আনন্দ জেলা
আনন্দ জেলা পশ্চিম ভারতের গুজরাত রাজ্যের একটি প্রশাসনিক জেলা এবং এ জেলা চারোটার নামে বেশি পরিচিত। এটি ১৯৯৭ সালে খেদা জেলা থেকে বিভক্ত করে সৃষ্টি হয়। আনন্দ শহর এ জেলার সদরদপ্তর।
আনন্দ জেলা | |
---|---|
জেলা | |
ডাকনাম: চারোটার | |
গুজরাতে আনন্দ জেলার অবস্থান | |
স্থানাঙ্ক: ২২.৫৭° উত্তর ৭২.৯৩° পূর্ব | |
দেশ | ভারত |
রাজ্য | গুজরাত |
আয়তন | |
• মোট | ৩,২০৪ বর্গকিমি (১,২৩৭ বর্গমাইল) |
জনসংখ্যা (2011) | |
• মোট | ২০,৯২,৭৪৫ |
• ক্রম | 14th in state |
• জনঘনত্ব | ৬৫০/বর্গকিমি (১,৭০০/বর্গমাইল) |
Languages | |
• Official | Gujarati, Hindi |
সময় অঞ্চল | IST (ইউটিসি+5:30) |
যানবাহন নিবন্ধন | GJ-23[1] |
ওয়েবসাইট | https://ananddp.gujarat.gov.in/Anand |
এর উত্তরে খেদা জেলা, পূর্বে ভাডোদাড়া জেলা, পশ্চিমে আহমেদাবাদ জেলা এবং দক্ষিণে খাম্ভাত উপসাগর দ্বারা বেষ্টিত। এ জেলার প্রধান শহরগুলি হল খাম্বাত, করমসাদ, তারাপুর, পেটলাদ এবং সোজিত্রা।
জনসংখ্যা
২০১১ সালের জনগণনা অনুসারে আনন্দ জেলার জনসংখ্যা হল ২,০৯,২৬ জন (মোট পুরুষ ১,০৮৮,২৫৩ এবং মোট মহিলা ১,০০২,০২৩), যা ম্যাসেডোনিয়া রাষ্ট্রের জনসংখ্যার সমান বা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নিউ মেক্সিকো রাজ্যের সমান। এটি আনন্দ জেলাকে ভারতে ২১৯তম জনবহুল জেলায় স্থান দিয়েছে (ভারতের মোট ৬৪০টি জেলার মধ্যে)। এ জেলাতে প্রতি বর্গকিলোমিটারে জনসংখ্যার ঘনত্ব ৭১১ জন (প্রতি বর্গমাইলে ১৮৪০ জন)। ২০০১-২০১১ এর দশকে এর জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ছিল ১২.৫৭%। আনন্দ জেলার লিঙ্গ অনুপাত প্রতি ১০,০০০ পুরুষের বিপরীত ৯২১ জন মহিলা এবং শিক্ষার হার ৮৫.৭৯% (পুরুষ ৯৩.২৩% এবং মহিলা ৭৭.৭৬%)।
বছর | জন. | ব.প্র. ±% |
---|---|---|
1901 | ৫,১২,২৯৬ | — |
1911 | ৫,০২,০৪৯ | −০.২% |
1921 | ৫,০৯,৯৪৬ | +০.১৬% |
1931 | ৫,৫৪,৭৪৬ | +০.৮৫% |
1941 | ৬,৫৯,৯৯৬ | +১.৭৫% |
1951 | ৭,৯৬,৩৭৬ | +১.৯% |
1961 | ৯,৫৮,৬২৯ | +১.৮৭% |
1971 | ১১,৭৩,৭৫৭ | +২.০৫% |
1981 | ১৪,৪৮,৬৬৬ | +২.১৩% |
1991 | ১৬,৪২,৬১৫ | +১.২৬% |
2001 | ১৮,৫৬,৮৭২ | +১.২৩% |
2011 | ২০,৯২,৭৪৫ | +১.২% |
source:[2] |
প্রশাসনিক
আনন্দ জেলা প্রশাসনিকভাবে আটটি উপজেলা বা মহকুমায় বিভক্ত: আনন্দ, অঙ্কলভ, বোর্সাদ, খাম্বাত, পেটলাদ, সোজিত্রা, তারাপুর এবং উমরেথ।
তথ্যসূত্র
- "RTO Gujarat Codes"। ২০১৬-০৫-২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-০৫-২৮।
- Decadal Variation In Population Since 1901