়া এবং সোমালিয়া সহ অনেক রাষ্ট্র গৃহযুদ্ধের সম্মুখীন হয়েছে।[15]

ভাষা

আফ্রিকায় ৩৯০০ এর বেশি ভাষা আছে। এতে আছে আরবী,রুস,ইংরেজি এগুলো অন্যতম। আফ্রিকা মানবজাতির আতুড়ঘর। প্রায় ৫ হাজার বছর আগে উত্তর-পূর্ব আফ্রিকায় বিশ্বের প্রথম মহান সভ্যতাগুলির একটি, মিশরীয় সভ্যতা, জন্মলাভ করে। এরপর আফ্রিকাতে আরও বহু সংস্কৃতি ও রাজ্যের প্রতিষ্ঠা ও পতন হয়েছে। ৫০০ বছর আগেও সারা আফ্রিকা মহাদেশ জুড়ে সমৃদ্ধ নগর, বাজার, এবং শিক্ষাকেন্দ্র ছড়িয়ে ছিটিয়ে ছিল।

বিগত ৫০০ বছরে ইউরোপীয় বণিক ও ঔপনিবেশিকেরা ক্রমান্বয়ে আফ্রিকার উপর আধিপত্য বিস্তার করতে শুরু করে। ইউরোপীয় বণিকেরা লক্ষ লক্ষ আফ্রিকানদের দাস হিসেবে উত্তর আমেরিকা, দক্ষিণ আমেরিকাক্যারিবীয় দ্বীপপুঞ্জের প্ল্যান্টেশনগুলিতে পাঠায়। ইউরোপীয়রা আফ্রিকার প্রাকৃতিক সম্পদ নিজেদের দেশের কলকারখানায় কাঁচামাল হিসেবে ব্যবহারের জন্য নিষ্কাশন করা শুরু করে। ১৯শ শতকের শেষ নাগাদ ইউরোপীয়রা প্রায় সমস্ত আফ্রিকা মহাদেশ দখল করে এবং একে ইউরোপীয় উপনিবেশে পরিণত করে।

কোথাও সহিংস যুদ্ধ, আবার কোথাও বা ধীর সংস্কারের মাধ্যমে প্রায় সমস্ত আফ্রিকা ১৯৫০ এবং ১৯৬০-এর দশকের মধ্যে স্বাধীনতা অর্জন করে। বিশ্ব অর্থনীতিতে উপনিবেশ-পরবর্তী আফ্রিকার অবস্থান দুর্বল। এখানকার যোগাযোগ ও পরিবহন ব্যবস্থা অণুন্নত এবং রাষ্ট্রগুলির সীমানা যথেচ্ছভাবে তৈরি। নতুন এই দেশগুলির নাগরিকদের ইতিহাস ও সংস্কৃতিগত দিক থেকে একতা বলতে তেমন কিছুই ছিল না।

আফ্রিকাতে ৫৩টি রাষ্ট্র আছে। এদের মধ্যে ৪৭টি আফ্রিকার মূল ভূখণ্ডে এবং ৬টি আশেপাশের দ্বীপগুলিতে অবস্থিত। সাহারা মরুভূমির মাধ্যমে মহাদেশটিকে দুইটি অংশে ভাগ করা হয়। সাহারা বিশ্বের বৃহত্তম মরুভূমি; এটি আফ্রিকা মহাদেশের উত্তর অংশের প্রায় পুরোটা জুড়ে বিস্তৃত। সাহারার উত্তরে অবস্থিত অঞ্চলকে উত্তর আফ্রিকা বলা হয়। সাহারার দক্ষিণে অবস্থিত আফ্রিকাকে সাহারা-নিম্ন আফ্রিকা বলা হয়। সাহারা-নিম্ন আফ্রিকাকে অনেক সময় কৃষ্ণ আফ্রিকাও বলা হয়। উত্তর আফ্রিকার দেশগুলির মধ্যে আছে আলজেরিয়া মিশর লিবিয়া মরক্কো সুদান এবং তিউনিসিয়া। সাহার-নিম্ন আফ্রিকাকে আবার পশ্চিম আফ্রিকা, পূর্ব আফ্রিকা, মধ্য আফ্রিকা এবং দক্ষিণাঞ্চলীয় আফ্রিকা অঞ্চলগুলিতে ভাগ করা হয়। পশ্চিম আফ্রিকার দেশগুলি হল বেনিন বুর্কিনা ফাসো আইভরি কোস্ট ঘানা গিনি গিনি-বিসাউ লাইবেরিয়া মালি মৌরিতানিয়া নাইজার নাইজেরিয়া সেনেগাল সিয়েরা লিওন গাম্বিয়া এবং টোগোপূর্ব আফ্রিকাতে আছে বুরুন্ডি জিবুতি ইরিত্রিয়া ইথিওপিয়া কেনিয়া মালাউই মোজাম্বিক সোমালিয়া তানজানিয়া এবং উগান্ডা। মধ্য আফ্রিকাতে আছে অ্যাঙ্গোলা ক্যামেরুন মধ্য আফ্রিকান প্রজাতন্ত্র চাদ বিষুবীয় গিনি গাবন, কঙ্গো প্রজাতন্ত্র গণতান্ত্রিক কঙ্গো প্রজাতন্ত্র এবং রুয়ান্ডা। দক্ষিণাঞ্চলীয় আফ্রিকার দেশগুলির মধ্যে আছে বতসোয়ানা লেসোথো নামিবিয়া দক্ষিণ আফ্রিকা সোয়াজিল্যান্ড জাম্বিয়া এবং জিম্বাবুয়ে। আফ্রিকার দ্বীপরাষ্ট্রগুলির মধ্যে আছে আটলান্টিক মহাসাগরের কেপ ভার্দ এবং সাঁউ তুমি ও প্রিন্সিপি; ভারত মহাসাগরের কোমোরোস মাদাগাস্কার মরিশাস এবং সেশেলস

ধর্ম

আফ্রিকায় ৫০০ টির বেশি ধর্ম আছে। এর মধ্যে ইসলাম ধর্মের অনুসারী বেশি। যারা মোট জনসংখ্যায় ৪৭%।আরো আছে আফ্রিকার ঐতিহ্যবাহী ধর্ম।যারা জনসংখ্যায় ৬%।এ ছাড়া খ্রিষ্টানরা জনসংখ্যায় ৩৯%।

আরও পড়ুন

তথ্যসূত্র

  1. "World Population Prospects: The 2010 Revision" United Nations (Department of Economic and Social Affairs, population division)
  2. https://en.m.wikipedia.org/wiki/Africa#cite_note-3
  3. https://en.m.wikipedia.org/wiki/Africa#cite_note-4
  4. https://en.m.wikipedia.org/wiki/Africa#cite_note-5
  5. Sayre, April Pulley. (1999) Africa, Twenty-First Century Books. আইএসবিএন ০-৭৬১৩-১৩৬৭-২.
  6. Ausführliches lateinisch-deutsches Handwörterbuch (জার্মান ভাষায়)।
  7. A Latin Dictionary
  8. Venter & Neuland, NEPAD and the African Renaissance (2005), p. 16
  9. Desfayes, Michel (২৫ জানুয়ারি ২০১১)। "The Names of Countries"michel-desfayes.org। ২৭ জুন ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ এপ্রিল ২০১৯Africa. From the name of an ancient tribe in Tunisia, the Afri (adjective: Afer). The name is still extant today as Ifira and Ifri-n-Dellal in Greater Kabylia (Algeria). A Berber tribe was called Beni-Ifren in the Middle Ages and Ifurace was the name of a Tripolitan people in the 6th century. The name is from the Berber language ifri 'cave'. Troglodytism was frequent in northern Africa and still occurs today in southern Tunisia. Herodote wrote that the Garamantes, a North African people, used to live in caves. The Ancient Greek called troglodytēs an African people who lived in caves. Africa was coined by the Romans and 'Ifriqiyeh' is the arabized Latin name. (Most details from Decret & Fantar, 1981).
  10. Babington Michell, Geo (১৯০৩)। "The Berbers": 161–194। জেস্টোর 714549ডিওআই:10.1093/oxfordjournals.afraf.a093193। ৩০ ডিসেম্বর ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ আগস্ট ২০২০
  11. Edward Lipinski, Itineraria Phoenicia ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৬ জানুয়ারি ২০১৬ তারিখে, Peeters Publishers, 2004, p. 200. আইএসবিএন ৯০-৪২৯-১৩৪৪-৪
  12. "Africa African Africanus Africus"। Consultos.com। ২৯ জানুয়ারি ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ নভেম্বর ২০০৬
  13. Mbeki, Thabo (৯ জুলাই ২০০২)। "Launch of the African Union, 9 July 2002: Address by the chairperson of the AU, President Thabo Mbeki"। africa-union.org। ৩ মে ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ ফেব্রুয়ারি ২০০৯
  14. Kodjo, Tchioffo। "OAU Charter, Addis Ababa, 25 May 1963-African Union - Peace and Security Department"African Union,Peace and Security Department (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৩-০৩
  15. "Parts of Africa will remain unstable for decades"The Economistআইএসএসএন 0013-0613। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৩-০৩

বহিঃসংযোগ


আফ্রিকা বিষয়ক এই নিবন্ধটি অসম্পুর্ণ, আপনি চাইলে এটিকে সমৃদ্ধ করতে পারেন।

This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.